এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  সিনেমা

  • ঘরের বায়োস্কোপ - একটি বিনোদনমূলক পুরস্কার-প্রদান অনুষ্ঠান

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | সিনেমা | ০৩ জুলাই ২০২৩ | ৮০৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • অনুষ্ঠানের নাম ঘরের বায়োস্কোপ। কদিন আগে হয়ে যাওয়া টিভি নাইন আয়োজিত বাংলা সিরিয়াল, ওটিটি এসবের পুরস্কার-প্রদান অনুষ্ঠান। এইসব গুচ্ছের হয় জানি, দেখিনা, কিন্তু প্রদীপ্ত ভট্টাচার্যের প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণার পর আগ্রহ বেড়ে যাওয়ায় খানিকটা দেখেই ফেললাম। পুরোটা দেখিনি, অনেক লম্বা, কিন্তু যেটুকু দেখিলাম, জন্ম-জন্মান্তরে না হলেও, অনেকদিন ভুলবনা। প্রদীপ্ত কিছু ভুল বলেননি। রাজনীতিকরা যে টিভি-সিরিয়ালের জগতে এত গুরুত্বপূর্ণ, সে এই অনুষ্ঠান না দেখলে জানতেই পারতামনা। মঞ্চে যাঁদের দেখলাম, তাঁদের মধ্যে সবার উপরে প্রধান অতিথি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 'গোলি মারো সালোকো'-খ্যাত অনুরাগ ঠাকুর। দিল্লিতে তখনও কুস্তিগীরদের ধর্ণা চলছে, কেন্দ্রীয় সরকারের দিল্লি পুলিশ তাঁদের ঠ্যাঙাচ্ছে, আর ক্রীড়া ও সম্প্রচার মন্ত্রী এসে মঞ্চ আলো করে বাণী দিচ্ছেন। তিনি সম্প্রচারের জগৎই বদলে দিচ্ছেন, অনূর্ধ উনিশ ক্রিকেট দলে ছিলেন, পরিচিতিতে এইসব বলা হল। খাঁটি ইংরিজিতে, আহা বেচারি বাংলা বোঝেননা। তিনিও প্রচুর ভালো-ভালো কথা বললেন ভাষণে। মিঠুন আর সত্যজিৎএর একই রকম প্রশংসা করলেন, রবীন্দ্রনাথকে রবিন্দরনাথ বললেন, নিজেরও পদবী ঠাকুর, তবু টেগোর বললেন, উচ্চারণটা শিখে নেবারও প্রয়োজন বোধ করেননি। বললেন অবশ্যই হিন্দিতে, পশ্চিমবঙ্গের সকল মানুষের হিন্দি জানার কথা, আর ওঁরা উচ্চারণ অবধি না জানলেও চলবে, এই বা কে না জানে। 

    কিন্তু ভাষার কথায় পরে আসা যাবে। আগে রাজনীতি, কারণ মঞ্চে প্রথম দিকেই দেখলাম মহম্মদ সেলিমকে। হ্যাঁ ঠিকই পড়ছেন। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক। তিনি কেন সিরিয়ালের শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেতার পুরস্কার দেবেন, আমি জানিনা। কিন্তু দিলেন। তৃণমূলের সাংসদ ও অভিনেতা দেব অধিকারী পুরস্কার দিলেন ওটিটির সেরা অভিনেতাকে। আর প্রদীপ্ত ভট্টাচার্য, যাঁর লেখা পড়ে এই অনুষ্ঠানটা দেখতে যাওয়া, তিনি পুরস্কার নিলেন, বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের হাত থেকে। কিছু ভালো-ভালো কথাও বললেন। তখন ব্যাপারটা বুঝতে পারেননি, হতে পারে। আমি শুধু রাজনীতিকদের কথা লিখলাম, রূপোলি জগতের যাঁদের দেখলাম, বাদ দিয়েছি। মঞ্চে যাঁরা ওঠেননি, দেখলাম বা নাম শুনলাম, তাঁরা হলেন দিলীপ ঘোষ, সুকান্ত মজুমদার, কুনাল ঘোষ, কপালে লাল ফোঁটা কাটা বাবুল সুপ্রিয় এবং মুনমুন সেন। মুনমুন অবশ্য রাজনীতির জগতের লোক কিনা সে নিয়ে সকলেরই সন্দেহ আছে, আমার এবং সম্ভবত তাঁর নিজেরও। কিন্তু এমপি যখন হয়েছিলেন, তখন উল্লেখ তো করতেই হবে। এঁরা মনে হয় কেউই মঞ্চে ওঠেননি, আমি যতদূর দেখলাম। 

    অনুষ্ঠান যতটুকু দেখলাম, তাতে কিছু সাধারণজ্ঞনও অর্জন হল। যেমন, 'নন-ফিকশন' বলে একটা বিভাগ ছিল। আমি ভাবলাম, বাবা তথ্যচিত্রও হয় টিভিতে, তাকে পুরস্কারও দেওয়া হয়, এ তো দারুণ ব্যাপার। কিন্তু শুনে দেখলাম, না, আমারই ভুল। বাংলা টিভিতে নন-ফিকশন বলতে বোঝানো হয়, দাদাগিরি, দিদি নং ওয়ান, ডান্স বাংলা ডান্স, মীরের কী যেন একটা (নাম ভুলে গেছি) এইগুলোকে। কে যেন একটা পুরস্কারও পেল। এছাড়াও ছিল একটা অভিনব ব্যাপার, জুটি-পুরস্কার। অর্থাৎ, উত্তম-সুচিত্রা একযোগে একটা পুরস্কার পাবেন, এইরকম ব্যাপার। এটার কী করে বিচার হয়, বুঝিনি। তবে রিলে-দৌড় যখন হয়, এটাও না হবারই বা কী আছে। ওঁরা অবশ্য বলছিলেন কাপল-অ্যাওয়ার্ড। ইংরিজিতে কাপল বলতে আমি অন্য একটা ব্যাপার বুঝতাম, কিন্তু বাংলা জিনিসকে ইংরিজিতে বোঝাতে গেলে ওরকম একটু-আধটু খিচুড়ি কারবার হবেই।

    এবং হ্যাঁ, খিচুড়ি প্রসঙ্গে। অনুরাগ ঠাকুরকে দিয়ে যা শুরু, সেই বাংলা ভাষার হতচ্ছেদ্দা খিচুড়ি ব্যাপারটা চলল, যতটা দেখলাম ততটাই। তার খানিকটা পরিকল্পনা করেই করা, সঞ্চালকরা চিত্রনাট্য অনুযায়ীই কথা বলেন। কিন্তু স্বতঃস্ফূর্ত ব্যাপার-স্যাপারও ছিল। এই ব্যাপারে সেরা দিলেন রাইমা সেন। তিনি গড়গড় করে ইংরিজিতে কীসব যেন বলার পর, প্রসেনজিত চাটুজ্যে বললেন, বাবা এবার এটাকে বাংলায় বল। তা, বিশ্বাস করবেননা, শুনে  রাইমা আধো-আধো বাংলায় বললেন, এ বাবা, আমি যে ভাবলাম এখানে হিন্দি আর ইংরিজি বলতে হবে। কোনোটাই হুবহু উদ্ধৃতি না, তবে এইরকমই হল ব্যাপারটা। সারল্যে আমি মুগ্ধ হলাম। তবে উনি কীকরে পুরস্কার পান, সেই নিয়ে একটা খটকা থেকেই গেল। যা বাংলা বলেন, তাতে পাড়ার নাটকের দলে গেলেও বলবে, যাও বাবা কথা বলাটা আগে শেখ, তারপর তো অভিনয়।  যাহোক, এরপর তো এলেন বাংলা সিনেমার ফার্স্ট বয়, চিরসংশয়াকুল সৃজিৎ মুখার্জি। তিনি প্রসেনজিৎ রাখি, না রাইমা রাখি, বুঝতে না পেরে প্রথমে ইংরিজিতে বলতে শুরু করলেন। সঞ্চালক বাংলায় বলতে বলায় আবার খানিকটা বাংলায়, তারপর আবার ইংরিজিতে। উনি সোশাল মিডিয়ায় কেন অতি-অদ্ভুত মুরাদ-টাকলা ভাষায় রচনা লেখেন, এই নিয়ে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন, তাঁরা এই ভিডিওটা দেখে নিন, প্রশ্নের উত্তর পাবেন।

    অবশ্য শুধু এই দুজনই না, বাকি অনেকেই দেখলাম, ওই ভঙ্গীতেই, মানে 'বাংলাটা ঠিক আসেনা' ভাবেই বাংলা বলেন। বড়রা ছোটোদের এইভাবেই শিক্ষা দেন, হতে পারে, যে, বাংলাটা ঠিক করে বলতে পারলে অভিনেতা হওয়া যায়না। উজ্জ্বল ব্যতিক্রম দেখলাম, একেন-খ্যাত অনির্বাণ (পদবী ভুলে গেছি)কে, এবং প্রসেনজিৎ চাটুজ্যেকে। এঁরা ভাষাটা স্পষ্ট উচ্চারণে বলেন, প্রসেনজিৎ তো বাংলায় না বললে বকেও দেন। দেবও মনে হয় বাংলাই বললেন, যদিও ঠিক মনে নেই। তবে দেবের নাম যে আসলে 'ডেভ' কিংবা 'দেভ' এটা সঞ্চালকদের উচ্চারণে জানা গেল। এটার দোষ স্ক্রিপ্টকে দিয়ে লাভ নেই। বাংলাটা হেবি দুচ্ছাই, আসল ব্যাপার হল বলিউড-হলিউড, দেব নয় ডেভ, মদন নয় ম্যাডি, এসব একটা জায়গা থেকেই আসে, কঠিন বাংলায় যাকে বলে ঔপনিবেশিকতা।

    তা, কঠিন-কঠিন কথা থাক। সব মিলিয়ে যা বুঝলাম, এক কথায়, ব্যাপার হল, 'হিন্দি-হিন্দু-বাম-ডান/ সবাই মিলে হিন্দুস্তান'। প্রসঙ্গত এই অনুরাগ ঠাকুররা কখনও ভারত বলেননা, বলেন হিন্দুস্তান। এখানেও বললেন। আর বাকিদের কথা কী বলব। যাঁরা মঞ্চে ওঠেননি, তাঁদের ছেড়েই দিলাম, ডেকেছে, নাচা-গানা দেখে বাড়ি ফিরেছেন, ঠিকই আছে। যদিও, রাজনীতিকদের কেন এত ডাকা হয়, বুঝিনি। আর যাঁরা মঞ্চে উঠলেন, তাঁদের মধ্যে দেব ওরফে ডেভ অভিনেতা জানি, কিন্তু তিনি তো নির্বাচিত সাংসদও। এবং মহম্মদ সেলিম, তাঁকে ডাকা হয়েছে, না বলতে পারেননি, এমনকি মঞ্চে উঠতে বলায়ও উঠে পড়েছেন। দিল্লিতে ঠিক তখনই চলছে, কুস্তিগীরদের বিক্ষোভ, এই অনুরাগ ঠাকুরের মন্ত্রকের বিরুদ্ধেই। গোলমাল পাকানোর কথা নয়, কেউ শান্তিপূর্ণভাবে অমুক মঞ্চে উঠলে সেই মঞ্চে থাকবনা - এই টুকুও বলতে পারেননি।  সৌজন্য? হতে পারে। জানিনা। রিপাবলিক টিভিতেও সক্কলে দলবেঁধে যান, এবং ওদের তৈরি করা অ্যাজেন্ডাতেই কথা বলেন, সেও কি সৌজন্য? নাকি জনসংযোগ? নাকি ক্ষমতার অলিন্দের সঙ্গে যোগাযোগ? জানিনা।   

    তবে এটা জানি, এঁদের সমর্থকরা সমাজমাধ্যমজুড়ে উকুন-বাছাইয়ের মতো শত্রুপক্ষ খুঁজে বার করেন, এই দেখ, অমুকের মঞ্চে অমুক কবিতা পড়েছে, কিংবা অমুকের সঙ্গে তমুকের হাত-ধরা ছবি আছে। সেসব পড়ে, লিখতে যাচ্ছিলাম, হাসি পায়, কিন্তু আসলে পায়না, তাই লিখলাম না।
    ---------------------
    লিংক গুলো শুনতে পারেন। সবই একা শুনব কেন। 
    রাইমা সেন ও সৃজিৎ মুখো -

    প্রদীপ্ত ভট্টাচার্য -

    মহম্মদ সেলিম -

    অনুরাগ ঠাকুর -

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৩ জুলাই ২০২৩ | ৮০৮ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    অদ-ভূত!.. - Kasturi Das
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • hmm | 99.238.***.*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০৮:৩৯520953
  • তো বাংলায় টাকা আছে? শিল্প-কলকারখানা-ভবিষ্যৎ আছে? এই অভিনেতা-টভিনেতারা ইনসিকিয়োরিটিতে ভুগে ভুগে ভিখিরি হয়ে গিয়েছে। কলকাতায় কিস্যু নাই। সব ফৌত।
  • সৃষ্টিছাড়া | 2405:201:8003:9f5a:5412:29cd:8032:***:*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ১০:৩৯520957
  • আপনি চটি চাটা zee বাংলার সোনার সংসার, ⭐ বাংলার বাৎসরিক অনুষ্ঠানে চোরদের দেখেন নি? অরূপ, শোভন, বৈশাখী, কয়লা ভাইপো থেকে পিসিমনি, মুঠোফোন হাতে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল, সিউডো আঁতেল শিক্ষা মন্ত্রী সব জানতা ব্রাত্য কে বছরে বছরে দেখেন নি? 
    আমি এই অনুষ্ঠানটি দেখিনি, কিন্তু আপনার আলোচনার সোনা পাওয়া চোনা বুজেছি? নকুলদানার ভাটিয়ালি কারসাজি বেশ বোঝা যায়।
    টলিউড আর বাংলা সিরিয়াল প্রযোজনা কাটমানি তোলামুলের পাচার আর সাদা করবার শ্রেষ্ঠ পদ্ধতি।
    সুরুচিসংঘ , কুমার কন্যা, কাঞ্চন, রাজ, অনুপ.... তো আছেই, সাথে আর একটা নাম যোগ হল।
    কাকের ছবি, চৌধুরী ছবি, বাশার, সরকার 
    বাংলা রঙ্গ ময় 
  • Kishore Ghosal | ০৩ জুলাই ২০২৩ ২১:০১520964
  • এধরনের পুরষ্কার অনুষ্ঠানগুলি দেশের সর্বত্র একই ধরনের -  চেহারাগুলো আলাদা হলেও আচরণসমূহ থাকে অপরিবর্তিত। সংস্কিতি জগতের মানুষরা রাজনীতিক ও শিল্পপতিদের "তৈল" নিষেক করেন এবং নিজেদের পছন্দের নির্দিষ্ট কিছু গোষ্ঠী বানিয়ে "গোঁফ শোঁকাশুঁকি" করেন।     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন