এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  পুজো ২০১০

  • জীবজন্তুর ছদ্মবেশ

    আবুল বাসার
    ইস্পেশাল | পুজো ২০১০ | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৬০৭ বার পঠিত

  • নাটক বা সিনেমায় অভিনেতাদের ছদ্মবেশ নিতে কে না দেখেছে। আর অপরাধীদের ধরতে শার্লক হোমসের ছদ্মবেশ তো ভুবন বিখ্যাত। ঘাগু অপরাধীর কথা বাদই দিলাম, তার সার্বক্ষণিক সঙ্গী ডা. ওয়াটসনও তখন তাকে চিনতে পারেন না! এতো গেল নাটক, সিনেমা আর গল্পের বইয়ের জগতের কথা। এদিকে যুদ্ধের সময়ে শত্রু পক্ষের কাছ থেকে নিজেদের আড়াল করতে সেনাবাহিনীরা ছদ্মবেশ নেয়, সে খবরও আশাকরি তোমাদের অজানা নেই। কিন্তু মানুষ ছাড়াও অনেক জীবজন্তুও যে ছদ্মবেশ নেয় সে খবর কী জানা আছে! ভাবছো, বুঝি গুল মারছি, তাই না? ওহু, ঘটনা একেবারে সত্যি! সত্যি! তিন সত্যি! তাও বিশ্বাস হচ্ছে না! আচ্ছা, তাহলে একটু খুলেই বলা যাক।

    জীবজন্তুদের অনেকের মধ্যেই বন্ধুত্ব দেখা যায়। কিন্তু খাদ্য এবং বাসস্থানের জন্য তাদের মধ্যে চলে শত্রু শত্রু খেলা। বেঁচে থাকার প্রয়োজনে বড়রা ছোট বা দূর্বল প্রাণী শিকার করে খায়। ফলে একে অপরের শত্রুতে পরিণত হয় তারা। যেমন : ছোট্ট প্রজাপতিকে খায় তার শত্রু ব্যাঙ। এভাবে ব্যাঙকে সাপ, আর সাপকে খায় বাজ পাখি বা অন্য কেউ। এভাবে খাদ্যশৃঙ্খল অনুযায়ী এক প্রজাতি আরেক প্রজাতির প্রাণীর শিকারে পরিণত হয়। এক্ষেত্রে দূর্বল প্রাণী সবসময় পরাজিত হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সবক্ষেত্রে এ কথাটা সত্যি হয় না। দূর্বল প্রজাতির প্রাণীরা গায়ের জোরে শিকারি প্রাণীর সাথে পারে না। কিন্তু তারা অন্যভাবে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী প্রাণীকে ফাকি দিতে বা পরাজিত করতে চেষ্টা করে। এমন এক পদ্ধতির নাম হচ্ছে ক্যামোফ্লেজ বা ছদ্মবেশ।

    ক্যামোফ্লেজ পদ্ধতির আশ্রয় নিয়ে প্রাণীরা কয়েকভাবে উপকৃত হয়। শত্রু বা শিকারি প্রাণীকে ধোঁকা দিয়ে প্রতিকুল পরিবেশে টিকে থাকে তারা। আবার অন্য প্রাণী শিকার করার সময়ও এই পদ্ধতি বেশ কাজে দেয়। তবে নিজেদের বাঁচাতে একেক প্রজাতি একেক ছদ্মবেশ ধারণ করে। কেউ গায়ের রঙ পরিবর্তন করে, কেউ অন্য কোন প্রাণী বা উদ্ভিদের মতো করে নিজেদের সাজায়। আবার কিছু প্রাণীর গায়ের রঙ শত্রুর কাছ থেকে লুকিয়ে থাকতে সাহায্য করে। তাদেরকে কষ্ট করে রঙ পরিবর্তন করতে হয় না। যেমন : হরিণ, খরগোশ, শজারু ছদ্মবেশ এ। এদের গায়ের রঙ সাধারণত ধুসর বর্ণের। এ বর্ণের কারণে এরা মাটি বা গাছপালার কাছাকাছি থাকলে শিকারি শত্রু বাঘ বা সিংহ এদের সহজে আলাদা করে চিনতে পারে না।
    এদিকে জেব্রার গায়ের সাদা-কালো দাগ তাকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করে। বলতে পারো এই দাগগুলৈ তার এক প্রকার ছদ্মবেশ। পশুরাজ সিংহের প্রিয় খাদ্য তালিকায় জেব্রাও রয়েছে। অনেকেই হয়তো জানো না, সিংহ কালার বগুআইন্ড বা বর্ণান্ধ। অর্থাৎ এরা পৃথিবীর কোন রঙ দেখতে পায় না। জেব্রা সহজাতভাবেই এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে সিংহের চোখকে ফাঁকি দেয়। ভাবছো, কীভাবে? জেব্রা সাধারণত দলবদ্ধ ভাবেই সবসময় চলাফেরা করে। গায়ে গা লাগিয়ে চলাফেরার কারণে দূর থেকে দেখলে সিংহের চোখে মনে হয় সাদাকালো বিশাল কোন প্রাণী হয়তো নড়াচড়া করছে। তাই সে আর জেব্রাকে আক্রমণ করতে সাহস পায় না।

    অনেক প্রাণী বিপদ টের পেলে নিজেদের গায়ের রঙ পরিবর্তন করতে পারে। এরা গায়ের রঙ পরিবর্তন করে পরিবেশের মতো করে নিজেদের লুকিয়ে ফেলতে পারে। যেমন : গিরগিটি, ক্যামেলিয়ন, কাটলফিস, ইত্যাদি। গিরগিটি বিপদ টের পেলে গায়ের রঙ বদলে ফেলে। ফলে তাকে সেই পরিবেশ থেকে আলাদা করা যায় না। গিরিগিটি কেমন করে এই কাজটি করে। যখন সে যে পরিবেশে থাকে তখন সেই পরিবেশের রঙ তার চোখে ভেসে আসে। বিপদ টের পেলে সে চোখের দেখা রঙের মতো নিজের গায়ের রঙ বদলে ফেলে। গিরগিটির জাতভাই ক্যামিলিয়ন একইভাবে ছদ্মবেশ নিয়ে থাকে। কিন্তু এরা মুহূর্তে দেহের রঙ পরিবর্তন করে কীভাবে?

    গবেষকরা বলেন, এদের দেহে বায়োক্রম নামের একটি রাসায়নিক রঞ্জক পদার্থ থাকে। এই পদার্থটি প্রয়োজনীয় মুহূর্তে পরিবর্তিত হয়ে প্রাণীর দেহে নতুন নতুন রঙ তৈরি করতে পারে। এদিকে সূর্যের আলোতে সাতটি রঙ থাকে-বেনিআসহকলা। এই রঙগুলো একত্রে মিলে সাদা রঙ ধারণ করে। আর কোন রঙ না থাকলে তা কালো দেখায়(এজন্য কালোকে কোন রঙের মধ্যে ধরা হয় না)। কোন বস্তুতে সূর্যের আলো পড়লে সেই বস্তুটি কিছু রঙ শোষণ করে আর কিছু রঙ প্রতি প্রতিফলিত করে। বস্তু থেকে যে রঙটি প্রতিফলিত হয় আমরা বস্তুটিকে সেই রঙেরই দেখতে পাই। যেমন ধরা যাক, গাছের রঙ সবুজ? কিন্তু কেন? কারণ গাছ সূর্যের আলোর ৬টি রঙ শোষণ করে। শুধু সবুজ আলো গাছ থেকে প্রতিফলিত হয়, তাই...। এসব প্রাণীর দেহের বায়োক্রম রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে সূর্যের কিছু আলো শোষণ করে এবং কিছু আলোর প্রতিফলন ঘটাতে পারে। এজন্য এরা ক্ষণে ক্ষণে রঙ পরিবর্তন করতে পারে।

    অবশ্য কিছু কিছু প্রাণী আছে আছে যারা ঋতুভেদে দেহের রঙ পরিবর্তন করে। যেমন : মেরু শিয়াল। শীতকালে যখন চারিদিকে ধু ধু সাদা বরফ, তখন এদের গায়ের লোম থাকে ধবধবে সাদা। ফলে এরা বরফের মধ্যে ঘাপটি মেরে থেকে শিকার ধরতে পারে এবং শত্রুর চোখও ফাঁকি দিতে পারে। শীত শেষে বসন্ত আসতে শুরু করলেও এদের লোমের রঙে পরিবর্তন দেখা যায়। শুনলে অবাক হবে, ধীরে ধীরে এদের গায়ের লোমে কালো কালো ছোপ দেখা যায়। কারণ এসময় তাদের ছদ্মবেশটা এমনই দরকার। শুধু মেরু শিয়ালই নয়, অনেক পাখি এবং স্তন্যপায়ী আছে যারা এরকম ঋতুভেদে তাদের গায়ের রঙ পরিবর্তন করে প্রাকৃতিক ছদ্মবেশ ধারণ করে।

    সমুদ্রের তলদেশের ক্যাটলফিসের কথা বলা যাক। এদের প্রধান শত্রু হাঙর, বড় মাছ আর অন্য বড় ক্যাটলফিস। শত্রুর চোখে ধুলো দিতে ওস্তাদ ক্যাটলফিস পরিবেশের মতো নিজের দেহের রঙ তৈরি করতে পারে। ফলে শিকারি শত্রু ক্যাটলফিসের উপস্থিতি বুঝতে পারে না। এছাড়া আরেকটি উপায়ে শত্রুকে বোকা বানায় এরা। আশেপাশে শিকারী শত্রু র উপস্থিতি টের পেলে এরা কালো রঙের এক ধরনের তরল ছুঁড়ে মারে। তাতে কিছু সময়ের জন্য চোখে আর কিছু দেখতে পায় না শত্রু। এর মধ্যেই ক্যাটলফিস নিরাপদ দূরুত্বে সরে যায়। ঠিক এই একই পদ্ধতিতে শত্রুকে ফাঁকি দেয় অক্টোপাস।

    সাগরতলের আরেক অদ্ভুত প্রাণী সি ড্রাগন। এদের দেখে মনে হয়, শিকড় উপড়ানো কোন জলজ উদ্ভিদ বোধহয় ভেসে বেড়াচ্ছে। আসলে সাগরের এই ড্রাগনকে নিয়ে এরকম ভুল করে তার শত্রুরাও। গাছের রূপ ধারণ করায় সি ড্রাগন শত্রু হামলার থেকে বেঁচে যায়। অনেক জীবজন্তু একই পদ্ধতিতে অন্য কোন প্রাণী বা উদ্ভিদের মতো ছদ্মবেশ নেয়। এতে তাদের দেখেও সহজে চেনা যায় না। ফলে শত্রু শিকারীর হাত থেকে রক্ষা পায় তারা। এই দলে আরও আছে প্রজাপতি, ঘাসফড়িং, পাতা পোকা, ঝিঁঝিঁ পোকা, স্টিক পোকা সহ বেশ কিছু প্রাণী। স্টিক পোকার কথাই ধরা যাক। এদের প্রথম দেখায় মনে হবে, একটা ছোট্ট কাঠি হয়তো পড়ে আছে। কিন্তু ভালোমতো খেয়াল করলে বোঝা যায়, সেটা জলজ্যান্ত একটা প্রাণী। শখ করে কে আর কাঠি খেতে চায়! তাই বেঁচে যায় বেচারা স্টিক পোকা। আবার সাদা চোখে লিফ ইনসেক্টের চেহারার সঙ্গে গাছের পাতার কোন পার্থক্য নেই বললেই চলে। তাকে দেখে তোমরা অনেকেই গাছের মামুলি একটা শুকনো মরা পাতা বলেই ভুল করবে। সেই একই ভূল তার শত্রুরাও করে। আর এই ছদ্মবেশের কারণেই বেঁচে যায় তার মূল্যবান প্রাণটি। প্রায় একই ধরনের ছদ্মবেশ নেয় ক্যামো মথ।

    তবে এসব প্রাণীদের ছদ্মবেশ অনেক নিরীহ। কিন্তু এমন কিছু প্রাণীও আছে, যারা ভয়ংকর কোন প্রাণীর ছদ্মবেশ নিয়ে শত্রুকে ভয় দেখায়। এ রকমই একটি প্রাণী হচ্ছে হক মথের ক্যাটারপিলার। এই ক্যাটারপিলারের পেছনদিকে দেখলে মনে হবে কোন হিংস্র সাপ মাথা উচিয়ে আছে। এই বোধহয় দিল একটা ছোবল, বাপ রে! কিন্তু সত্যি বলতে কি, শত্রুকে ভয় দেখাতেই ক্যাটারপিলার এই ছদ্মবেশ নিয়ে থাকে। তাই তাকে ঘাটাতে আসে না কেউ। আবার আউল বাটারফ্লাই মজার এক ছদ্মবেশ নিয়ে থাকে। এই প্রজাপতির দুটি পাখায় পেঁচার চোখের মতো হিংস্র দুটি চোখ আঁকা থাকে। তাকে দেখে মনে হয়, কোন পেঁচা জুলজুলে চোখে তাকিয়ে আছে। এই ভয়ে শত্রু রা আউল প্রজাপতির কাছে ঘেঁষতে সাহস পায় না।
    প্রাণীজগতে এরকম ছদ্মবেশের হাজারটা উদাহরণ রয়েছে। আরেক দিন না হয় বাকীদের কথা বলবো। শুধু একটা জিনিস জেনো রেখো আজ, প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মে, বনের পশু হিংস্র হলেও তারা অকারণে কাউকে হত্যা করে না। তাদের ছদ্মবেশ নেওয়ার কারণও বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচাতে অথবা ক্ষুধা মেটাতে। জীবজন্তুদের ছদ্মবেশের বিভিন্ন পদ্ধতি বুদ্ধিমান মানুষ প্রয়োজনে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে। এই জ্ঞানকে কীভাবে আরও বেশি কাজে লাগানো যায় চলছে সে গবেষণাও। সেনাবাহিনীর ছদ্মবেশের ধারণা এসেছে তাদের কাছ থেকেই। কিন্তু দু:খের ব্যাপার হচ্ছে, পশুদের কাছ থেকে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জ্ঞানটুকু আজও মানুষ অজর্ন করতে পারেনি। সেটা জ্ঞানটা হচ্ছে, অকারণে কাউকে হত্যা করতে নেই।

    ছবি- সুমেরু মুখোপাধ্যায়
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৬০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন