আসলে এই রাষ্ট্র ব্যবস্থাটি যেটি আমাদের এই দেশে আছে সেটি পাবলিক হাসপাতাল এর বদলে মানুষকে শিখিয়েছে প্রাইভেট হসপিটালে যেতে | প্রাইভেট হসপিটালগুলি কেবল মাত্র বড়োলোক শ্রেণীর জন্য তৈরী যারা সংখ্যায় খুব কম | করোনা মহামারীর ফলে এখন এতো পেশেন্ট হয়ে গেছে যে এই প্রাইভেট হসপিটালগুলি এখন অক্সিজেন বেড দিয়ে কুলাতেই পারছেনা যেহেতু এই প্রাইভেট হসপিটালগুলি এতো বেশি হারে পেশেন্ট আসবে এইটা ভেবে তৈরী করা হয়নি | কাজেই যা হচ্ছে তাই হবার ছিল |
এতো বড়ো ১৫০ কোটির দেশে শুধু সবেধন নীলমনি সিরাম ইনস্টিটিউট ভ্যাকসিন বানাবার জন্য কেন ? সমস্ত মানুষকে কিছুতেই এই ভাবে ভ্যাকসিন এতো তাড়াতাড়ি দেওয়া সম্ভব নয় | ফলাফল তাই হবার ছিল যেটা আমরা এখন দেখছি |
এতে কিছুটা কর্মফলের ব্যাপার আছে বলে আমি মনে করি | আমরাই তো দিল্লির সরকার কে দুইবার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছি | সে কর্মের ফল তো এখন ভোগ করতেই হবে |
লেখক কি বলেন আমার এই random thoughts এর ব্যাপারে ? আপনি কি একমত ?
মেয়ে-- আমাদের কারও যদি আজ হাসপাতালে ভর্তির দরকার হয় তুমি কি একটা বেড জোগাড় করতে পারবে? এখানে না হোক, কোলকাতায়? কোন সোর্স?
আমি-- না, পারব না।
মেয়ে-- তাহলে কী করবে? যদি এরকম দিন আসে?
আমি-- মরব। যেমন আরও অনেকে, আমরা কোন স্পেশাল না। দেশের হেল্প কেয়ার ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। গত একবছরে কিস্যু
মেয়ে-- সকাল বেলা পজিটিভ কিছু বল।
আমি-- বেঁচে যেতেও পারি। সাবধান হয়ে, ইমিউনিটি বাড়িয়ে। আর খানিক চান্স ফ্যাক্টর।
ইতিবাচক ভাবনা, সচেতনতা , ও আক্রান্তদের প্রতি সহমর্মিতা -এই মুহূর্তে বেশি প্রয়োজন...
রঞ্জন রায়, একদম ঠিক বলেছেন! আমাদের বেচেঁ থাকার স্বাধীনতা, সেই কবেই হারিয়েছি, নতুন করে কিছু ভাবার নেই, সবই এখন তেনাদের ইচ্ছে! তবু, লড়াই জারি রাখতে হবে, অন্তত সবার কথা ভেবে, তাতে আখেরে নিজেরও বাঁচার , ওই চান্স ফ্যাক্টর !!!!
একটা অপদার্থ , কুশিক্ষিত/অশিক্ষিত /অর্ধ শিক্ষিত মোটা মাথা পার্টি দেশ টাকে চালাচ্ছে , এরা বিদেশ থেকে শিক্ষা নেয় না বিদেশ ঘুরতে যায় এদের আইএএস , আইপিএস আর তাবড় তাবড় অফিসার গুলো লক্ষ লক্ষ টাকা মাইনে পেয়ে সব দেশ উদ্ধার করছেন , প্রধান মন্ত্রী ২৪ ঘন্টা মিথ্যে বলেযাচ্ছেন , কাউকে সন্মান দেননা .... চরম ভন্ড একটা ।...সেই দেশে আর কি আশা করবো !!!!
পৃথিবীর ইতিহাসে মহামারী, দুর্ভিক্ষ যুদ্ধ সবই বারবার আসে। এত চাপ নিয়ে কিছু করার নেই। কিছু লোক অসুস্থ হবে, কিছু লোক মারা যাবে। এরকম হাজার হাজার বছর ধরেই হয়েছে। তাবলে হাত পা পেটে সেঁধিয়ে প্রতিদিন একবার করে মরতে হবে নাকি!