এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • ক্রমেই তোমরা "স"-এর মহিমা বুঝিতে পারিবে

    অরিন্দম চক্রবর্তী
    আলোচনা | বিবিধ | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৭ | ১৩৮৮ বার পঠিত
  • যেভাবে সোমের পরে মঙ্গল আসে, মঙ্গলের পরে বুধ, ঠিক সেইভাবেই রিজওয়ানুর পরে নন্দীগ্রাম, নন্দীগ্রামের পরে তসলিমা, তসলিমারে পরে সৌরভের শতরান এল। এল, চলেও গেল। থেকে গেল মূখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য, সুশীল সমাজের গন্তব্য আর অবশ্যই তির্যকের মন্তব্য। প্রথম দুটি ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাব থাকলেও শেষের ঘটনাটি রাজনীতি মুক্ত। সমাজনীতিই সেখানে একমাত্র আলোচ্য বিষয়। আর সমাজনীতির বিষয় আমি বাঁদরদের, খুবই নীতিবাগিশ বলে মনে করি। সংকট্‌ময় মূহুর্তে ওদের সাহায্যে আমি অনেক সমস্যার গভীরে প্রবেশ করতে পারি। সেদিনও এরকম হল। ভাবছেন তো, কোনদিনের কথা বলছি? দাঁড়ান একটু সবুর করুন, বলছি একে একে।

    সু ও কু অভ্যাস ব্যতীত আরো একটি নিত্য অভ্যাস আছে আমার, তাহল সকালের "আনন্দ" ও রাত্তিরের "গুরু" দর্শন। ১লা ডিসেম্বরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। গুরুর তির্যক দৃষ্টিতে যখন আমার মেকী সভ্যতা ভেঙে পড়ছে কোনরকমে নিজেকে টেনে তোলার চেষ্টা করছি তখনই খেয়াল করলাম আমার দুপাশে দাঁড়িয়ে আছেন দুজন মামণি। তাঁদের নির্বাক তির্যক দৃষ্টিতে যে বাঙ্‌ময়তা ছিল, তা নি:সন্দেহে প্রমাণ করল মাতৃত্ব নিয়ে আমাদের মাতামাতি, কনফিউস করে কনভিনসড করানোর এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র ব্যতীত আর কিছুই নয়। এইরকম সময় যাহয় আর কি, লোকজনের সামনে থেকে বিশেষত: নিজের কাছ থেকে পালানোর জন্যই বাড়ির পাশে কদমতলায় ছুটে যাই আমি। ডালে বসে উদাস দৃষ্টি মেলে দিই আকাশের দিকে। সেদিনও তাই করলাম। বসলাম। বসেই ফস্‌ করে একটা সিগারেট জ্বালালাম। জ্বালিয়ে ইতিউতি দেখছি আর এই কূম্ভীপাক থেকে নির্গত হওয়ার রাস্তা খুঁজে চলেছি। ঠিক এইরকম সময় ওরা হুড়্‌মুড়িয়ে এসে উপস্থিত হল। ওরা পাঁচজন। যাঁরা আগে অধমের লেখা পড়েছেন তাঁরা জানেন, এই পাঁচজন কে। যাঁরা পড়েননি তাঁদের অবগতির জন্য জানাই ওরা পাঁচজন, পাঁচটি বাঁদর।

    ওরা এল। প্রথমে একটু দাপাদাপি, ঝাঁপাঝাঁপি করে তারপর থিতু হয়ে গাছের ডালে পা ঝুলিয়ে বসল। আমি বেশ বুঝতে পারছিলাম ওরা আমকে লক্ষ্য করছে, দেখছে আমি কিছু বলি কিনা, কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ কেটে যাওয়ার পরেও আমার মুখ থেকে কোন কথা না শুনে ওদের মধ্যে যে বয়সে সবচেয়ে বড় সেই প্রথম শুরু করল, কি হে চুপ্‌চাপ যে? আজ আবার কী নিয়ে ভাবছ, আমি উত্তর না দিলেও ওরা ছাড়্‌বার পাত্র নয়। ঠিক খানিক্ষণ বাদেই আবার প্রশ্ন,
    - তসলিমাকে নিয়ে? না , আমার উত্তরের তোয়াক্কা না করেই বলে উঠল, এ নিয়ে এত ভাববার কী আছে! যতদিন অসংশোধিত ধর্ম থাকবে, ততদিন এরকমই হবে।
    তাও আমার মুখ থেকে কোন কথা না শুনে ওরা একটু চুপচাপ হয়ে নিজেদের মধ্যে ফিসফিস করে কী যেন বলাবলি করল। তারপর পুঁটিকে Tঠেলে দিল। ওদের মধ্যেও এই বিপদের মুখে মহিলাদের সামনে ঠেলে দেওয়ার ব্যাপারটা আছে দেখে আমার কিন্তু ব্যাপক আনন্দ হল। অন্যের গ্‌ল্‌দ দেখেইতো মানুষের আনন্দ। আমি ভাবলাম যাক ভালই হয়েছে, এই তালে আমি কথাটা তুলে ফেলি।
    - না হে! আসলে আজ গুরুতে একটা লেখা পড়ে মনটা বড়ই বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে।
    - তা কী লেখা? তোমার মুখেই শুনি, কারণ আমাদের মধ্যে এখনো আর্ন্তজাল জাল বিছাতে পারেনি।
    - ঐ মাতৃত্বকে গ্লোরিফাই করে, মেয়েদের গৃহবন্দী করে রাখার চক্রান্ত।
    - ও, যাকে তোমরা, বার খাইয়ে, ক্ষুদিরাম বানানো বল!
    - হ্যাঁ, অনেকটা সেইরকমই ..
    - কথাটা মিথ্যে নয়, আবার সমস্যাটা থেকে বেরোনোর রাস্তাটাও সহজ নয়।
    - কেন সহজ নয় কেন? মেয়েদের মা হিসাবে না দেখে একটা সম্পূর্ণ মানুষ হিসাবে দেখলেই ব্যাপারটা আর সেরকম হয় না।
    - তা সেরকম না দেখে অন্যরকভাবে দেখতে হলে কী করা উচিৎ?
    - এই মাতৃত্বের অজুহাতে সে যাতে তাঁর কর্ম্মজীবনে পিছিয়ে না পড়ে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাফল্য তার কাছে যেন দূর্গম গিরি, কান্তর মরু, দুস্তর পারাবার না হয়। তাকে পেতে গিয়ে যেন তার মনে না হয়। একে পেতে হবে রাত্রি নিশীথে সবে শেষ করেছি কথাটা সঙ্গে সঙ্গে ওদের সে কী হুল্লোড়, আমি তো ভ্যাবাচাকা খেয়ে গেলাম। ভাবছি কী এমন ভুল বললামরে বাবা!
    সাহস সঞ্চয় করে শেষমেষ বলেই ফেললাম,
    - আমি কী পলিটিক্যালি কিছু ভুল বললাম নাকি?
    - পলিটিক্যালি ঠিক হলেও একটু লজিক্যাল এরর্‌ আছে।
    - অ!
    কথাটা একটু শ্লেষের সঙ্গেই বলেছিলাম। ওরাও ছাড়বার পাত্র নয়, সঙ্গে সঙ্গেই বলে উঠল,
    - অ! ভুলেই গিয়েছিলাম, তোমরা লজিক পড়ো ঠিকই কিন্তু লজিক্যাল নয়। পড়া আর হয়ে ওঠার মধ্যে মস্ত একটা ফারাক আছে।
    যতই হোক, মানুষ তো, কোথাকার কোন বাঁদর এই ভাবে হ্যাটা দেবে? একটু রেগে গিয়েই বললাম, কথামালা না বুনে একটু ঝেড়ে কাশো তো। বুঝিয়ে বল, কী বলতে চাইছ?
    - এই যে ব্যক্তি নারী বা ব্যক্তি পুরুষের মধ্যে সাম্যের যে টানাটানি তা মুলত: একটি বিষয়ের জন্যই - সাফল্য। বড় করে দেখলে সংস্কৃতির ঘেরাটোপে আবিরাম ঘুরপাক খাওয়াই মূল লক্ষ্য।
    - সাফল্য বা সংস্কৃতি সবইতো পুরুষের তৈরী।
    কথাটা শেষ করার আগেই হাততালি দিয়ে বলে উঠল, অবশ্যই পুরুষের তৈরী কিন্তু সেই চেনা পথে হাঁটতে অসুবিধা নেই নারীর। নারী ও পুরুষের সাফল্যের সাধনার মন্ত্র কিন্তু একই। আমিও কিঞ্চিৎ বিরক্ত হয়ে বললাম, তার মানে কী বলতে চাইছ, মেয়েরা বাইরে কাজ করবেনা? শুধু ঘরের কাজ করবে!
    - এইতো ভুল বুঝলে। এই ঘরের কাজ শব্দটির মধ্যে যে নাঁকসিট্‌কানো ব্যাপার আছে তাতেই আপত্তি। আর এই নাঁকসিট্‌কানো কিন্তু নারী ও পুরুষ উভয়েরই আছে।
    - বুঝিয়ে বল।
    - তোমাকে দিয়েই শুরু করি।
    - আমাকে?
    - হ্যাঁ , তোমার ঘরের। তোমার ঘরের ব্যক্তি নারী ও ব্যক্তি পুরুষের চিন্তা ভাবনাগুলোকেই কাঁটাছেড়া করে তোমাকে বুঝিয়ে দিচ্ছি তোমাদের গলদগুলো।
    - বোঝাও। শুনছি।
    - তুমি কী কোনদিন ভেবেছ, ঘরে থেকে তোমার স্ত্রী কোন অংশে তোমার থেকে কম কাজ করে না। সে কাজেও দক্ষতা লাগে? প্রয়োজন হয় মস্তিষ্কের সফল প্রয়োগের?
    একটু মিনমিন করে বললাম, না মানে
    - মানে টানে ছাড়। লজ্জা পেয়ো না। তোমার স্ত্রীও তাই মনে করে। যখন সে বাইরে যায়নি সেও মনে করত কী হল জীবনে? কী পেলাম এত পড়াশুনা করে! সেও মনে করত ঘরের কাজটা কোন কাজই নয় ।
    - সত্যিইই!
    - হ্যাঁ। সে তো এখন ভালই রোজগার করে, তাকে গিয়ে বল দেখি যে কাল থেকে আর তুমি কাজে যাবে না বরং মন দিয়ে ঘরের কাজটা দেখবে। বল গিয়ে, অনেকদিন তো করলাম এবার একটু বিরতি নিই। দেখবে আঁৎকে উঠবে সে।
    - কেন?
    - কেন কি হে? এত সেই চেনা ছক। কত উপরে উঠলে, পে প্যাকেজ কত হল এর ওপরই নির্ভর করে সমাজের কোন তলায় তোমাদের অবস্থান। সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে তোমরা কতখানি ওপরে উঠলে। বর্হিজগতের সাফল্যই তোমাদের মূখ্য আলোচ্য বিষয়।
    - যদি আর্থিক অনটন না থাকে? তাহলেও
    - হ্যাঁ । তোমার স্ত্রী এখন যা রোজগার করে তাতে ভালই চলে যায় তোমাদের । তোমার জমানো টাকার অঙ্ক মন্দ নয় কিন্তু সমস্যাটা আন্য জায়গায় । কী বলবে তোমার স্ত্রী মিসেস ভার্গবকে, পাশের বাড়ির রমা বউদিকে কিম্বা নিজের বাপের বাড়ির তুতো বোনদের। আর যাই বলুক কিছুতেই বলতে পারবে না আমার "ও" এখন শুধু ঘরের কাজ করে। কিছু না বলতে পেরে শেষমেষ বলবে "ও" এখন কবিতা লেখে বা একটা বড় বিজনেসের প্ল্যান (আদতে যার একবিন্দু সত্যতা নেই) করছে, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু শুধু ঘরের কাজ নৈব নৈব চ।
    - না মানে এটাতো সাম্যের প্রশ্ন।
    - আরে ধুর তোর নিকুচি মেরেছে - সাম্যবাদ! সাম্যের চোখে ঠুলি পড়ানো। সে দেখেনা সমাজ কি চায়। কোথায় আসল গলদ । সে তার মত করে ঠিক করে নেয় তার চলার পথ। যদি সত্যিই কোন কাজকেই ছোট করে না দেখতে তা হলে কিন্তু - নারী - পুরুষ সমান সমান এই বলে চীৎকার করতে হত না। স-এর প্রকৃত রূপটি যদি চিনতে পারতে তাহলে সাম্যও বাদ পড়ত না আর সাম্য থেকে খসে বাদ যোগ হত না নারী ও পুরুষ শব্দবন্ধটির সঙ্গে। তৈরী হত না নারীবাদ, পুরুষবাদ।
    আমি গদগদ হয়ে বললাম, "স"- এ সাফল্য সত্যিই ভয়ঙ্কর! একে বাগে আনতে পারলেই আমাদের মধ্যে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত হবে। তাই না, বলো? আমাদের মধ্যে আরতো কোন অসাম্য নেই!
    কী হতচ্ছাড়া জীব মশাই খ্যাক খ্যাক করে হাসতে হাসতে বলল - ও পুঁটি শোন বলে আর কোন "স"- এর অসাম্য নেই ওদের। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল যাও হে ঘরে যাও রাত অনেক হল ঘরে ঢুকলেই বুঝবে "স"- এ সোহাগ , "স"- এ সেক্স দুটোতেই তোমাদের অসাম্য কতখানি, সে কথা পরেরদিন বলব ।

    ডিসেম্বর ২৩, ২০০৭
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৭ | ১৩৮৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন