এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক

  • কৃষ্ণবস্তুর গপ্পো : পর্ব্ব ১

    ঋক্ ধর্মপাল বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ১৪ মে ২০২০ | ৩৫৫২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • পরপর উপস্থাপিত কিছু লেখার মাধ্যমে, পর্যায়ক্রমিকভাবে কৃষ্ণবস্তুর ইতিহাস নিয়ে লেখার চেষ্টা করতে চলেছি।বলা ভালো,আপাততঃ নিজের সীমিত জ্ঞান নিয়ে কিছু একটা দাঁড় করানোর চেষ্টায় আছি। কোয়ান্টাম মেকানিক্সের জনপ্রিয়তা আজকের সময়ে হয়তবা একটি প্রথম শ্রেণীর শিশুকেও হাতছানি দেয়।এক অদম্য কৌতূহলের টানে বহুমানুষই বিষয়টির রহস্যময় রঙীন আঙ্গিকগুলোর সঙ্গে নাড়াচাড়া করার চেষ্টা শুরু করে দেয়।কিন্তু হয়ত স্বাভাবিক ভাবেই বিষয়টির শিকড় চোখের আড়ালে থেকে যায়।হ্যাঁ, এই শিকড়ের নামই কৃষ্ণবস্তু। কোয়াণ্টাম মেকানিক্সের জনকরূপে জার্মান ফিজিসিস্ট ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ককে সকলেই চেনেন। ১৯০১ সালে, তার পেপারটি প্রকাশিত হওয়ার পর,সেই যে এক ঢেউয়ের অভিযান শুরু হয়েছিল তা আজ অবধি আয়তনে বেড়েই চলেছে এবং নিজের ট্রাজেক্টরীতে জন্ম দিয়েছে অগুন্তি দিকপাল বিজ্ঞানীদের অভাবনীয় সব কাজের।তবে সামান্য পিছনপানে হাঁটলে, চলে যেতে হয় ১৮৫৯ এ,বার্লিন শহরের এক স্নিগ্ধ শীতকালে।সেই মাহেন্দ্রক্ষণেই হয়ত শুরু এই রূপকথার। তারপর প্রায় চল্লিশ বছরের উত্তাল সময় জুড়ে ধরিত্রীর বুকে উঠে এসেছে বহু তত্ত্ব,বহু গবেষণা,বহু বিতর্ক,বহু সমালোচনা ; বহু ঠিক-ভুলের দ্বন্দ্ব ।এই বিশাল-বুড়ো মহীরুহেরই একখানি অমৃত-ফল প্ল্যাঙ্কের বিখ্যাত হাইপোথিসিস।তবে হয়ত,বৃক্ষকে না চিনলে,বাকলের আলপনাকে না তারিফ করলে,এ ফলের স্বাদ সুচারু ভাবে চেখে ওঠা সম্ভব নয়। এই লেখাটিকে কিছু পর্ব্বে ভাগ করে,সম্পূর্ণ সময়টিকে তুলে ধরার যথাসাধ্য চেষ্টায় থাকব।


    গুস্তাভ রবার্ট কারশফ

    ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে পদার্থবিদেরা, পদার্থের তাপীয় বিকিরণের প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেন ।গুস্তাভ রবার্ট কারশফই বোধহয় প্রথম তাপ-বিকিরণের মাহাত্ম্যকে সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছিলেন।১৮৬০ এর শুরুর দিকে তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র এবং কিছু ফিজিক্যাল রিসেনিং এর সাহায্যে তিনি পদার্থের তাপীয় বিকিরণ এবং শোষণ সম্বন্ধে কিছু যুগান্তকারী তত্ত্ব মেলে ধরেন।কারশফের কাজগুলি মূলতঃ ১৮৫৯ থেকে '৬২র মধ্যেই ছিলো। কারশফই প্রথম, Philosophical Magazine-এ প্রকাশিত তাঁর Ueber das Verhältnis zwischen dem Emissionsvermögen und dem Absorptionsvermögen der Körper für Wrme and Licht (1860) পেপারে "কৃষ্ণবস্তু(Blackbody) " নামটির উল্লেখ করেন এবং তাকে সংজ্ঞায়িত করেন।কৃষ্ণবস্তু হল এমন একটি পদার্থ যার শোষণ গুনাঙ্কের মান ১ অর্থাৎ তার ওপর পতিত যেকোনো বিকিরণই সে সম্পূর্ণরূপে শুষে নেয়।যেহেতু বিকিরণের কোনো অংশই প্রতিফলিত হয়না ,সেহেতু বস্তুটিকে কৃষ্ণবস্তু বলা হয়।যদিও নামকরণটি যে সম্পূর্ণ ঠিক,তা নয় কারণ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর উত্তপ্ত কৃষ্ণবস্তু থেকে বিকিরিত তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য দৃশ্যমান বর্ণালীতে প্রবেশ করে এবং তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার রং লাল থেকে ধীরে ধীরে হলুদ এবং শেষে নীলচে সাদায় পরিণত হয়।
    কারশফ বলেন শূন্য কেলভিনের উপর যেকোনো পদার্থ নিজের মধ্য হতে বিকিরণ ছাড়ে। স্পেসিফিক্যালি তাপীয় বিকিরণের কথা উল্লেখ করে তিনি কিছুটা জোর করেই তড়িৎ-আহিত বস্তু বা ফ্লুরোসেন্ট বস্তুদের বিকিরণের কথা বাদ দেন। তিনি দেখাতে সক্ষম হন যেকোনো পদার্থের বিকিরণ ক্ষমতা এবং শোষণ ক্ষমতার অনুপাত একটি ইউনিভার্সাল ফাংশান এবং এটি শুধুমাত্র তাপমাত্রা এবং তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ওপর নির্ভরশীল ,পদার্থের আয়তন বা আকৃতির ওপর নয় ie. e/a=F( তরঙ্গদৈর্ঘ্য,তাপমাত্রা) যেখানে e = emissive power,বিকিরণ ক্ষমতা ; a = absorptive power,শোষন ক্ষমতা ।

    তাঁর নিজের দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো যে এই ফাংশানটি দেখতে খুবই সহজ সরল সাদামাটা হবে।এটিকেই কারশফের "তাপীয় বিকিরণের সূত্র" বলে। যেহেতু কৃষ্ণবস্তুর শোষণ ক্ষমতা ১,সেহেতু কৃষ্ণবস্তুর বিকিরণ ক্ষমতাটিই এক্ষেত্রে একটি ইউনিভার্সাল ফাংশান। কারশফ বলতেন "এটিকে খুঁজে বের করা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ!"।হার্টজ এর কথা অনুযায়ী,তিনি এ'ও বলতেন যে পদার্থের অণু এবং তাদের কাঁপুনি জটিল তাত্ত্বিক জালের মধ্যে বিচ্ছিরিভাবে জড়িয়ে পরেছে দেখে তার রীতিমতো কষ্ট হয়।তবে কারশফ এর বিপরীতে দাঁড়িয়ে,তাঁর দু'বছরআগেই (1858) ,philosophical magazine-এই নিজের পেপারে ,ব্যালফাউর স্টুয়ার্ট, পদার্থ-কর্ত্তৃক বিকিরণের শোষণ শুধুমাত্র নয়, প্রতিফলনকেও ধর্ত্তব্যের মধ্যে রেখে,বলে গেছিলেন যে, তাপীয় সাম্যে থাকা কোনো পদার্থের বিকিরণ উক্ত পদার্থের প্রকৃতির উপরও নির্ভর করে।

    ব্যালফাউর স্ট্যুয়ার্ট

    তাঁর সমীকরণটি ছিলো e/a=F( তরঙ্গদৈর্ঘ্য,তাপমাত্রা এবং পদার্থের বিভিন্ন প্রকৃতি)। স্টুয়ার্টের ধারণাগুলি মূলতঃ প্রেভস্টের বিনিময় তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে তৈরী,যেটি মূলতঃ কোনো এনক্লোজার বা ক্যাভিটির মধ্যেকার বিকিরণের কথা বলে।স্পষ্টতঃ,স্টুয়ার্টের e/a কোনো ইউনিভার্সাল ফাংশান ছিল না।মুশকিলটা হচ্ছে ,কারশফের তত্ত্ব যদি সত্য হত,তবে যেকোনো পদার্থকেই ল্যাবে কৃষ্ণবস্তুতে রূপান্তর করা সম্ভব হত।তবে, বিষয়টি গবেষণাগারে সাড়া ফেললে দেখা গেল, নাঃ! সত্যিই পদার্থের আকৃতি এবং প্রকৃতির ওপরও এই তাপীয় বিকিরণ নির্ভর করছে।প্রকৃত কৃষ্ণ-বিকিরণ পাওয়ার জন্য বিস্তর কাঠখড় পোড়াতে হচ্ছে।তবে এ'ও দেখা যেতে লাগল ক্যাভিটিগুলি যত "খাঁটি" হচ্ছে মানে শোষণ গুণাঙ্ক যতই ১-এর দিকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে, ততই বিকিরণটিও 'কৃষ্ণ' বিশেষণ প্রাপ্তির দিকে এগোচ্ছে এবং বিকিরণের ইউনিভার্সাল নেচার পরিস্ফূটতর হচ্ছে। কারশফই প্রথম গবেষণাগারে কীভাবে কৃষ্ণবস্তুর নির্মাণ সম্ভব তার পরিকল্পনা বলে যান। বুঝুন ! থিওরিও তাঁর ,এক্সপেরিমেন্টের আইডিয়াও তাঁর! কোনো গোলোকাকৃতি গহ্বরকে যদি সম্পূর্ণরূপে ভিতরে-বাহিরে কালো রং করা হয় এবং গহ্বরপৃষ্ঠে একটা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ছিদ্রের জোগান করে দেওয়া হয় তবে ফোটন সেই ছিদ্রের সাহায্যে গহ্বরে ঢুকে অগুনতিবার প্রতিফলিত হতেই থাকে যতক্ষণ না সম্পূর্ণরূপে বস্তুটি তাকে শুষে নেয়। সেই নির্দিষ্ট ফোটনটিরই আবার বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তাপীয় সাম্য লাভ করার পর,এই বস্তুটির বিকিরণকেই তাই, কৃষ্ণ-বিকিরণ হিসেবেই অনুমানিকভাবে ভাবা যেতে পারে।

    কারশফ নিজের এই মডেলে গহ্বর-ছিদ্রের সঙ্গে প্রবেশরত আলোকের, অপবর্ত্তনের প্রভাব বাদ দিয়েছিলেন গাণিতিক জটিলতা এড়ানোর জন্য। তবে তিনি,এবং পরবর্ত্তীতে প্ল্যাঙ্কও,ধরে নেন এই প্রভাব যৎসামান্য এবং উপেক্ষ্যণীয়। এই প্রস্তাবনার প্রায় পঁয়ত্রিশ বছর পর বিজ্ঞানী প্যাসেন এই মডেলকে কাজে লাগিয়েই ভীন এর সরণ সূত্রকে ভুল প্রমাণ করেন।তবে সে গল্পে ঢুকতে বিস্তর দেরী আছে।।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৪ মে ২০২০ | ৩৫৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মুখ্যু মানুষ | 172.68.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ১৬:১৯93317
  • বেশ কিছু শব্দ বাংলা হরফে ইংরেজি লেখা হয়েছে। বাংলায় লেখার ব্যাপারে যখন জোড় দেওয়া হচ্ছে, সেগুলোকে উপযুক্ত বাংলা দিয়ে প্রতিস্থাপন করাটা আমি জরুরি মনে করি।

  • সুকল্প কুন্ডু | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ১৭:০৫93318
  • পারলে সমীকরণগুলি অনুচ্ছেদের বাইরে আলাদা করে দে। সহজপাঠ্য হবে।

  • রোহিণী ধর্মপাল | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ১৮:২৭93320
  • ঝরঝরে তরতরে লেখা

  • সাবেরী পুরকায়স্থ | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ২০:৩৬93324
  • পদার্থবিদ্যা বুঝিনে বাপু অত, তবে সাহিত্য নিয়ে পড়াশুনা করার সুবাদে পদগত অর্থের সাবলীলতা খুঁযে পেলেই সেদিকে ঝুঁকতে ভাল লাগে। 'এরপর..?’ এই জিজ্ঞাসা মনে উঁকি দিল এই লেখা পড়ে, সুতরাং...... 

  • মোহন পাল | 162.158.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ২০:৩৬93325
  • ফিজিক্স এ ভালোই দখল আছে তোমার।

  • Rajkumar Raychaudhuri | ১৫ মে ২০২০ ০১:১৭93328
  • ভালো লেখা। আরো চাই

  • রৌহিন | ১৭ মে ২০২০ ০০:১৮93408
  • মোক্ষম জায়গাটা থেকে ধরেছ। কৃষ্ণবস্তু থেকে কৃষ্ণগহ্বরে পৌঁছাবার দীর্ঘ রাস্তা পাড়ি দিতে দিতে জানলা দিয়ে চোখ মেলে থাকব
  • পার্থ ঘোষ | 182.66.***.*** | ১৭ মে ২০২০ ২০:৪৭93422
  • শুরুটা সুন্দর হলো। পরবর্তী পর্যায়গুলোর জন্য অপেক্ষা করবো।   

  • সায়ন | 2409:4061:2e1c:979c:4e3:46ff:fe26:***:*** | ১৯ জুন ২০২০ ১৭:৩৩94461
  • দুর্দান্ত ।পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।

  • সায়ন | 2409:4061:2e1c:979c:4e3:46ff:fe26:***:*** | ১৯ জুন ২০২০ ১৭:৩৩94460
  • দুর্দান্ত ।পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।

  • সায়ন | 2409:4061:2e1c:979c:4e3:46ff:fe26:***:*** | ১৯ জুন ২০২০ ১৭:৩৩94459
  • দুর্দান্ত ।পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।

  • সায়ন | 2409:4061:2e1c:979c:4e3:46ff:fe26:***:*** | ১৯ জুন ২০২০ ১৭:৩৩94458
  • দুর্দান্ত ।পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন