ভীষণ ভালো গল্প...অপরিচিত মানুষটির প্রতি অসীম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা...
পত্রটিও দারুন ভাবে লেখা...
বেশ ভাল লেখা। চিঠিটিও সে সময়ের ভাষারীতিতে বেশ হয়েছে। তবে দু-একটি খেদ রয়েছে। যথা :
কুমার বাবুর বিদ্যাসাগরের অনেক অবদানের কথা মনে পড়লো, বর্ণপরিচায় লেখা ও বিধবা বিবাহের প্রচলন -- এই দুটি অন্যতম কথা মনে পড়লো না, এটি একটু কমতি বলে মনে হয়েছে।
আরেকটি বিষয়, মাতৃ আজ্ঞা পালনে বিদ্যাসাগরের দমোদর নদী সাঁতরে পাড়ি দেওয়ার বিষয়টি নাকি নিছকই গল্প-গাথা। এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারেন?
গল্পে বিদ্যাসাগরের ছবিটি বাহুল্য, অমুক তারিখে ফেসবুকে প্রকাশিত ঘোষণাটিও। এটি সম্পাদনা যোগ্য। এছাড়া বিভাগে "গপ্পো" যোগ করার পর শিরোনামে আবারো "গল্প" কথাটি জুড়ে দেওয়ার কোনোই দরকার নেই।
লেখককে হরিদাস পালে ম্বাগতম। ইচ্ছে হলে ডান দিকে ওপরে "ব্যবহারকারীর খুঁটিনাটি"তে গিয়ে নিজের নামটি বাংলায় করে নিতে পারেন। শুভ
@ ঝর্ণাঃ অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
@ বিপ্লবঃ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। যে ক'টি জিনিষ আপনি বলেছেন, প্রতিটির সাথেই সহমত। আসলে লেখার সময় একজন সাধারণ মানুষের মনে তাৎক্ষণিক কি প্রতিক্রিয়া আসতে পারে ওরকম একটা ঘটনার পরে, তাই মাথায় ছিল। হ্যাঁ তবুও ওই দুটো কথা উল্লেখ করা উচিৎ ছিল, লেখাটা যখন বিদ্যাসাগর নিয়ে।
দামোদর নদের ঘটনাটাও বোধ হয় গল্পই হবে, তবুও ছোটবেলায় শুনেছিলাম বাবার মুখে তাই মনে রয়ে গেছিল। গল্পেও সেভাবেই এসেছে। বাকি ভুলগুলো শুধরে নিলাম। শুধরে দেওয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি ভবিষ্যতেও এমনি করেই পাশে থাকবেন।
গল্প ভালো লেগেছে।