এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • এস আই অফ স্কুলসও একটি 'গ্রুপ এ' পোস্ট।

    ARIJIT MUKHOPADHYAY লেখকের গ্রাহক হোন
    ২২ মে ২০২৫ | ৪৩ বার পঠিত
  •  
     
    বিদ্যালয় শিক্ষা নিয়ে এমন গাছাড়া মনোভাব পৃথিবীর কোন দেশ বা রাজ্যে কাম্য নয়। বিশেষ করে যে দেশে বা রাজ্যে বেকারত্ব এত বেশি! যেখানে বেশিরভাগ মানুষ স্কুলের গণ্ডি না পেরিয়েই পেটের ভাত যোগাড় করতে কোন না কোন কাজে লেগে পড়েন, চলে যান অন্য জেলায় বা রাজ্যে! আঠারোর নীচের শিশুরাও এর ব্যতিক্রম নয়! একটু চোখ কান খোলা রাখলেই দেখা যায়, অমুক জায়গায় তমুক পরিবারের শিশু অন্যত্র কাজ করতে চলে গেছে পড়াশোনার ল্যাটা চুকিয়ে। অথবা, পাশের গ্রামের এক নাবালিকার ওর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছে! এ ছবি নিরন্তর! দৈনিক পত্রিকার পাতায় এসব খবর যেন নিত্যদিনের অভ্যেস হয়ে দাঁড়িয়েছে! কিন্তু পরিস্থিতি বদলাচ্ছে কই? ব্যোমিকা বা সোফিয়ারা যেখানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ লিড করছেন, সেখানে দেশের অন্যত্র এই ছবি বেশ ভয়ংকর ও বেমানান!
     
    কিন্তু এর দায় কার? আমজনতার? আমলাদের? নাকি সরকারের? এর পিছনে কিন্তু প্রাথমিক বা বিদ্যালয় শিক্ষার এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। রয়েছে শিক্ষক – শিক্ষিকার বা অভিভাবকদের অবদানও। আর সবচেয়ে বেশি দায় আপনি বা আমি যাঁকে বা যে সরকারকে ভোট দিয়ে গদিতে বসিয়েছি, তাঁর। আমরা কি কখনও তাঁকে প্রশ্ন করেছি যে বিদ্যালয় শিক্ষার এহেন বেহাল দশা কেন? কেনই বা বিদ্যালয় ভবনগুলির দীর্ঘকাল কোন উন্নয়ন হয়না? কেন প্রাথমিক স্কুলগুলিতে একটিও কম্পিউটার দেওয়া হয়না? কেনই বা সারা বছরের পড়াশোনার মান নিয়ে কোন প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয় না বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকদের? কেন দিনের পর দিন মোটা টাকার বিনিময়ে এন. ও. সি পাচ্ছে বেসরকারি ঝাঁ চকচকে স্কুলগুলি?
    এ প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল যে বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকদের মধ্যে ফিল্ড লেভেলে যাঁদের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা, তাঁরা হলেন সাব ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস বা অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক। প্রাথমিক বা উচ্চ বিদ্যালয়গুলির সাথে ওতপ্রোতভাবে স্কুল এস. আই রাই জড়িত। বিভিন্ন ফান্ড ছাড়া, বিদ্যালয় পরিদর্শন, মিড ডে মিলের ইন্সপেকশন, ঐক্যশ্রী - কন্যাশ্রী - সবুজ সাথী - তরুণের স্বপ্ন ইত্যাদির মত সরকারি ইনসেনটিভ প্রদান, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সহ আরও অনেক কাজকর্ম একমাত্র স্কুল এস. আই রাই করে থাকেন। এস. আই দের কাজের পরিধি বিশাল, কিন্তু সেই তুলনায় ঢাল বা তরোয়াল কিছুই নেই, নেই স্টাফ, নেই ক্লার্ক বা গ্রুপ ডি। জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ – অফিসের সবটাই এসে পড়ে এস. আই এর ওপর। এছাড়াও অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস, অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস এবং ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস রাও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিদ্যালয় শিক্ষার সাথে জড়িত। কিন্তু প্রশ্ন হল এই যে – এই বিরাট পরিদর্শককুলের সাকুল্যে স্কুলের অ্যাকাডেমিক দিকটা দেখা হয়েই ওঠে না কেন? কারণ, ওপরমহল থেকে যে নির্দেশ আসে তার মধ্যে পড়াশোনার মান যাচাই নিয়ে কোন পয়েন্টই থাকে না। আর এটাই সবচেয়ে বড় ভুল পলিসি মেকারদের। জামা, জুতো, ভাত এসবের বাইরে যে স্কুল একটি শিক্ষালাভের পীঠস্থান তা হয়তো ভুলেই গেছেন গদিতে বসে থাকা হীরক দেশের মুখ্য চরিত্ররা! অন্যান্য ইনসেনটিভ ছাত্রছাত্রীদের প্রদান করা গুরুত্বপুর্ন হলেও শিক্ষাই শিক্ষাস্থানের মুখ্য ও প্রধান বিষয় হওয়া উচিত। রাইট টু এডুকেশনে শিক্ষার অধিকার আইনের আওতায় থাকা প্রত্যেকটি শব্দের যথার্থ মূল্যায়ন হওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজন এস. আই অফ স্কুলসদের দিকে একটু নজর দেওয়া। তাঁদের যাতে পড়াশোনার মান নিয়ে পরিদর্শনের সুযোগ দেওয়া যায়, সেদিকেও নজর রাখা দরকার এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের। তাঁরা যাতে সুষ্ঠভাবে বিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ইন্সপেকশনের সুযোগ পান, সেটাও বিবেচনা করা দরকার। দরকার তাঁদের মোবিলিটি সাপোর্ট। ভাবতে অবাক লাগে ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস এর মত একজন জেলা আধিকারিককেও নিজের খরচে টোটো বা অটো করে যেতে হয় বিদ্যালয় পরিদর্শনের মত একটি গুরুত্বপুর্ন কাজে।
    সাব ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস যে একটি ‘গ্রুপ – এ’ পোস্ট – এটাই অনেকে জানেন না। এও জানেন না যে স্বয়ং ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয় নিজে একজন স্কুল ইন্সপেক্টর ছিলেন। অতএব এই পোস্টের গুরুত্ব কতখানি তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
     
    পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশনের আওতায় ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসার নামক একটি পোস্ট বর্তমান। পূর্বে এই পোস্টে ইন্সপেকশন ক্যাডারদের রাখা হলেও বর্তমানে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডাররাই এই পোস্টটি সামলান। এখানেও একটি গোলমাল রয়েছে। এডুকেশন অফিসার হতে গেলে যেটা সবচেয়ে প্রয়োজন তা হল বি. এড অর্থাৎ ব্যাচেলর অফ এডুকেশন। প্রত্যেক ইন্সপেকশন ক্যাডারদের এই ডিগ্রী রয়েছে কারণ এস. আই হতে গেলে এলিজিবিলিটি ক্রাইটেরিয়াই হল গ্র্যাজুয়েশন ও বি. এড। অন্যদিকে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের আধিকারিকদের বি.এড ট্রেনিং এর ডিগ্রী লাগে না। সেই অর্থে ইন্সপেকশন ক্যাডারের আধিকারিকদের ঝুলিতে ডিগ্রী ও মার্কশিট গড়ে অন্যান্য ক্যাডারদের তুলনায় বেশীই থাকে। ডিগ্রীর সংখ্যাতত্ব বাদ দিলেও এডুকেশন অফিসারের পোস্টে এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের আমলা থাকলে স্কুল এডুকেশনের সিস্টেমটা বুঝতে সুবিধা হয়, এতে সিস্টেমের ক্ষতি নয়, বরং বিরাট লাভ।
     
    ছাত্রছাত্রীরাই দেশের ভবিষ্যত, তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই বেহাল দশা কাটিয়ে নতুন ভাবে গড়ে তোলা হোক বিদ্যালয় আঙিনা। গ্রাউন্ড লেভেলে কর্মরত স্কুল ইন্সপেক্টর ও অরাজনৈতিক সত্যিকারের শিক্ষক শিক্ষিকার সাথে দপ্তরের উচ্চ পদস্থ কর্তাদের আলোচনায় বসে জেলার শিক্ষা বা বিদ্যালয়গুলোর আসল চিত্র বা অবস্থা জেনে নেওয়া উচিত। ঠাণ্ডা ঘরে বসে স্প্রেডশীট পাঠিয়ে রিপোর্ট তুলে সত্যিকারের চিত্র বুঝে ওঠা মুস্কিল। মিড ডে মিল চলুক, কিন্তু তার সাথে পড়াশোনার মানোন্নয়ন হোক, হোক রেগুলার অ্যাকাডেমিক ইন্সপেকশন। দীঘা-ধাম তো হল, কিন্তু স্কুলগুলির দেওয়াল থেকে যে চুন খসে পড়ছে তার কী হল? বৃষ্টিতে ছাদ চুঁইয়ে জল পড়ে, তার কতটা উন্নতি হল? প্রাইভেট স্কুলের মত না পারলেও খানিকটা তো অবস্থা বদলানোই যায়। মিড ডে মিলের পর ছুটি দিয়ে দিলে বা ক্লাসে গিয়ে ঘুমোলে বা ম্যানেজ করে স্কুল চালালে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতেই পারে শিক্ষক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে কিন্তু এই কেসগুলোর বেশিরভাগটাই স্থানীয় ডি পি এস সি – তেই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে সমাধান হয়ে যাওয়াটাও শিক্ষাক্ষেত্রে এক দুর্নিবার বিপর্যয়!
     
    অবস্থা ফিরুক আগের মত। ভরে উঠুক সরকারি বাংলা মিডিয়াম স্কুল। হৈ হৈ করে গেটের বাইরে হাত বাড়িয়ে আচার খাওয়া কিংবা আইসক্রিম, ফুচকা, পেয়ারমাখা খাওয়ার মধ্যে যে রসবোধ লুকিয়ে থাকে তা ঐ ঝাঁ চকচকে ইংলিশ মিডিয়ামের স্কুল ক্যান্টিনের টেবিলে থাকে না।
     
    এস. আই অফ স্কুলস সহ বাকি স্কুল ইন্সপেকশন ক্যাডারদের কাজে লাগানো হোক শুধুমাত্র বিদ্যালয় শিক্ষাক্ষেত্রে, বিশেষ করে পড়াশোনার মান যাচাইয়ের কাজে। মনে রাখতে হবে ওনারা কিন্তু বিদ্যাসাগর মহাশয়ের উত্তরসূরী! হাল ফেরাতে তাঁদের জুড়ি মেলা ভার! আঠারোর নীচে আটকানো হোক বিয়ে, ওরা উঠুক সোফিয়া বা ব্যোমিকার মত আদর্শ নারী, কাঁধে তুলে নিক দেশপ্রেমের ঝান্ডা! দেশ হয়ে উঠুক সেরার সেরা – ঠিক যেমনটা নালন্দা বা তক্ষশীলার সময়ে ছিল? সকল দেশের রানী?
     
     
     
     
     
     
     
     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন