এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • একাধিপত্যের অছিলায়

    ওয়াক্কাস মীর লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৭ জুন ২০১১ | ৮৪১ বার পঠিত
  • ওয়াকাস মির লাহোরবাসী আইনজীবী। বুলবুলভাজায় প্রকাশিত হচ্ছে তাঁর অনিয়মিত কলাম।

    অনুবাদক: সায়ন্তন দে

    আমেরিকান রাষ্ট্রপতি ব্যারাক ওবামা'র কাছে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন তাঁর জন্মপত্র প্রামাণ্য দলিল হিসেবে দেখতে চান, তাঁর কোনও ধারণাই ছিল না যে সব কিছুতে কাগজাদি প্রমাণ খোঁজার মত তাঁর এই অভ্যাস পাকিস্তানে চরমরীতি অবলম্বনকারী ধর্মান্ধরা এমন সোৎসাহে লুফে নেবে। ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুসংবাদ প্রচারের কিছুক্ষণের মধ্যে পাকিস্তানের একাংশ ধুয়ো তোলে, তারা পৃথিবীর সবচাইতে কুখ্যাত এই সন্ত্রাসবাদীর মৃত্যুর প্রমাণ চায়। কোনও আশ্বাস নয়, একটা বিফল, বিভ্রান্ত মানসিকতা দেশের সর্বত্র আজ কায়েম, এই ঘটনা সেটারই উপস্থিতি নিশ্চিত করে।

    এই ভাবধারায় হঠকারী ইন্ধন জুগিয়েছে আমেরিকা ওসামা'র মৃতদেহের কোনও ফোটো বাজারে না ছেড়ে। নিশ্চিতভাবে, আমাদের আর পাঁচজনের মত ওসামা যদি ফেসবুক আর টুইটার অ্যাকাউন্ট খুলে বসতো, তাহলে এই গোটা বিশ্বাস-অবিশ্বাস ব্যাপারটা অনেকাংশে সহজ হয়ে যেত। "কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেছে, এখনও বেঁচে আছি" - এরকম একটা সহজ সরল টুইট সব জল্পনা-কল্পনায় জল ঢেলে দিত। কিন্তু ওসামা কবেই বা আর স্বাভাবিক ছিল, জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই। সেসবের জন্যই এটা ওর টোটাল লস।

    ওসামা যে পাকিস্তানে বহাল তবিয়তে আছে, এটা সে নিজেই যতভাবে জানানো সম্ভব, সেই সব করেছিল; আইটিউনস'এর "মাই লোকেশন' অ্যাপ্লিকেশন থাকা সত্বেও ওসামা নিজের অবস্থানটা জানাতে পারেনি। ওসামা সেই কাজটা করে ফেললে পাকিস্তানের খুফিয়া এজেন্সীগুলোর কাজ আরও সহজ হয়ে যেত। কিন্তু ওই যে, ইচ্ছে না থাকলে কোনও রাস্তাও খোলা নেই, অত:পর বিধি বাম! তার উপর রয়েছে ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে। কিছু কাজ হয় না, যেগুলোয় আমরা কোনওরকম জবাবদিহি না করেই অংশ নিতে পারি, যেমন, আপনার আমার টিভির সামনে গোঁজ হয়ে বসে "সেক্স অ্যান্ড দ্য সিটি'র এপিসোড গোগ্রাসে গেলা। কিন্তু ওসামাকে দুধেভাতে রেখে প্রশ্রয় দেওয়াটা কোনওভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। ভাইজানেরা, লোক হাসিয়ে আর কাম নাই, এখনও সময় আছে, এইবেলা পাক-জনতা যদি সিটিতে সিটিতে শোর না মাচায়, আর দাবী না করে এই বলে যে, দেশের ভিতরে ওসামার উপস্থিতি এবং সেটা ঠিক কারা জানত সেই নিয়ে স্বচ্ছ্ব বিচারবিভাগীয় তদন্ত চাই, তাহলে হয়ত সত্যিই খুব দেরী হয়ে যাবে। বর্তমান সেনাপ্রধান আইএসআই'এর প্রাক্তন লীডার ছিলেন। ওনাকে কিছু কড়া প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। দেশের ভেতর থেকে কোনওরকম সুরক্ষা এবং সাহায্য ছাড়া একটা পলাতক উগ্রপন্থী দেশের চৌহদ্দীতে উঁচু পাঁচিলঘেরা দূর্গের মধ্যে নিজের সুরক্ষাবাহিনী নিয়ে কখনও লুকিয়ে থাকতে পারে না। আপনি তর্ক জুড়তেই পারেন এই বলে, যে সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ অফিসাররা এই ব্যাপারে কিছু জানতেন না, তাহলে আমি বলবো, সেটা আরও গভীর ক্যান্সার, কারণ সেক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর মধ্যেকার অকর্মণ্যতা আর দুষ্কৃতিমূলক দিকগুলোর পর্দাফাশ হয়ে যাবে। হাস্যকর একাধিপত্যের ভুয়ো আত্মগর্বে বুক না ফুলিয়ে বোধহয় সময় এসেছে যখন দেশের প্রতিজন প্রধান অভিন্নভাবে এই পুরো ব্যাপারটা তুলে ধরে পর্যালোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হন।

    চলতি কনস্পিরেসি থিয়োরীগুলোর মধ্যে আমার সবচাইতে পছন্দেরটা হল পাকিস্তানকে বহির্বিশ্বের চোখে হেয় করার জন্য আমেরিকান সেনা ওসামা'কে অন্য কোথাও থেকে অপহরণ করে আবোত্তাবাদে এনে গুলি করে মারে! এটা করতে গিয়ে আমেরিকা নিশ্চই নিজেদের চারটে চপার আর নৌবহরের "এলিট' কম্যান্ডোদের নিরাপত্তার কথা ভেবে দেখেনি। দু:খের কথা হল, এইধরণের বস্তাপচা থিয়োরী পাকিস্তানের মূলধারার ভাবচিন্তারও একটা অংশ। আসলে, পাকিস্তানকে অপদস্থ করবার জন্য কোনও দেশকেই কিছু করতে হবে না। আত্মবীক্ষণের অণুমাত্র যদি আমাদের মধ্যে অবশিষ্ট থাকে তাহলে একটা দেশ হিসেবে আমাদের লজ্জা বোধ করা উচিত।

    বিরোধী দলগুলো নয়, এখন সেনা আর পররাষ্ট্র সংস্থাগুলো হাতে হাত মিলিয়ে উঠেপড়ে লেগেছে, কী, না আমেরিকার এই "অপারেশন'এর দ্বারা পাকিস্তানের একাধিপত্য ক্ষুণ্ন হয়েছে! এই দেশের সংবিধান একাধিপত্যকে দেশবাসীর চোখে একটা "পবিত্র বিশ্বাস' রূপে দেখতে চায়। বিগত পঞ্চাশেরও বেশী বছর ধরে সেনাবাহিনী সশস্ত্র অভ্যুত্থানের দ্বারা দেশের জনগনের দ্বারা নির্বাচিত সরকারকে বারবার ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। আমাদের দেশীয় ব্যবস্থা আর জাতীয় কূটনৈতিক স্তরে আমাদের প্রকৃত একাধিপত্যে সবচাইতে বড়ো অমার্জনীয় অপরাধ হল সামরিক ও অসামরিক অসাম্যকে নজর-আন্দাজ করে ভুয়ো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা। তবুও আমাদের এই অব্যবস্থা নিয়ে প্রতিদিন বাঁচতে হয়। সামরিক দন্ডমুন্ডের এই কর্তা যারা একদিকে দেশের একাধিপত্য নিজেদের ভারি বুটের নীচে থেঁতলে দেয়, আবার অন্যদিকে তারাই সেই স্বতন্ত্রতা নিয়ে গলা ফাটায়, জাতীয়তাবোধের প্ররোচনা দেয় - এটা আর কতোদিন মেনে নেবো আমরা? আজ কোনও প্রতিবেশী দেশ যদি নিজেদের ইন্টেলিজেন্স এজেন্সীর দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী একইধরণের কোনও অপারেশন চালায়, পৃথিবীর কুখ্যাততম আতঙ্কবাদীকে ধরতে অনিচ্ছুক প্রতিরক্ষাবাহিনীর চূড়ান্ত পরাজয়ের পরে সেক্ষেত্রে আমাদের প্রতিবাদ করার মত আর কিছুই থাকবে না।

    কোনও পশ্চিমী পাঠকের পক্ষে এই সামরিক-অসামরিক অসাম্য ব্যাপারটা বোঝা খুব প্রয়োজন। সেনাবাহিনী দেশের জনতার প্রতিনিধিদের ওসামা'র পাকিস্তানে উপস্থিতি নিয়ে মিথ্যে বলেছে, আর এটাও সম্ভব যে নির্বাচিত সরকার এই নিয়ে কিছুই জানতেন না। এটা অসামরিক সরকারের দুর্বলতাকে আরও প্রকট করে, কিন্তু সরকারের প্রতি অভিযোগ একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। পূর্বোক্ত কারণটিতে, অর্থাৎ দুর্বলতা কারণ হলে সরকারের উচিত স্বত:প্রবৃত্ত হয়ে প্রজাতন্ত্রকে বলীয়ান করা; শেষোক্ত কারণটির জড় অনেক গভীর, একমাত্র বিচ্ছিন্নকরণই তার উত্তর হতে পারে। আগামীর জন্য বিবেচ্য কার্যপ্রণালীকে বর্তমানের সিদ্ধান্ত সবসময়েই প্রভাবিত করে। আমেরিকান সেনেটর জন কেরি চাঁছাছোলা ভাষায় বিবৃতি রাখেন, এই দ্বন্দ্ব পাকিস্তানের সঙ্গে নয়, বরং পাকিস্তানের মধ্যে। পাশবিক সন্ত্রাসমূলক অভিঘাতে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষও অন্য আর পাঁচটা দেশের মানুষের মত ক্ষতিগ্রস্থ হয়, তারাও প্রাণ হারায়। নির্দোষ, অগোষ্ঠীভূক্ত মানুষগুলোর একটা সুযোগ পাওয়া প্রয়োজন। এইসব সমস্যাগুলোর আদতে সমাধান সম্ভব। ফ্লেচার স্কুল অফ ল অ্যান্ড ইকনমিক্স'এর ইন্টার্ন্যাশান্যাল পলিটিক্সের অধ্যাপক ইরানিয়ান-আমেরিকান ভালি রেজা নাসর মন্তব্য করেন, "পাকিস্তানের পিছনে খরচ করা প্রতিটা আমেরিকান ডলারের জন্য আফঘানিস্তানের পিছনে তিরিশ ডলার খরচ করতে হয়। এই সমীকরণ উল্টো হওয়া উচিত'। আমেরিকান মিডিয়া মোগুল ফক্স ন্যুজ "ওয়াটারবোর্ডিং'এর যতই সংকীর্তন করুক না কেন, আমেরিকার উচিত তাদের নিজেদের অনুপ্রেরণাকারী সংবিধানের মানবিক মূল্যবোধগুলির প্রতি সম্মান রাখা।

    আরও বেশী ক্ষমতা, আয়ত্ত আর "নন-স্টেট-অ্যাক্টর'দের আতঙ্কিত করতে পারলে তবেই জাতীয় আধিপত্য নিয়ে ঋষিসুলভ বোধ বিলুপ্ত হবে, জন্ম নেবে নতুন ভাবধারা। দেশের সীমানার মধ্যে বসবাসকারী সন্ত্রাসবাদীদের বিরূদ্ধে দৃষ্টান্তস্থাপনকারী ব্যবস্থা না নিতে পারলে কোনও দেশ অথবা আন্তর্জাতিক আইন পাকিস্তানকে রক্ষা করতে পারবে না। আন্তর্জাতিক কূটনীতি বুঝে না চলে, তার নিয়ম না মানলে সেই আইনের পিছনে আশ্রয় খোঁজা অবান্তর স্বপ্ন। এত বছর ধরে ওসামা'কে লুকিয়ে রেখে মিথ্যের পর মিথ্যে বলে এখন চীৎকার করে সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা অনেকটা ধর্মীয় স্থানে বিস্ফোরক উপাদান লুকিয়ে রেখে পুলিশ এলে তাদের কাজে হস্তক্ষেপ এবং প্রতিবাদ করার নামান্তর। বাকি বিশ্ব এই নিয়মে চলে না। ওভাবে কোনও কাজ হবে না। আমাদের গুপ্তচরবিভাগ ও বরিষ্ঠ সেনাধক্ষ্যদের এটা এইবেলা বোঝা প্রয়োজন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৭ জুন ২০১১ | ৮৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন