এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • হারমোনিয়াম...

    রাণা আলম লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১০০৬ বার পঠিত
  • ওই যে শাহরুখ খান তার কোনো একখানি ইমোশনাল টর্চার মূলক অভিনয়ে জানিয়েছিলেন যে পৃথিবীর কেউ না কেউ কারুর না কারুর জন্য অপেক্ষা করছে।যার মানে বোধহয় এরম যে দুনিয়ার প্রত্যেকটা লোক কারুর না কারুর কাছে ধার নিয়েছে কি বউ নিয়ে পালিয়েছে বা তার থেকেও খারাপ, কোনো ভালো বই পড়তে নিয়ে স্রেফ মেরে দিয়েছে।অতএব, ধার দেওয়া কি বউ পালানো বা বই হারানো লোকটা অপেক্ষাতেই থেকে যাবে। এটা ছাড়াও অন্য মানে থাকতে পারে, তবে আমার মাথা আমার ভুঁড়ির মাফিক মোটা, এর চেয়ে বেশি বুঝতে পারিনি।আমার এই কম বোঝা নিয়ে আরেকটা গপ্পো আছে। আমার ভাই অর্ক, সে না বলা অব্দি জানতুম না যে লাউ এর খোল দিয়ে ওই দোতারা না কি একটা বাদ্যযন্ত্র তৈরী হয়।আমার ধারণা ছিল, “সাধের লাউ, বানাইলো মোরে বৈরাগী”, গানটার কার্য-কারণ হচ্ছে যে অখাদ্য লাউ মুখে না তুলতে পেরে বৈরাগ্য গ্রহণ।

    গানের কথাতে মনে পড়লো, এ লেখার সূত্রপাত হারমোনিয়াম নিয়ে। শাহরুখ খান কে টুকে বলা যায় যে দুনিয়ার প্রত্যেকটি বাঙালির জন্য কোথাও না কোথাও একটা হারমোনিয়াম অপেক্ষা করছে।হারমোনিয়ামের সাথে আমার মুখোমুখি পরিচয় সেই ছোটোবেলা থেকে। আব্বা-মায়ের চাকরির জন্য আমাদের বেশ ঘুরে ঘুরে কাটাতে হয়েছে ছোটোবেলাটা। এরকমই এক জায়গায়,আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন আরেকটি পরিবার। তাদের বাড়ির ছেলে, তার নাম ধরা যাক, ছোটু, সে গান শিখতো।এর মানে হচ্ছে যে ছোটুকে তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে মানবাধিকার হরণ করে গান শেখানো হত। ওই বয়সে মানবাধিকার কমিশনের কথা জানা ছিল না আর তালতলার সরু গলি থেকে ইউনাইটেড নেশনস এর আপিস খানা কতদূর তাও জানা ছিলনা।আমরা যখন বিকেলে পরিত্যক্ত পাটকলের মাঠে ফুটবল খেলতুম, ছোটু তখন গানের মাস্টারের কাছে। এর শোধ ছোটু অন্যভাবে নিত। সাত সকালে যখন সব্বাই ঘুমোতো, ছোটু তখন হারমোনিয়াম নিয়ে গলা সাধা শুরু করতো।সে গলা শুনলে আমেরিকা-রাশিয়া শান্তিচুক্তি ভেঙ্গে যেত। মর্মান্তিক বললে কম বলা হয়।তিন মাসের মাথায় ছোটুর গানের মাস্টার কেটে পড়লেন। যাওয়ার আগে জানিয়ে গেলেন যে কাক কে কোকিল বানানো তার সাধ্য নয়।

    আগেই বলেছি যে বাঙালির জীবনে হারমোনিয়াম ঘুরে ফিরে আসে। এই আসাটাই তার ভবিতব্য। ইসকুলের ফাংশানের সময় যারা গান-টান গাইতেন তারা বাড়তি প্রিভিলেজ পেতেন।ফাংশানে শিল্পীরা যখন বেশ সেজেগুজে স্টেজে উঠে হারমোনিয়াম ধরতেন, ঘোষক একটু ধরা গলায় ঘোষণা করতো মেঘমালা রায় বা সৌমেন্দ্রনাথ দে এবার গান গাইবেন, ভুলেই যেতাম যে পাড়ায় এদেরকেই বুঁচকি দি বা ঘন্টু দা বলে চিনি। হারমোনিয়ামের এমনই অপার মহিমা।

    এরকমই এক ফাংশানে যেখানে গুরুত্ব বিচারে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে চেয়ার বওয়া আর অবাধ্য ফুলদানি উলটে গেলে তাকে সোজা করে দেওয়া ছাড়া বিশেষ কোনো ভূমিকা থাকতো না আমাদের, এক গাইয়ে উঠলেন। লোকাল এক দাপুটে নেতার স্ত্রী। তিনি গান ধরা মাত্রেই বোঝা গেছিল এলসি’র দাপুটে নেতা’কে তিনি বশ মানাতে পারলেও গানের সুরগুলো তার ঠিক মাইনে করা চাকর নয়। কাঠফাটা গরমে সন্ধেবেলা তিনি ধরলেন ‘শাওন রাতে যদি’। বৃষ্টি এর আগে তানসেনের ডাকে নামতো, এখন ছাদ থেকে উঁকি দেয় দুশোকুড়ি সিসি’র বাইকের মাস্কুলার সওয়ারী’র জন্য। সুতরাং, সেই ঘেমো গরমে বৃষ্টির মুখ দেখা গেলনা। গায়িকা চড়াসুরে উঠতেই লোডশেডিং।জেনারেটর মোক্ষম সময়ে বিকল।একটা তীব্র খ্যানখেনে গলায় গোটা হল ভেসে গেলো যেটা এতক্ষণ বাজনার দাপটে ঢেকে ছিল।সিপিএম এর আমলে বামফ্রন্টের এর নেতা তো আর শরিক দলের এর বিদ্যুৎ মন্ত্রীকে বিঁধতে পারেন না প্রকাশ্যে, তাই সেযাত্রা বাম ঐক্য রক্ষা পেলেও নেতার গৃহশান্তি রক্ষিত হয়েছিল এমন সুসংবাদ পাওয়া যায় নি।

    এরপরে আমার জীবনে হারমোনিয়াম এলো আরো বছর দশেক পর।আমাদের বাড়ির সামনে পুরোনো বাড়িটা তখন উধাও। সেখানে মস্ত এক ফ্ল্যাট গজিয়ে উঠেছে।সেই সুবাদে পাড়ায় অনেক নতুন লোক। সব্বাইকে চিনি না।পেটের দায়ে যে চাকরিটে করি সেখান থেকে ফিরতে আমার সন্ধে হয়। তারপর আড্ডা সেরে খানিক পড়াশুনো করে ঘুমোতে রাত দেড়টা-দুটো বাজে।স্বভাবতই সকালের ঘুমটা খুব দামী।কারণ, আবার সকাল সাড়ে-আটটাতেই বেরোতে হয়।সবেমাত্তর সামনের ফ্ল্যাটবাড়িতে লোকজন সব এসেছেন। এরকম এক সকালবেলা, জানালা দিয়ে সকালের আলো ঢুকছে, হাল্কা ঠান্ডা, চোখ বুজে পড়ে আছি। এমন সময়, ঠিক সামনের ফ্ল্যাটের জানালা দিয়ে দ্বৈত কন্ঠে চিল চিৎকার।ধড়মড়িয়ে উঠে দেখি সামনের ফ্ল্যাটের জানালায় গাইতে বসেছে বাবা আর মেয়ে। একটা মোটা গলা আর আরেকটা সরু চেরা গলা।তারা বন্দুক মানে গান ধরেছেন, ‘খোলো খোলো দ্বার’। সাথে সেই হারমোনিয়াম। সকাল ছটার সময় উঠে আমি কোন দুখখে নিচে দরজা খুলতে যাবো আর দরজা খোলার ডাক আমাকে জানালা দিয়েই শোনাতে হবে ক্যানো তা বোধগম্য হল না।পরের দিনও একই অত্যাচার। বোঝাই যাচ্ছিল যে গৌতম বুদ্ধের জানালার সামনেও এরমই কেউ হারমোনিয়াম নিয়ে গান গাইতো আর সেটাই তার গৃহত্যাগের আসল কারণ। দুদিন বাদে নিমতলা বাজারে সেই গাইয়ে ভদ্রলোকের সাথে যেচে আলাপ করলাম। এটা সেটা দুটো খেজুরে কথা কয়ে আসল কথায় এলাম। বললাম,
    “দাদা, আপনার মেয়েটি তো গান করে দেখছি (পড়ুন, টের পাচ্ছি)”
    “হ্যাঁ, আমিও করি কিনা। একসাথেই করি”।, দাদা’র সগর্ব উত্তর।
    “ইয়ে, সেতো ভালোই। তবে কিনা মেয়ে ভালো গান করে (পড়ুন আপনিও), এটা কে বলেছিল আপনাকে?”, আমার জিজ্ঞাসা।
    “সব্বাই বলে। তাই তো শেখাচ্ছি।গুচ্ছের দাম দিয়ে হারমোনিয়াম কিনলাম”।, দাদা টি জানালেন।
    “না, তাও প্রথম কে বলেছিল বা কার কথায় গান শেখানোর ইচ্ছে জেগেছিল সেটা মনে আছে কি?”, আমার প্রশ্ন।
    দাদা ভুরু কুঁচকে এবার জিগালেন, “ক্যানো বলুন তো?”
    “অন্য কিছু নয়। আমার এক পরিচিত লইয়ার আছেন। ক্ষতিপূরণের কেস করেন।আমি বললে কম ফিজ নেবেন”।, আমি জানালাম।

    দাদা’টি কটমট করে তাকালেন। কথা বন্ধ হল। কিন্তু গান বন্ধ হলনা। বরঞ্চ জোর আরো বেড়ে গেলো। তারপর দাদা এবং তার মেয়ে গান ধরার আগেই অ্যালার্ম দিয়ে উঠে জানালার কাছে বসে থাকলাম। দাদা অ্যান্ড কোম্পানি গান ধরবেন বলে হাঁ করলেন, অম্নি আমি হুটোপাটা করে জানালা বন্ধ করলাম।পরের দিনও একই কাজ করলাম।এবার দেখলাম যে দাদাবাবাজী কটমট করে চেয়ে আছেন।এর পরের দিন সকালে উঠে জানালার কাছে যেতেই দেখি ফ্ল্যাটের জানালাটা আগে থেকেই বন্ধ হয়ে আছে। স্বস্তির শ্বাস ফেলে ঘুমোতে গেলাম। আমার প্রতিবেশির সাথে সম্পর্ক বেসুরো হল। কারণ, সেই হারমোনিয়াম।

    সহনশীল পাঠক, অ্যাদ্দূর পড়ে যদি মনে করেন যে আমি হারমোনিয়ামের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করে তার নিন্দেমন্দ করতে বসেছি তাহলে আমার কিঞ্চিৎ আপত্তি রইলো।হারমোনিয়াম হাতে অনেকেই ভালো গান।আমার খালাতো বোন, রুণা চমৎকার গাইতো হারমোনিয়ামের সাথে।নাজমূল হক ভাই, প্রতিষ্ঠিত লোকসঙ্গীত শিল্পী, তিনিও চমৎকার গান হারমোনিয়াম নিয়েই। এদের গান শোনার ক্ষেত্রে হারমোনিয়াম টা কখনই প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করেনি। সমস্যা হয় তাদের নিয়ে যাদের হাতে হারমোনিয়ামের সাথে হ্যারিকেনের কোনো পার্থক্য থাকেনা।

    আমার বউ,সায়ন্তিকা বিয়ের বছর খানেক পর, নিজের ফেলে আসা গানের চর্চাটা ফেরাবার জন্য হারমোনিয়াম কিনবে বললো।অর্কের সাথে সন্দীপ হালদারের দোকানে গিয়ে হারমোনিয়াম পছন্দও করা হল।সেটা বাড়িতে আনার দিন খানেক আগে সায়ন্তিকার মাথায় ভাবনা এলো যে আমার আব্বা যিনি হাজিসায়েবও বটে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী, তিনি আপত্তি তুলবেন না তো। কথাটা ভাবার মতই। অনেক রক্ষণশীল মুসলিম বাড়িতেই মেয়েদের নাচ-গান করা নিষেধ। যদিও আমার বাড়িতে আব্বা-মা কেউই কোনোদিন ধর্মাচরণ বিষয়টা চাপিয়ে দেন নি এবং মাথার মধ্যে ধর্মীয় বাধা নিষেধের চক্করও কোনোদিন ঢোকেনি। তবুও মাথায় ভাবনা এলো। মায়ের সম্মতি এবং আগ্রহ ছিলই। তবু আব্বা যদি না করেন।

    যাইহোক, খানিক ভাবনার মধ্যেই বাড়িতে হারমোনিয়াম ঢুকলো।সেটা খুলে আমি আমার অশিক্ষিত হাতে বাজাবার চেষ্টা করছিলাম, এমন সময় দুপুরের নামাজ পড়ে আব্বা ফিরলেন। গম্ভীর মানুষটি স্থির চোখে খানিকক্ষণ আমার সাঙ্গীতিক অপপ্রয়াস দেখলেন।তারপর আমাকে সরতে বলে নিজেই হাতে হারমোনিয়াম নিলেন।আমার ছেষট্টি বছরের আব্বা স্বছন্দ হাতে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গেলেন।হাই অক্টেভ, লো অক্টেভ এসব কি যেন বোঝালেন।আমি হাঁ হয়ে যাচ্ছিলাম। বাজানোর দক্ষতা দেখে না থাকতে পেরে জিজ্ঞেস করলাম,
    “আব্বা, তুমি কি আগে হারমোনিয়াম বাজানো শিখেছো?”

    আব্বা হাল্কা হেসে বললেন, “ কৃষ্ণনাথ কলেজে ইকনমিক্স অনার্স পড়ার সময় উস্তাদ আবু দাউদ খাঁ এর বাড়িতে থাকতাম। সেখানেই তালিম। কলেজ ছাড়ার পর চর্চাটা আর চালানো হয়নি। অ্যাদ্দিন পরে হারমোনিয়াম দেখে একটু ঝালিয়ে নিলাম হাত টা”।

    এরপরে সায়ন্তিকা’র দিকে চেয়ে বললেন,
    “গান টা চালিয়ে যেও। ছেড়ে দিও না”।

    শীতের মিঠে রোদ তখন জানালা দিয়ে উঁকি দিচ্ছিল। সব কিছু বড্ড সুন্দর লাগছিল। দেখার ভুল কিনা কে জানে...
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১০০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রাণা আলম | ***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৭:৪৮61126
  • বেশ বেশ। অনেক দিন পর রাণা।
  • রাণা আলম | ***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৯:১২61127
  • অসাধারণ!
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:১১61128
  • যথারীতি আদরের পাঠ
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:২০61129
  • কিচ্ছু ভুল দেখেনি!
    কী ভালো যে লাগলো!!!
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:২০61130
  • কিচ্ছু ভুল দেখেনি!
    কী ভালো যে লাগলো!!!
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:২১61131
  • অনবদ্য
  • dd | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:৪২61132
  • বাঃ।

    (আমি dd)। নাম লিখলাম, কেনো কি সব কমেন্টই দেখছি রানা আলমের নামে আসছে।
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৩:০৬61141
  • Onekdin por purono ranada ke paoa gelo...!
  • Du | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৩:০৮61133
  • হাসিটা মিলিয়ে যায়নি কিন্তু জল এসে গেল চোখে
  • Pi | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৩:১৩61134
  • আঅরে আমার কমেন্টো অন্য নামে আসছে !

    রাণার লেখায় সেউ শেষ টাচ !

    পাইদি
  • d | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:১৭61135
  • আঃ রাণা ক্কি যে ভাল। আপনি এত্তদিন কোথায় ছিলেন মশাই!?
    সেই রোব্বার রোব্বার করে আপনার লেখার অপেক্ষায় বসে থাকতাম।

    শুরু করুন তো আব আবার।
  • মণিদীপা সেনগুপ্ত | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৩৬61136
  • খুব ভালো লাগলো....
  • de | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:৪৭61137
  • রাণার লেখা বড়ই মন ভালো করে দেয়! নিয়মিত লিখুন মশায়!
  • সিকি | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:২৭61138
  • রাণার আরো দু থালা বিরিয়ানি পাওনা হল।
  • সিকি | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:২৮61139
  • রাণার আরো দু থালা বিরিয়ানি পাওনা হল।
  • সিকি | ***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৪০61140
  • ধুত্তেরি মামুর কল। হ্যাঁ, ঐ দু থালাই রইল কিন্তু। দুয়ে দুয়ে চার নয়।
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০২:৪২61146
  • অপূর্ব লিখেছেন মহায়
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৬:২৯61147
  • Mindblowing rana. From mouli
  • রাণা আলম | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:০৪61142
  • কেয়াবাত
  • সিকি | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৪২61143
  • এত রাণা আলম কোদ্দিয়ে আসছে?
  • T | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:০১61144
  • বেশ লাগলো।
  • dc | ***:*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:০০61145
  • দিল কা আলম আসেনি এই ঢের।
  • | ***:*** | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:৫৮61148
  • একিরে বাবা! পুরো লাইন দিয়ে রাণা আলম!!
  • লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী | ***:*** | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৩০61149
  • লেখা পাঠ করে মুগ্ধ হলাম।
  • b | ***:*** | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৪৫61150
  • যৎপরোনাস্তি ভালো লাগিলো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন