তবে বাঙালিও পিছিয়ে নেই , হাজার হাজার মাইল দূরে বসে গুচ তে জ্বালাময়ী লিখে দেশোদ্ধার করছে আর খেউর এর এক্সহিবিট জমা করছে
প্রবাসী দের বিভিন্ন চাপ থাকে বিশেষত ট্রাম্প এর জমানায় সেটা আরো বেড়েছে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ না জানালেও (যেমন রাহুল) অনেকেই পরোক্ষ ভাবে সমর্থন করেন , অবশ্যই অন্য বাঙালিদের ধুতি ধরে টেনে নীরোদ চৌধুরী হবার কার্টুন সদৃশ প্রচেষ্টা তার মধ্যে পড়েনা
রাহুল চৌবে সিটিজেন, নিজে সুরক্ষিত , বক্তব্য প্রশংসনীয় , গ্রীন কার্ড ডিউ থাকলে কি বলতেন কোনোদিন শোনা হবেনা
কয়েক লাখ বাঙালি গ্রীন কার্ড এর অপেক্ষায় আর কয়েক লাখ PR পেলেও পূর্ণ নাগরিক নয় , ফ্যামিলি নিয়ে ফিরে এলে চাকরি র ব্যবস্থা সরকার কি করবে সেকথা .........
সবাই সব বুঝবেনা এটা স্বাভাবিক , তা বলে বাঙালির ধুতি ধরে টানার দরকার ও সবসময় পড়েনা
কারোর খারাপ লাগলে দুঃখিত
BLM,
প্রতিবাদে এশিয়ান, ভারতীয় ও অন্যান্যরা নেই কেন?
আমেরিকার ভারতীয়রা অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভবত ট্রাম্প সমর্থক। তারা অনেক ক্ষেত্রে কৃষাঙ্গ আমেরিকানদের ঘৃণাও করে থাকে, মনে মনে। আর অনেকেরই গ্রীন কার্ড ডিউ আছে, pr পেয়েছে, নাগরিক হয়নি। এসবে জড়িয়ে যে কোম্পানির হাত ধরে গেছে, তারা পট করে লাথি মারলে তখন তাদের আবার এই গরীব দেশে ফিরে আসতে হবে। এসব ভয় থেকে আর প্রতিবাদ জানিয়ে উঠতে পারেনি।
এতো জমায়েত আর মিছিল দেখলাম, আশ্চর্য্য লাগছে। হাজারে,হাজারে,কাতারে, কাতারে শুধুই মানুষ।পুরো দেশ জুড়ে!কিন্তু ফিজিক্যাল ডিষ্ট্যানস কি মেনটেইন হচ্ছে?
যাক, ভুল প্রমাণিত হয়ে ভালো লাগছে, কিছু সংখ্যক ভারতীয় অন্তত সামিল হয়েছেন প্রতিবাদে। ar dhonnobad
দাসগুপ্ত স্যার একটু সহজ বাংলা করে বলুন না ঠিক কি বলতে চাইছেন
একটু শশী সুলভ (কাপুর নয় থারুর ) হয়ে গ্যালো
আমি অবশ্য যাকে বলে গোলা লোক
হ
ফ্লয়েডের চাকরি গেছিল লকডাউনে। যাঁরা রাস্তা কাঁপাচ্ছেন তাঁদেরও কি লকডাউনে চাকরি যাওয়া কেস? আই ওয়ান্ট টু ব্রিদ কি আসলে লকডাউনের ফাঁসে আটকে পড়া মানুষের কথা?
তিব্বত থেকে তিয়েন আনমেন স্কোয়ার, হংকং থেকে তাইওয়ান—এগুলো সব হল "আমেরিকার চক্রান্ত। কমিউনিস্ট চীন এগুলোর সাথে যা করেছে, একদম ঠিক করেছে"। দালাই লামা হলেন "সিআইএ-র এজেন্ট"। কিন্তু আমেরিকায় "ব্ল্যাক লাইফ ম্যাটার্স" আন্দোলন হল মার্ক্সের ফেল করা প্রফেসি, অবশেষে আবার পাস করার প্রতিধ্বনি, "একদিন সূর্যের ভোর" ইত্যাদি। এই হিপোক্রিসি না হলে আর কমিউনিস্ট! তবে বামেরা যতই ভাবুন, এতে ৪ঠা জুলাইয়ের আগেই আমেরিকাতে সমাজতন্ত্র ফিরে আসবে, তাঁদের আশায় আবার জল পড়তে চলছে। কারণ, আমেরিকাতে বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে মানুষের রাস্তায় নেমে আন্দোলন, বিক্ষোভ, রায়ট এই প্রথম না। এসব আগেও অনেকবার হয়েছে। কিন্তু কোনবারেই আমেরিকায় মার্ক্সবাদ বা কোন বামবাদ মাথা তুলতে পারিনি। এবারও পারবে না। এইটবি থেকে গোলপার্ক পর্যন্ত রেঞ্জের অভিজ্ঞতায় চারটে গ্রাফিটি দেখে মনে হতে পারে, এটাই সারা পৃথিবীতে বামবিপ্লবের লক্ষণ, কিন্তু বাস্তবে তো আর তা হয়না। এবারও হবেনা। শ্বেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গের গলায় পা দিয়ে মেরে ফেলা অবশ্যই রেসিজম। এর তীব্র প্রতিবাদ অবশ্য কাম্য। এই বর্ণবিদ্বেষ একবিংশ শতাব্দীতে অন্তত চিরতরে মুছে যাক। কিন্তু এর সাথেই আরও কয়েকটা প্রশ্ন। অকমিউনিস্ট, কমিউনিস্ট বিরোধীদের অকথ্য অত্যাচার করে মারাটা শ্রেণীসংগ্রাম কেন? সেটা রেসিজম নয় কেন? তার বিরুদ্ধে গণমানুষের আন্দোলন হলে, সেটাকে আমেরিকার চক্রান্ত বলা হবে কেন? তাহলে কি ধরে নিতে হবে, এই বাম বিপ্লবী, বুদ্ধিজীবী, সবজান্তাদের কাছে নন-কমিউনিস্ট লাইফ, অ্যান্টি কমিউনিস্ট লাইফ ডাজ নট ম্যাটার? সেক্ষেত্রে আমেরিকার বর্ণবিদ্বেষী আন্দোলনকে সমর্থন করার এঁদের নৈতিক অধিকার আছে কি?