এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • নামে কি আসে যায়

    Arundhati Sarkar Santra লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ২০ জুলাই ২০২২ | ১২৯৪ বার পঠিত
  • হাইরোড থেকে নেমে এসে বাবু নস্কর লেনটা যেখানে গঙ্গার দিকে মোড় ঘুরেছে ঠিক ঐখানে বাসুর চায়ের দোকান।
    বাসুর দোকানে চায়ের প্রথম বউনিটা করে মর্ণিংওয়াক পার্টি।
    মর্ণিংওয়াক পার্টির হেড পান্ডা হল গিয়ে বরেন বাঁড়ুজ্জে। বাকি কনক মিত্তির, ছোট কালো, সুনীল মন্ডল এরা আছে বটে তবে লিডারশিপটা বরেনবাবুরই কব্জায়।
    সক্কাল সক্কাল বাসুর দোকানে এক দু রাউন্ড সবারই চলে। বাঁধা খদ্দের এরা। তাই বাসুও এদের বেশ তেল দিয়েই রাখে। বিশেষ করে বরেন বাঁড়ুজ্জেকে।
    আজ সকালে ফার্স্ট রাউন্ড চা টা দিয়ে বাসু সবে কচুরির ময়দায় জল ঢেলেছে, এমনি সময়ে একটা লোক বাসুর দোকানের সামনে এসে জিজ্ঞেস করল, ''দাদা ভটচায্ বাড়িটা কোন দিকে বলতে পারবেন?''
    এ আর এমন কঠিন কথা কি? নিয্যশ বলতে পারবে বাসু। সামনের দিকে তিন চারটে বাড়ি পেরিয়ে গেলেই ডানদিকে হলদে রঙের ভটচায্ বাড়ি।
    কিন্তু বলার উপায় নেই।
    বাসু যদি চট করে বাড়িটা দেখিয়ে দেয়, লোকটা চলে গেলেই বরেনবাবু চিবিয়ে চিবিয়ে বলবেন, '' এক্কেরে এককথায় একটা বেপাড়ার লোককে একটা বাড়ি দেখিয়ে দিলি বেসো? এটা কি ঠিক করলি? কে জানে কার কি মতলব। দিনকাল চাদ্দিকে মোটে ভালো না। কে যে কোন মতলবে ঘুরে বেড়াচ্চে!''
    মোটের ওপর ব্যাপারটা হল, বরেনবাবু এই বেপাড়ার লোকগুলোকে একটু উল্টেপাল্টে যাচিয়ে টাচিয়ে নিয়ে পেটের খবরটা বের করে তবে না বাড়ি টাড়ি দেখিয়ে দেবেন।
    এরকম কেস আগেও হয়েছে, বাসু তাই আর রিস্ক নিলোনা। সে একটু দেঁতো হাসি হেসে বললে,''হেঁ হেঁ হেঁ বরেন্দা, উনি ভটচায বাড়ি খুঁজচেন।''
    বরেন বাবু ও এই সুতোটুকুর অপেক্ষাতেই ছিলেন। সুযোগ পেতেই সাপটে ধরলেন।
    - "অ, তা ভটচায্ তো আর একটা নয়। তা আসা হচ্ছে কোত্থেকে?"
    কি কারণে আসা হচ্ছে সেটা সরাসরি তো আর জিজ্ঞেস করা যায় না। তাই ঘুরিয়ে নাক দেখানো আর কি।
    লোকটি বললে,-" আমি আসছি দখিন পাড়া থেকে। তবে... আমাকে যে বললে পাড়ায় কাউকে বললেই ভটচায্ বাড়ি দেখিয়ে দেবে।"
    বরেন বাবু বললেন, "দখিন পাড়ার বাচ্চু ঘোষ আমার মেজদার...
    -"আমি ভাড়া এসেছি মাস ছয়েক, সেরকম কাউকে চিনি না।" লোকটি বরেনবাবুর মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে বললে, তার বুঝি সত্যি তাড়া আছে।
    এক ঢোক চা গলায় ঢেলে, বরেন বাবু এবার আসল কথায় ফিরলেন," তা ভটচায বাড়িতে কার খোঁজে এয়েছেন?
    -" অ্যাঁ, ঐ নাম বলেছিল বেঞ্চিবেঞ্চি ভটচায্।"
    -" ক্কি?" ছোট কালোর গলায় চা আটকে বিষম টিষম খেয়ে একাক্কার।
    বরেনবাবুও উঠে আসা হাসিটা গিলে ফেলে বললেন," এ কিরকম নাম রে বাবা? এরম আজব পাবলিক এ পাড়ার বাসিন্দে? আপনাকে বাবু নস্কর লেনই ঠিকানা বলেছে?''
    লোকটি নিজেও একটু থতমত। সে বললে," হুঁ নামটা একটু অদ্ভুতই মনে হচ্ছে... কিন্তু তাই তো বললে"
    "হে হে হে... তা তোমার ঐ ইস্কুলের বেঞ্চিবাবুকে খুঁজতেসো কেনো? কোন কাজে পেয়োজন তাকে?" পদ্মঝি কখন এসে কচুরির কড়া মাজতে শুরু করেছে কেউ লক্ষ্য করেনি।
    তা মাতব্বরদের মাথায় আসেনি এমন একটা কথা পদ্ম বলে ফেলেছে। ঠিক ঠিক। নাম না জানা থাকলেও তার কাজ দিয়েও লোকটাকে খুঁজে বের করা যেতে পারে।
    বরেনবাবু বললেন,"পয়েন্টটা ভ্যালিড। তা সে বেঞ্চিবাবু করেটা কি?"
    লোকটি বললে," তবলা বাজায়। আমার মেয়েরা গান শেখে। তা উনি বললেন, তবলার সঙ্গে গাইলে নাকি বিনি-চিনির গান ভালো হবে। তাই আমি ফাইনাল করতে এলুম। বললে পাড়ায় ভটচায্ বাড়ি বললেই নাকি যে কেউ দেখিয়ে দেবে।''
    এইবারেও দেখা গেল পদ্মরাণী বাবুদের চেয়ে বেশী জানে। সে বললে," ও ত্যাতক্ষন বলবে তো। সেজো ভটচাযের ছোট্ ছেলেটা তো দিনমান তবলায় ট্যাটাং ট্যাটাং কত্তে থাকে। তবে ওর নাম যে বেঞ্চিবেঞ্চি তা বাপু জানিনি।"
    বাসু বললে, "ওর নাম তো বতাই, বেঞ্চিবেঞ্চি আবার কবে থেকে হল?"
    বরেনবাবু লাটাই তাঁর হাত থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে দেখে তড়িঘড়ি বললেন "অ, তা আমিও ওদিক পানেই যাবো। চলুন তবে আপনাকে ভটচায বাড়ি টা দেখিয়ে দিই। কই হে তোমরাও যাবে নাকি?"
    দেখা গেলো 'বেঞ্চিবেঞ্চি' রহস্য সমাধানে সকলেরই বেশ উৎসাহ। বিনি চিনির বাবাকে নিয়ে ভটচায বাড়ির দিকে সব দল বেঁধে রওনা দিলে।
    ভটচাযরা চারভাই। একঅন্নে না থাকলেও বাড়িটা এখনো ভাগ হয়নি।
    সদর পেরিয়ে বাড়িটাতে ঢুকতেই ছোটকর্ত্তার ঘর। ছোটগিণ্নির চোখ এড়িয়ে বাড়িতে মাছি গলার উপায় নেই।
    বরেনবাবুরা সদরে এসে সেজো কর্তার নাম ধরেই ডাক দিলেন।
    ছোটগিণ্নি জানলার ফাঁক দিয়ে সাতসকালে এত দলবল দেখে কত্তাকে ঘুম থেকে ঠেলে তুলে দিলো। কে জানে কি ঘটনা? বিষয়টা নজরে রাখা দরকার।
    ওদিকে চিৎকার শুনে সেজকর্তা সুফল ভটচায নেমে এসেছে।
    বরেনবাবু বললেন, "সুফল তোমার ছোট ছেলেটিকে তো একবার ডেকে দিতে হচ্ছে।"
    এভাবে রহস্য করে না বললেও হত। কিন্তু মানুষকে পাজলড করে দিতে বরেন বাঁড়ুজ্জে সিদ্ধহস্ত।
    এত লোকজনকে হঠাৎ একসাথে দেখে সুফলবাবু ঘাবড়ে গেলেন। কেন যে এরা ছেলেকে ডাকাডাকি করছে সেটা না জিজ্ঞেস করেই তাকে ডাকতে চলে গেলেন।
    বতাই এই সাতসকালে গভীর নিদ্রায় মধুর স্বপ্নে, তার 'হতে পারে' প্রেমিকা নুপূরের সঙ্গে সম্ভবত মেঘের ভেলায় ভাসছিল। প্রেমিকাটি এখন ও হয়নি কিন্তু 'হতে পারে'। কারণ পরশুদিনই বতাই, শ্যামলের হাতে নুপূরকে চিঠি লিখে পাঠিয়েছে,
    'তুই যে আমার প্রাণের নুপূর,
    বাজছে বুকে তোরই ঝুমুর
    থাকবো দুজন জোড়ায় জোড়ায়
    ভরিয়ে দেব চুমোয় চুমোয়....... ইত্যাদি ইত্যাদি
    সে চিঠি গেছে কিন্তু এখনও ফিরতি উত্তর আসেনি। বতাই এর মন প্রাণ ধ্যান এখন নুপূরে বেজে আছে। সেই রিনিঝিনি মাথায় নিয়েই সে ঘুমোতে গেছিলো। সাতসকালে বাপের হাউমাউ চিৎকারে হঠাৎ জেগে উঠে সে বুঝতে পারলো, শালা শ্যামলের বাচ্চা গদ্দারি করেছে। চিঠিটা নুপূরের বদলে দিয়ে এসেচে বরেন ব্যানার্জিকে।
    'কিন্তু কেন? শ্যামল? এই মীরজাফরি?' চোখে তার প্রায় জল এসে গেল।
    এই পৃথিবীটা ওপরেই আধা অভিমানে, আধা ঘুমে বতাই বাপের দিকে তাকিয়ে বললে, '' বাবাআআ আমি বাঁচতে চাই।''
    সুফল ভটচায একে তো সক্কালবেলা এতোগুলো লোক দেখে ঘাবড়ে গেছেন বিলকুল, তার ওপর ছেলের এই অদ্ভূতুরে আবদার শুনে আরো রেগে গেলেন।
    - তা বাঁচতে চাইবে না? কি পাঁয়তাড়া করে এসেচো এখন। পাড়াসুদ্ধো লোক সাতসকালে বাড়িতে চড়াও হয়েছে। এখন ভাবো পাঁয়তাড়া কি করবে? এতো মানী এই ভটচায বাড়ি, তুমি পাঁয়তাড়া করে তার মুখ ডোবালে।" পাঁয়তাড়া শব্দটি সুফল বাবুর মুদ্রাদোষ।
    বতাই এর মা'র কাঁদো কাঁদো অবস্থা। তিনি বললেন, "তা বাবু করেছেটা কি, বললে ওরা?"
    -"কি আবার বলবে? এমন কিছু একটা পাঁয়তাড়া করেছে যে বাড়িতে সব চড়াও হয়েছে। এখন চলো, গিয়ে দেখি ঘটনা পাঁয়তাড়াটা কি?
    অনিচ্ছা সত্ত্বেও বতাই নীচে যাবার জন্য বাবার সঙ্গে পা বাড়ালো। তবে তার মাথাটা এখন একটু পরিষ্কার হয়েছে। তার এখন মনে হচ্ছে শ্যামলা ব্যাটা বোধহয় বিট্রে করেনি। ঐ বরেন বাঁড়ুজ্জে হয়ত নুপূরের কোন বড় পিসেমশাই বা মামা টামা হয়ে থাকবে। সেই হয়ত চিঠিটা বরেন বাবুর হাতে তুলে দিয়েছে।
    তা প্রেম করবি না তো করবি না। এভাবে অপমান না করলে চলছিল না?
    এখন কি বতাই পুরো পাল্টি খাবে তবে? সেই মীরজাফরি করে পুরো কেসটা শ্যামলের ঘাড়ে দিয়ে দেবে?
    স্ট্র্যাটেজি ঠিক করার আগেই সদর দরজা এসে গেল।
    বাবার পেছন থেকে কাত হয়ে বতাই মুখটা বের করতেই বিনি চিনির বাবা একগাল হেসে সামনে এগিয়ে এল।
    -" আরে এই তো তোমাকেই ভাই খুঁজতে এসেছিলাম। "
    বরেনবাবু বললেন, "ইনি আসলে তোমার ছেলেকে খুঁজছিলেন। তা ছেলে তোমার তবলা বাজায়! তা ভালো!
    বিষয়টা যে নুপূর সংক্রান্ত নয়, সেটা বুঝে বতাই একটু সামনে এসে দাঁড়িয়েছে।
    সুফল ভটচায ও একটু সামলে নিয়েছেন।
    বরেন বাবু একটু থেমে বললেন, "আমরা চললুম তবে। তা সুফল, ছেলের নাম অমন রেখেছো কেন? বেঞ্চিবেঞ্চি ভটচায?
    সুফল বাবু ছেলের দিকে রক্ত চক্ষুতে তাকিয়ে বললেন," নিজের নামটাও পাঁয়তাড়া করে পাল্টে ফেলেছো?"
    বতাই মিনমিন করে বললো," আমার নাম কবে আবার বেঞ্চিবেঞ্চি হল? আমি তো...
    তার মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বিনি চিনির বাবা বললে," সেকি ভাই তুমি কাল বললে না? বসতে যে বেঞ্চি লাগে, সেই বেঞ্চি দুবার বললেই হয়ে যাবে 'বেঞ্চিবেঞ্চি' । আর তোমার নাম বেঞ্চিবেঞ্চি ভট্টাচার্য?"
    বতাই বললে," আপনি ভুল বলছেন। আমি বসতে বেঞ্চি লাগে মোটেই বলিনি। বলেছিলুম বসতে লাগে 'টুল'। সেই টুল দুবার বলবেন। আমার নাম টুলটুল। টুলটুল ভটচায।"
    বিনি চিনির বাবা জিভ কেটে বললেন," ইশ্, আমিই তবে বসতে লাগে, টুল না বেঞ্চিতে গুলিয়েছি।"
    টুলটুল তবলা শেখাতে বিনি চিনি দের বাড়ি গিয়েছিল কিনা বা নুপূর চিঠির উত্তরে কি লিখেছিল সে খবর আমরা আর জানিনে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ২০ জুলাই ২০২২ | ১২৯৪ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    কবিতা  - Suvankar Gain
    আরও পড়ুন
    লাল রঙ - Nirmalya Nag
    আরও পড়ুন
    বাবর - upal mukhopadhyay
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ২১ জুলাই ২০২২ ২০:০৯510095
  • ভর সন্ধ্যেয় হাসআতে হাসতে বিষম খেলাম। টুল-টুল! বেঞ্চি-বেঞ্চি! 
    পরের কিসসার অপেক্ষায় রইলুম গো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন