এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক

  • করোনাকালীন (দুই)

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২১৯৭ বার পঠিত
  • টু লিটল কেয়ার
    ঝড়ে লিভিংরুমের দেওয়ালজোড়া কাঁচ খানখান হয়ে পড়ে যাবার পর ও বুঝতে পারলো সিকিউরিটি বলে কোনো চিরকালীন আড়াল নেই। সামনে বাবা হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে ।বাবার সারা হাত পায়ের রক্ত চোখে এল প্রথমে। তারপর গেঁথে যাওয়া কাঁচের টুকরোগুলো। বাবার মুখটা কেমন ভয়ে, বিস্ময়ে, ব্যথায় বেঁকে বেঁকে যাচ্ছিল আর ও চিৎকার করছিল। আসলে ও আর বাবা কাঠের বিশাল ফ্রেমটা চেপে ধরেছিল দুজনে দু'দিক থেকে।এই মহার্ঘ্য কাঁচের পার্টিশন বাবা আনিয়াছে সিঙাপুর থেকে।গ্লাস পেইন্টিং ।মার্ভেলাস রঙ।তুঁতে , মেজেন্টা , হলুদ আর কালোর ডেডলি কম্বিনেশনে একটা বাগানে প্রজাপতি আর পাখি।একটা ফিমেল ফিগার।সে এখন টুকরো টুকরো হয়ে পড়ে আছে।ওরা ভাবছিল যদি এইভাবে আটকে রাখা যায় ।গেল না। ঝড়ের তোড়ে কাঁচ ফ্রেম থেকে ছিটকে এসে বেরিয়ে পড়ল সারা ঘরে।
    ও প্রথমে নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেনি।হঠাত্ শরীরে চিনচিনে ব্যথা শুরু হতে তাকিয়ে দেখল। কাঁচ ফুটে আছে গায়ে।পায়ে।রক্ত গড়িয়ে পড়ছে অসহায় ভাবে । হলুদ বা তুঁতে রঙের কাঁচে কাটলেও রক্তের রঙ লাল।
    ঝড় ঢুকে পড়েছিল ওদের বহুমূল্য বৈঠকখানাতে। দেওয়ালে টাঙানো পেইন্টিং খুলে পড়ছে।উড়ছে মালবিকার বহুযত্নে সংরক্ষিত তাঙ্খা।বুদ্ধ উড্ডীয়মান। জানালার তাকে রাখা মালবিকার সাধের চাইনিজ পটারি ভেঙে গেল সশব্দে। আধো অন্ধকারে ওর চলাফেরা স্তব্ধ।কী করবে জানে না। বাতাসের সঙ্গে শুকনো পাতা।ধুলো আছড়ে পড়ছে মুখে।জীবনে প্রথম ও অসহায় বোধ করছে।হাউ টু হেল্প বাবা।কী করবে?
    বিদ্যুত চমকে উঠল আরো একবার। প্রচন্ড তীব্র। সেই আলোতে দেখল লিভিংরুমের দরজায় , যেন কোনো অশরীরী আত্মার মত , দাঁড়িয়ে রয়েছেন মালবিকা। ও চিৎকার করে উঠেছিল।
    মাআআআ। স্টপ।ডোন্ট কাম।কাঁচ ভর্তি।
    পরে ভেবে দেখেছে। দীর্ঘদিন বাদে মা বলে ডেকেছিল সেদিন।

    তিনটে মানুষ পরস্পরকে ধরে হাউহাউ করে কাঁদছে।যাদের মধ্যে দু'জনের সারা গায়ে রক্ত । কাঁচ ফুটে অসহ্য ব্যথা। এদিক ওদিক যাবার কোনো উপায় নেই।কারণ চারদিকে কাঁচ ছড়ানো।যে কাঁচের দেওয়াল এতদিন নিরাপত্তা দিয়েছে, বৃষ্টি এলে টেনে দাও, ঝড় এলে টেনে দাও স্লাইডিং ডোর, ব্যস তুমি নিরাপদ, সেই দেওয়াল ভেঙে পড়ে আছে সামনে। ছাতে একটা ভয়ঙ্কর আওয়াজ । ও বুঝল কিছু একটা ভেঙে পড়ল।ওরা কিছুই ভাবছিল না তখন। তিনজন তিনজনকে ধরে শুধু বেঁচে থাকার চেষ্টা।কিংবা অতদূরও নয়।ধরে থাকা টুকু মাত্র।ছুঁয়ে থাকা।
    বেডরুমে নিয়ে এসে আস্তে আস্তে শরীর থেকে কাঁচ তুলেছেন মালবিকা ।মুখে কোনো কথা নেই। এক একটা কাঁচ ওঠানোর সঙ্গে সঙ্গে ফিনকি দিয়ে রক্তপাত। ডেটল।তুলো।অয়েন্টমেনূটের গন্ধ।
    ও মুখ চেপে যন্ত্রণা সহ্য করেছে।আপাতত আর কোনো কিছু করার নেই। প্রপার ড্রেসিং হবে না। কাল কী আদৌ হবে? ঝড় যেন আরো বেড়ে যাচ্ছে। আজ কী পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে? ও মা'কে জড়িয়ে ধরে কাঁদছিল। ভীষণ কাঁদছিল।সেদিন একঘরে ও।বাবা।মা। কোণের ডিভানটাতে হেলান দিয়ে শুয়েছিল। বাবা খাটে উপুর হয়ে শোয়া। মা বসে।চুপচাপ।
    মোমবাতি জ্বলছে। ওদের কোনো কেরোসিন ল্যাম্প নেই।হ্যারিকেন আছে একটা কিন্তু তেল নেই। টুপুরের জন্মদিনের মোটা গোলাপি মোমবাতি জ্বলছে এখন।
    ঝড় আছড়াচ্ছে। এই ঘরের জানালা কাঠের। মালবিকা ঘুমোনোর সময় নিশ্ছিদ্র অন্ধকার ইউ প্রেফার করেন।

    ও দেওয়াল ঠেস দিয়ে কাতরাচ্ছে । মোমবাতির আলোতে দেখছে কালো আলখাল্লা।সোনালি বর্ডার দেওয়া। মাথা ভর্তি সাদা চুল।লম্বা চুল হাওয়াতে উড়ছে।ব্যথায় ওর কান্না পাচ্ছিল। তবু ও কান্না ভুলে গেল। এ কে? একে ও চিনতে পারছে না।মোমবাতির আলোতে লোকটির ছায়া অতিকায় - গির যায়েগি। আজ রাত বহোত কুছ গির যায়েগি।দেয়ার উইল বি মেনি এন্ডস টুনাইট।
    বলতে বলতে লোকটা হাত দুটোকে দোলাচ্ছে। ওর
    আলখাল্লা উড়ছে হাওয়াতে।একটা বিশাল ব্রাউন আলখাল্লা। মস্ত পকেট।
    মনে হচ্ছে ঘরে নয়। ও যেন কোনো এক উন্মুক্ত প্রান্তরে দাঁড়িয়ে আছে লোকটা। ঝড়ে ওড়ে ওর চুল।দীর্ঘ চুল।
    - ইরফান। হোয়াই হ্যাভ ইউ ড্রেসড লাইক দিস?ইউ লুক উইয়ার্ড।
    হা হা করে হেসে উঠল ছায়ামূর্তি ।
    - কী ভেবেছ? ভেবেছো যে এই ভয়ানক ঝড় শুধু বাইরেটা শেষ করে দেবে? আঘাত কি শুধু এই ত্বকে?
    লোকটি ওর হাতের ক্ষততে স্পর্শ দেয়।
    বাট হোয়ের দ্য গ্রেটার ম্যালাডি ইজ ফিক্সড,দ্য লেসার ইজ স্কেয়ার্স ফেল্ট।
    - ইরফান ! ইউ আর অ্যাক্টিং লিয়র! লাস্ট আফটার দ্য লাস্ট লিয়র!
    হা হা করে হাসছেন রাজা লিয়র। মাথায় মুকুট নেই। ঝড়ে দেখা যায় না স্পষ্ট অয়ব।
    আই অ্যাম লিয়র। নট অ্যাক্টিং। আই অ্যাম দ্য পার্সন।
    শরীর বড় নরম।ঝড় উঠেছে মনে।দ্য টেম্পেস্ট ইন মাই মাইন্ড।অপত্যের অকৃতজ্ঞতা ।ফিলিয়াল ইনগ্র্যাটিটিউড। মুখ।আমার মুখ আমার হাত টেনে ছিঁড়ে দেয়।বলে কেন।কেন মুখে খাদ্য তুলে দিয়েছিলি?
    রাজা লিয়র কাঁপছেন।কাঁদছেন ইরফান।
    - না।আর কাঁদব না।ঢালো ।ঢালো বর্ষা।আমি সহ্য করে নেব।আই উইল এনডিওর।এমন ঝড়ের রাতে!
    - তুমি বসো ইরফান।বসো।
    - আই অ্যাম লিয়র।চলে যাও।নিজের আরামে থাকো।আমাকে ভাবতে দাও সেইসব কথা, যা কিনা যন্ত্রণাবিদ্ধ করবে আমাকে!
    পুওর নেকেড রেচেজ।যে যেখানে আছো।কী করে সহ্য করো এই নির্দয় ঝড়?তোমাদের গৃহহীন,অভুক্ত দেহ,তোমাদের সব ক্লান্ত রিক্ত দেহ, কী করে বাঁচবে এই ঝড় থেকে?
    ওহ! আই হ্যাভ টেকন টু লিটল কেয়ার অব দিস।
    টেক ফিসিক।পম্প!আমি তো কোনোদিন ভাবিনি এই দুর্দিনে গৃহহীনদের কথা! আই থট আই ওয়াজ দ্য সেন্টার। আমি নিজেকে কেন্দ্র ভাবতাম।আজ দেখছি কেন্দ্র ছিটকে গেছে ঝড়ে।আমি কে?
    ইরফানের চোখ ঘুরছে বাতাসের সঙ্গে।
    কেমন আছো হে দরিদ্র , রিক্তরা!,কেমন আছো গৃহহীন সব? বেঁচে আছো খিদে পেটে নিয়ে? বলো? এই ঝড় নতুন কী ক্ষতি করে দেবে তোমাদের? গৃহ নেবে? সন্তান কেড়ে নেবে? জেনে রেখো।জেনে রেখো।কিছু নেই।নেই।গৃহ নেই।সন্তান নেই।
    ইরফান যেন উন্মাদ হয়ে গেছেন। যন্ত্রণা বিদ্ধ রাজা লিয়র।
    বড় একটি গাছ আবার পড়ে গেল প্রকান্ড শব্দ করে। ত্রিদিব তেমনি উপুর ।মালবিকা প্রস্তর। কেবল মোমবাতির কাঁপা আলোতে নেচে বেড়াচ্ছে এক উন্মাদ, ক্ষিপ্ত রাজার অবয়ব।
    ইরফান খান নন।রাজা।রাজা লিয়র। বিড়বিড় করে উগরে চলেছেন ক্রোধ ও ক্ষোভ।
    তুমি জানো? তুমি কি জানো? রাজা ফিরে তাকিয়েছেন ওর দিকে। টকটকে লাল চোখ।জল পড়ছে।
    - কে তুমি? এডগার? গ্লওসেসটার? বিদূষক? তুমি কে?ঐ দ্যাখো ঝোড়ো হাওয়া ঢুকে এলো। ঘরের ভেতরে। কানের ভেতরে।মাথার ভেতরে।ওফফফফফ!
    - ইওর এক্সেলেন্সি! আপনি শান্ত হন।
    - নো নো নো নো। নট ইওর এক্সেলেন্সি। ওসব বোলো না আমাকে। আমি মুকুটহীন এক দীন প্রাণ।
    আমার কেউ নেই।কিছু নেই। আই অ্যাম লাইক দেম।দোজ হোমলেস ফোকস। গৃহহীন। খাদ্যহীন।আমার পোশাক ভিজে গেছে দেখো। আমার একটু শুকনো পোশাক চাই।আমার একটুকরো রুটি চাই। দেবে? দিতে পারবে এডগার?
    ওদের কী হচ্ছে বলো তো? যারা মাঠে বসে আছে?
    এই যে তুমি।শোনো শোনো, তুমি।
    এই ভয়ঙ্কর দুর্যোগে অনাবৃত দেহে থাকবার চেয়ে কবরে যাওয়াই শ্রেয়।মানুষ! গুটি পোকার থেকে কেড়ে নিয়েছো রেশম,পশুর কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছো তার আস্তানা, ভেড়ার কাছ থেকে পশম।দাও আর সোফিস্টিকেটেড!আনঅ্যাকোমোডেটেড ম্যান!দরিদ্র।খালি পা।পশু!
    এই দানবিক ঝড় ! আমাকে পশুর স্থানে নিয়ে গেছে!
    বলতে বলতে ইরফানের চোখ আগুনের মত জ্বলতে থাকে।ও আগে কখনো ইরফানের এমন চেহারা দেখে নি।
    বাইরে ঝড় উন্মত্তের মত পাক খেতে থাকে। ও ঘরের মধ্যে বসে বুঝতে পারে ঝড়ে উড়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষের বাসস্থান।খাদ্য।জীবিকা।
    তাদের মাথার ওপর সামান্যতম আচ্ছাদনটুকুও নেই।এই বহু বছরের ভয়ঙ্করতম ঝড়ে তারা কেবলমাত্র আকাশের নিচে ।(চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ২১৯৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২০:২১96879
  • পড়ছি
  • π | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৯:২৭96885
  • ামিও ...

  • সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায় | 122.163.***.*** | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৬:৩৬96911
  • চমৎকার !  এগিয়ে চলুক ।  

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন