এ গল্পে মতামতর কোন জায়গাই নেই।
হুট করে শেষ হবার মতো শেষ যে জায়গাটায় 'এ গল্পের শেষতক কী হতে পারে? ' - এই লাইনে এসে মন খারাপ ই হলো। যেন এ গল্প উপন্যাস হলেও পারতো।
কপোতাক্ষ থেকে উড়ে আসা ধবল বকের মতই মায়াবী লেখা, গুলিবিদ্ধ বকের মতোই নটী মার বেদনার ভারে মুহ্যমান।
অভিনন্দন ইশরাত, শুরুতেই ছক্কা, নব্য হরিদাস পালের জয় হোক।
#
বিনীত দুটি অনুনোক্তা।
গুগল মামা বলছে, ফিটন (Phaeton) গাড়ি আট ঘোড়া নয়, এক, দুই বা সর্বোচ্চ চার ঘোড়া হতে পারে। তবে ঘোড়া টানা ট্রামে ছয় বা আট বা ততোধিক ঘোড়ার ব্যবহার হতে পারে। অবশ্য বাড়িয়ে বলার অভ্যাসে গল্পের হর্স পাওয়ার প্রসংগক্রমে বাড়লে ক্ষতি নাই।
লেখাটিকে ঈষৎ সম্পাদিত করে এর বিভাগ "আলোচনা" বদলে "অপর বাংলা" ইত্যাদি এবং প্রতি প্যারায় লাইন স্পেস দিলে ভাল হবে।
উড়ুক...
পড়ে খুব মন খারাপ হয়ে গেল। এর কোনো শেষ নেই, কোনো পরিণতিও না।
গল্পের ভাবনাটা ত পেশাটার মতই প্রাগৈতিহাসিক। কিন্তু, আয়রনিটা কিছুতেই পুরনো হয় না।
মুগ্ধ হলাম ভাষার অনবদ্য কারুকাজে।
'কপোতাক্ষ বয়ে চলে তালমিছরির মত মিঠে জল বুকে নিয়ে', আহা!
মন কেমন করা লেখা।
এক লহমা অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
তিয়াশা সুরভী, ধন্যবাদ জানবেন। হ্যাঁ, উপন্যাসের উপাদান আছে গল্পে। তবু এটা তো গল্পই । চলমান গল্পের মতোই চলছে হাজার বছর ধরে...
বিপ্লব রহমান আমার কাছে তথ্য ছিল আট ঘোড়ায় টানা গাড়ি। সেক্ষেত্রে দুটো গাড়ি সম্ভাবনা থাকতে পারে।
গল্পের হর্স পাওয়ার বাড়াতে চাইলে কলমের খোঁচায় ৪কে ঠিক ১৬ বানিয়ে দিতাম :)
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
প্রতিভা সরকার দিদি। আমি আপনার একজন পাঠক। গুরুচণ্ডালীতে পড়েছি।
আপনার মতো শক্তিশালী লেখকের মন্তব্যে প্রাণিত হলাম।
আমার শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা আপনার জন্য।
ভাস্কর দা, ঠিকই বলেছেন। আদিপেশার আয়রনিটা একই রয়ে গেছে। সময় দিলেন গল্পটিকে। অশেষ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
দীপালোক ভট্টাচার্য, গল্প পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
রৌহিন দাদা, সদ্যই যুক্ত হলাম গুরুচণ্ডালীতে। এখানে আপনার লেখা পড়েছি। ভাবনা জাগানিয়া লেখা।
গল্প পাঠ আর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞ রইলাম। ওই যে একটু ভাবলেন, এতেই গল্পটা সার্থক হলো। উদ্দীপ্ত হলাম।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা জানবেন।