সত্যিকারের বনের মেয়ের কাহিনী। শেষটা বড় মোচড়-দেওয়া !
গল্পপাঠের জন্য ধন্যবাদ, প্রতিভা দি! বন আর বনের মেয়ে লড়াই করে বেঁচে আছে। বাদাবন এবারও বুক পেতে সাধ্যমত আমফান সুপার সাইক্লোন ঠেকিয়েছে।
শুভেচ্ছা!
ইশরাত,
এ এক বার বার পড়ার মতো জীবন্ত সুন্দরবনের গল্প কথা।
তথ্য সাংবাদিকতার পেশাগত কারণে এপারের বাদা বন, খুলনা-সাতক্ষীরা-বাগেরহাটের বাওয়াল জীবন খুব কাছ থেকে দেখা। তাই ঘটনা পরম্পরা যেন আরও আপন, এমন কী বনদেবী, জলদস্যু, বাঘ, কাঠচুরি, অবৈধ স'মিল, মাছের রেনু ইত্যাদি।
শুধু অনু-নোক্তা -- ফিরোজের মোবাইল ফোনের সাথে মন্তাজের গুটুর গুটুর হুক্কায়। শেষোক্ত বস্তুটি বোধহয় আরও দুই দশক আগে বিদায় হয়েছে।
প্রসংগত, বাওয়াল বিনোদন গোলপাতার রস ও অবৈধ বিষ টোপে (বেশীর ভাগ সময়ই কীটনাশক) মাছ শিকার রাখতে পারতেন। অবশ্য সবই লেখকের অভিরুচি।
আর দেখুন, সিডরের মতো এবারো আম্ফান বুক দিয়ে আগলেছে বাংলাদেশের দক্ষিণের জনপদ। আর সেই বন মাতাকেই জীবনের তাড়নায়, কখনো উন্নয়নের নামে মেগা প্রকল্পে দিনের পর দিন উজাড় হতে হচ্ছে!
কী আয়রনি!!
সুলিখিত।
বাদার জীবনে শোষণের এ ছবি বোধহয় বদলাবে না কোন দিন।
দারুণ লাগল। গল্পটা বেস উপভোগ্য। সুন্দর বলের মানুঢের লড়াই টা স্পষ্ট দেখতে পেলাম