বাড়িতে পাতা দইয়ে এট্টুস বোঁটকা গন্ধ হয়ে বটে। কেন কে জানে। দোকানে যে দই দিয়ে লস্যিটস্যি হয় তাতে মোটেও গন্ধ হয় না। কেন কে জানে।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:০০ | 12.217.30.133
অরি, দই এর আরেক টা জিনিস মাংস কি বিরিয়ানির সঙ্গে মন্দ লাগে না,সেটা হলো রায়তা- এর বেশি আমি আর পারলাম নাঃ)
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৫৭ | 12.217.30.133
ম, আমার মামারবাড়ি ছিলো মানিকতলায়।দাশের দোকানের গোলাপি মিষ্টির কথা দিব্যি মনে আছেঃ)
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৯ | 70.64.8.206
আরে না না আগে বল্লুম না, মাইমা একতলা ভাড়া দিয়েছেন।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৮ | 12.217.30.133
অপ্পন, আমার মেশিনের পদোন্নতি হয়েছেতো,তাই গর্বে একতলায় পা দিচ্ছে নাঃ)
Arijit | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৭ | 61.95.144.123
ধুস্স্স্স্স্স বেশি রান্না করা খাবার নিয়ে বেড়ানো পোষায় না। স্টেল হয়ে যায়। আমরা ছোট ডে-ট্রিপে বেরোলে সকালে সেনউইচ (বেশ ওই চিকেন রোলের মতন রান্না করা চিকেন দিয়ে) আর ডিমসেদ্ধ বানিয়ে নিয়ে যেতুম। লং ড্রাইভ বা লম্বা ট্রিপ হলে স্টকে পাঁউরুটি/জ্যাম/কেক/বিস্কুট থাকতো অসময়ের জন্যে, কিন্তু খাওয়া - সে পথের ধারে রেস্তোরাঁয় - ম্যাক/বার্গার কিং/পিজা হাট বা অন্য যে কোন রেস্তোরাঁ। ইউকে-তে একটা সুবিধা ছিলো - বড় রেস্ট এরিয়াগুলোতে মার্কস অ্যাণ্ড স্পেন্সারস থাকতো - ওদের খাবারগুলো বড় ভালো। আর বুটসের সেনউইচও।
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৭ | 118.69.152.194
তোমরা ক্র্যাব বা জ্যান্ত চিংড়ি বিয়ারে সিদ্ধ করে নুন লেবু আর গোলমরিচ গুঁড়োতে মাখিয়ে খেয়ে দেখেছো? দারুন খেতে কিন্তু, সঙ্গে কচি সব্জির স্যতে আর সোয়াসস দিয়ে ভাত ট্রাই করতে পারো, গল্প করতে করতে রান্না হয়ে যায়, খেতেও দারুন।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৪ | 70.64.8.206
এটা ঠিক, আমার এক তেলেগু বন্ধু ছিলো মুর্তি, তার বৌ বাঙালী, হায়দ্রাবাদে বিশাল ফ্ল্যাট, তো মেয়েটার (একমাত্র মেয়ে) বাবামা-ও ওদের পাশে-ই ফ্ল্যাট নিলো, আর কোলকাতা থেকে কমন কাজের লোক আমদানি করল। তো মুর্তি বেচারা স্বভুমে পরবাশী, উত্তমকুমারেরে সেন্মা দেখে বাড়িতে।
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪২ | 64.105.168.210
বাঙালী হলে লুচি আর ডিমের ঝোল বোঁচকা বাঁধে। এদেশেও দেখছি তো। এমনকি দুদিন ধরে মুড়ি খেয়ে ইয়োসেমিটি পুরোটা মেরে দিলো, তাও দেখেছি।
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৪০ | 64.105.168.210
আয়নার এপিঠ আর ওপিঠ। আমার বন্ধু মুরলীর (কলকাতায় বড় হওয়া তামিল ছেলে) প্রায় সমস্ত রুমমেট বাঙালী ছিল। সে আমায় বলেছিল, ওরা কি করে দিনের পর দিন আলু সেদ্ধ, ডিম সেদ্ধ আর ঘি দিয়ে ভাত খেয়ে থাকে জানি না। ইয়াকি।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৯ | 70.64.8.206
আরে হ্যাঁ, চারদিনের রান্না করা খাবার নিয়ে ঘুরতে গেছিলো।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৮ | 70.64.8.206
অরেকজনা ছিলো, সে ব্যাটা এমন শাকাহারি, একদম সত্যি বলছি, রেস্টূরেন্টে খেতে গেলে (কালেভদ্রে জোরকরে নিয়ে যেতে পারলে), নিজের থালা আর চামচ সঙ্গে করে নিয়ে যেত, আমিষের থালায় খাওয়ার ভয়ে।
Arijit | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৮ | 61.95.144.123
আরেকটা ছিলো - দল বেঁধে কোথাও বেড়াতে গেলেই গাড়ির ডিকিতে প্রেসার কুকার ভর্তি রান্না করা ভাত/ডাল ইত্যাদি চলতো। রেস্ট এরিয়ার ডিকি খুলে প্রেসার কুকার থেকে খাবার খাওয়া দেখে লোকে তাকাতোঃ-)
Arijit | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৫ | 61.95.144.123
(২) নংটা আমি ম্যানেজ করেছিলুম - নইলে না খেয়ে থাকতে হত। তবে সে ছোকরাটা অল্প হলেও খাদ্যরসিক ছিলো, তাই রাজি হয়ে গেসলো।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩৩ | 70.64.8.206
তেলেগু বন্ধুদের সঙ্গে একছাদের তলায় রাত কাটানোর সুখ-দুঃখ আমি হাড়ে হাড়ে জানি।
১) মেনু তিনরকমের ভাত ক) ট্যম্যটো ভাত খ) তেঁতুল ভাত গ) দই ভাত ২) কিচেনে ঢোকার নো অধিকার ৩) সক্কলের আগে বাথ্রুম ব্যবহার করতে হবে, নয়তো সারাদিনে আর পেলে না। ৪) ঐ তিন ভাত, সম্বর দিয়ে প্রবল আতিথেয়তা সহ্য করা
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৩২ | 118.69.152.194
ভাতের সাথে খুব কম জিনিস ই মেখে খেতে ভালো লাগে, আমার বরং ভিয়েতনামিসদের মতো শুধু ভাত খেতেই ভালো লাগে, আর অন্য জিনিসগুলো আলাদা ভাবে,মানে খানিকটা ভাত মুখে পুরে, তারপর পাশেরটা মুখে পুরতে, ঝামেলা কম।আর ঝোলো কিছু যে কোন কিছুই জঘন্ন।
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৯ | 64.105.168.210
ছাস আর বাটারমিল্কের তুলনামূলক আলোচনা করার মত কেউ আছে হেথায়? দুইই আমার দিব্য লাগে।
Arijit | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৮ | 61.95.144.123
শুকনো খোলায় ভাজা লংকা-জিরের গুঁড়ো, এট্টুস নুন আর চিনি আর অনেক শসার কুচি দিয়ে শাহি রায়তা - সেও চক্কাস্। বুরহানি - সেও চক্কাস্। পাঞ্জাবি ধাবার লস্যি - সেও। আরো ভালো হল সিন্ধ সুইটসের মটকেওয়ালে লস্যি।
মামী কি মিস করিতেছে মামী জানে না।
Arpan | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৮ | 216.52.215.232
ম'য়েরা সব দোতলায় কেন?
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৭ | 118.69.152.194
তুমিকি কাছেই থাকতে? নকুলের দোকান মনে আছে, আর মনে আছে দাসের দোকানের মিষ্টি, এই দোকানটা মানিকতলা মোড়ের কাছে, আর তার উল্টোদিকের একটা দোকান দারুন মাংসের চাপ বানাতো।ঃ)ওহ! দাসের দোকানের রাবড়ি, আর রাতাবী না কিযেন বলে এমন একটা সন্দেশ।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৬ | 12.217.30.133
দই ভাতে আমি সত্যি সত্যি বাচ্চাদের বমির গন্ধ পাইঃ(
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৫ | 64.105.168.210
তবে শুকনো লংকা সর্ষে ফোড়ন দিয়ে দইভাত আর ঝাল ঝাল লঙ্কার আচার - টকাস।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৪ | 12.217.30.133
ম, বাজারে একটা খুব বিখ্যাত মাংসের দোকান আছে। নামটা মনে পড়ছে না। আর নকুলের দোকানের কচুরি তো দেবভোগ্যঃ)
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৯ | 64.105.168.210
পাই বে এরিয়ার মুভ করলে খুব খুশী হব। এক হচ্ছে গান শুনতে পাবো। আর কস্টকো, ট্রেডার জো ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগৃহীত হরেকরকম এক্সপেরিমেন্টাল দই-এর কৌটো একটা মঞ্জিল পাবে সেও অন্যতম কারণ।
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৮ | 118.69.152.194
ওহ!আমার বাবা মা তাদের চিনতে পারেন, আমি খুব ছোটতে ওখান থেকে চলে এসেছি, আমার বাবাকে ওখানে মুকুল মাষ্টার বলে চিনতো সবাই, একসময় বাবা ওখানে পড়াতো, মানে টিউশন করতো।
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৬ | 118.69.152.194
উপ্স!কি কান্ড, হ্যাঁ ওখানে সব বড় অনুষ্ঠান গুলো হতো।
Arpan | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৬ | 216.52.215.232
না না আমি থাকতাম না। জাস্ট এলাকা চেনাতে নিয়ে গিয়েছিল। ঃ)
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৫ | 12.217.30.133
ঐ বাড়িটাতে আমি একটা নেমন্তন্ন খেয়েছি।আর ঐ পাড়ায় আমার এক মামিমার বাপের বাড়ি ছিলোঃ)
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৩ | 118.69.152.194
হ্যাঁ একবারেই কাছে।
Arijit | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১৩ | 61.95.144.123
হুঁ - আমি ওরকম কয়েকজনের সাথে থাকতুম কিনা - স্রেফ বাটারমিল্ক দিয়ে পুরো ভাত খেয়ে নিতেও দেখেছি। আমি পারতুম না বলে সাথে পটেটো চিপস নিতুম।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১২ | 12.217.30.133
বাইনারি, আপনার ঐ বিখ্যাত দই এখানে কখনো দেখি নিঃ(
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:১১ | 12.217.30.133
'বড়'ম, আপনার লেখায় যে ভূতের বাড়ির কথা আছে,সেটা বাগমারি বাজারের কাছে তো?
Arpan | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:০৯ | 216.52.215.232
বিদেশে গিয়ে একগাদা দক্ষিণী বন্ধুর সাহচর্যে এসেছিলাম। তারা প্রথমদিনেই আমাকে সুপারস্টোরে নিয়ে গেল। নর্থ ইন্ডিয়ান শুনেও রুটির বদলে ভাত খাই শুনে প্রচুর খুশি ও অবাক হল। রাইসের বস্তাটস্তা কোথায় রাখা থাকে তাও দেখিয়ে দিল। তারপরেই সেই অমোঘ প্রশ্নঃ তুমি কোন দই খাও?
M | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:০৩ | 118.69.152.194
দই গাছের জন্যি ও উপকারি, গাছের গোড়ায় অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট হিসাবে দিয়ে দেওয়া যেতে পারে, তাতে গাছেরাও খুশি হবে। :D নষ্ট ও হলো না, আর একটা জীবের কাজে লাগলো।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৫১ | 70.64.8.206
কেন ? সুপারমার্কেটে .... 'অ্যাস্ট্রো অরিজিনাল বলকান স্টাইল' ..... এই দই খেলে আর ওয়াক-ম্যাগো মনে হবেনা।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪০ | 12.217.30.133
এরম বলশালি দই কোথায় পান বাইনারি?
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪০ | 12.217.30.133
দই আমার একমাত্র (ক্ষীরের অভাবে)চিঁড়ে কলা আর সন্দেশ দিয়ে মেখে খেতে ভাল্লাগে- আর ম্যাংগো লস্যি- শুধু শুধু ওয়াক ওয়াক।
গ্রীক দই বেশ ভালো খেতে - এমনকি প্লেনগুলোও। কিন্তু stirred yoghurt আর set yoghurt-এর মধ্যে তফাত কি কেউ জানো?
pi | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:২১ | 128.231.88.4
আমি প্রথমদিককার দই নিন্দা পর্ব শুনে খুব একটা গা করিনি। ভেবেছিলুম, ন্যাড়াদা নিশ্চয় কস্টকোর অন্য কোনো দইয়ের কথা বলছেন, বেগুনী ব্লুবেরী, লাল স্ট্রবেরী কুচির প্রাদুর্ভাব বিশিষ্ট দইয়ের কথা কখনো ই হচ্ছে না নিশ্চয়। কি করেই বা হবে, দইকে যে দেশে মাছের পরেই অন্যতম বাজে খাবার মনে করতো, কস্টকোর এই লাল-নীল দই খেয়েই সে দই ভক্ত হয়েছে, এতটাই যে , লাঞ্চ না খেয়েও মাঝে মাঝে এই দই খাচ্ছে, আর তারফলে ফ্রিজের স্থানসংকুলান সমস্যারও খুব দ্রুত নিষ্পত্তি ঘটছে। সেটার ফল ? এই গন্ধমাদন বাড়িতে ঢোকানো নিয়ে বর এর গজগজানোর কম্পাংক ও তীব্রতা দুই ই ক্রমে কমিতেছে।
এহেন একটা ভালো জিনিষের এরকম নিন্দেমন্দ দুরকম ভাবনার অপশান দ্যায়। ১। আমার ক্রীত দইয়ের বাক্সে জৈব কথাটির উল্লেখ নাই। অতয়েব অরগ্যানিক নীল লোহিত দই সত্য ই আটাগোলা সম হতে পারে। ২। নতুবা, আবারো প্রমাণিত হল, নিন্দুকে কি না বলে !
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৫৯ | 12.217.27.213
পারমিতা, মেয়েদের কে ঐ পুষ্টিকর দই ভুজুংভাজুং দিয়ে খাইয়ে দাওঃ) আর আমি পুডিং কিনেছিলাম- ওফ্ কি বাজে খেতে- কেউ খায় না,শেষে একদিন ডেট পেরিয়ে গেলো,ফেলে দিয়ে শান্তি- এখন শুধু চিনে এগরোল কিনি-সবাই ভালোবাসে মায় অথিতিরাওঃ)
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৪৩ | 63.82.71.141
না না এ সে নয়। এতে বেগুনী ব্লুবেরি, লাল স্ট্রবেরি ইত্যাদির কুচি কুচি প্রাদুর্ভাব আছে। মাংসে এ জিনিস অ্যালাও করা যাবে না।
sibu | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৪১ | 207.47.98.129
পামিতাকে বলে রাখি, আম্মো কিনেছিলাম ঐ দই। অনেক এক্সপেরিমেন্টের পর দেখা গেল একমাত্র মাংসে ঐটি খাওয়া যায়। মানে, মাংসের স্বাদকে খারাপ করতে পারে এমন দই কস্টকো এখনো বানাতে পারে নি। অনেক জীবহিংসার পর সেই দই এই ক'দিন আগে শেষ হল।
Paramita | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩৮ | 63.82.71.141
এখুনি বেরোতে হবে, শিবুদাকে বলে যাই, ঐ হতচ্ছাড়া দইতে কার্ড রাইস কেন, পরীক্ষার ফোঁটাও হয় না। আর ঐ গন্ধমাদন দই কেনা, খাওয়া, ফ্রিজে চার কুড়ি রিয়াল এস্টেট নিয়ে বসে থাকা কোন ব্যাপারেই আমার কোন ভূমিকা নেই। উঠলে বাঁচি। কিন্তু নো ফেলাফেলি। কস্ট কাটিং-এর বাজার।
sibu | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩৭ | 207.47.98.129
লালদইয়ে সাদা হাঁড়ি, বিচ্ছিরী গন্ধ।
মানে কস্টকোর দই তো সাদা হাঁড়িতেই আসে।
nyara | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩৭ | 67.88.241.3
ন্যাড়ার কেনা দই ন্যাড়াই খাবে। ও নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না।
Binary | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩৫ | 70.64.8.206
সে না হয় হলো, কিন্ত ন্যাড়ার দই-এর কি হবে ?
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩৪ | 12.217.27.213
ধ্যাৎ
sibu | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩২ | 207.47.98.129
হয়তো বরেন্দ্রভূমির লোকেরা র আর ঢাকাই জনতা ট দিয়ে উচ্চারন করে। বাকটখানি আমি মামাবাড়ীতে শুনেছি। তারা ঢাকা শহরের লোক।
m | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৬:৩২ | 12.217.27.213
আমার চোদ্দ গুষ্টি ময়মনসিংহ,বাকরখানি ই শুনেছি,বাকট নয়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন