এইজন্যই তো এখনও মাঝেসাঝে সিগারেট খাই , কোলকাতায় বা দিল্লীতে ঐ দোকানের অভাব নেই যে ! আর কিছু জিগ্গেস করলে বলেও দ্যায়
দেবে আর নিবে মিলাবে মিলিবে ... ;-)
kumropatash | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৬:৪৮ | 122.162.233.156
আলু-চানা অনেক এগিয়ে গেছে,তাও অর্পণকে একখান কথা জিগাই।
ধরেন, লুরুতে নামছি,কোনো কারণে গাড়ী আসে নাই,এদিকে সন্ধ্যা হইছে।তখন নিজে নিজে কুন্দনহাল্লী পৌঁছানর সস্তা ও নিরাপদ উপায় কি?আমার সাথে কেবল একটি ব্যাগ থাকে।
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৬:৪৫ | 216.52.215.232
আমার মালয়ালি সহকর্মী চা খেতে গিয়ে এইসব শুনে টুনে বলল কেরালাতেও লোকজন এমনধারা নয়। মানে ওই বাঙালিসুলভ ব্যাপারস্যাপার তাদের মধ্যেও আছে। সে অবশ্য বলল আমরা নর্থের লোকেদের মত নই। সে যাক! ঃ-)
কথা হল এরাও তো ফ্যাসিদের মাঝে মাঝে ডেকে এনে আদর করে বসায়, বেশ তো আছে। ;-)
Sags | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৬:২৮ | 114.143.7.146
দোকানদার জায়গার ঠিকানা বলে দেয়নি - অনেক ক্ষন দাঁড় করিয়ে রেখে জানিনা বলেছে - এই এক্সপেরিয়েন্স আমার অনেক হয়েছে, তবে কোলকাতায় খুব কম। একটা পদ্ধতি মাঝে মাঝে কাজে আসে - ঐ দোকান গুলো থেকে কিছু কিনে নিলে তারা অনেক সময় বলে দিয়েছে। কেসির কথা শুনে ভালো লাগলো - বাঙ্গালী বোধোয় একমাত্র জাতি যারা টাকার বাইরেও কিছু ভাবে, অনতত ভাবতো। পরিবত্তনের যুগ, বা হুজুগ।
দিল্লি-তে কিন্তু ক্রেডিট কার্ড বা পার্সোনাল লোন শোধ দেবার রেকর্ড খুব খারাপ।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৪৮ | 202.79.203.59
পসন্দ আপনা আপনা ;-) আবার পাড়ায় যুব কং করে রাইটার্সে গিয়ে কো-অর্ডিনেশন করাও অনেকে আছেন, এক্কেরে পার্ফেক্ট ডাঃ জেকিল মিঃ...
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৪৪ | 204.138.240.254
নাকি নন্দ? ;-)
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৪৪ | 204.138.240.254
করুণা কে? করণ না নিধি?
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৩৬ | 204.138.240.254
কেসি, একমত। ছ্যাঁচড়ামো আমাদের জন্মগত স্বভাব। এবং অন্যকে করতে দেখলে নিজেরাও ছ্যাঁচড়ামো শুরু করি। জলহাওয়া না পেলে প্রতিকূল পরিবেশে ছ্যাঁচড়ামো করার স্বভাবও গুটিয়ে যায়।
সানা, সোলেমানলিপি ডাউনলোড তো করেছেন, ইন্সটল করেছেন কি? ফন্টটাকে C:\Windows|font" ফোল্ডারে ফেলতে হবে। (এইটা অবশ্য পাড়ার জগুদার সলুশন। জগুদা উইন্ডোজ ছাড়া কিছু জানে না।)
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৩৪ | 121.242.177.19
কেসি, এই লোকগুলো কলকাতায় এখনও আছে। শুধু এদের জন্য আমার আবার বাঙালি হয়ে জন্মাতে ইচ্ছে করে।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৩২ | 202.79.203.59
এই ভন্ডামি দলমত নির্বিশেষেই
কলকাতায় বেশকিছুদিন চার্টাড বাসে একটা নিত্যযাত্রী গ্রুপের সঙ্গে যেতাম - বেশিরভাগই স্টেটব্যাংক কর্মচারী , রোজ সকালে আবাপ- বত্তোমান নিয়ে বাসে উঠে নিজেদের মধ্যে কিছু না কিছু বিষয় নিয়ে শুধু বামফরোনটের আদ্যশ্রাদ্ধ আর বাদবাকি সবাই মানে মমতা থেকে মাও , করুণা থেকে নরেন মোদি , সোনিয়া থেকে চন্দ্রবাবু সব্বাই ভাল। এ পর্যন্ত ঠিকই আছে তো হঠাৎ মাস ছয়েক আগে জীবনদীপ বিল্ডিংয়ে একটা কাজে গিয়ে দেখি স্টেটব্যাংক রিজিওনাল অফিসে লাঞ্চটাইম বিক্ষোভ হচ্ছে আর সামনের সারিতেই সেই বত্তোমান পড়া ডেলি খিস্তি উগরানো আপিসবাবুটি !!! আর ভাষণ দিচ্ছেন কে সাংসদ ছিরি গুরুদাস দাশগুপ্তো মহায় ! বলতে ইচ্ছে হয়েছিল ""ওরে ছ্যাঁচোড় তুই যে পঃ মেদিণীপুর জেলার সাংসদ সেখানে যারা তোকে ভোট দেয় ডেলি রাতেরবেলা ম্যাওদের হাতে কচুকাটা হচ্ছে তাদের পাশে দাঁড়া.... তা নয় এই ভন্ড পাষন্ডদের মাইনে বাড়াবার আন্দোলনে পিলে চমকাচ্ছিস"" ভাগ্যিস ইচ্ছেটা ইচ্ছেই রয়ে গিয়েছিল নইলে বহুত না ইনসাফি হোতা ;-)
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:১৯ | 194.126.37.76
শমীক, ম্যান টু ম্যান ভ্যারি করে। মাস তিনেক আগে যতীন দাস পার্ক স্টেশনে নেমে ল্যান্সডাউন বাজার কোনদিকে জিগালাম এক সাইকেল ভ্যানওয়ালাকে। কিছু আপেলের ঝুড়ি ছিল ভ্যানটাতে। তা লোকটা বলল, ''আমিও ওদিকেই যাচ্ছি, পারলে বসে পড়ুন।"" পা ঝুলিয়ে বসে পড়লাম। বাজারের সামনে লোকটা নামিয়ে দিলে। ধন্যবাদ বলে একট কুড়ি টাকার নোট বাড়িয়ে দিলাম। লোকটা মুচকি হেসে, মাথা নেড়ে প্যাডেলে জোরে চাপ দিয়ে চলে গেল। টাকাটা আমার হাতেই রয়ে গেল।
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০৭ | 121.242.177.19
কী জানি, কলকাতার লোক তা হলে পাল্টে গেছে। এই জিনিসটা দিল্লির টিপিক্যাল ছিল। জানলেও বলবে না, বা ইচ্ছে করে ভুল বলবে। কলকাতায় তো যে কোনও লোককে জিজ্ঞেস করে কলকাতার যে কোনও জায়গা থেকে যে কোনও জায়গায় পৌঁছে যাওয়া যায় বলে আমি জানতাম। এইভাবেই তো কলকাতা চিনেছি। শুধু একে ওকে তাকে জিজ্ঞেস করে।
ডিঃ আমি বহু বহু বছর কলকাতা ছাড়া।
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০৫ | 194.126.37.76
রাজদীপ, মুশকিলটা হয়েছে ঐ হোঁদলা অফিসার, জালি ডিলার আর ডাগদারগুলো গত বছরদশেক ধরে কমিউনিষ্টিদেরই ভোট দেওয়া শুরু করায়। ঃ)
til | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০৪ | 220.253.185.165
বিবেকানন্দ রোড, গ্রে স্ট্রীট- সবই বলেছি। আসলে, ভাবখানা এই- কেন বলবো। -- আরে, ব্যাঙ্কের কাউন্টারে ১১৯০ টাকার জায়গায় ১২০০ দিলে বলে, খুচরো ফেরৎ দিতে পারবো না। তাও তো ল্যান্ড রেভিনিউ (রেজেস্ট্রী) অফিসের কথা লিখিনি- সে তো মহাভারত।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০২ | 202.79.203.59
*স্বাস্থ্যকেন্দ্র
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০১ | 202.79.203.59
কেসিকে একেবারে ক্ক
আজন্মকাল ধরে দেখছি ঘুষখোর হোঁদলা কাষ্টমস অফিসার , গেরামের জালি কেরোসিন ডিলার, গ্রামীন স্ব্যাস্থকেন্দ্রে মাইনের দু চারদিন ঘুরে এসে চুটিয়ে পেরাইভেট প্র্যাকটিস করা ডাগদার ঝেড়ে ফাঁক করে দিয়ে বলছে এই সব কমিউনিস্টিই সব দোষের মূলে , একবার বৃটিশ বা মিলিটারি শাসন দরকার !
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৫:০০ | 121.242.177.19
সানা, গুগলে আমাকে চ্যাট রিকোয়েস্ট পাঠান / পাঠাও, আজ রাতে অনলাইন থাকলে চেষ্টা করে দেখব। না হবার কিছু নেই।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৫২ | 202.79.203.59
কার চান্স ! কে দেয় !
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৫১ | 194.126.37.76
এটা সত্যি ডেটা পয়েন্ট পাল্টাবেনা। একই লোককে স্পেনসার্স থেকে সবজী বাজার করে ফেরার পথে, ফুটপাথের শাকবুড়িকে তিন আঁটি শাক ছটাকার জায়গায় পাঁচ টাকাতে দেওয়ার জন্য ক্যাঁচলাকেঁচলি করতে দেখেছি। ছ্যাঁচরামি আমাদের জন্মগত।
sana | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৫০ | 58.106.6.63
ইয়ে,অর্পন, যতই সোলেইমানলিপি ডাউনলোড করি কিছুতেই দেখাচ্ছে না,সেই vrindaই রয়ে যাচ্ছে,এটা কি কোনো সল্ভেবল সমস্যা?
Bratin | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৪৮ | 122.248.182.16
তোমাদের আরেক টা চান্স দেওয়া যেতে পারে বলছো? ঃ-))
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৪৫ | 202.79.203.59
নাই যদি পাল্টাল তাহলে ফ্যাসিদের এনে লাভ কি হইব ;-)
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৪৪ | 121.242.177.19
বিবেকানন্দ রোডই কি বৌবাজার? বৌবাজার বল্লে বোধ হয় বুঝত। আপনি এশিয়াটিক সোসাইটির ফুটপাথে বসা ফলওলাকে জিজ্ঞেস করুন না, মাদার টেরিজা সরণী কোনদিকে, সে বলতে পারবে না।
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৩৯ | 216.52.215.232
তৃপবুভূ সবখানে দেখলে হবে! ২০১১-এর পরেও ডেটা পয়েন্ট পাল্টাবে না।
til | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৩৮ | 220.253.185.165
কলকাতার অতিথি বৎসলতার কয়েকটি ঝাঁকি। (১) গিরীশ পার্ক মেট্রো স্টেশন থেকে বেরিয়ে ধাঁধিয়ে গেছি, কোনদিক দিয়ে গেলে বিবেকানন্দ রোড পড়বে। এক দোকানীকে জিগালাম, বহু পুরোনো টিমটিমে দোকান- সাফ জবাব দিল জানি না। (২) শহরতলীতে মহকুমার পোষ্ট অফিসের লাইন, NSS ইত্যাদির। ব্যাঙ্গালোর থেকে ওখানেই ট্র্যান্সফার করা a/c। অনেকগুলো লাইন, আমি এক মহিলাকে জিগালাম, এটা ঐ কাজের লাইন? তিনি মুখ উলটে বলে দিলেন, কাউন্টারে জিজ্ঞেস করুন। মানে হ্যাপা আপনিও পোয়ান। আমি জিগালাম, আপনিও কি সেই বিষয়ের কাস্টোমার? উত্তর এল তাতে আপনার কি দরকার। আমার অবস্থা দেখে, ঐ একই লাইনের অন্য একজন মহিলা ডেকে বোঝাতে বসলেন খুব সুন্দর করে- কি বৃত্তান্ত etc। তাতে আবার প্রথমজনের হিংসা টাইপের। আমি বলবো না, তুই কেন বলবি। প্রথম জনই তখন বোঝাতে শুরু করলেন! আমার ঐ লাইনেই দাঁড়াবার কথা।
সঙ্গে এও বলি, ঐ পোষ্ট অফিসে ট্র্যান্সফার করার বছর পাঁচেক বাদে যাই প্রথমবার। আগে চিঠি লিখেও কিস্যু হয়নি। এক ভদ্রলোক কর্মচারী বললেন, ও আপনিই সেই লোক। বলে পুরোনো ঝুল ঝেড়ে আমার ফাইল বের করে দিলেন অনেক খুঁজে। আমি ভাবছি, কত চাইবেন। ২০০/৩০০ চাইলেও আমি খুশী। আমায় অবাক করে বললেন, ওর সেকশনের সকলকে চা খাইয়ে দিলেই হবে। এরকম লোকও আছেন!
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৩৬ | 121.242.177.19
দিল্লিতে প্রায় ন্যাড়াদা যেমন বলল, সেই রকমের একটা কালচার চলে। এয়ারপোর্টে নয়, রাস্তাঘাটে, মূলত বাজার এলাকায়, বাস টার্মিনাসে।
এক ধরণের মহিলা, এই বড়সড় ডাকটিকিট সাইজের জাতীয় পতাকা আর সেফটি পিন নিয়ে ঘুরে বেড়ান। মেনলি পোঁয়োরোই আগস্ট আর ছাব্বিশে জানুয়ারির আশেপাশে এদের দৌরাত্ম্য বাড়ে। আচমকা আপনার সামনে এসে আপনাকে থামিয়ে আপনার জামায় সেফটি পিন দিয়ে একটা জাতীয় পতাকা এঁটে দেবে। দেশভক্ত আপনি ভাববেন এটা বোধ দিল্লি সরকারের কি ভারত সরকারের কি কোনও এনজিও-র ইনিশিয়েটিভ, কলকাতায় পয়লা ডিসেম্বর যেমন এনজিওরা পাইকিরি রেটে লাল রিবন লাগায়। জাতীয় পতাকা বলে আপনি আপত্তিও করবেন না। বিপত্তিটা তার পরেই। এর পর সেই মহিলা আপনার কাছে টাকা দাবি করবে। দশ টাকা দিলে চিৎকার শুরু করবে। মিনিমাম একশো টাকা। দেশেপ্রেমী কী ধরণের মুরগি তার ওপর ডিপেন্ড করে টাকার রেট বাড়ে।
দিল্লিতে এরা ঘুরে বেড়ায় নিউ দিল্লি রেল স্টেশনে, কাশ্মীরি গেট কি আনন্দ বিহার আইএসবিটিতে, ইন্ডিয়া গেটে, জনপথে, কনট প্লেসে। কখনও কেউ আপনার জামায় জাতীয় পতাকা লাগাতে এলে গুছিয়ে খিস্তি মেরে ভাগাবেন, মেয়েই হোক বা ছেলেই হোক। খিস্তিটা এখানকার স্টেট ল্যাঙ্গুয়েজ। ওটা ছাড়া এখানে কেউ কথা বোঝে না।
bb | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৩৫ | 117.195.163.163
@KC আপনার মতো আমিও যতবার দিল্লী বা বম্বে হয় এসেছি বাসের লোকগুলি ১০ ডলার চেয়েছে, আর আমি ৫০ টাকায় রফা করি। সব জায়গাতেই দালাল আছে, কোলকাতায় খাঁই কম
Arijit | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:২৭ | 61.95.144.122
বঙ্গসন্তানদের টেন্ডেন্সী। সেই মুজতবা (পার্ডন মি) কব্বে লিকে গেছেন -
"ও মশাই, ও মশাই' দোকানদার চুপ। "ও সায়েব, ও সায়েব' সাড়া নেই। "ও মশাই, ও সায়েব' দোকানদার এক চোখ খুলে তাকালেন। "সাবান আছে? পামওলিভ সাবান?' "না।' "সে কি, এই তো রয়েছে শোকেসে...' "ও বিক্কিরির না।'
ট্যাক্সি রিফিউজাল - ক'টা বাঙালী ড্রাইভার (যদিও ইদানিং রেয়ার স্পিসিজ, সব ট্যাক্সি বেচে অটো কিনেছে) রিফিউজ করে আর ক'টা পাঞ্জাবী ড্রাইভার - গুণে দেখো।
কম বয়সে অম্বল, বয়স বাড়লে বাত (ননীদা নট আউট)। দাঁত খিঁচনো ছাড়া আর কি করবে?
nyara | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:২৫ | 203.110.238.16
অমার দেশের এয়ারপোর্ট সম্বন্ধে অভিজ্ঞতা প্রায় নেই বললেই চলে। কলকাতা আর ব্যাঙ্গালোরে। ব্যস, ফিরিস্তি কমপ্লিট। অনেককাল আগে একবার মুম্বাইয়ের অভিজ্ঞতা হয়েছিল। আর দিল্লিতে ট্রানজিট। কাজেই খাপ খোলার মানে হয় না। ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইত্যাদি ছেড়েও বলছি, কলকাতা এয়ারপোর্টের মত এত লোক আপাতউদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরঘুর করতে ব্যাঙ্গালোরে অন্ততঃ দেখিনি।
কলকাতা এয়ারপোর্টে ইন্টারন্যাশনালে আর একটা স্ক্যাম চলে। গাড়ি থেকে নাবলেই ওয়েলকাম ড্রিংক-এর মতন করে বিনাবাক্যব্যয়ে হাতে কফির কাপ ধরিয়ে দেবে। নিয়েছেন কি মরেছেন।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:০৬ | 202.79.203.59
সবচেয়ে ভাল লেগেছিল ইন্দোরের দেবী অহল্যাবাই হাওয়াই আড্ডা , ছোট্টোখাট্টো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন আর এয়ারপোর্টের কর্মচারিরা যাত্রী দেখলেই যেন ধন্য হয়ে যাচ্ছে , ফ্রিতে খাতিরযত্ন পেতে হলে টেরাই করতে পারেন ঃ-)
Bratin | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:০৫ | 122.248.182.16
বেলুড় অবধি দিব্যি যায়
Ishan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:০১ | 122.248.182.16
শমীক মনে হয় ঠিকই বলেছে। দিল্লীতে জাতির নামে কোটি কোটি টাকার ঘাপলা হয় (যথা কমনওয়েলথ গেমস), পুলিশ নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায় (পড়ে যা জেনেছি) কিন্তু খুচরো ছ্যাঁচড়ামো মনে হয় কম। কলকাতায় বড়ো ঘাপলা মনে হয় কম হয়, কিন্তু খুচরো ছ্যাঁচড়ামো তুলনাহীন। কলকাতার বাইরের সম্পর্কে ধারণাটা পুরোটাই অবশ্য গুরু বেচার লিমিটেড এক্সপিরিয়েন্স থেকে। দিল্লী বা বেঙ্গালুরুতে যে যে দোকান বই বেচেছে, তারা পয়সকড়িও যথাসময়ে মিটিয়েছে। আর কলকাতায় একটি দোকান থেকেও বই বেচার টাকা আদায় করতে জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে যায়। দু জায়গাতেই বই বেচার ব্যবসা। কিন্তু কলকাতায় বাজে চ্যাঁচড়ামো টা অনেক বেশি।
অবশ্য, আবার বলছি, কলকাতার বাইরে সম্পর্কে পুরোটাই বই বেচার লিমিটেড এক্সপিরিয়েন্স। আমার জানার বাইরে বিরাট বহির্জগৎ পড়ে আছে। সেটা অন্যরকম হতেই পারে।
Raj | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৪:০০ | 202.79.203.59
বঙ্গের লোকজন খিঁচিয়ে থাকে এটাতে একমত , কিন্তু দিল্লিতে মাত্র দুহপ্তা আগে ট্রলি ঠেলে পয়সা চাইছে নিজে চোখে দেখেছি - একমাত্র চেন্নাই আর আমেদাবাদ হাওয়াই আড্ডায় এরকম কোন পাবলিক চোখে পড়ে নি
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:৩৬ | 194.126.37.76
বাঃ। কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে ফ্রীতে সার্ভিস, সেখান থেকে হাসপাতাল, সেখান থেকে কর্মী মানসিকতা..... তৃপবুভূ ক্রমে আসিতেছে। ঃ)
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:৩৫ | 121.242.177.19
বেথে কইলা ক্যানো?
ইয়ে, মানে বহুবার না হলেও বেশ কয়েকবার ডোমেস্টিকে আর বেশ কয়েকবার ইন্টারন্যাশনালে গেছি এসেছি, কেউ কখনো কিছু চায় টায় নি। কলকাতায় যেমন গায়ে পড়ে এসে চেয়ে গেল, এ রকম তো দিল্লিতে কখনও দেখি নি।
যাই হোক, ছিঁচকে ব্যাপার স্যাপার দিল্লিতে চলে না। ইজিক্যাবে করে বাড়ি থেকে এয়ারপোর্টে গেলাম, পাঁচশো টাকা নিল। ফিরে এসে এয়ারপোর্টের প্রিপেড থেকে ইজিক্যাবের টিকিট কাটতে গেলাম, বলে সাতশো আশি টাকা লাগবে। বাংলা বুঝবে না বুঝেই বাংলায় বাবার লুঙ্গি ইত্যাদি বলে কাটিয়ে দিয়ে কালো হলুদ ট্যাস্কি নিলাম।
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:২৮ | 216.52.215.232
ডোমেস্টিক থেকে ইন্টারন্যাশনাল যাবার বাসের হেল্পার চায়। আমি অবশ্য ২০০০ সালের অভিজ্ঞতার কথা বলছি। আমি তাকে বললাম আমি কি তোমার সাহায্য চেয়েছিলাম? সে উল্টে মা বহিন তুলে একপ্রস্থ ঝাড়ল। সব কলেজ থেকে বেরিয়েছি, তায় এক সহকর্মীই শুধু সাথে ছিল, কাজেই তার সমুচিত প্রত্যুত্তর দিতে অসুবিধা হয়নি।
আবার গেলাম ২০০৬-এ। তখন অবশ্য কেউ চায় টায়নি।
d | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:২৫ | 14.96.36.174
মাইরী!! বেথে কারে কয়!!!!
ভ্যাট! দিল্লীতে বহুবার নেমেছি, কেউ কিস্যু চায় ফায় নি। তবে জিগ্যেস করেছে হেল্প লাগবে কিনা। কেসি নির্ঘাৎ গাদা গাদা মালপত্র নিয়ে ল্যাজেগোবরে হয়ে থাকেন তাইজন্যই চায়। একদম ন্যুনতম মাল নিয়ে চলাফেরা করলেই এসব ঝকমারি হয় না।
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:২৩ | 204.138.240.254
দিল্লিতে হার্গিস থাকে। না দিলে চোদ্দগুষ্টি তুলে গালাগালি করে। অতি রুক্ষ গালাগাল।
কিন্তু, কেসিস্যার, পয়েন্ট সেটা নয়। পয়েন্ট হল কলকাতায় কোন কাজ এমনিতে ফ্রিতে হয়? শমীক এইরকম ভাবল দেখেই পুলকিত হলাম। এমনিতে কলকাতার হাসপাতালে (সরকারি ও বেসরকারি) বাথরুম কোনদিকে জিগ্যেস করলে দাঁতমুখ খেঁচিয়ে জবাব দেওয়াটাই তো দস্তুর। একবার লুরুর হাসপাতালে (পাতি হাসপাতালের কথাই কইছি, এখানে গরীব ও মধ্যবিত্তরাও থাকে) এসে ঘুরে গেলে আরো বেশি করে সেইটা চোখে লাগে।
এই তো কালকেই বেরিয়েছিল ত্রিপুরার কোন ট্যুরিস্ট লজে পর্যটককে ঘর মোছার ন্যাতা এগিয়ে দেওয়া হয়েছে, ঘরে কেরোসিনের গন্ধ বেরোচ্ছে অভিযোগ জানানোর পরে। ওই যে বললাম ফ্রিতে কোন কাজ হয় এইরকম ভাবলেই পুলক জাগে।
Arya | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১৩:১১ | 125.16.82.195
শমীক, ব্যান্ডেল অবধি যায় কিনা জানি না, তবে এই কিছুদিন আগে আমার সামনে একটা মেয়ে চন্দননগরের টিকিট কাটল দেখলাম, প্রিপেড বুথ থেকে।
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:৫৮ | 194.126.37.76
দিল্লিতে আমি প্রতি বছরে দুবার করে টাকা দিয়ে থাকি। গত চার বছর ধরে এই হিসেব চলছে। একদম নিজের অভিজ্ঞতা যারে কয়।
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:৫৫ | 121.242.177.19
কেসি কী যে কন। আমি তো কোনওদিন দেখি নি। মানে, দিল্লিতে দেখি নি।
kc | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:৫২ | 194.126.37.76
তোমরা সব সময়েই কলকাতা বলে হতচ্ছেদ্দা করবেই। মুম্বাই আর দিল্লি দু জায়গাতেই ইন্টারন্যাশনালে ক্যারুসেলের সামনে লোক দাঁড়িয়ে থাকে বিদেশী মুদ্রায় তোলা তুলবার জন্য। দিল্লিতে ইন্টারন্যাশনাল থেকে ডোমেস্টিকে যাবার এয়ারপোর্ট অথরিটির বাসেও হেল্পার কে টাকা দিতে হয়। কলকাতায় অনেক কম দিতে হয়, কিন্তু লোকগুলো শুকনো চেহারার আর একটু বিনীতভাবে চায় বলে হতচ্ছেদ্দা কত্তেই হবে?
kumropatash | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:৫০ | 122.162.233.156
শমীক এয়ারপোর্ট থেকে কেউ ব্যান্ডেল যাবে না.... ঐ লাইনে বালিখাল অব্দিই যাবে
sana | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:২৭ | 58.106.6.63
ওহ্,অর্পন ঐ আবার এক কথা,কি বলে যে ধন্যবাদ দেবো! শুধুই নিজের দরকারে কাউ কে mail করতে হাত কেমন ওঠে না যেন! আজ সন্ধ্যে বেলাতেই এই কাজ টা করে ফেলবো।
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:২২ | 121.242.177.19
বিটিডব্লু, এয়ারপোর্ট থেকে ব্যান্ডেলের দিকে কি ট্যাক্সি পাওয়া যায়? আমি ব্যান্ডেল থেকে প্রাইভেট ক্যাব নিয়ে এলাম, এমনিতে সাতশো নেয়, পুজোর দিন বলে আটশো নিল, ঠিক এক ঘন্টা দশ মিনিট লাগল ব্যান্ডেলে আমার বাড়ি থেকে এয়ারপোর্টে পৌঁছতে। ঐ সময়ে নর্মালি এয়ারপোর্ট থেকে চিংড়িঘাটা পৌঁছনো যায়।
Samik | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১২:২০ | 121.242.177.19
কলকাতা এয়ারপোর্টে এত দালাল থাকে কেন? ওটা কি তেমন সিকিওরিটি জোনের মধ্যে পড়ে না?
আমারও কাছাকাছি কেস হয়েছিল এইবারে। দিল্লি থেকে কলকাতায় পৌঁছে দেখি শঙ্কর (কাবলিদার ড্রাইভার) আসে নি। খানিক বাদে শঙ্কর গাড়ি নিয়ে সামনে এসে দাঁড়াতেই কোত্থেকে একটা লোক এসে ট্রলি থেকে সুটকেস তুলে নিয়ে ডিকিতে ভরতে শুরু করল। গায়ে এয়ারপোর্ট অথরিটির ব্লেজার চড়ানো ছিল বলে আমি ভেবেছি এগুলো বোধ হয় এয়ারপোর্টের এমনি সার্ভিস। শালা, সীটে গিয়ে বসামাত্র জানলা গলিয়ে হাত পেতেছে, স্যার, পুজোর সময়, ঘরে বাচ্চা আছে, খুশি হয়ে কিছু দেবেন। কী বলব, আমার এই প্রথম এক্ষপিরিয়েন্স, দশ টাকা দিতে গেলাম, বলে, স্যার, আরেকটু খুশি হোন।
কী আর বলব, অনেকদিন বাদে কলকাতায় আসছি, তায় এ আমার অলমোস্ট প্রথম প্লেনে করে কলকাতায় আসা (এর আগে একবার এসেছিলাম অনেকদিন আগে, ২০০৪ কি ০৫-এ), কুড়ি টাকা দিলাম, সাথে সাথে শঙ্কর গাড়ি চালিয়ে দিল। বেঁচে গেলাম।
তারপরে তো অসম্ভব রাস্তা। মাইরি, কলকাতা যে কী সেন্সে মহানগরী হয় আমি আজও বুঝতে পারলাম না। যেখানেই যাই, খালি দেখি, গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে, আর সবকটা পাবলিক ট্র্যান্সপোর্টের বাস ট্যাক্সি দেখলেই মনে হয় টিন আর ছোবড়া দিয়ে বানানো।
pi | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১১:৫৪ | 72.83.80.136
ব্রতীনদা, একটু মেইল চেকানো হউক। ঃ)
Arpan | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ১১:৫৪ | 216.52.215.232
ও, যদি আগে জানা না থাকে, সোলেইমানলিপি একটা ফন্টের নাম।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন