এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  রাজনীতি

  • বিহারে দশ হাজার টাকার এককালীন অনুদানঃ আদৌ মহিলারা উপকৃত হবেন?

    সুমন সেনগুপ্ত
    আলোচনা | রাজনীতি | ২৪ অক্টোবর ২০২৫ | ২৬০ বার পঠিত


  • কথায় বলে, ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। আর এটাও শোনা যায়, বিপাকে পড়লেই তবেই সরকার উপুড় হস্ত হয়। বিহারের নির্বাচনের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় কথাটা আক্ষরিক অর্থে সত্যি। এইবার বিহারের নির্বাচনে নীতিশ কুমারকে সামনে রেখে লড়লেও, তাঁরা যে হেরে যেতে পারে, তা বিজেপি বেশ বুঝতে পারছে, আর বুঝতে পেরেই, তাঁরা তড়িঘড়ি ২৫ লক্ষ মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার বন্দোবস্ত করে দিয়েছে। ভোটার তালিকা থেকে মুসলমান ভোটার বাদ দিলেও যে বিজেপি নীতিশ কুমারের জোটের খুব সুবিধা হবে, তা জোর দিয়ে বলা যাচ্ছে না। এই প্রস্তাব নীতিশ কুমারের সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েই ছিল, কমিশন নির্বাচনের দিন ঘোষণা করে ফেলার আগেই তাই টাকা দিয়ে দেওয়া হলো। যে নীতিশ কুমার চিরকাল ভোটের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি নেহাত বিপাকে না পড়লে, এই ঘোষণা করতেন কি? যে প্রধানমন্ত্রী কিংবা শাসক দল বিজেপি সারাক্ষণ বাংলার লক্ষ্মীর ভান্ডার জাতীয় প্রকল্পের বিরোধিতা করে থাকেন, বিরোধী রাজ্যগুলোর উপঢৌকনের রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিরোধিতা করে থাকেন, তিনি হঠাৎ এমন দরাজ হস্ত কেন, সেই প্রশ্ন উঠছে।

    এই টাকা পাঠানোর সময়ে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বলেছেন, এই প্রকল্পের টাকার মাধ্যমে বিহারের গ্রামীণ মহিলারা স্বনির্ভর হতে পারবেন। পুতুল, খেলনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ছোট ছোট জিনিষ তৈরী করা কিংবা ছোট দোকান পর্যন্ত দিতে পারবেন মহিলারা। এই ঘোষণা করার মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, যে ‘জীবিকা দিদি’রা এই প্রকল্পে যুক্ত হবেন, তাঁদের জন্য পরবর্তীতে আরও বেশ কিছু অনুদান থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী এখনো অবধি এই সমস্ত প্রকল্পে প্রায় ১০০০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে এবং উপকৃত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি মহিলা। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিহারের বিজেপি’র দু’জন উপমুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দলকে সরাসরি আক্রমণ করেছেন এবং বলেছেন এখন বিহারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এবং বিহার এরপর আরো উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে।

    এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যাঁদের জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং বিহারের মুখ্যমন্ত্রী এই আর্থিক অনুদান ঘোষণা করলেন, তাঁদের কি সত্যিই এই টাকাটা কাজে আসবে? বিহারের গ্রামে গঞ্জের চিত্র কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য কথা বলছে। বিহারের বিভিন্ন সংবাদপত্র থেকে শুরু করে ছোট বড় সমস্ত সংবাদমাধ্যমে সাম্প্রতিক সময়ে একটা খবর এসেছে, বিহারের মহিলারা ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে তার সুদ দিতে গিয়ে জর্জরিত। কেউ হয়তো প্রাথমিকভাবে কোনও একটি সংস্থা থেকে ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন পরিবারের কোনও মেয়ের বিয়ের জন্য সেই ঋণ শোধ হতে না হতে, আবার হয়তো তাঁকে বাড়ির কারুর চিকিৎসার জন্য অন্য কোনও সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছেন। যা খবর পাওয়া যাচ্ছে, বিহারের বেশীরভাগ মহিলারা যাঁরা এটা পাবেন, তাঁদের ঋণ শোধ করতেই চলে যাবে। আদৌ এই অনুদান তাঁদের কোনও কাজে আসবে না।

    অনেকে ভাবতে পারেন, এই ক্ষুদ্র ঋণের বিষয়টি শুধুমাত্র বিহারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, কিন্তু বিষয়টা একেবারেই তা নয়, বাংলার ক্ষেত্রেও এই সমস্যা আছে। হুগলী, বসিরহাট, মুর্শিদাবাদ, মালদা সহ নানান জেলায় এই ক্ষুদ্র ঋণের জালে জড়িয়ে আছেন বহু মহিলা। ২০২৯ – ২০ সালের সময়ে যখন কোভিডের প্রভাব বেড়েছিল, যে সময়ে মানুষের কাজ ছিল না, ঐ সময়েই এই টাকা ধার নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছিল। তারপরে সেই টাকা শোধ করতে না পেরে আরো অন্যান্য সংস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতাও বেড়েছিল। ক্ষুদ্রঋণ দেওয়া সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে হুমকি এবং অত্যাচারও বেড়েছিল। বিহারে এর ফলে, বহু পরিবার ছন্নছাড়া হয়ে গেছে।

    একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার তথ্যচিত্র "Cambodia - How microcredit is making the world's poor even poorer" মাইক্রোফিনান্স বা ক্ষুদ্র ঋণের প্রচলিত ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করে তার খারাপ দিকটিকে তুলে ধরেছে। এই ঋণ মডেলটি একসময় দারিদ্র্য দূরীকরণের 'সিলভার বুলেট' হিসেবে বিবেচিত হলেও কম্বোডিয়ার হাজার হাজার দরিদ্র পরিবারের জন্য ধ্বংস ডেকে এনেছে। অনেকেই ঋণ গ্রহীতাদের প্রাথমিকভাবে ব্যবসার জন্য মূলধন পেয়ে এটিকে ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখেন, কিন্তু এই ঋণ মডেলের কাঠামোগত দুর্বলতা দ্রুতই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তথ্যচিত্রটি দেখিয়েছে, কীভাবে ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থাগুলি অত্যধিক আগ্রাসীভাবে ঋণ বিতরণ করে এবং ঋণের উপর অতিরিক্ত সুদ আরোপ করে এবং তা সরকারের আর নিয়ন্ত্রণাধীন থাকে না। সুদের হার এতটাই বেশি থাকে যে পরিবারগুলো কেবল সুদ পরিশোধ করতেই নিঃস্ব হয়ে যায়। ফলে তারা একটি ঋণ শোধ করার জন্য অন্য জায়গা থেকে চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হয়। এই প্রক্রিয়া তাদের 'ঋণের দুষ্টচক্রে' জড়িয়ে দেয়, যার পরিণতি হয় ভয়াবহ। ঋণের বোঝা অসহনীয় হয়ে ওঠায় বহু পরিবার তাদের জমি ও বাড়ি বিক্রি করতে বাধ্য হয়। পরিবার ভেঙে যায়, সন্তানেরা পড়াশোনা ছেড়ে কাজে যেতে বাধ্য হয় এবং চরম মানসিক চাপের কারণে কিছু ঋণগ্রহীতা আত্মহত্যার পথও বেছে নেন। তথ্যচিত্রটি এই কঠিন সত্যকে তুলে ধরে যে নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং অত্যধিক বাণিজ্যিকীকরণের কারণে কম্বোডিয়ার মতো দেশে ক্ষুদ্র ঋণ দরিদ্রদের সাহায্য করার কার্যকর হাতিয়ার না হয়ে বরং শোষণকে উৎসাহিত করেছে, যা সকল ক্ষুদ্র ঋণই উপকারী—এই প্রচলিত ধারণাটিকে নস্যাৎ করে দেয়।

    ঠিক যে সময়ে, বিহারের বিশেষ নির্বাচনী সংশোধনীতে অসংখ্য মহিলার নাম বাদ যাওয়ার অভিযোগ উঠছে, সেই সময়ে এই টাকা দেওয়া হয়তো নীতিশকুমার এবং বিজেপিকে নির্বাচনী বৈতরণী পেরোতে সহায়তা করতে পারে বলে অনেক নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, কিন্তু তাঁদের সময়ের কঠিন বাস্তবতা সম্পর্কে কোনও জানা বোঝা আছে বলে মনে হয় না। আজকের শপিং মলের চকচকে জগতের দিনে, কিংবা ই-কমার্সের এই রমরমা সময়ে ১০ হাজার টাকার যে কোনও মূল্যই নেই, সেটা হয়তো অনেকেই ভুলে গেছেন। একজন মহিলা কীসের ব্যবসা করবেন ঐ টাকায়, কীভাবে সেই ব্যবসার প্রচার করবেন, কারা তাঁর ক্রেতা হবেন, এই কথাগুলোও সামনে আসা উচিৎ। সরকারি জিএসটির অসুবিধা বা সুবিধা তাঁরা কতটা পাবেন? আজকের অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, উবের, সুইগি বা জোমাটোর যুগে এই মহিলারা কতটা অসহায়, তা আমরা কল্পনাও করতে পারি কি?

    মনে পড়ে যাচ্ছে, ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া অনিকেত চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত একটি ছবি ‘শঙ্কর মুদি’র কথা। কীভাবে মফস্বলের একটি দৈনন্দিন প্রয়োজনের মুদিখানার দোকান, একটি সেলুন, ছেলেদের বা মেয়েদের পোষাক বানানোর দর্জির দোকান, তাঁদের অঞ্চলেই গড়ে ওঠা একটি বড় শপিং মলের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার অসম চেষ্টা করেও পরাজিত হলো, তা আজকের সময়ে আবার সবার দেখা উচিৎ। উন্নয়ন আর বিকাশের মানে তো শুধু এই ঝাঁ চকচকে শপিং মল বা অ্যাপ নির্ভর কেনাকাটা নয়, উন্নয়ন তো হওয়া উচিৎ মানুষের। সেই মানুষের জীবনযাত্রার মান কি বাড়ছে? নাকি দৈনন্দিন লড়াই করতে করতে এই অসম লড়াইয়ে নেমে হারিয়ে যাচ্ছে শঙ্কর মুদি, কালি বা নারাণরা। মহিলাদের স্বনির্ভরতা কি আদৌ এইভাবে আসতে পারে? বিহারের আনাচকানাচ থেকে এই প্রশ্ন উঠছে, এই ১০ হাজার টাকা অনুদানে কোন ব্যবসা করা সম্ভব, সেই কথাও উঠছে। মহিলাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানো জরুরি, তাঁদের স্বনির্ভরতাও জরুরি, কিন্তু তার জন্যে সরকারকে আরো বেশী মানবিক হতে হবে। নজর দিতে হবে, ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থার চাপে কারা জর্জরিত, কেন ঐ সংস্থাদের সূদের হার বেশী? সরকারি ব্যাঙ্ক কেন সহজ শর্তে ঋণ দেবে না, এই প্রশ্নও তুলতে হবে বিরোধীদের। বিকল্প ভাষ্য তৈরী করতে হবে, ভুক্তভোগী মহিলাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। না হলে, শুধু বিজেপি খারাপ, আমরা ভালো বললে হবে না, কেন ভালো, সেই কথাও বলতে হবে।

    সিপিআইএমএল, যাঁরা বিহারের বিরোধী মহাগঠবন্ধনের অন্যতম শরিক, তাঁদের তরফ থেকে এই মহিলাদের ক্ষুদ্রঋণের সমস্যা নিয়ে একটি তথ্যচিত্র বানিয়ে, মহল্লায় মহল্লায় প্রচারের ব্যবস্থা হয়েছে। এই প্রচারের মধ্যে দিয়ে তাঁরা একটা কথাই বোঝাতে চাইছেন, যে নীতিশকুমারের এই মহিলাদের মন পাওয়ার বন্দোবস্ত আসলে যে ঐ মাইক্রোফিনান্স বা ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাকেই ঘুরিয়ে সাহায্য করতে চলেছে, তা দেখানো। যদিও অন্য বিরোধী দলগুলো, এই বিষয়টা নিয়ে এখনো রাস্তায় নামেনি, কিন্তু সামনের বিহার নির্বাচনে এই বিষয়টা যে প্রভাব ফেলতে চলেছে, তা নীচের তলার কর্মীরা বলছেন। একে ভোটার তালিকায় বিশেষ নিবিড় সংশোধনের ফলে মহিলাদের নাম বাদ পড়েছে, তার ওপরে মহিলাদের জন্যেই আবার ১০ হাজার টাকার অনুদান সেই কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে না তো? বিহারের নির্বাচন কিন্তু সেই প্রশ্নেরও উত্তর খুঁজবে।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৪ অক্টোবর ২০২৫ | ২৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২৪ অক্টোবর ২০২৫ ১৯:৪৩735242
  • এককালীন না হয়ে অনেক কম টাকা নিয়মিত হলেও সেটা অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়।  তবু টাকা তো টাকাই তার একটা এফেক্ট থাকবেই বলে মনে হয়। দেখা যাক। 
    প্রশান্ত কিশোরের অ্যাপ্রোচ বেশ ইন্টারেস্টিং লাগছে আমার। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন