এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • সৌদামিনীর ঘরে ফেরা - পর্ব ১

    Kishore Ghosal লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১০৬৭ বার পঠিত | রেটিং ৪ (২ জন)


  • শনিবারের রাত আর রোববারের সারাটা দিন কলকাতার মেসে একা একা কাটানো বড়ো বিড়ম্বনা। অফিস থেকে ফিরে অন্যদিন যে মেসে সর্বদা হইহুল্লোড়, হইচই আর আড্ডা লেগে থাকে, সেখানে যেন বিরাজ করে শ্মশানের স্তব্ধতা। মেসের ম্যানেজার, মাঝবয়েসি ভদ্রলোক, খ্যাংরা কাঠির ডগায় আলুরদম টাইপের চেহারা। নাম সত্যচরণ। লোক খারাপ নয় – মেসের সকলের সঙ্গেই তাঁর সদ্ভাব। এই হপ্তায় তিনি বলেছিলেন বাড়ি যাবেন না, কিন্তু বিকেল সাড়ে পাঁচটা বাজতেই তিনি পড়ি কি মরি দৌড়লেন হাওড়া স্টেসান। বাড়ি থেকে কি জরুরি তার এসেছে, বাড়ি না গেলেই নয়। তাঁর বাড়ি বেলমুড়ি। সকালের দিকে বেলমুড়ি নাম শুনলে ওই লাইনের লোকজন খুব রেগে যায়, বলতে হয় শ্রীফল-চালভাজা। হাওড়া থেকে সন্ধে ছটা ষোলোর বর্ধমান কর্ডের ট্রেন ধরবেন তিনি।

    সত্যবাবু বেড়িয়ে যাবার পর কানাইবাবু ছিলেন লাস্ট। ওঁর বাড়ি কাঁচড়াপাড়া, শেয়ালদা থেকে ট্রেন ধরেন। মেস থেকে শেয়ালদা হাঁটা পথে পাঁচমিনিট। কানাইবাবু বেরোনোর আগে মৃগাঙ্কর ঘরে এসে বললেন, “কি ব্রাদার, গিন্নি বাড়ি নেই বলে, এ হপ্তাটা ডুবই দিয়ে দিলেন? একলা মেসে কী করে থাকবেন মোহায়, জানিনা। এখনো সময় আচে, ঝটপট বেরিয়ে পড়ুন ছটা আটান্নর ট্রেনটা ধরে ফেলুন। গিন্নি নেই তো কি হয়েচে, বাপ-মা আচে, বন্ধুবান্ধব আচে। সময়টা তবু কেটে যাবে। কলকেতার ধুলো-ধোঁয়া থেকেও দুটো দিন মুক্তি মিলবে”।
    “না, না কানাইবাবু। কাজেকম্মে কদিন বেশ অবহেলা করে ফেলেছি। বেশ কিছু কাজ জমা হয়ে গেছে। ভাবছি এই দুটো দিনে সেগুলো সামলে নেব”।
    “বটে? তবে তাই সামলান। এদিকে দেকলাম সত্যচরণবাবুও সটকে পড়লেন”।
    “হ্যাঁ। বললেন বাড়ি থেকে তার এসেছে, জরুরি ব্যাপার”।
    “ধুর মোহাই, আপনিও যেমন। ও তার কি আর টেলিগ্রাপের তার? ও মনের তার, শনিবারের বিকেল হলেই টক্কা টক্কা টরে টক্কা”। এক চোক বন্ধ করে খ্যাঁ খ্যাঁ করে হাসল, কানাইবাবু। “যাকগে, তাহলে আপনি সত্যি সত্যি যাচ্চেন না, তাহলে আমি আসি। সোমবার সন্ধেয় আবার দেকা হবে”।

    কানাইবাবুর চলে যাওয়া জুতোর শব্দ সিঁড়ি বেয়ে নামতে নামতে এক সময় আর শোনা গেল না। আর তখনই মৃগাঙ্কর মনে হল, মেসের খালি ঘরগুলো এবার দাঁত শানাচ্ছে। সন্ধের অন্ধকার নামলেই দৌড়ে এসে ঝাঁপিয়ে পড়বে মৃগাঙ্কর ওপর।

    কানাইবাবু কথাটা খারাপ কিছু বলেন নি। তার গিন্নি আশালতা তিন মাসের ওপর পশ্চিমের ভাগলপুরে বাপের বাড়ি গেছে। কথা ছিল একমাসের মধ্যেই ফিরে আসবে। তিন সত্যি করে গিয়েছিল। কিন্তু আসেনি। গোলাপি খামে হপ্তায় দুটো করে চিঠি লেখে। কিন্তু সে চিঠিতে কি আর সামনে দেখার আনন্দ মেলে, নাকি মেলে স্পর্শের রোমাঞ্চ? মাঝে শ্বশুরমশাইয়ের চিঠি এসেছিল, মৃগাঙ্কর বাবার কাছে। মৃগাঙ্ক গত শনিবার বাড়ি গিয়ে মায়ের কাছে সেই চিঠি দেখেছিল ।

    “পরমশ্রদ্ধেয় বৈবাহিক মহাশয়,
    পরম মঙ্গলময়ের করুণায় আশা করি আপনি ও বেয়ান মহোদয়া সর্বাঙ্গীন কুশলে আছেন। আমাদের পরম আদরের মৃগাঙ্কবাবাজীবনও সুস্থ ও কুশলে আছে। কলিকাতায় মেসে তাহার কৃচ্ছ্রসাধনের জন্য আমরা যারপরনাই দুশ্চিন্তায় থাকি জানিবেন। আপনাদের দুইজনের স্নেহ ও আদরে আমাদের কল্যাণীয়া কন্যা আশালতা অত্যন্ত উচ্ছ্বসিতা ও আনন্দিতা। তাহার মুখে সর্বদা আপনাদিগের স্নেহের কথা শুনিয়া আমার পিতৃহৃদয়ে কিঞ্চিৎ ঈর্ষা অনুভব হয় সত্য, কিন্তু কন্যা সন্তানের পিতা হিসাবে আশালতা মার এই নিশ্চিন্ত আনন্দে আমার দুই নয়ন যে অশ্রুসিক্ত হইয়া উঠে, তাহা অস্বীকার করিব কী প্রকারে?

    এক্ষণে, একান্ত দুঃখের সঙ্গে জানাই, আমার মাতাঠাকুরাণির পীড়ার কিঞ্চিৎ বাড়াবাড়ি হইয়াছিল। এক্ষণে শ্রীরাধাগোবিন্দের কৃপায় তিনি ধীরেধীরে উপশম হইতেছেন। অন্ধ স্নেহের বশে তিনি তাঁহার পৌত্রী আশালতাকে সর্বদাই কাছে কাছে ধরিয়া রাখিতে চাহেন। পীড়িতা মাতার অবুঝ চিত্তের সান্ত্বনার জন্য আশালতা মাকে আটকাইতে বাধ্য হইলাম । অতএব একান্ত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আপনাদিগের স্নেহক্রোড়ে আশালতার ফিরিতে কয়েকদিন বিলম্ব হইবে, তাহার জন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত এবং আমার কথার খেলাপ হইবার কারণে আমি অত্যন্ত লজ্জিত জানিবেন। মাতাঠাকুরানি কিঞ্চিৎ আরোগ্য লাভ করিলেই, আমি সকন্যা আপনার সম্মুখে উপস্থিত হইব এবং আপনাকে আমার পরিবারের সমস্ত কথা অবগত করাইব।
    লক্ষ্মীজনার্দ্দনের ন্যায় আপনারা চিরসুখী থাকুন। জামাতা বাবাজীবনকে আমার আশীর্ব্বাদ দিবেন। বাড়ির গুরুজনদের আমার প্রণাম ও ছোটদের আমার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাইবেন। ইতি।

    শ্রদ্ধাবনতঃ
    অমিয় কান্তি সান্যাল।

    সেই চিঠি পড়ার পর থেকে তার বুকের ভেতর জমতে শুরু করেছে অভিমানের পাহাড়। গত বুধবার আশালতার একটা চিঠি পেয়েছে মৃগাঙ্ক। তাতেও নতুন কিছু নেই, একই খবর। ফেরারও কোন হদিস নেই।

    “ওগো,
    আজি তিন মাসের ওধিক আপনার সহিত আমার দেকা হয় না। আপনি কি খাচ্চেন কি কচ্চেন, আপনার ধুতি জামা কে পষ্কার করে দিচ্চে এই চিন্তা সারাদিন আমাকে কুরে কুরে খায়। আমার বুকের এ ব্যাতা কারও কাচে মুক ফুটে বলতেও পারি না। ঠাকুরমার শরীর খারাপের খপর বাবার চিটিতে আশা করি পেয়েচেন। ঠাকুরমা খুব কাঁদেন আর বলেন লতু আমার কাচটিতে এসে বোস, আমার মাতায় হাত বুলিয়ে দে। বুড়ো মানুষ, আমাদের কাঁকে-কোলে করে মানুষ করেচেন, কি করি বলুন?
    আপনার দুটি পায়ে পড়ি, রাগ কোরবেন না লক্ষিটি। আমি কি জেনেশুনে আপনাকে এত কষ্ট দিচ্চি, বলুন?
    ওই ঠাকুরমা আবার ডাকচেন, আমি যাই, কেমন? আমার ওপর রাগ করে থাকবেন না কথা দিন? প্রণাম নিন। ইতি।
    প্রনতা
    আপনার শ্রী চরণের দাসী
    আশা”।

    চিঠিটা পড়ে মৃগাঙ্কর খুব স্পষ্ট ভাবেই মনে হল, তার কথা আশালতা একটুও ভাবে না। অথচ তার মনে সারাদিন সারাক্ষণ, সমস্ত কাজের মধ্যে, আশালতার সুন্দর মুখখানা ছাড়া আর কোন চিন্তাই আসে না।

    বাক্সের তালা খুলে মৃগাঙ্ক আরেকবার পড়ল চিঠিটা। এর আগেও অন্ততঃ আট, নয় বার পড়েছে। প্রতিটি অক্ষর, শব্দ এবং বাক্যের আড়ালে অন্য কোন সংকেত কিংবা বিশেষ কোন বার্তা লুকিয়ে আছে কিনা, বোঝার চেষ্টা করেছে বারবার। এবারও সেরকম কোন ইঙ্গিত তার কাছে ধরা দিল না। চিঠিটা পড়ার শেষে, দীর্ঘশ্বাস ফেলে, খামের মধ্যে ঢোকাতে ঢোকাতে তার মনে হল, কানাইবাবু ঠিকই বলেছেন। অভিমান করে নির্জন এই মেসবাড়িতে ভূতের মতো শুয়ে বসে থেকে কী লাভ। আশালতা তার ঠাকুরমাকে নিয়ে, মা বাবা ভাই নিয়ে দিব্বি খোশমেজাজে নেচে নেচে বাপের বাড়ির আদর উপভোগ করছে। সে কেন নিজেকে এইভাবে নির্বাসনে রাখবে?

    মৃগাঙ্ক সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি করল না। দ্রুত হাতে ছোট্ট ব্যাগে কিছু জামা কাপড় নিয়ে, ঘরের দরজায় তালা দিল। তারপর দৌড়ে নামতে লাগল সিঁড়ি দিয়ে। একটু তাড়াতাড়ি করলে, ছটা আটান্নর গাড়িটা এখনো ধরে ফেলা যায়!
     
    (চলবে...)
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১০৬৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ০৬:১৯526395
  • এটা পড়তে পড়তে হঠাৎ মনে হলো: সোনা হীরে মানিককে নিয়ে আপনিই একটা লেখা লিখছিলেন কি? সেটা শেষ হয়েছিলো? যদি ভুল জায়গায় ভুল প্রশ্ন করে থাকি তাহলে আগাম দুঃখপ্রকাশ। 
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ০৯:৩৩526405
  • এক দিকে সাড়ে চুয়াত্তর আরেকদিকে নিজের মেস-জীবন দুই-ই ভেসে এল। পরের পর্ব তাত্তাড়ি দিন। এই পর্ব খুব ছোট হয়েছে।
  • | ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ১১:২২526413
  • চলুক  চলুক। 
     আমারো কিরকম মনে হচ্ছে কিছু কিছু অংশ অন্য কোন লেখাতে পড়েছি। নাকি গুলাচ্ছি কে জানে!; 
    যাই হোক  পরের পর্বএর জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করয় রইলাম।
  • Kishore Ghosal | ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ১১:২৩526414
  • @ঃ।ঃ
    সোনা হীরে আর পান্না নিয়ে লেখাটা আটকে আছে - টেকনিক্যাল কারণে - হয়তো অচিরেই আবার মাঠে নামবে। 
     
    @অমিতাভ দাশগুপ্ত
     
    অনেক ধন্যবাদ প্রতিক্রিয়ার জন্য, পরের পর্ব এসে পড়ল বলে...  
  • Kishore Ghosal | ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ১১:৫৪526415
  • @ দ - লেখাটি বছর চারেক আগে "দুর্বাসা" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। সেটাকেই কিছু পরি(মার্জিত - বর্ধিত) করে পরিবেশন করছি।     
  • Ranjan Roy | ২৮ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৪৮526552
  • মাইরি, এতো ভাল লেখা। কিস্তিগুলো একটু বড় করলে হয় না? ঘ্যামা লাগছে।
  • Kishore Ghosal | ২৮ নভেম্বর ২০২৩ ১১:২৮526563
  • রঞ্জনদা, পরের কিস্তি দিয়ে দিয়েছি। তাড়াতাড়ি আসবে। আপনার মন্তব্যে উৎসাহ পাচ্ছি। 
  • Kishore Ghosal | ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:৫১527104
  • @ অমিতাভ চক্রবর্ত্তী - আপনার পদবিটি ভুল করে দাশগুপ্ত লিখে ফেলার জন্যে আন্তরিক ক্ষমা চাইছি।  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন