এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  রাজনীতি

  • কে? মলয় রায়চৌধুরী? আর বলবেন না। লোকে ওনার সম্পর্কে নানা কথা বলেন। নিজেই পড়ে দেখুন।

    Malay Roychoudhury লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৩৯১ বার পঠিত
  • 1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13
    কে, মলয় রায়চৌধুরী ? আর বলবেন না । লোকে ওনার সম্পর্কে নানা কথা বলেন ! নিজেই পড়ে দেখুন :
    ১. ( সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সুমিতাভ ঘোষাল –  ‘গদ্য-পদ্য সংবাদ’ পত্রিকায় ১৯৮৬ অক্টোবরে প্রকাশিত :-
    সুমিতাভ : ষাটের দশকের হাংরি আন্দোলনের সঙ্গে আপনার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগাযোগ কতোটা ?
    সুনীল : হাংরি আন্দোলনে আমার কোনো ভূমিকা ছিল না । আমি তখন কৃত্তিবাস নামে একটা পত্রিকার সম্পাদনা করতুম । কৃত্তিবাসের থেকে কয়েকজন এই আন্দোলন শুরু করে । এদের মধ্যে প্রধান ভূমিকা প্রথমে নিয়েছিল মলয় রায়চৌধুরী, সে ছিল আমার বন্ধু সমীর রায়চৌধুরীর ছোটো ভাই । সমীর রায়চৌধুরী কৃত্তিবাসের একজন লেখক এবং ওই গোষ্ঠীরই একজন । মলয়েরও কিছু কিছু লেখা কৃত্তিবাসে বেরিয়েছিল ।
    সুমিতাভ : আচ্ছা শক্তি চট্টোপাধ্যায় তো… ( কথায় বাধা দিয়ে )
    সুনীল : হ্যাঁ, তারপরে মলয় প্রথমে শুরু করার পর শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাতে যোগ দেয় এবং পরে উৎপলকুমার বসু, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় ও পরিচিতদের মধ্যে অনেকে আসেন । এইভাবে হাংরি আন্দোলন শুরু হয় । কিন্তু এই আন্দোলনের কোনো ইস্তাহার বা কোনো ব্যাপারে আমার কোনো নাম ছিল না বা আমার কোনো যোগাযোগ ছিল না ।
    ২ (  Snehasis Roy : “হাংরির উত্থান ১৯৬২ সাল, মলয় ১৯৬১ সালের যে গল্প ফেঁদেছেন নকল ইস্তেহার বানিয়ে সেন্টুর তোরঙ্গ থেকে নাকি উদ্ধার হয়েছে পরে, এ-সব আসলে গাঁজাখুরি গল্প।
    মলয়ের কবিতা তো হয়ই না, গদ্য, অনুবাদ ও কিছু ভালো প্রবন্ধ লিখেছেন, সমস্যা হল, সুভাষ ও শৈলেশ্বরের ভূত লোকটার পিছু ছাড়ে না। শম্ভু রক্ষিতকে নিয়ে লিখছেন বা অন্য কোনো কবিকে নিয়ে সেখানে হঠাৎ অবান্তরভাবে শৈলেশ্বর, সুভাষকে দায়ি করছেন তাঁর জেল হওয়ার জন্য।(মলয় বোঝাতে চান, ইস্, তোমরা শৈলেশ্বর ঘোষ,সুভাষ ঘোষের লেখা পড়ো, এদের জন্য আমিহাংরিস্রষ্টা, আমার জেল হয়েছে!
    সাহিত্যের জন্য জেল হয়েছে এমন আসামীর লেখা পড়ো তোমরা, মুচলেকা দানকারীদের লেখা কেন পড়বে! আমি বীর, সারা পাড়ার সামনে কোমরে দড়ি দিয়ে আমায় ধরে নিয়ে গেছে, ভ্যাঁ………..এসব বলে পাঠকের সিমপ্যাথি আদায় করার চেষ্টা)
    ভাবটা এমন জেল যেন তাঁর একারই হয়েছিল, অথচ হাংরি সংক্রান্ত লেখালেখির কারণে প্রথম জেলে হয় শৈলেশ্বরের, পরে সুভাষেরও। লোকটা এমন চুতিয়া অরুণেশকে দু-রকম হাতের লেখায় চিঠি লেখে, সুভাষ ঘোষকেও তাই, সুভাষকে চিঠিতে জানায় আমার যারা সমালোচনা করে তাঁদের দেখে নেব। সেসব চিঠি সব আছে আমাদের কাছে। সময় ও জায়গা মতো প্রকাশিতও হবে।
    মলয়ের ‘আমি’ ‘আমি’ করার পাশাপাশি বাসুদেব দাশগুপ্ত, প্রদীপ চৌধুরী, সুবো আচার্য, সুভাষ ঘোষ, শৈলেশ্বর ঘোষ ১৯৬৮ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত হাংরি জেনারেশন আন্দোলন চালিয়ে গেছেন। তাঁদের মুখপত্র ছিল ‘ক্ষুধার্ত’ পত্রিকা। মোট সাতটি সংখ্যা প্রকাশিত হয়। প্রথম তিনটি সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাসুদেব দাশগুপ্ত, সুভাষ ঘোষ, প্রদীপ চৌধুরী এবং পরের চারটি সংখ্যা শৈলেশ্বর ঘোষের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়।”
    ৩. ( উপরোক্ত Snehasis Roy  : “হাংরির উত্থান ১৯৬২ সাল, মলয় ১৯৬১ সালের যে গল্প ফেঁদেছেন নকল ইস্তেহার বানিয়ে সেন্টুর তোরঙ্গ থেকে নাকি উদ্ধার হয়েছে পরে, এ-সব আসলে গাঁজাখুরি গল্প।
    মলয়ের কবিতা তো হয়ই না, গদ্য, অনুবাদ ও কিছু ভালো প্রবন্ধ লিখেছেন, সমস্যা হল, সুভাষ ও শৈলেশ্বরের ভূত লোকটার পিছু ছাড়ে না। শম্ভু রক্ষিতকে নিয়ে লিখছেন বা অন্য কোনো কবিকে নিয়ে সেখানে হঠাৎ অবান্তরভাবে শৈলেশ্বর, সুভাষকে দায়ি করছেন তাঁর জেল হওয়ার জন্য।(মলয় বোঝাতে চান, ইস্, তোমরা শৈলেশ্বর ঘোষ,সুভাষ ঘোষের লেখা পড়ো, এদের জন্য আমিহাংরিস্রষ্টা, আমার জেল হয়েছে!
    সাহিত্যের জন্য জেল হয়েছে এমন আসামীর লেখা পড়ো তোমরা, মুচলেকা দানকারীদের লেখা কেন পড়বে! আমি বীর, সারা পাড়ার সামনে কোমরে দড়ি দিয়ে আমায় ধরে নিয়ে গেছে, ভ্যাঁ………..এসব বলে পাঠকের সিমপ্যাথি আদায় করার চেষ্টা)
    ভাবটা এমন জেল যেন তাঁর একারই হয়েছিল, অথচ হাংরি সংক্রান্ত লেখালেখির কারণে প্রথম জেলে হয় শৈলেশ্বরের, পরে সুভাষেরও। লোকটা এমন চুতিয়া অরুণেশকে দু-রকম হাতের লেখায় চিঠি লেখে, সুভাষ ঘোষকেও তাই, সুভাষকে চিঠিতে জানায় আমার যারা সমালোচনা করে তাঁদের দেখে নেব। সেসব চিঠি সব আছে আমাদের কাছে। সময় ও জায়গা মতো প্রকাশিতও হবে।
    মলয়ের ‘আমি’ ‘আমি’ করার পাশাপাশি বাসুদেব দাশগুপ্ত, প্রদীপ চৌধুরী, সুবো আচার্য, সুভাষ ঘোষ, শৈলেশ্বর ঘোষ ১৯৬৮ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত হাংরি জেনারেশন আন্দোলন চালিয়ে গেছেন। তাঁদের মুখপত্র ছিল ‘ক্ষুধার্ত’ পত্রিকা। মোট সাতটি সংখ্যা প্রকাশিত হয়। প্রথম তিনটি সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাসুদেব দাশগুপ্ত, সুভাষ ঘোষ, প্রদীপ চৌধুরী এবং পরের চারটি সংখ্যা শৈলেশ্বর ঘোষের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। “) 
    ৪. ( উপরোক্ত Snehasis Roy – “শৈলেশ্বরকে লেখা অরুণেশের প্রায় ৮০টির মতো দীর্ঘ চিঠি( INLAND LETTER CARD) উদ্ধার হল।
    ‘সৃষ্টিক্ষমতাহীন কুকুরের দল এই ঘেউঘেউ চিরদিনই করে এসেছে’র পাশাপাশি অরুণেশ চাইছেন ‘আত্মমগ্ন গর্ভবতীর মতো নিজেকে নিয়ে থাকতে’।
    তাঁর সঙ্গে মিলারের লেখালিখির হাস্যকর তুলনা প্রসঙ্গে অরুণেশের মনে পড়ে যাচ্ছে জীবনানন্দকে ইয়েটস্ এর অনুকারক এমনকি পাশাপাশি রেখে উভয়ের লাইন তুলে মেলানোর প্রাণপণ চেষ্টার কথা!
    আর্থিক সংকট, বেশ্যা ও না-বেশ্যা অসংখ্য সংগমে তিনি কি না-প্রেমিক। না, এসবের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতার সঙ্গে সহবাস করতে চাইছেন।
    দেশ, আনন্দবাজার, আজকাল প্রভৃতি বাজারি কাগজ সম্পর্কে একহাত নিতে ছাড়ছেন না এবং কৃষ্ণ ধর ও অমিতাভ দাশগুপ্তকে হিজড়ে লেখক বলতে রেয়াত করছেন না।
    হাংরি জেনারেশন সাহিত্য, রাজনীতি, কলকাতার সাহিত্য, পাণ্ডুলিপি করে শৈলেশ্বরকে পাঠানো। ‘রোবট'(সম্পাদক : জীবতোষ দাশ) নিয়ে ভয়াবহ আবেগ।নিজের কাগজ ‘জিরাফ’ নিয়ে চিন্তাভাবনা। বাবার অসুখ। চিকিৎসকদের ‘মাগী’ বলা, টাকাও ধ্বংস করে রোগীও মারে।
    উত্তরবঙ্গের তৎকালীন অন্যান্য পত্রিকার রাজনীতি। এমনকি নাম নিয়ে রাজা সরকারের(সম্পাদক : কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প) ঈর্ষা ও কূটনীতি সত্ত্বেও তাঁকে শোধরানোর চেষ্টা। আরও কত কী কথা বলেছেন চিঠিতে শৈলেশ্বরকে।
    এই চিঠিগুলো নিয়েই একটা সাংঘাতিক বই হয়ে যায়।
    একটা সময়, দীর্ঘ কবিতাযাপন, জৈব আততি ও ঐতিহাসিক দলিল তো বটেই।
    বোমাটা ফেলব নাকি!” ]
    ৫. : ( দুই ফরেনারের কথাবার্তা : বেলাল চৌধুরী ও চয়ন খায়রুল হাবিব
    চঃ এটা মজার, কৃত্তিবাসের একটা প্রধান অংশই সুনীলকে না জানিয়ে হাংরি আন্দোলনে জোগ দিয়েছিল।শক্তি, সন্দীপনও চলে গিয়েছিল।কিন্তু ঐসব ঈস্তাহারত পড়া যায় না, এতই পচা।সুনীলকে ওরা জানায় নি কেন?
    বঃ ইর্ষা, ভয়।সমির আবার সুনীলদার বন্ধু ছিল।“ধর্মে আছি, জিরাফে আছি” নিয়ে শক্তির তখন সাঙ্ঘাতিক অবস্থা, এক বসায় দশটা কবিতা লিখে ফেলছে। ও বুঝে গিয়েছিল সমির, মলয়দের হাতে লেখা নেই।ও বুঝেছিল যে হাংরিদের সাথে থাকলে ওর কবিতা ধ্বংশ হয়ে ্যাবে।খুব সম্ভবত সেই প্রথম শক্তি সুনীলদার কবিতার ক্ষমতাও বুঝতে পেরেছিল।ও আবার কৃত্তিবাস বলয়ে ফিরে আসে।টাইম ম্যগাজিন বিটদের কথা বলতে গিয়ে হাংরিদের সম্পর্কে বলেছিল।ঐটুকুই। লেখা কই?বোগাস।
    চঃ যে সুনীলকে ওরা ওদের সাথে ডাকেনি , জ়েলে নেবার পর তাকেই অনুনয় করছে আদালতে গিয়ে ওদের কবিতার পক্ষ্যে সাফাই গাইতে!
    বঃ মলয় ওটা করেছিল।সুনীলদাকে নিজে গিয়ে ও সাক্ষ্য দিতে বলেছিল।ওর জ়েল দন্ড ঠেকাতেই সুনীলদা ওর কবিতাকে উত্তির্ন না মনে করলেও বলেছিল “সার্থক কবিতা”।
    চঃ শক্তি কি করেছিল?
    বঃ সমির, মলয়দের এক বোনের সাথে প্রেম করেছিল।ওদের অনেকগুলো বোন ছিল।
    চঃ নাম কি বোনটার?
    বঃ শিলা।
    চঃ শিলা রায় চৌধুরি!শক্তির প্রেমিকা!হো হো হো. )
    ৬. : ( সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল : মলয় রায়চৌধুরী খুব অদ্ভূত মানুষ। তিনি আমাকে উৎসর্গ করে একটি কবিতা লিখেছেন। কবিতাটি পোষ্ট দিয়ে বললেন, ‘দুলাল, তোমার সাথে আমার ছবি নেই কেনো’?
    তাঁর সাথে জীবনে কোনো দিন দেখা হয়নি। তিনি থাকেন বোম্বে আর আমি টরন্টোতে। ছবি থাকবে কি ভাবে? মলয় দা’র সাথে দেখা-সাক্ষাৎকার না হলেও তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম ২০১৪ সালে, আমার ‘সাতদিন’ ওয়েব পত্রিকার জন্য। )
    ৭. ( সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল : ভালো লাগা কবিতা : মলয় দা, মলয় রায়চৌধুরী এক অদ্ভূত মানুষ। ৮২ বয়সেও ২৮ বছরের তরুণ কবিদের মতো তারুণ্য লালন করেন। আমি তাঁর এক সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে তার জবাবে আরো তা টের পেয়েছি। তাঁর সাথে আমার দেখা হয়। বাংলাদেশে কবিদের দৌঁড় কলিকাতা পর্যন্ত। আমার মতো সাধারণ কবির পক্ষে কি স্বর্গীয় দিল্লি যাওয়া তো কল্পনার মধ্যে সীমাবদ্ধ। আমার কবিতায় মলয় দা ঢুকে গেছেন, আবার মলয় দা আমাকে নিয়েও কবিতা লিখেছেন, ফেইসবুক লাইভে আমার কবিতা পাঠ করেছেন।
    কি সব অদ্ভূত কাণ্ডই না করেন মলয় দা। গুণ দা’র মতো তাঁর পাগলামির শেষ নাই। শাশুড়িকে নিয়ে প্রেমের কবিতা লিখেন। প্রেমিকাকে বলনে- ‘মাথা কেটে পাঠাচ্ছি, যত্ন করে রেখো’। আমি বলেছিলাম, মাথা নাকি নুনু? তিনি যে জবাব দিয়েছিলেন, তাতেও টাশকি খেয়েছি। ‘১৯৬০-এর দশকের হাংরি আন্দোলন হাংরিয়ালিজম— তথা বাংলা সাহিত্যে প্রতিষ্ঠানবিরোধিতার জনক ১৯৬০-এর দশক থেকেই ব্যাপক পাঠকগোষ্ঠীর দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। আধুনিক বাংলা কবিতার ইতিহাসে তিনি বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। গতানুগতিক চিন্তাধারা সচেতনভাবে বর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি বাংলা সাহিত্যে উত্তর আধুনিকতাবাদ চর্চা এবং প্রতিষ্ঠানবিরোধী আন্দোলন শুরু করেন। ১৯৬৪ সালে ‘প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার’ কবিতার জন্যে রাষ্ট্রবিরোধী মামলায় গ্রেফতার ও কারাবরণ করেন।
    সম্প্রতি তাঁর একটি কবিতা পড়ে থ মেরে যাই। সাম্প্রদায়িকতা, হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা এবং দেশ বিভাগ নিয়ে অনেক কবিতা লেখা হয়েছে। কিন্তু মলয় রায়চৌধুরীর এই কবিতার অসাধারণ মর্মান্তিক এবং ভায়াবহ চিত্রকল্প চমকে দেয়! ফাঁসিতে ঝুলন্ত লাশ ঝুলতে ঝুলতে এক বার পাকিস্তান আবার হিন্দুস্থানের দিকে ঝুলছে!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13
  • আলোচনা | ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৩৯১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • একটু বোরড  | 136.226.***.*** | ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ ০৭:০১514869
  • "যে পুনরাবৃত্তির ভিত্তিতে শুধু জীবনই কাটায় না, তার লেখাও পুনরাবর্তন। নিজের মাংস (অভিজ্ঞতা) তুলে বারম্বার পরিবেশন ... –এজন্যেই বহু ব্যবহারে বস্তাপচা হয়ে যায় নানা অনুষঙ্গ ..."
    'চাইবাসা আবিষ্কার' উপন্যাসে প্রদীপন চরিত্র ​​​​​​​সম্পর্কে ​​​​​​​লেখা ​​​​​​​এই ​​​​​​​কথাগুলো ​​​​​​​তো ​​​​​​​মলয়ের ​​​​​​​বেশ ​​​​​​​কিছু ​​​​​​​উপন্যাস ​​​​​​​সম্পর্কে ​​​​​​​মাঝে ​​​​​​​মধ্যেই ​​​​​​​মনে ​​​​​​​হয় - সেই ​​​​​​​একই ​​​​​​​চরিত্রগুলি, ​​​​​​​সেই ​​​​​​​একই ​​​​​​​ঘটনাগুলি - যেন ​​​​​​​বাঙ্গলা ​​​​​​​টিভি ​​​​​​​সিরিয়াল ​​​​​​​চলছে! 

    সত্যি ​​​​​​​বলতে ​​​​​​​কি - হয়ত ​​​​​​​মিস ​​​​​​​করেছি - কিন্তু ​​​​​​​মলয়ের ​​​​​​​নিজের ​​​​​​​এসম্পর্কে ​​​​​​​বক্তব্য ​​​​​​​জানতে ​​​​​​​পারলে ​​​​​​​ভাল ​​​​​​​লাগত!  ​​​​​​​
  • Malay Roychoudhury | ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ ১১:৫৫514911
  • নিজের কথাই তো লিখে চলেছি বারবার বারবার বারবার
  • Malay Roychoudhury | ০৭ জানুয়ারি ২০২৩ ১০:১৭515045
  • এটা সম্পূর্ণ আসেনি । রিপোস্ট করব কিছুকাল পরে ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন