এই লেখায় সব আছে, কিন্তু কেন বহুদলীয় গ্ণতন্ত্র নেই, সাধারণ মানুষের কেন হাঁড়ির হাল, নীতি নির্ধারণে শ্রমিক কৃষকের সক্রিয় অবদান করটুকু-- সেসব কিছুই নেই। আর যদি কিউবান মানুষের দুঃখ কষ্ট এবং প্রতিবাদকে সবটাই আমেরিকান ্য চক্রান্ত বলে উড়িয়ে দিই তাহলে ল্যাঠা চুকে গেল। খালি মোদীভক্ত আর আমাদের মধ্যে বিশেষ ফারাক থাকবে না।
একদলের মুখে বামমার্গী শ্লোগান অন্য দলের ডানমার্গী। কিন্তু "ভক্ত" দুজনেই।
খালি ম্যাঙ্গো পাবলিকের হাতে হ্যারিকেন!!
@Ranjan Roy এই লেখার উপজীব্য তো সেটি নয়। তাহলে আলাদা একটা লেখা ফাঁদতে হবে। এই লেখায় শুধু কিউবান বিপ্লবের বৈশিষ্ট্য যে প্রথাগত সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের রোডম্যাপ অনুসারী নয় সেটাই জোর দিয়ে দেখানো হয়েছে
লাতিন আমেরিকার অন্য দেশগুলোতে যে সামাজিক পরিবর্তনগুলিকে অনেকসময় আমরা বামপন্থীদের জয় বলি,যেমন ভেনেজুয়েলায়,সেখানেও কম্যুনিস্ট পার্টির ভূমিকা পরিবর্তনের সাপেক্ষে প্রান্তিক, এই সাযুজ্য টুকু কিউবার সঙ্গে রয়েছে।এখন সেখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র নেই কেন,এসব প্রশ্নে আলাদা আলোচনা হতেই পারে। আর কিউবা তথা লাতিন আমেরিকায় আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে লিখতে গেলেও চট করে শেষ হবে না।
সন্দীপন বাবু
ঠিকই বলেছেন। আমার বোঝার ভুল; আগের পোস্ট প্রত্যাহার!
@Ranjan Roy
কেউ সমাজমাধ্যমে চট করে ভুল স্বীকার করেন না,আপনি করলেন,এটা আপনার ঔদার্যের পরিচয়। ধন্যবাদ।
সন্দীপনবাবু
না না; ঔদার্য নয়। আমার চাকরি জীবনের অভিজ্ঞতায় দেখেছি ভুল টের পেলে স্বীকার করলে বা ক্ষমা চাইলে -- সে নিজের ছেলেমেয়ে হোক বা অফিসের কোন কলিগ বা অধস্তন কর্মচারি --- আমি ছোট হয়ে যাই না, বরং আমার মনের শক্তি বাড়ে।
আসলে আমি কাউকে তর্কে হারাতে চাইনে, বরং কনভার্সেশন জারি রাখতে চাই। শেষ কথা যে আমরা কেউ জানিনে, শুধু এক্সপ্লোর করতে পারি। সব সত্যই তো কন্টিঞ্জেন্ট ট্রুথ।