এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • দিঘি থাক মাঝখানটিতে

    জয়া মিত্র লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০৬ জুন ২০১১ | ১৫৩৯ বার পঠিত
  • সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম খবর 'জল নেই'। পঁচাশি বছরের যে বালিকাটি বাড়িতে আছেন তাঁর ভোরবেলাকার নিত্যকর্মাদির ধাক্কা খাওয়ার কারণ বুঝতে না পেরে জানতে চান এখনও এল না। আজ তাহলে কত দেরিতে জল আসবে! এখন দুদিন জল আসবে না, নদীর নীচে যেখানে পাম্প বসিয়ে শহরে জল সরবরাহ করা হয় সেখানকার জল আরো নীচে চলে গিয়েছে, পাড়ার যে নলকূপ বসানো হয়েছিল তাতেও জল উঠছে না। এ পাথুরে শহরে বড্ড তাড়াতাড়ি অসংখ্য বহুতল বাড়ি উঠেছে। তারা সকলেই গভীর পাম্প বসিয়ে অনেক অনেক জল তোলে, তাই এখানকার মাটির নীচের জল তাড়াতাড়ি আরো নীচে চলে যাচ্ছে - এসব প্রত্যক্ষ কারণ তাঁর বোধের ভেতরে ঢোকে না। শিশুর নির্মল অবিশ্বাস নিয়ে মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন, জল আবার ফুরায় নাকি?

    কথাটা সত্যি। এই নদীনালা বিল-ঝিলের দেশে জল কখনো ফুরোত না। কেবল বড় বড় নদী, বিশাল বিল, বিখ্যাত পুকুরই নাকি? সরু সরু ছোট জোড়-কাঁদর-নালা, বেহিসাব অগুনতি খানা ডোবা গড়্যা পুখরও পায়ে পায়ে ছড়ানো জড়ানো থাকত। লোকের মুখে মুখে একটা কথা শুনেছিলাম - বহতা পানি নির্মলা। বয়ে যাওয়া নদীর জলও,নির্ভয়ে পান করেছে লোকে। সরাসরি নদীতে পৌছতে না পারলে নদীর পাশে বালিতে 'চুয়া' কাটত। চুয়ার জলের মতো সাফ পানি ত্রিভুবনে ছিল না। নদীর তখনও সম্মান ছিল, রাসায়নিক কি পৌর কিংবা দৈনন্দিনের আবর্জনা ফেলবার নর্দমা হয়ে ওঠেনি।

    শুধু নদী-নালাই বা কেন, যেমন অজস্র নদী এ রাজ্যে তেমনি অসংখ্য পরব। পুকুরগুলো যেন ধরিত্রী মায়ের জল রাখার ঝুড়ি। রোজকার কাজ চলে, আবার সেই জমা জল চুঁয়ে চুঁয়ে মাটির তলায় জল পৌঁছে দেয়, মাটির তলাটিকেও নরম রাখে। তাই না মরমী নাম। আর কত রকমের যে পুকুর কেটেছে লোকে। ঢালু জায়গায় একরকম, সমান সমতলে অন্য। যেসব জায়গায় কাঁকুরে মাটী, জল তাড়াতাড়ি শুষে যাবে, সেখানে একরকম আবার চিট মানে মিহি পলিমাটির জমি, সেখানে আরেক রকম। দুশো-তিনশো-চারশো বছরের পুরোনো দিঘি-পুকুর এখনও আছে বাংলায়। মেদিনীপুরের বর্গভীমা, মুর্শিদাবাদের মতিঝিল, বিষ?ণুপুরের লালবাঁধ - এসব পুকুরের বয়স তিনশোর বেশি। তার চেয়েও বেশি বয়স হয়তো মেদিনীপুরের শশঙ্গীর দিঘীর। পুরুলিয়ার আদ্রার সাহেববাঁধ বীরভূমের মল্লেশ্বর, বহরমপুরের লালদীঘি - একশো বছর ধরে জলের ওপর আকাশের ছায়া ধরে রেখেছে এরকম দীঘি-পুকুর অসংখ্য। শহর কলকাতার জলাশয়গুলি দিয়ে কলকাতার এক ভিন্ন ইতিহাস-ভাষ্যও তৈরী করেছেন মোহিত রায় তাঁর বইয়ে। খরার দেশ রাজস্থানে আছে সাত-আটশো বছরেরও পুরোনো সব প্রকান্ড জলাশয়। জয়পুর, উদয়পুর প্রাসাদ-ঘেরা প্রকান্ড সব 'তাল' ছাড়াও মরুভূমির মধ্যে পচেবর, তাল, বিপরাসর, জয়সলমীরের ঘড়সিসর। এদের সবক'টিই সাতশো বছরের বেশি সময় ধরে আশপাশ থেকে গড়িয়ে আসা সামান্য বৃষ্টির জলও সঞ্চয় করে সারাবছর আশপাশের মানুষঞ্চ পশুপাখির তৃষ?ণা মেটায়।

    কে কেটেছিল সারা দেশে এই লক্ষ লক্ষ পুকুর? কে সেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ করত? আর নষ্টই বা হল কি করে?

    এদেশের সমাজ, যেকোনো উন্নত সমাজের মতোই, প্রকৃতির দেওয়া জলকে ব্যবহার করবার বহু বহু উপায় জানত। পুকুর তার একটি। নদী থাকে নদীর জায়গায়, তার কিনারে বসে শহর, গ্রাম, শস্যের ক্ষেত। কিন্তু যেখানে বড় নদী নেই? সেখানে জলকে কীভাবে কাছে আনবে মানুষ? সেইসব কাছের জলভাণ্ডার ছিল পুকুর-দিঘি-সরোবর। এদেশে একটা বিরাট সুবিধা এই যে বর্ষার এক নির্দিষ্ট সময় আছে। প্রায় দিন তারিখও ঠিক আছে তার। যে অতিথি অঘোষিত, হঠাৎ আসেন, তাকে নিয়ে গৃহস্থ বিব্রত হতে পারেন, কিন্তু যে অতিথি আগাম খবর দিয়ে, তূরী-ভেরী বাজিয়ে 'রাজব্য উল্বতধ্বনির' প্রবেশ করেন তাঁর জন্য তৈরি থাকার সময় পাওয়া যায়, আয়োজন করা যায়। শেষ বসন্তে জল কমে যাবার পর থেকে পল্লির মানুষেরা নিজের নিজের এলাকার পুকুরের পাঁক কেটে তুলতেন। সেই তোলা পাঁকের কিছু অংশ নিয়ে সারা বছরে ভাঙাচোরা পাড়ের মেরামতি হত। বাকিটা বয়ে নিয়ে যেতেন নিজেদের জমিতে। গ্রীষ্মে শুকনো খরখরে হয়ে যাওয়া সেই পাঁক মাটি বর্ষার আগে আগে 'মই দিয়ে' খেতে ছড়িয়ে দিলে খুব ভালো সার হয় সেকথা জানা ছিল। সম্পূর্ণ গৃহস্থেরা পুকুর কাটাতেন, কেবল নিজের বাড়ির চৌহদ্দিতে নয়, বাইরেও। জল দান করা বড় পূণ্য কাজ ছিল।

    কোম্পানির আমলে নীলকরের অত্যাচার ও নতুন 'বাবুয়ানি' সংস্কৃতিতে জমিদারদের গ্রামের টাকা ছেঁকে তুলে নিয়ে শহরে ওড়ানোর সময় থেকে গ্রামের অন্যান্য দূরবস্থার সঙ্গে সঙ্গে পুকুরগুলিরও অবহেলা শুরু হয়। দেশের স্বাধীনতার পর থেকে এই পুকুর-সংস্কৃতির পতন ঘটতে থাকে। স্বাধীন ভারতবর্ষের নেতৃত্ব দিলেন যে মানুষ তিনি আপাদমস্তক সেই ব্রিটিশ শিক্ষাতেই শিক্ষিত, অত্যন্ত অভিজাত নাগরিক মানুষ। গ্রামভারত তাঁর সম্পূর্ণ অচেনা। ফলে গ্রামসমাজ তার নিজের পুকুরগুলি সংস্কার করে আবার জলসংস্কৃতিকে ফিরিয়ে আনুক একথা বলা তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি এদেশের নদীদের গুরুত্বও বোঝবার কোনও সুযোগ পাননি, স্বাভাবিক কারণেই। ফলে একদিকে যেমন দেশের স্বাধীন সরকার প্রথম এদেশের প্রধান নদীদের ওপর বড় বাঁধ বসালেন, সেরকমই ঘোষণা করলেন ভারতবর্ষের সব গ্রামে তাঁরা 'নিরাপদ' পানীয় জল দেবেন। 'সরকার দেবেন' এই প্রশাসনিক ঘোষণা একটার পর একটা পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা পার করে জন্ম দিল লক্ষ লক্ষ নলকূপ-এর। বহুমুখী জলব্যবস্থার অবিশ্বাস্য প্রধান আধার পুকুর জলাশয় তার গুরুত্ব হারাল। প্রথমে মানুষের মন থেকে, তারপরে গ্রামে জমি-জীবন থেকে। শুরু হল মাটির ওপরের জলের বিপুল সমৃদ্ধিকে অবহেলা করে নির্বাধায় মাটির তলার জল টেনে তোলা।

    তার বিষফল এখন দেখা যাচ্ছে। মাটির নীচেও, মাটির ওপরেও। বন্যা-কৃষি-জলকৃষির যে প্রাচীন ও বহুপ্রচলিত চর্চা এই দেশের সযত্নলালিত, অত্যন্ত কুশলী ঐতিহ্য ছিল তা ধ্বংস হবার ফলে প্রকৃতির সবচেয়ে স্বাভাবিক নিয়মগুলিই আজ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে উঠেছে।

    সরকার যে চেষ্টা করেননি তা নয়। নতুন রাজ্য সরকার আরো বেশি গুরুত্ব দিয়ে পুকুর কাটানোর কথা বলছেন। কিন্তু সেখানে হয়তো কয়েকটি কথা মাথায় রাখলে কাজটি সত্যি সাফল্য পাবে। পুকুর কাটা কেবল একটি টেকনিক্যাল কাজ নয়, এটি একটি বিদ্যা। এর এক সযত্নলালিত দীর্ঘ ঐতিহ্য আছে, যা ধৈর্য ধরে শিখতে হয়। গত পঞ্চাশ বছরে 'খরা অঞ্চল' ঘোষিত পুরুলিয়া জেলায় কাগজকলমে যত পুকুর কাটা হয়েছে তার যোগফল পুরুলিয়া জেলার আয়তনের চেয়ে বেশি। অথচ পুকুর-বিদ্যায় পুরুলিয়ার জায়গা সারা দেশের মধ্যেই খুব উঁচুতে হওয়ার কথা। পুরুলিয়ার পুকুর নিয়ে অন্যবার আলোচনা করা যাবে। কিন্তু পুকুরের মতো একটি প্রাচীন সংস্থানকে কেবল মাঠে কাটা গর্ত বলে ভাবলে কী হতে পারে গত দুব'ছরে ১০০ দিনের কাজে কাটা অধিকাংশ পুকুর তার নিদর্শন। বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর - অর্থাৎ, যেসব অঞ্চলের জমি উঁচুনিচু, বৃষ্টিপাত অপেক্ষাকৃত কম, সেইসব জায়গায় পুকুরের জল গড়িয়ে আসার এলাকা থাকে যাকে হিন্দিতে বলে 'আগোর' আর বাংলায় ক্যাচমেন্ট, তার হিসেব, আবার দক্ষিণ বাংলার সমতল চিট মাটি ও ঘনবসতি অঞ্চল যেখানে পুকুরে আশপাশের নোংরা জল গড়িয়ে আসা বন্ধ করার জন্য চারপাশের উঁচু পাড় দেওয়া পুকুর, তাদের ঢালের স্বভাব, কাটার সময় এসব পরম্পরাগত নিয়মকে আধুনিক প্রযুক্তিগত কুশলতার সঙ্গে মিলিয়ে নিলে তার ফল ভালো হবে বলেই মনে হয়। ১০০ দিনের কাজে নানারকম আর্থিক দুর্নীতির কথা বাদ দিলেও খনি-সহ বিভিন্ন অঞ্চলে প্রায়ই দেখা যায়, ভারী ভারী মাটি-কাটা মেশিন জেসিপি দিয়ে পুকুর কেটে নেওয়া হচ্ছে। এই ফাঁকিবাজি এজন্যই হয় যে, নতুন পুকুর কাটবার নিয়ম জানা লোকের সংখ্যা এবং সমাজে তাদের সম্মান দুই-ই কমে এসেছে।

    আগামী বর্ষায় যথাসাধ্য ভালোভাবে বৃষ্টির জল ধরে রেখে পরে তা ব্যবহার করার এবং বর্ষার তোড়ে ভূমিক্ষয় রোধ করার অন্যতম কার্যকরী উপায় প্রতিটি গ্রামে গ্রামে পুরোন দীঘি-পুকুরগুলি সংস্কার করা। এমন কোনও গ্রাম নেই বাংলায় যেখানে কমপক্ষে আট-দশটা মজে যাওয়া বা শুকিয়ে যাওয়া পুরোনো জলাশয় নেই। এসব জলাশয় পুরোনো, ফলে সময় পরীক্ষিত। প্রতিটি গ্রামে এমন বয়স্ক মহিলা বা পুরূষ আছেন যাঁরা ঐ পুকুর বিষয়ে তার রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবহার বিষয়ে বহু কথা মনে করতে পারেন। তাঁদের সম্মান করে, পরামর্শ নিয়ে, গ্রামসভা বা পঞ্চায়েত এসব পুকুর সংস্কার করান।

    যা আমাদের নেই, যা কিছু নতুন করে শুরু করতে হবে তার তালিকা বিরাট। যা আমাদের এখনও আছে, সেসব সম্পদের সাধ্যমতো ব্যবহার আমাদের বহিরঙ্গে ও মানসিকতায়, দুই জায়গাতেই সমৃদ্ধ করবে। সাহস দেবে।

    'প্রাত্যহিক খবর'এ পূর্বপ্রকাশিত ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ০৬ জুন ২০১১ | ১৫৩৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন