এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কবিতা শ্রীরামপুর

    Subhendu Chattopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২৩৮৪ বার পঠিত

  • অদ্রিশদা যখন মারা গেলেন , কাগজে বেরোয় জনৈক পৌড় , সেই কাগজে যেখানে অদ্রিশদা অনেকদিন কাজ করেছেন, কবে যে পৌড় হয়ে গেলে আমার তো জানা হয় নি । অদ্রিশদা বললে আমার এখন মনে পড়ে মউ দি কে সামনে বসিয়ে সাইকেল করে আসছেন শ্রীরামপুর স্টেশনে । নিয়ম করে দেখা হত , আমি তখন কিছুই লিখতে পারি না , শুধু অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি এই অপরূপ দম্পতির দিকে । আর একবার লক্ষ্মীঘাটে কবিতা পাঠের আয়োজন হল , রমাদির একক কবিতা পাঠ , পাঠ শেষে , মউদি গান গাইল , প্রদীপের আলোই তার মুখে অন্ধকার খেলে বেড়াচ্ছে , কি করে জানব , কত ঝড় বৃষ্টি তুমি লুকিয়ে রেখেছিলে , তোমার কবিতা সেতো কতদিন আগে বেরিয়েছিল , কই আগে ত এভাবে পড়িনি !
    শেষবার বইমেলাই দেখা হল, তারপর আর কোনদিন দেখাত হবে না

    ---
    আওয়াজ শুনে শুনে এতদূর এসেছে মৈত্রেয়ী আর তাকে ফেরান যায় না
    মেঘ মল্লারে ভিজে গেছে গা
    নর্তকীর মত করে ঘুরে যাচ্ছে দেহ , হাওয়ার দমকে ফুটে উঠছে শাড়ি
    বিষ উঠছে শরীরের গোপন সড়কে
    মুখ রেখে ফেটে পড়ছি আর সাপের কামড়ে নীল নিস্তেজ
    হয়ে যাচ্ছে মৈত্রেয়ীর দেহ

    মুহূর্ত /কবিতা শ্রীরামপুর


    এলাহাবাদ ব্যাংকের অফিস ঘরে মাঝে মাঝেই সব কাজ বন্ধ করে শুরু হতো কবিতার আড্ডা। সে সেসব সত্তর কিংবা আশির দশকের ঘটনা। তখন সেখানে চাকরি করতেন গৌতম দা। জীবন যে কত সরল তা গৌতম দার হাসি না দেখলে জানতে পারতাম না। কদিন আগে তক্কো হচ্ছিলো গৌতম দার জন্ম কত সালে , ভদ্রলোক প্রানপন চেষ্টা করছিলেন বোঝাতে যে তিনি ছাপ্পান্ন সালে জন্মেছেন , তার বয়েস তেমন বেশি নয়। সত্যি আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয় গৌতম দার মনের বয়েস এখন তেরো চোদ্দতেই আছে , যদি না তার লেখা পড়তাম। গৌতম দার লেখা প্রথম পড়ি কবিতা শ্রীরামপুরে , ও চমকে যায় ,"মহা মিলন থেকে শুঁড়িপথ চলে গেছে , জঙ্গলের পাতার গভীরে , কাল থেকে শুরু হবে পাতাদের মহা সম্মেলন". গৌতম দা তখন অসুস্থ কাউকে চিনতে পারেন না। ফলে আমাদের আলাপ হয় না। আরো দীর্ঘ দিন পরে তিনি আসেন এক ঘরোয়া কবিতা পাঠের আসরে। মানিব্যাগ থেকে শতছিন্ন এবং শতাধিক ভাঁজ করা চিরকুট খুলে পড়তে থাকেন তার নতুন লেখা। নিতান্ত অবহেলায় পড়ে থাকা তার অসামান্য লেখা গুলি নিয়ে একটা বই করার কথা চলছে। এর থেকে আনন্দের আর কি হতে পারে ...

    নীলরতন হাসপাতালের কাছাকাছি একটি পাখির
    থেকে অকস্মাৎ ঝরে পড়ে একটি পালক। ফলে
    পাখিকুল - পাখিদের নিজস্ব সমাজ কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়।
    কিছু পাখি হাসপাতালে যায়। করিডোর দিয়ে তারা চলে
    যায় ভেতরের দিকে , তারা যায় বহির্বিভাগে , এমনকি
    খোঁজ করে অনুসন্ধানে। স্বভাবত তারা খোঁজে
    পাখি ডাক্তার। পাখি দের নিজস্ব ডাক্তার। সবশেষে
    তারা খোঁজে মানুষের হৃদয়ের দুর্বলতা। তারা যায়
    ই - সি- জি বিভাগে। ভগ্ন হৃদয়ে তারা দেখে কিছু
    যন্ত্রপাতি, তারের জঞ্জাল। তারা বোঝে এ শহরে -
    শহরের প্রাকৃতিকে তাহাদের কোনোরূপ নিরাপত্তা
    নেই। নেই কোনো অস্ফুট আশ্বাস - তাহাদের
    রোগ নিরাময়। ফলে, তাহাদের ও শ্বাসকষ্ট
    উপস্থিত হয়।

    ভাবনা -১৩ /গৌতম মজুমদার /কবিতা শ্রীরামপুর


    একজন কবি বা লেখকের জীবনে কিছু সময় আসে যখন তার লেখা থেমে যায়, পোশাক বদলের মতন জীবন বদলে যায়। সেই নতুন পোশাকে কবি বাজার করেন , অফিস করেন হারিয়ে যান। কিন্তু তার লেখা গুলি থেকে যায়। কুড়িয়ে নেই নতুন পাঠক । পল্লব দা এরকমই একজন কবি যার লেখা থেমে গেছে। তিনি মিশে গেছেন আর পাঁচটা মানুষের ভিতর , দশটা পাঁচটা অফিসে। শ্রীরামপুরে মল্লিকপাড়া বাজার থেকে যে রাস্তা টা সোজা চলে গেছে সে পথেই একটা ছোট্ট বাড়ি , আমি আর কল্পরষি একদিন তার বাড়ি যেতে অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করেছিলেন , আমার লেখাও কেউ পড়ে ? বিস্ময় আমাদেরও কম নয়। সুনীল গাঙ্গুলি যার লেখা দেশ পত্রিকায় ছেপেছেন সেই পল্লব দা আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে ! একটু ছুঁয়ে দেখি সেই আঙ্গুল যা দিয়ে বেরিয়েছে অসম্ভব সুন্দর কিছু কবিতা। তা সে তিনি আর লিখুন বা নাই লিখুন , কে বলতে পারে আবার কখন তিনি নতুন করে আমাদের বিস্মিত করবেন না

    সেবার দারুন জ্বরে পুড়ে উঠলো তোমার গা , তুমি
    হাসতে পারলে না কখনও
    শুধু তোমার পুরোনো হারমোনিয়াম আর চটির পরে
    দাঁড়িয়ে পড়লো এক অপরাহ্ণ শীত
    প্রতিটি লতা ও গাছের কাছে বিষণ্ণ হয়ে এলো যান্ত্রিক মানুষ
    স্বর্গের উত্তরবাতাসে দোতালার ঘরে শুয়ে শুয়ে
    তুমি লক্ষ করলে --
    তোমার মা কেমন টেবিলে রেখে যাচ্ছেন দুধ আর কমলালেবু
    আর আলো জ্বলছে , প্রিয় কুকুরটিও ভালোবাসার জন্যে
    ঘুমিয়ে পড়লো তোমার আপ্রনের ওপর

    --ভালোবাসার কুকুর /পল্লব বন্দোপাধ্যায় /কবিতা শ্রীরামপুর


    শ্রীরামপুর স্টেশনের পাশ দিয়ে যে রাস্তা গেছে সেখানে একটি গুমটি দোকানে যে টিভি সারানোর মিস্ত্রি বসেন তিনি একজন কবি ! যে সে কবি নন , সেই কবি যিনি মৃদুলদার সঙ্গে লিখতেন। জয় দা কে প্রথম আলাপে যাকে মৃদুল বলে পরিচয় করিয়ে ছিলেন স্বয়ং মৃদুলদা। তার নাম দেব দা। ছোট ছোট , এখনই পৌঁছে যাই বাংলা কবিতার সেই ট্রাজিক হিরোর কাছে , প্রেমে ব্যর্থ হয়ে যিনি চেয়েছিলেন মারা যেতে। কেউ কেউ বোধ হয় কেবল হেরে যেতে আসেন , তাই মারা যাওয়া তার হয় না। তিনি ছেড়ে চলে যান বাংলা , প্রবাসে। তবু তাকে ফিরে আস্তে হয়। হয়তো কবিতার টানে। ওই গুমটিতে টিভি সারানোর বদলে জমে ওঠে কবিতার আড্ডা। কি প্রাণ উচ্ছল মানুষ। তিব্র অভাব কেড়ে নিতে পারেনি তার মুখের হাসি। কিন্তু সংসার তাকে ঠেলে সরিয়ে দেয় , জীবিকার টানে নেন আচারের বয়ান। রাতে শুয়ে থাকেন মৃদুলদার অর্ধ নির্মিত সূর্যাস্তে নির্মিত গৃহে কিংবা দে বাড়ির বারান্দায় , এভাবেই একদিন হারিয়ে গেলেন দেব দা , কেবল তার কবিতা থেকে গেলো আমাদের বুকের ভিতর

    অনিচ্ছায় রাত্রিবাস করি এক অচেনা শহরে ; ঝুলে
    থাকে চোখ , চোখের কোটর থেকে
    খেলনার বাটি থেকে কিছু বড়ো একখানা ডোঙার
    ভেতর , শরীর ছড়িয়ে আছে
    ভিতরে কাশছে বুড়ো পিতামহ ; পিতামহী
    কবচের খোঁজে গেছে
    তেপান্তর
    আধখানা রূপকথা বলা হয়ে গেছে তার , আধখানা
    আমার ভেতর।

    --রূপকথা /দেব গঙ্গোপাধ্যয় /কবিতা শ্রীরামপুর

    তুমি যেখানেই থাকো , তোমার কিছুটা রূপকথা রয়ে গেছে আমাদের বুকের ভিতর


    মফঃস্বলের কবি বলে আলাদা কিছু হয় না , কবি ও কবিতা প্রয়াসী এই দুই ভাগে আমি বিশ্বাস করি। তবু যে মফঃস্বলে আমার বেড়ে ওঠা , যখন কেবল মাত্র তাদের কবিতা নিয়ে একটি বই হয় তখন আমার ও বুকের ছাতি ছত্রিশ ইঞ্চি । যখন পাতা উল্টে আবিষ্কার করি বিস্মৃত প্রায় এক কবিকে , সে আবিষ্কার ভাগ করার লোভ সামলাতে পারি না। মুকুল বসু কে আমি প্রথম দেখি সমর দার বাড়ি , পরে একবার রাস্তায় , একটা ভাঙা সাইকেল নিয়ে তিনি যাচ্ছেন। ..আমি তাকে কখনো কবিতা পড়তে শুনিনি , শুনেছি রাতে আড্ডা শেষে বাড়ি ফেরার পথে তিনি , সমর সোমনাথ হাত দেখিয়ে লরি থামান আর উঠে পড়েন আসানসোলের পথে। আমি মুকুল দার সেই চলে যাওয়ার ছবিটি দেখতে পাই।

    শীর্ষবিন্দুর পঞ্চাশ বছরে তার অনুপস্থিতি বড় নির্জন

    ---------------------------------------

    এখন রাত্রি বড়ো দ্রুত নির্জন হয়ে যায়
    রাস্তার আলোয় চিকচিক করে ওঠে ট্রাম লাইন
    অদূরে ফুটপাথের কিনার ঘেঁসে নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে থাকে
    দীর্ঘ গাছের সার
    যে রকম নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে থাকে ভুলে যাওয়া
    রেলগাড়ি , চড়ুইভাতি অথবা চিঠি
    ঘুমের স্পন্দিত কিনারে
    শুধু একটানা হাওয়ার শব্দে ঝরে যায় বীজ
    শব্দের সংকেত ঝরে যায়
    ঘড়ির গোল স্তব্ধ ডায়াল থেকে ঝরে যায়
    অপ্রয়োজনীয় সেকেন্ডের কাঁটা
    সরে আসে চুম্বন থেকে ঠোঁট , চিঠির পংক্তি থেকে দূরত্ব

    গোলাপ বাগানে রাত্রি বড়ো দ্রুত নির্জন হয়ে যায়

    গোলাপ বাগানে রাত্রি/মুকুল বসু /কবিতা শ্ৰীরামপুর

    -- মফঃস্বলের একটি গর্বিত প্রকাশ
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২৩৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:১৪65494
  • লেখাটি মন দিয়ে পড়লাম, টুকরো কবিতাগুলো বার বার! কি অপূর্ব কবিতার সংসার!

    কিন্তু অজস্র বানান ভুল ও দুর্বল বাক্য লেখাটির মেরিট নষ্ট করেছে, লেখককে সতর্ক হওয়ার অনুরোধ করি।

    উড়ুক
  • pi | ***:*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:৪৭65495
  • এগুলো টাইপো মনে হয়। ভাল লাগল। কবিতার টুকরোগুলো তো বটেই।
  • r2h | ***:*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৯:১৩65493
  • ~
  • aranya | ***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৩:৪৮65496
  • বাঃ
  • Arindam | ***:*** | ১০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:১৫65497
  • বানানগুলি ঠিক কর - পড়তে অসুবিধা হচ্ছে ঃ(
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন