এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  ইতিহাস

  • মায়েরা ডাকে (পর্ব ১)

    Sara Man লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | ইতিহাস | ২৩ আগস্ট ২০২১ | ১৪১৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মায়েরা ডাকে (পর্ব এক)
     
    করোনা লকডাউনে মা বাবা দুজনকেই হারালাম। কোনো কাজে শ‍্যামবাজারে এলে মনটা ভারি হু হু করে। এখান থেকে একটা যাবার জায়গা ছিল, আর নেই। একা বসে থাকলেই স্মৃতি গুলো ভিড় করে আসে। 

    ইস্কুলে ছুটি হতো বিকেল সাড়ে চারটে। মায়ের সঙ্গে নিবেদিতা লেন থেকে শ‍্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড় অবধি হেঁটে যেতাম। সেখান থেকে বাস। গিরিশ এভিনিউ আড়াআড়ি পেরিয়ে শ‍্যামপার্কের গলি, একটু এগিয়ে নববৃন্দাবন। এরপর ডানদিকে শ‍্যামপার্ক, বাঁদিকে সেনবাড়ি ছাড়িয়ে মণীন্দ্র কলেজের পাশ দিয়ে ভূপেন বোস এভিনিউ। তারপর সোজা মোড় অবধি হাঁটা লাগাতাম। নববৃন্দাবনের পথে ঝুলনের আগে মাটির পুতুলের পশরা বসতো। আর দেখলেই আমি খুব বায়না করতাম। আইসক্রিম ওলা, নাড়ুগোপাল, পুলিশ, ঘড়া কাঁখে ঘোমটা মাথায় মেয়ে, গোরু, হাতি, বর বৌ। এক একদিন বায়নায় পাগল হয়ে মা পুতুল কিনে দিত। দুহাতে দুটো পুতুল নিয়ে রানীর মতো বাড়ির পথ ধরতাম। কিন্তু যেদিনই শিকে ছিঁড়ত,  সেদিনই কেমন করে জানি বৃষ্টি এসে যেত। প্রাণপণ নিজে ভিজে পুতুল বাঁচাতাম। কোনোদিন হয়তো শ‍্যামবাজারের কোনো সহৃদয় দোকানি একটা প্লাস্টিকের প‍্যাকেট দিয়ে পুতুল মুড়ে দিতেন। যখন সেগুলো বাড়ি আসত, কোনোটার অভ্র ঝরে গেছে, অথবা কাঁচা মাটির ওপর রঙ চটে গেছে। তবু আনন্দের ঘাটতি ছিলনা। হোকনা ছাল ওঠা, নাক ভাঙা, আমার ভান্ডার কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। সেগুলো সাজিয়ে ঝুলন করতাম। সেদিন এমনই এক বর্ষার বিকেল, মার সঙ্গে আমি সেনবাড়ির সামনে দিয়ে চলেছি, বৃষ্টিটা খুব জোর এল। মা বলল, এখন হাঁটা যাবেনা। চল মামার বাড়ি ঢুকে যাই। সেনবাড়ির ঘরে ঘরে আমার অনেক মামা - মামী থাকতেন। তার মধ্যে বাচি মামা, নারান মামা - এঁদের বেশি চিনতাম। নারান মামা বাসে উঠতে পছন্দ করতেন না। বাগবাজার থেকে হেঁটে হেঁটে পাতিপুকুরে আমাদের বাড়ি যেতেন। মাকে ডেকে বলতেন, রাজকুমারী একটু ভালো করে ডাল করো তো। ও বাড়িতে কত লোক। চৌবাচ্ছায় ডাল ঢালা হয়। ফোড়নের গন্ধ পাইনা। সেনবাড়ির যৌথ পরিবারের সদস্য অনেক। তাছাড়াও অতিথি অভ‍্যাগতের ঢল লেগে থাকত। রান্নার ঠাকুরেরা শেষের দিকে উপায়ান্তর না দেখে ডালে ভাতের ফ‍্যান মেশাতো। আর সেটাই নারান মামার রাগ। নারান মামা সেনবাড়ির হেঁশেলের গল্প করতেন। আমরা অবাক হয়ে শুনতাম। মা বলতো নারান মামা বিদ্বান মানুষ। কিন্তু এমন থাকেন। নমে মামাকে যখন দেখেছি, তখন তাঁর অনেক বয়স। খাটে শোয়াই দেখেছি বেশি। আর বাকিদের বেশি চিনতাম না। সেদিন গিয়ে বসলাম হুঁকুজ মামার ঘরে। মামা মামী ঘরে নেই, কোথাও বেরিয়েছেন। অন‍্যরা বললেন এখনই এসে পড়বেন। লম্বাটে পুরোনো নকশার জানলা দিয়ে বৃষ্টি দেখছিলাম আনমনে। এমন সময়ে কাক ভেজা, হেলমেট পরা লম্বা চওড়া হুঁকুজ মামা ঢুকলেন ঘরে। আমি খাটে পা ঝুলিয়ে বসা। চোখাচোখি হয়ে গেল। হেলমেট খোলা থমকে গেল। আমার দিকে কয়েক মূহূর্ত তাকিয়ে বললেন, মাইমা! পাশ থেকে মায়ের হাসির শব্দ শুনলাম। এ মাইমার নাতনি গো হুঁকুজদা, আমার মেয়ে। মায়ের গলা শুনে সম্বিৎ ফিরে হুঁকুজ মামা বললেন, রাজকুমারী, তুমি! এ তোমার মেয়ে? তারপর কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক হয়ে বললেন, হঠাৎ দেখে ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। এতদিন পরে লাবণ্য মাইমা কোথা থেকে এল? সেদিনই জানতে পারলাম, আমি আমার দিদিমা লাবণ‍্যপ্রভার দ্বিতীয় সংস্করণ। মুখ, চুল, গায়ের রং সবই এক। আমার নিজের তো স্মৃতি নেই। যাঁরা দুজনকেই দেখেছিলেন, তাঁরা বলতেন। তখন থেকেই লাবণ‍্যর কথা জানতে ইচ্ছে করতো। 
     
    এ কি লাবণ‍্য পূর্ণ প্রাণে
     
    আমার বইয়ের নেশা ছিল। এখনো আছে। মনীন্দ্র কলেজের পাশ দিয়ে বড় রাস্তায় পড়ে শ‍্যামবাজারের দিকে বা বাগবাজারে বইয়ের দোকান ছিল। এখনো আছে কিনা জানিনা। ঐ দোকানের সামনে গেলে আবার বায়না শুরু হত। কখনো মা কিনেও দিত। চটি চটি বই, রঙিন মলাট, উপনিষদের গল্প, অন্নদা মঙ্গল, বাইবেলের গল্প। মনীষীদের জীবনী। বাবাও অনেক বই আনত। আমার জন্য শুকতারা নেওয়া হত। বাবার পায়ে ব‍্যথা হলে, বাবা শুয়ে থাকত। আমি একহাতে খাটের ছত্রি আর এক হাতে শুকতারার খোলা পাতা পড়তে পড়তে বাবার পায়ে হাঁটতাম। বাড়িতে আলমারি ভর্তি বই। আলমারির দখল নিয়েছি আমি, সেই আমার সাম্রাজ্য। বহু খন্ডের কালীপ্রসন্ন সিংহের মহাভারত, শরৎ রচনাবলী, বঙ্কিম রচনাবলী, শতরূপে সারদা, শিশুসাথী, বাঁকুড়া জেলার পুরাকীর্তি, ব্রতকথা, দীনবন্ধু সমগ্র - আরও কত। সব বই নামাতাম। ইচ্ছে মতো পড়তাম। আবার নতুন করে গোছাতাম। এমন করতে করতে হঠাৎ অনেক সরু মোটা বই পেয়ে গেলাম, বইয়ের ভিতরে আমার ইস্কুলের লেবেল দেওয়া, কিন্তু সেখানে মায়ের নাম লেখা আর লেখা শ্রেণীতে প্রথম পুরস্কার। কোনোটা চতুর্থ শ্রেণী, কোনোটা, ষষ্ঠ, সপ্তম, নবম, আবার কোনোটা সংস্কৃতে সর্বোচ্চ নম্বর, কোনোটা ইংরেজিতে, বিভিন্ন শ্রেণীতে। অবাক হয়ে মাকে ডাকি, 
     
    - মা - আ! মা হলুদ হাত আঁচলে মুছে এসে দাঁড়ালে মাকে জড়িয়ে ধরে বলি, মা তুমি ইস্কুলে ফার্স্ট হতে?  তোমার এত্তো প্রাইজ? মা হাসে। সব নাড়াচাড়া করি। শ্রেণী ধরে বইগুলো সাজাই। 
     - নবম শ্রেণীর পরে আর কৈ মা? 
    - আর নেই।
    - কেন? 
    - সে অনেক কথা পরে বলব। 
    - এখনই বলো না।
    - সময় নেই। 
    ঐ বই নাড়াচাড়া করতে করতে একদিন পেলাম ছবি দেওয়া, সাদা কালো উলবোনার বই। মলাটে কালো কালিতে সুন্দর টানা হাতে লেখা আছে লাবণ‍্যরানী বসু। মাকে দেখাই। 
    - ও মা, দেখো।
    - একিরে! এটা কোথায় পেলি? 
    এটাতো আমার মার উলবোনার বই।
    - কিন্তু তুমি যে বলেছিলে, দিদার নাম লাবণ‍্যপ্রভা। এখানে তো লাবণ‍্যরানী লেখা আছে। 
    - আগের দিনে শ্বশুর বাড়িতে নাম বদলে দেওয়া হত। 
    - উল কি করে বোনে মা? আমায় শেখাবে না? 
    - আমি অত পারিনা। সোজা উল্টো শিখিয়ে দেবোখন। 
    - মলাটে এটা দিদার নিজের হাতের লেখা? 
    - হ‍্যাঁ। 
     
    পরদিনই অফিস যাবার সময়ে বাবাকে অর্ডার দিয়ে দিলাম - বাবা! অফিস থেকে উলের কাঁটা আর উল নিয়ে আসবে। আমার ধারণা ছিল, বাবার অফিসে সব পাওয়া যায়। আর বাবা যা আনে, সব অফিস থেকেই আনে। আর ছোটো মামা বলে দিয়েছিল, ভুলেও বাড়িতে দুষ্টুমি করার কথা চিন্তা করিসনা। তোর বাবা অফিস থেকে সব দেখতে পায়। খুবই ছোটো ছোটো দেখে। তবে দেখতে পায় নিশ্চিত। লুকিয়ে আমূল স্প্রে খেতে গিয়ে, চারদিক পরীক্ষা করতাম, বাবা কোথা দিয়ে দেখছে? বাবা কিছু বলতনা। কিন্তু মা বুঝে যেত। বাবাই বলে দিত নিশ্চয়ই। কি যে মুশকিল ছিল, কহতব‍্য নয়। যাই হোক, উল কাঁটা চলে এল। আর লাবণ‍্যর বই থেকে আমি নানা প‍্যাটার্ন রপ্ত করতে শুরু করলাম। চুপি চুপি বলি, পরে আমার কন‍্যাকেও বলেছিলাম, দুষ্টুমি কোরোনা, লক্ষ্মী হয়ে থাকবে। আমি কিন্তু কলেজ থেকে সব দেখতে পাই। সে কোঁকড়া চুল নাড়িয়ে, বড় বড় চোখ করে, আমার দিকে দেখেছিল, তবে বিশ্বাস করেনি। দুষ্টুমিও থামায় নি। কি আর করি, এ তো আর আমার দোষ নয়, যুগের দোষ। 
     
    একদিন বড়মামা এসে বলে, মাম আসছে রবিবার চলো সব আমার বাড়ি। 
    - কেন গো, ব‍্যাপার কি? 
    - হারমোনিয়াম কিনেছি। তোর মাইমার অনেক দিনের শখ।
    বড়মামার কাছে ছুটে আসতে গিয়ে
    অসাবধানে হাত থেকে সঞ্চয়িতা পড়ে যায় আমার। বড়মামা হাঁ হাঁ করে ওঠে। 
    - আঃ মাম। সাবধানে চল। বইটা নমো কর। রবিঠাকুরের বই বলে কথা। মাটিতে ফেলতে নেই। তোমার দিদা রবি ঠাকুরের বই বুকে নিয়ে ঘুমোতে যেত।
    মনে ভাবি, তাই বুঝি! ছোটোমামার বাড়ি আমাদের হাউজিংয়েই, ওপাশের ব্লকে। একবার বাবার হাত ধরে ঠাকুমার ঝুলি নিয়ে ওবাড়ি যাচ্ছিলাম। ব্লকের মুখে এসে যেই বাবা হাত ছেড়ে এগিয়ে গেছে, অমনি আমিও ওখানেই দাঁড়িয়ে বই খুলেছি। ব্লকের দরজায় নেড়িকুকুর বসে ছিল, দেখিনি। হোঁচট খেয়ে কুকুরের কোলে বইটা পড়ে গিয়েছিল। সাবধানে তুলে নিয়েছি। কুকুরটা কিছু বলেনি, আর বাবাও বকেনি। তাহলে রবিঠাকুরের বই হাতে থাকলে বেশি সাবধান হতে হয়! তাছাড়া দিদা সম্পর্কে ঝুলিতে নতুন তথ্য জমা হল। লাবণ্য রবি ঠাকুরের লেখা ভালো বাসত।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৩ আগস্ট ২০২১ | ১৪১৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Mousumi Banerjee | ২৩ আগস্ট ২০২১ ০০:৪৫497018
  • খুব সুন্দর স্মৃতিচারণ! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন