বিকাশ দুবে মরলো ,
দিল্লির ধর্ষকদের ফাঁসিও হলো ! কিন্তু মরিচঝাঁপির খুনি- ধর্ষকরা এখনো বহাল তবিয়তে আছে কেন ??????
বিকাশ দুবে যখন পুলিশ হত্যা করে পালালো- ইউপি প্রশাসন কিচ্ছু কাজের না, খুব খারাপ, ইচ্ছা করে পালাতে দিয়েছে।
যখন বিকাশ দুবের লোক এনকাউন্টারে মরল- বিকাশকে ছেড়ে ওর শাগরেদ কে মারল, প্রশাসন নাটক করছে।এসব শুধু নজর ঘোরানো, ওকে কখনও ধরবে
যখন ধরা পড়ল- ওকে ওখানেই এনকাউন্টার করল না কেন? নিশ্চয় বড় লেভেলের হাত আছে, পুলিশের ক্ষমতা নেই ওকে এনকাউন্টার করার।দুদিন থাকবে তারপর জামিনে ছাড়া পয়ে বিন্দাস ঘুরবে আবার।
যখন পুলিশ এনকাউন্টার করলো- এসব নাটক, ওকে বাঁচিয়ে রাখলে নেতারা ফেঁসে যেত।
আরে ভাই, আখির কেহেনা ক্যা চাহতে হো !!
এর চেয়ে বাংলা পুলিশ ঢের ভালো,ক্যালান খেয়ে আলু তেল নুন আটা বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসে, অবশ্যই শান্তির ধর্মের ছেলে হতে হবে
প্রচুর তেনারা এসেছেন। তেনাদের কাছে কোশ্চেন আছে।
মরিচঝাঁপি ইত্যাদির হোয়াটেবাউটারি না করে আগে বলুন বিকাশকে এনকাউন্টারে মারা হয়েছে কিনা। হ্যাঁ কি না।
এই এনকাউন্টার করে মেরে ফেলা কোন নিরপরাধের সঙ্গে হয় কিনা আর হলে সেটা ভাল হয় কিনা। মানে বন্দুকের নল আমার আপনার দিকে যে কোন সময়ে ঘুরে যেতে পারে কিনা।
একটা ছোট্ট ঘটনা। 18th March, 1984. DC Port বিনোদ মেহতা দিনের বেলা তার দেহরক্ষী সহ নৃশংস ভাবে খুন হন গার্ডেনরিচে। প্রধান অভিযুক্ত ইদ্রিস আলীকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে খুন করা হয়। তখন পশ্চিমবঙ্গে কাদের সরকার ছিল এবং গার্ডেনরিচে কোন প্রভাবশালী মন্ত্রী ছিল, একটু মনে রেখে বিকাশ দুবের জন্যে চোখের জল ফেলবেন please.
amar mone hoi na protibha di bikash dubey ba idrish ali r jonno chokher jol felchen. serokom lok uni non - onar lekha porlei bojha jai. tobe oporer lekha ti te ekta simplification korechen - seta holo bichar babosthar prothi astha rhaakte hobe. seta ki adou aar practical? satya cinema te ekta dialogue chile. police super bolchen "encounter koi rasta nahi hain" ... r young police officer ra frustrated hochchen je jotobar criminal der dhora hove totobar tara jamin peye beriye jaabe
দিদি, আপনার মূল বিষয়টা বিচার ব্যবস্থার উপর আস্থা রাখা। খুব ন্যয্য ও সঙ্গত কথা।
সঙ্গত কথা নেদারল্যান্ড বা ফিনল্যান্ডের মতন দেশের জন্য। আমি নিরাপরাধ মানুষ কে খুন করার বিরোধী, অপরাধী অপরাধ করল কি না করল এই দেশে কি সত্যি কিছু এসে যায়? এনকাউন্টার সমর্থন করা যায়না। অন্তত একটা বিচার পাওয়ার অধিকার একটা চরমতম খুনীর ও আছে।
কিন্তু এদেশে বিচার দেবে কে? আগে সেটার নিরসন করুন। বিচার ব্যবস্থার এই কদর্য পরিস্থিতি বলেই রাজনীতির ক্ষেত্রেও চূড়ান্ত অবক্ষয় এসে গেছে। নইলে প্রধান বিচার পতির সৌজন্যে একটা বিল পাশ হয়ে যায় মিথ্যা কথাকে বেস করে অযোধ্যায়!!! আপনি মানবধিকার কর্মী হিসাবেই ভাবুন তো ডঃ কাফিল খান বা ভারাভারা রাও কোন যুক্তিতে সরকারের বিষ নজরে পড়ে আজও জেলের ঘানি কাটছে।। মানবধিকারের বানী গুমতে গুমরে এ দেয়াল সে দেয়াল কাঁদছে।
একটা বিকাশ কে মেরে হাজার বিকাশ মারা যাবেনা। কিন্তু বিকাশের সাথে মূল মাথা গুলিকেও বিনা বিচারে মারতে পারলে বেশি ভাল হত।
কত কোটি কেস জমে আছে বলুনতো সারা দেশে। কত নির্দোষ জেলে পচছে বিচারের বানী লুকিয়ে মুখ ঢেকেছে ফাইলের নীচে। আমি জানিনা বর্তমান পরিস্থিতিতে এই দেশে আদৌ কোন বিচার বলে কিছু আছে কিনা। আগে বিচার ফিরুক তারপর ভাবা যাবে বিকাশ কে মারা ঠিক কি বেঠিক। তবে চাইব বিকাশের মাথায় হাত রাখা সব কটা দলের নেতাদের ধরে বিচারের ছায়ায় নিয়ে আসা হোক। সেটা আপিনি নরেন বাবুর সরকারের কাছে আশা করেন কি? যেদিন সেই ব্যবস্থা হবে সেদিন বিকাশদের আগে বিচার হবে তারপর হবে এনকাউন্টা।।
প্রতিভার লেখাটা তাদের জন্য নয় যারা বর্তমান কর্ণধারদের সমালোচনার সুর শুনলেই ৩৪ বছরকে টেনে আনে,যেন ৩৪ বছরের খারাপ কাজ গুলো এখনকার খারাপ কাজগুলোকে নিপাতনে সিদ্ধ করে। এবং সমালোচককে দেশদ্রোহী বলে। এই রেওয়াজটাও কি ৩৪ বছর থেকে নেওয়া ?
আসলে এরা দেশ ও সরকারের ফারাক বোঝে না। বোঝার বোধটাও নেই।
দেশ বা রাষ্ট্র নাগরিকদের মৌলিক অধিকারকে মর্যাদা দিয়ে অপরাধী কে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি দেয়। তার জন্য এলাহি ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদী এবং গ্যাংস্টাররা বিচারের ধার ধারে না। ইচ্ছমতো মানুষ খুন করে।
রাষ্ট্রও যদি সেই পথ নেয় তাহলে এই এলাহি ব্যবস্থা তুলে দিলেই হয়।তাহলে অবশ্য সন্ত্রাসবাদ আর রাষ্ট্র ব্যবস্থার মধ্যে কোনো তফাত থাকে না।
জর্জি ডিমিট্রভ তো বলেইছেন ফ্যাসিবাদ হচ্ছে ফিনান্স ক্যাপিটালের সবচেয়ে সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদী এবং সবচেয়ে সাম্রাজ্যবাদী অংশের সন্ত্রাসবাদী একনায়কত্ব।
এদেশে এখন সেটাই চলছে। বিকাশ দুবের এনকাউন্টারটা যে বেশ সাজানো-গোছানো নয় তাতে এদের বয়েই গেল। বিপদটা আসলে এখানেই। নিরন্তর পেশি ফুলিয়ে পাকিস্তান এবং মুসলমানদের নিকেশ করার সগর্জন প্রচার এমনভাবে চারিদিকে চারিয়ে যাচ্ছে যে গ্যাংস্টার অথবা অভিযুক্ত ধর্ষক এনকাউন্টারে মারা গেলে লোকে পুষ্পবৃষ্টি করে।
সমাজের এই সার্বিক ফ্যাসিবাদীকরণ বর্তমান শাসকের ফিলজফিকে পুষ্ট করে। তাই দেশের অর্থনীতি রাজনীতি ও সমাজনীতিকে রসাতলে পাঠিয়েও এরা পর পর নির্বাচনে জিতে যায়।
বিপদটা এখানে।
তাহলে উপায় কী ? বুঝ লোক যে জানো সন্ধান।
অনেক বিদগ্ধ জনের মন্তব্য পড়লাম , আমি এর আগে কোনোদিন নিজে না লিখলেও নিয়মিত গুরু র পাঠক
এনকাউন্টার মধ্যযুগীয় নিশ্চই , আমরা নিজেরা কোন যুগীয় ?
কাল ভাটিয়ালি র পাতায় একটা ঘটনা দেখলাম , ছোট কিন্তু আমার মনে হলো গুরুত্ব আছে মানবচরিত্র বর্ণনে
একজন লোক কিছু অসংলগ্ন পোস্ট করছিলেন , গুরুর অ্যাডমিন সেগুলো ডিলিট করতে থাকে , সে না হয় কমন সেন্স অনুযায়ী ঠিক , কিন্তু এই গুরু সমাজ এর লিখিত নিয়ম নিয়ে তারপরে একটা প্রশ্ন তিনি তোলেন এই বলে যে পোস্ট মোছা হবেনা এটা লিখিত নিয়ম ছিল
এটাও ঠিক যে পোস্ট গুলোতে ব্যক্তিগত আক্রমণ বা অশ্লীল গালাগালি ছিলোনা
বাকি সবাই এর মতো আমিও প্রগতিশীল এবং কমন সেন্স এর চক্করে 'তেনারা ' ধরে নিয়ে বিভিন্ন খিল্লি উপভোগ করছিলাম , কিন্তু পরে মনে হলো এই যে ছোট ছোট বিরক্তি ও অসহনশীলতা , এর বাইরে বেরোবার ক্ষুদ্র সাহস কজন সত্যিকারের প্রগতিশীল রাখেন ?
কেউ কিন্ত নিয়ম পরিবর্তন করতে বলেন নি বা অ্যাডমিন এর ইমোশনাল কমন সেন্স নিয়ে প্রশ্ন করেন নি , এখনো করবেন না জানি
বিকাশ ক্রিমিনাল ছিল (কোর্ট এ প্রমাণিত নয় যেমন গুজরাট দাঙ্গা র জন্য মোদী অপরাধী প্রমাণিত নয় ) , পুলিশ মেরেছিলো (কোর্ট এ প্রমাণিত হয়নি ), যার নামে ৬০ টা মামলা ঝুলছে , ৬১ নম্বর মামলায় যাবজ্জীবন হবে কষ্টকল্পনা , দুদিন পর জামিনে বেরিয়ে যে অফিসার arrest করেছে তাকে উড়িয়ে দিতো , তার বিধবা পেনশন এর জন্য এপ্লিকেশন লিখতে বসতো কোলে বাচ্চা নিয়ে ,
তো সামনে পেয়েছে , বন্দুক হাতে ছিল , ইমোশন আর কমন সেন্স মেরে দিতে বললো , মেরে দিলো , হ্যাঁ পুলিশ কাস্টডি র নিয়ম আছে ধৃত কে প্রটেকশন দিতে হবে , সেই শপথ নিয়ে লোকে সার্ভিস জয়েন করে , কিন্ত ইমোশন ??
একটা সামান্য ই ম্যাগাজিনে প্লাটফর্ম এ লিখিত নিয়ম বজায় রাখতে গেলে আমাদের ইমোশন আর কমন সেন্স পাঁচবার এসে খোঁচা দেয়
আমি স্প্যামিং সাপোর্ট করিনা ব্যক্তিগত ভাবে , কিন্তু লিখিত নিয়ম নিজের ইমোশন আর কমন সেন্স স্যাটিসফাই করার জন্য বেন্ড করে নেওয়ার উদাহরণ সর্বত্র সেটাই বলার ছিল , উদাহরণ ক্ষেত্র ছোট হোক বা বড়
অনির্বাণবাবু, আপনি ইদ্রিস আলি তুললে আমি হরেন পান্ডিয়া তুলতে পারি। কোন রাজ্যে কোন আমলের গুপ্তহত্যা আপনার স্মরণে আছে নিশ্চয়। কিন্তু তাতে তর্কটা এগোবে না। আমি বিকাশের জন্য অশ্রুবিসর্জন করিনি, শুধু বলেছি ওরও বিচার পাবার অধিকার আছে। ওরও আইনের দ্বারস্থ হবার সুযোগ থাকা উচিত ছিল। আমার তর্কটা গণতান্ত্রিক দেশে কী হওয়া উচিত এবং কী না হলে সাধারণ মানুষের ঘোর বিপদ তাই নিয়ে। ব্রডার বেসে। সেখানে বিশেষ জমানা, বিশেষ ঘটনায় প্রাপ্যের অধিক জোর দিলে হোয়াটেবাউটারি করা হয়।
একবার জোর গলায় জানান দিন তো আপনি এনকাউন্টারবাদী না বিচারবাদী।
বাকি কথা পরে হবে।
অর্পণবাবু, নিজের নড়বড়ে অবস্থান ঠিক করুন আগে। আপনি এনকাউন্টারবাদী না বিচারবাদী ? যদি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন গণতান্ত্রিক দেশে সংবিধান অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থার দ্বারস্থ হবার অধিকার সবার তাহলে সেখানেই থাকুন।
বিচারব্যবস্থা নষ্ট হয়েছে। একা বিচার ব্যবস্থা নষ্ট হয়েছে ? শিক্ষাব্যবস্থা, সামরিক ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা, কোন ব্যবস্থাটা ঠিক আছে। বলেন নাকি আগে সিলেবাস থেকে উড়িয়ে দেওয়া সেকুলারিজম, ফেডেরাল সিস্টেম ইত্যাদি চ্যাপ্টার ফেরত আসুক তারপর মেয়েকে ভর্তি করব। বলেন নাকি হাসপাতালের অবস্থা ভাল হোক তারপর ভর্তি হব।
সবকিছুকে নষ্ট করা হচ্ছে, আর বিচারব্যবস্থা পূত পবিত্র থেকে যাবে ? সিস্টেমের ভেতর থেকে সিস্টেমের বিরুদ্ধে লড়াইটাকে গুরুত্ব দিন। কতজন আর টি আই একটিভিস্টের মৃত্যু হয়েছে গত দুবছরে খবর রাখেন ? তারা সিস্টেমটাকে ভাল করতে চেয়েছিল, নিজে থেকে ভাল হবে সে অপেক্ষায় বসে ছিল না।
গণতন্ত্রের ফাঁক মস্ত মস্ত। তবু গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে থাকাই কাম্য। কারণ সমালোচনা প্রতিবাদ একমাত্র গণতন্ত্রেই চলে। এই প্রশ্নে পাশের রাষ্ট্রের অবস্থা দেখুন। আমরা কেউ কি চলে যেতে চাইব।
ভাঙাচোরা গণতন্ত্র শাসক যেটুকু অবশিষ্ট রেখেছে তার জন্যই লড়া। যদি নতুন সকাল আলোর দিশা দেয়।
সপা /বসপা এরকম অনৈতিক ও অগণতান্ত্রিক কাজ করতেই পারে না , ওরা তো বন্ধুলোক , ভালো ছেলে সব
তখন যদি পলিটব্যুরো ঐতিহাসিক ভুল না করতো , বিকাশ এর কবে ফাঁসি হয়ে যেতো , আর টেস্ট টিউব বেবি সুভাষ ডাক্তার কে একটু রিকগনিশন দিলে কারাত এর কোলে আজকে নাতি আসতো
চীন ও কেমন ম্যাদা মেরে গ্যালো , কোতায় বাপ দিল্লি দখল করে ছিতারাম কে পদানমন্তী আর সূয্যি ডাক্তার কে পতিরোক্কা মন্তী করে দিয়ে যাবে যাতে কিনা দেশে শান্তি আর সুশাসন ফেরে , ফালতু সীমান্তে লাফালাফি
ধুর , ভাল্লাগেনা , বিচিপি হয়ে যাবো ভাবছি
কোয়েটাস ইন্টারাপ্টস হয়ে কত লোকের যে অর্গাজম এর সাধ অপূর্ন থেকে যায়
মরিচঝাঁপি নাম টায় কিন্তু ঝাঁঝ আছে , অনেকটা সেই জলকীয়া লঙ্কা না কি যেন নাম সেইরকম
একবার এই সব ই গ্রুপ এ একটু ঘষে দিলে লোকজন তিড়িং বিড়িং লাফিয়ে যে সব জ্বালাময়ী লম্বা লম্বা লেখা দেয় , ঘণ্টা দুয়েক সময় কখন পেরিয়ে গ্যাছে টের ও পাওয়া যায়না
এনকাউন্টরে সমর্থকদের একটাই প্রশ্ন অপরাধীদের এনকাউন্টারে মারা জায়েজ হলে এতো পয়সা খরচ করে বিচার ব্যবস্থা রাখার দরকার কী?
প্রতিভার ঐ কথাটার সঙ্গে একমত যে রাষ্ট্রের মদত ছাড়া এনকাউন্টার সম্ভব নয়। ওসব ইমোশন টিমোশন ফালতু কথা।
@প্রতিভা দি, আমি ইদ্রিস আলীর উল্লেখ করেছি শুধু মাত্র এই বোঝাতে যে এই বিপদ আজ নতুন কিছু নয়। Ism পাল্টে যায়, কিন্তু সেই tradition সমানে চলছে। ভারতীয় রাজনীতি তার জন্ম লগ্ন থেকে এই নোংরামির সঙ্গে পরিচিত। তাই নতুন করে আশ্চর্য হই নি। শুধু মাত্র কোনো বিশেষ রাজনৈতিক মতবাদ কে কাঠগড়াতে দাঁড় করানোর প্রয়োজন বোধ করি নি। গনতন্ত্রের মৃত্যু কখনো কাম্য নয়। একই সঙ্গে বিচার ব্যবস্থার আমূল সংস্কার দরকার। আমি এই সংস্কারবাদী । আমি সেই উন্মুক্ত নিরপেক্ষ মতামতের সমর্থক, যে মতামত ism দেখে দোষ বিচার করে না। স্থান, কাল, পাত্র ভেদ না করে ভুল কে ভুল আর ঠিক কে ঠিক বলার সাহস দেখায়।
অনির্বান বাবু কে বলি
অবক্ষয় সব জায়গায় সব স্তরে আছে , তার মানে নয় যে আইন সাধারণ মানুষ বা পুলিশ নিজেদের হাতে তুলে নিয়ে নিজেরাই বিচার করে তাৎক্ষণিক শাস্তি দিয়ে দেবে
মানবতা আজ কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে ?
এই কি নির্বাচিত সরকার এর দায়িত্ববোধ সংবিধান এর প্রতি ?
আমি প্রতিভা দেবী ও দ এর সঙ্গে একমত যে এই পরিকল্পিত হত্যা গণতন্ত্রের ক্ষয়িষ্ণুতার ওপর আরেক আঘাত
একটা অন্যায় আরেকটা অন্যায় এর জবাব হতে পারেনা
পুলিশ এর কাজ অভিযুক্ত কে বিচারের আওতায় আনা , বিচার করা নয়
বিচার ব্যবস্থা সময়সাপেক্ষ কিন্ত আম্বানি আদানি কে জঙ্গল বা খনির মালিকানা হস্তান্তর ব্যতিরেকে এদেশে কোন জিনিস টা সঠিক সময়ে হয় ? সরকারি শিক্ষায় সময়ে পরীক্ষা হয় ? সরকারি নিয়োগ ঠিক সময়ে হয় ? সরকারি হাসপাতালে আর্জেন্ট কেস এলে আর্জেন্ট স্ক্যান হয় ? রেগুলার অডিট হয় সরকারি অফিস এ ?
তার মানে কি এই যে অভিযুক্ত কে পুলিশ এনকাউন্টার করবে আর শাসকদল নিস্চুপ থাকবে ? কোই , কোনো পুলিশ তো চার্জশীট খেলোনা এখনো , কেউ সাসপেন্ড হলোনা এখনো
উপসংহারে বলি , এই নির্মমতার কোনো ক্ষমা হয়না , পুলিশ এর উচিত ছিল বিকাশ কে কলকাতায় নিয়ে এসে বিজন সেতুর ওপর বেঁধে পুড়িয়ে মারা , সেক্ষেত্রে প্রতিভা দেবী বা দ বা আমি , কারো কিচ্ছু বলার থাকতোনা
আরে অনির্বাণবাবু ভারী সুন্দর লিখলেন তো। আশ্চর্যও হলেন না, সংস্কার চেয়ে আমাকে বিকাশ দুবের জন্য কাঁদতে দেখলেন মাত্র ! আপনি আসলে মহাজন। আপনার পন্থাই গ্রহণীয়।
মাঝে মাঝে আমার পাতায় আপনার মন্তব্যগুলি ভুলিনি ভাই।
@প্রতিভা দি, তাহলে ব্যক্তিগত আক্রমণটাই শেষ আশ্রয় হয়ে দাঁড়ালো! গনতন্ত্রের জয় গান গাইবেন, অথচ we agree to disagree - - এই সামান্য মত টি হজম হল না। আপনার পাতায় কোনো ব্যক্তিগত বা অপমানকর মন্তব্য আমি করি নি, কারণ সেটা আমার রুচিতে বাধে। অবশ্যই দ্বিমত হয়েছে এবং আপনার post এ নিজের মতামত জানিয়েছি মাত্র। হঠাৎ সে প্রসঙ্গ এখানে এলো কেন, সেটা ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না। আলোচনা সুস্থ পথে এগোবে এটাই কাম্য ছিল, তাই আপনার অনেক সমর্থকের মতো ছদ্মনামের আশ্রয় নিতে হয় নি। আপনার লেখা আমার ভালো লাগে, কিন্তু রাজনৈতিক ভাবে একপেশে লাগে। আশা করি, পাঠক হিসেবে এ মত পোষন করার অধিকার আমার আছে। না হলে তো মত প্রকাশের সেই encounter ই হল এত বড় লেখা প্রকাশের পরও। আপনার নতুন লেখার অপেক্ষায় রইলাম মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার নিয়ে। সে মত আপনার পছন্দের হবে, সে guarantee দিতে পারলাম না ।