r2h,
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। লেখায় ছবি যোগ করার টেকনো এখনো সরগড় হয়নি।
প্রতিভা দিদি,
ছবি যোগ করা শিখতে আরো সময় লাগবে। এখনকার ছবি ও তার একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার ভবিষ্যতের জন্য তোলা রইলো। অনেক ধন্যবাদ ও ভালবাসা।
r2h
বাপ্রে! এতো স্টেপ! আপনার অশেষ ধৈর্য।
কোনো লেখাই পড়ার তেমন সময় পাই না, এমনকি নিজের লেখাও। তবে একদিন নিশ্চিত লেখায় ছবি যোগ হবে
মারিয়া,
এই লেখাটি তোমার, ভাল থেকো ভাই। আগামী বইমেলায় দেখা হবে।
ar
ঠিক বলেছেন, সিরাজগঞ্জ টাউন। আমার সাকিন যমুনার পার।
অতশত লেখার ক্ষমতা কী আছে? তবু চেষ্টা থাকবে, এইটুকু বলতে পারি।
একলহমা,
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
3 ball 2 run,
আপনাকে আনেক ধন্যবাদ।
r2h,
শুধু চেষ্টা নয়, অধ্যবসায়ও বোধহয় চাই! :)
আবারও ধন্যবাদ
ar,
অবশ্যই চেষ্টা থাকবে, আগেই বলেছি।
একদা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসংখ্য নিউজ ও ব্লগ লিখেছি, ভবিষ্যতে আরও লেখার ইচ্ছে রাখি। তবে মুক্তিযুদ্ধে নারী -- এটি একটি অনুসন্ধানী গবেষণার বিষয়। অনেকে এই নিয়ে কাজ করছেন।
সহ লেখিকা রুখসানা কাজল আপারও এই নিয়ে গবেষণা আছে। ওনাকেও লিখতে বলবো।
বাড়িতে গেলে মঞ্জু খালাকে জিজ্ঞাসা করে ছবির অন্য সহ যোদ্ধাদের নাম পরিচয় জানতে হবে। সত্যিই এটি খুব শক্তিশালী একটি আলোকচিত্র।
আগ্রহের জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ
কল্লোল দা,
অনেকটাই ঠিক বলেছেন। এ বিষয়ে আলাদা করে পরে বলছি।
সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা
কল্লোল দা ও অরণ্য,
বেশ আগের কথা। এক ছুটির দিনে আমি আর অবসরপ্রাপ্ত বৃদ্ধ মা টিভি নিউজ দেখছিলাম। খবরে কোনো একটি বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিজাবী ছাত্রীদের বক্তব্য দেখাচ্ছিল।
হঠাৎ মা বলে উঠলেন, গরমের মধ্যে এরা কি সব পড়েছে রে!
আমি বললাম, মা, আমরা বোধহয় আবার পাকিস্তানে ফিরে যাচ্ছি।
মা সংগে প্রতিবাদ করে বললেন, নাহ, পাকিস্তান আমলে এসব গোড়ামী ছিল না। তখন সিরাজগঞ্জের মতো মফস্বলে কলেজে পড়ার সময় আমরা রীতিমতো স্লিভলেস ব্লাউজ পড়েছি, ছেলেমেয়ে একসাথে মঞ্চ নাটক করেছি, মিছিল মিটিং লেগেই থাকতো। এতো বোরখা, হিজাব, নেকাবের বালাই ছিল না!
-------
আসলে হিজাবের এই বাড়াবাড়ি স্বাধীন বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে হয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষার আস্কারায়। আর জিয়া-এরশাদ-খালেদা- হাসিনা সরকার বরাবরই জামাত-হেফাজত মৌলবাদীদের ভোট হাতানোর কৌশলে এই অবিজ্ঞান আসমানী শিক্ষাকে পুষ্ট করেছেন। ফলে দশকের পর দশক ব্যাংগের ছাতার মতো গজিয়েছে মাদ্রাসা, সমাজের সর্বত্র ছড়িয়েছে হিজাব, বেহেশতের খোয়াব, মসজিদ ও মাজার সংস্কৃতি।
কিন্তু মোল্লাতন্ত্রই শেষ কথা নয়। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঘটে যাওয়া শাহবাগ গণবিস্ফোরণ এবং গত বছরের কিশোর বিদ্রোহ জানান দিয়েছে, ওই খোরমা-খেজুরের সংস্কৃতির বাইরে প্রজন্ম '৭১ এবং দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ প্রজন্ম ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি নিচ্ছে অন্য এক বাংলাদেশ বিনির্মানের। ১৯৫২ ও ১৯৭১ যাদের চেতনার মূল ভিত্তি।
একারণে "হারাম" বলে শত সহস্র ফতোয়া জারি, এমনকি বোমা মেরেও পহেলা বৈশাখে নববর্ষ উদযাপন বা একুশেফেব্রুয়ারির প্রভাত ফেরি বন্ধ করা যায়নি। যেমন গলা কেটেও বন্ধ করা যায়নি অভিজিৎ রায়দের কন্ঠস্বর।
আসলে এরাই আগামী বাংলাদেশ। শুভ
পুনশ্চঃ সাবেক রেডিও অফিসের আপার ক্লার্ক মা সৈয়দা আজগারী সিরাজী (৭৮) বছর দশেক ধরে গুরুতর এলঝেইমার্সে ভুগে এখন পুরোপুরি স্মৃতিভ্রষ্ট। এমনিতে তেমন কোনো অসুখ-বিসুখ নেই তার। আহারে আমার দুঃখি মা, জননী!
ভাই r2h,
অধ্যাবসায় সফল হয়েছে। মূল লেখায় ছবি যোগ করেছি, মন্জু খালারও এ সময়ের একটি ছবি দিয়েছি। অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।
হখগ, সুকি, অরণ্য,
সংগে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। চলুক
বুলবুল,
এ লেখা ভারত-পাকিস্তানের নয়, মুক্তযোদ্ধা মঞ্জু খালার ওপরে একটি ফটোপোস্ট মাত্র।
কোথাও কী বুঝতে ভুল হলো?