আকাবাবু কি নক্সাল আমলের কথা বলছেন? মায়ের মুখে ওরকম শুনেছি। কলকাতা আর শহরতলীতে রাজনৈতিক হিংসার ভয়ে ছাত্ররা দিশাহারা হয়ে যাচ্ছে, এটা খুব অচেনা ঠেকল । বনধের দিন আমরা অনেক ছেলেরা রাস্তায় নেমে ব্রতীন বাবুর ভাষায় ব্যাটে-বলে হতাম। আবার বিচ্ছিন্ন একটা দুটো ঘটনা হতেই পারে। কিন্তু মাগিং ইত্যাদি বেশ কিছু ক্যাম্পাস এরিয়ায় একটা রেকারেন্ট ফিচার। আমি এখানে কল্কাতা দুর্গাপুর খরগপুর আর মালদা টাউন এই চার জায়গার কথা বলছি।
lcm | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৪ | 69.236.161.19
চাপিনো কিন্তু প্রিপারেশনের ওপর - অখাদ্য প্রিপারেশনও আছে। ডিপেন্ড করছে। সুতরাং, ছবি দেখে বেশী ইয়ে হোয়ো না...
ppn | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১১:০২ | 216.52.215.232
* বর্ণনা
ppn | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১১:০২ | 216.52.215.232
চাপিনোর ছবি দেখে আর বর্ণণা পড়ে আমারই নোলা সকসক করছে।
nyara | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৬ | 203.110.238.17
আকাটা রিমির পাল্লায় পড়ে ঘাসপাতা খেয়ে গোল্লায় যাচ্ছে। চাপিনোর কথা শুনে বলে খায় না মাথায় মাখে!
lcm | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৫ | 69.236.161.19
চাপিনো নিয়ে কথা হচ্ছে বুঝি। বেশ।
nyara | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৭ | 203.110.238.17
দুকুরদি, ওদেশে থাকতে সেটা দেশের বিরিয়ানি আর চাঁপের জন্যে বা রাস্তার রোলের জন্যে হত।
এখন হয় ভাল স্টেক, Cioppion কী হোবিজের ব্রেকফাস্টের জন্যে।
হাহাকার আর হাপিত্যেস করেই জীবন যাচ্ছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার।
siki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:১১ | 123.242.248.130
এইবার একটা সত্যি ঘটনা শোনাই।
স্বর্ণালী চার্টার্ড বাসে যায় আপিসে। তো, গত কয়েক মাস ধরে ওর স্টপেজে একজন ভদ্রলোক আসছেন, ভাঙাচোরা শরীর। দুটো পা-ই নেই, জয়পুর ফুট লাগানো। বাঁ হাতটা জাস্ট কাঁধ থেকে ঝুলছে, সেটা কাজ করে না। ডান হাতটা ঠিকঠাক, সেই হাতে একটা লাঠি ধরে ধরে বাসে ওঠেন, নামেন রেল ভবনের সামনে।
দুদিনের মধ্যেই পরিচয় জানা গেল, ভদ্রলোক বাঙালি। (পুরো গল্পটাই স্বর্ণালীর কাছ থেকে শোনা, আমি দেখি নি ভদ্রলোককে) তো, প্রথম পরিচয়েই তো জানা যায় না, আপনার এ রকম হল কী করে? আন্দাজ করে নেওয়াই যায় কোনও বড় রকম অ্যাক্সিডেন্ট থেকে বেঁচে ফিরেছেন তিনি। আস্তে ধীরে কাহিনি জানা গেল।
২০০৭ সালের ঘটনা। ভদ্রলোকের দাদা পরিবার নিয়ে আসছিলেন ভাইয়ের কাছে। এই লোকটি তখন সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত। এককালে ইনি চিদাম্বরমের সঙ্গে কাজ করেছেন, চিদাম্বরম যখন সুপ্রিম কোর্টের লইয়ার ছিলেন। ... যাই হোক, তাঁর দাদা আসছেন, নামবেন গাজিয়াবাদ জংশনে। ইনি গেছেন রিসিভ করতে।
তাঁর গলায় ছিল একটা সোনার চেন। কথা বলতে বলতেই খেয়াল করেছেন কেউ তাঁর গলার চেনটা ধরে টানছে পেছন থেকে। স্বাভাবিক রিফ্লেক্সে উনি অন্য হাত দিয়ে ঘাড়ের পেছনে সেই হাতটাকে চেপে ধরেছিলেন।
ছিনতাইবাজ একা ছিল না, তার কোনও সঙ্গী ছিল আশেপাশে। চেন নিতে পারে নি, কিন্তু অন্য জন ভিড়ের মধ্যে থেকে কীভাবে কে জানে, মেরেছে এক রামধাক্কা সামনের দিকে, ভদ্রলোক প্ল্যাটফর্মের ধারের দিকেই ছিলেন, পড়লেন ঠিক লাইনের ওপর, তখনই সেই লাইনে ঢুকছে তাঁর দাদার ট্রেন।
দুটো পা কেটে আলাদা হয়ে যাবার পরেও তাঁর হাতে ধরা ছিল ফোনটা। সেই ফোন থেকে লাস্ট নাম্বার কল করে কেউ যখন তাঁর দাদাকে ট্রেস আউট করে স্টেশনের মধ্যে, তখন ভদ্রলোক এক পুকুর রক্তের মধ্যে শুয়ে আছেন লাইনের ধারে। সবাই ধরে নিয়েছিল মরে গেছেন।
এর পরে পাশেই একটা ছোটো হাসপাতালে স্ট্রেচারে শুইয়ে রাখা হয় তাঁকে, কেউ চিকিৎসা করতে চায় নি, কারণ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, যদিও নাড়ী চলছে, কিন্তু ইনি আর বেশিক্ষণ বাঁচবেন না, এঁকে বাঁচানো কোনওভাবে সম্ভব নয়।
কিন্তু অসম্ভব আজও ঘটে। দাদার হাতে আসে ভাইয়ের ফোন, এবং সেই ফোনে সেভ করা ছিল চিদাম্বরমের পার্সোনাল নম্বর। চিদাম্বরমের ইমিডিয়েট নির্দেশে তাঁকে ভর্তি করা হয় গাজিয়াবাদেরই একটা ভদ্রস্থ হাসপাতালে, যশোদায়, মানে, বেশি নড়াচড়া করানোর কোনও উপায়ই ছিল না।
যশোদার স্পেশালিস্টরাও কিছু ভরসা দিতে পারেন নি, নিজেরাও অপারেট করতে ভরসা পান নি, অলরেডি এত রক্ত বেরিয়ে গেছে, পেশেন্টের বাঁচার কোনও চান্স নেই বলে তাঁরাও জানালেন। ... অতঃপর চিদাম্বরমের হস্তক্ষেপে দিল্লির অ্যাপোলো থেকে সেরা ডাক্তারদের টিম দৌড়ে আসে গাজিয়াবাদের যশোদা হাসপাতালে। বাহাত্তর ঘন্টা টানা অপারেশন চালাবার পরে ডাক্তাররা তাঁর জীবন বাঁচাতে সক্ষম হন।
টানা তিন বছর হাসপাতালে শুয়ে ছিলেন তিনি। কথা বলার শক্তি নষ্ট হয়ে গেছিল। বাঁ হাতটাও কেটে বাদই দিতে চেয়েছিলেন ডাক্তাররা, কিন্তু দেখতে বড় বীভৎস লাগবে বলে হাতটা রেখে দেওয় হয়েছে, যদিও কাজ করে না। তিন বছর ধরে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়েছেন তিনি। তারপর আরও এক বছর ফিজিওথেরাপি। জয়পুর পা লাগিয়ে হাঁটাচলা করার অভ্যেস। তারপরে আবার জয়েন করেছেন এই আগস্ট থেকে।
সুপ্রিম কোর্টে আর আসার চেষ্টা করেন নি, ওঁর এখন লক্ষ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কলকাতায় ফিরে যাওয়া, সুপ্রিম কোর্টে তো আর কলকাতায় পোস্টিং হবে না। চিদাম্বরমের অনুরোধে প্রণব মুখার্জি রেল মিনিস্ট্রিতে ভদ্রলোকের একটা পোস্টিং করে দিয়েছেন, তিন বছর এখানে কাজ করলে কলকাতায় পোস্টিং পেয়ে যাবেন।
এখন ওঁর মা থাকেন, ছেলেকে সাহায্য করার জন্য।
aka | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:০৩ | 75.76.118.96
আর ভারতে আমরা যখন স্কুলে যেতাম তখন চারটে লোককে একসাথে দৌড়তে দেখলেই আমরা কাছের যে দরজা খোলা পেতাম সেখানে ঢুকে পড়তাম, নিশ্চিত বোমাবাজি শুরু হবে। একবার স্কুলের সামনে একজন রক্তমাখা রামদা নিয়ে দৌড়তে দৌড়তে গেল। সে কি এক্সাইটমেন্ট।
Du | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:০৩ | 117.194.193.140
ন্যাড়াবু, আমার এখন প্রায়ই হচ্ছে এরকম, পাইগুলোর জন্য, বিশেষ করে পেকান পাইগুলোর জন্য ঃ(
dukhe | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:০০ | 122.160.114.85
আম্রিগায় আমার এক বন্ধু বাসায় ফেরার সময় দেখে তার কমপ্লেক্সে ধুন্দুমার । একজন দুমাদ্দুম গুলি ছুঁড়ছে । কেন ? তার বৌ অন্য কারো সঙ্গে চলে গেছে । সে আমাকে পরে বুঝিয়ে বলেছিল - "বোঝ - তুই হামাগুড়ি দিয়ে নিজের বাসায় ঢুকছিস, কারণ তোর অপরাধ তুই তার বৌকে এনে দিতে পারবি না !"
aka | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৯:৫৮ | 75.76.118.96
বাপরে কি শক্ত নাম। ওটা খাওয়ার আগে খায়? না পরে?
q | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৯:৫৫ | 121.241.218.132
কি আনন্দ। আজকে আমি লাস্ট স্ট্র অন ক্যামেল'স ব্যাক নই।
dukhe | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৯:৫৫ | 122.160.114.85
ওয়াশিংটন ডিসির মেয়র নাকি একবার বলেছিলেন - খুনগুলো বাদ দিলে ডিসির ক্রাইম রেট এমন কিছু বেশি না !
যাক বুঝিয়ে বলি, এখানে যেমন গান পয়েন্ট রবারি আছে, দেশে মস্তানি আছে, এখানে সিরিয়াল কিলারের ভয় আছে, তেমন দেশে যেখানে সেখানে বোম ফাটার ভয় আছে। যেকোন জায়গাতেই রুল অফ দা গেম মেনেই চলতে হয়। যেমন এখানে একলা রাস্তায় না হাঁটাই ভালো। তেমন দেশে মস্তানদের পাল্লা এড়িয়ে চলাই ভালো। রুল অফদা গেম মেনে চললে এখানে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা কম, আবার বিপদে পড়লেও আইনি সাহায্য পাবারও সম্ভাবনা বেশি। এইটুকুই তার মানে এই নয় যে এখানে কেউ কোনদিন বিপদে পড়ে নি, বা আমেরিকায় ক্রাইম খুব কম। অনেক উন্নত দেশের তুলনাতেই আমেরিকাতে ক্রাইম বেশ বেশি।
Bratin | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৯:২৩ | 117.194.99.48
স্যার TKN কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।
Jhiki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৫৮ | 182.253.0.99
মই কখন কাটলাম, টই তো আছে, কেউ তাঁদের হনি(?)মুনের কথা লিখছে না, এমনকি মিঠু আর তুমিও গল্প শেষ করলে না ঃ( নীনাদিও লিখতে লজ্জা লাগছে বলে কাটিয়ে দিলো!
kiki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৪০ | 59.93.195.128
ঝিকির মতো আমার ভিয়েতনামের অভিজ্ঞতা(ঐ মাংসপিন্ড কেসে)।এমনকি প্রবল ভীরে বেশ কয়েকবার ছিলুম, কিন্তু কোনো বাজে অভিজ্ঞতা নেই। যেটা দেশে ভাবতেও পারা যায় না।
কিন্তু ঝিকি আমি আর মিঠুই শুধু লিখলাম, তুমি আমাদের গাছে তুলে মই নিয়ে কেটে গেলে কেন?(টইতে)
ও না, পাইয়ের একটা পুঁচকি পোষ্ট ও আছে।
Paramita | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৩৩ | 198.95.226.40
"স্বপ্ন জাগানো রাত"
খড়গপুর ক্যাম্পাসে যখন এলাম, আহ্! বারোটা, একটা দুটো তিনটের রাত - রাস্তায় শুধু আমি আর আমার সাইকেল। ভয়ডরের কিছু ছিল না। প্রথম প্রথম সাইকেলে ওঠার চেষ্টা করতে করতেই হস্টেলে পৌঁছে যেতাম। ভাগ্গিস সার্কাস দেখার জন্য কেউ থাকতো না।
Paramita | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:২৯ | 198.95.226.40
"খারাপ লোকের খপ্পরে"
বেশিরভারটাই পড়েছি ভীড়ের মধ্যে, হাজার লোকচক্ষুর সামনে।
Jhiki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:২৮ | 182.253.0.99
সেতো বি ই কলেজেও দিত না! কেউ দশটার পর এসে গেটে আটকে গেলে আমরা সদলবলে গিয়ে তুমুল বাওয়াল করে তাকে ভেতরে নিয়ে আসতাম। আমি বাইরে থেকে গেলে অন্যরাও তাই করত ঃ)
Paramita | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৮:১৬ | 198.95.226.40
"একটু হাসো"
যদু হস্টেলে রাত দশটার পর ঢুকতে দিতো না। ডে স্কলার ছেলেপুলেকেও কাটতে হোতো অনেক আগে, ফেরার বাহন ধরতে হবে তো। তবে লেডিজ হস্টেলের ছাদে সারারাত আড্ডা মেরেছি - নিরাপত্তার অভাব হয় নি।
Jhiki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৭:৫৯ | 182.253.0.99
সিকি, ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই, তোমার পোস্টের ভরসায় কাল ছেলেকে নিয়ে টিনটিন দেখে এলাম, সে মোটামুটি শান্ত ভাবে দেখেছে, খালি দু-এক বার সীটে দাঁড়িয়ে পড়েছিল। সিনেমাটা আমাদের তিনজনেরই খুব খুব ভলোলেগেছে, ঠিক যেরকম চেয়েছিলাম, সেরকম।
Jhiki | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৭:৫৩ | 182.253.0.99
যাক, ইন্দোনেশিয়ায় আমরা বেশ আছি! কাল রতেই টিনটিন দেখে সোয়া বারোটায় ফিরলাম, মলের সিকিউরিটি ট্যাক্সি ডেকে দিলো (বাড়ী থেকে বেরোলে অ্যাপার্মেন্টের সিকিউরিটি ডেকে দিত, এটা এখানে কমন ব্যাপার)। গত পাঁচ বছরে চুরি, ছিনতাই ইত্যাদির একটাও ঘটনা কানে আসে নি, মেয়েদেরকে মাংসপিন্ড ভাবার মত পুরুষ ও চোখে পড়ে নি! অনেকমেয়ে অবশ্য নিজেদেরকে মাংসপিন্ড বানিয়ে বিদেশীদের চোখে পড়ার অপেক্ষায় থাকে, তবে সেটা অন্য গল্প। আর UAE সিকিউরিটি নিয়ে কথা বলার ই কোন দরকার নেই, কারো সাহস-ই হয়না ক্রাইম করার!
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৭:২৪ | 198.82.24.135
আগের পোস্টের ক্যাম্পাস ক্রাইমের লাইনটা আম্রিকা সম্পর্কে বল্লাম। দেশে এইরকম ক্যাম্পাস সিকিউরিটি পুরোটাই মানুষের শুভবুদ্ধি, ভাগ্য, সময়, ষষ্ঠেন্দ্রিয় কতটা প্রখর -- এইসবের উপর নির্ভরশীল।
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৭:২২ | 198.82.24.135
পঃ বঙ্গ কিন্তু সত্যিই অতটা খারাপ না। আমার লিংকের লিস্টিতে দেখুন, ইউপি বিহার এমপি মহারাষ্ট্র এরাই প্রথমদিকে আছে। ক্যাম্পাস ক্রাইম হয়। আর সেক্ষেত্রেও পুলিশ অনেক এফিশিয়েন্ট বেশিরভাগ রাজ্যেই।
নিরাপত্তার অভাবটা ঠিক কি, সেইটা আগে বোঝা দরকার। প্রাণে মরে যাবো এইটা মনে হয় কেউই ভয় পায়না চট করে। যেকোনো স্কেলেই হোকনা কেন, ক্ষতি হবে ভাবে। এর ওপরে আছে পুলুসের গাফিলতি বা ঘুষটুষ খাওয়া। একেক দেশে একেক রকমের সমস্যা আছে এবং থাকবে। কিন্তু দরকারে আপনি পুলিশকে পাবেন না জানলে নিরাপত্তার অভাবটা অনেক বেশি টের পাওয়া যায়।
riddhiman | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৬:৪৪ | 192.108.242.8
আমি কল্কাতার একটা ক্রাইম-প্রোন এরিয়াই ছোট থেকে আছি। যে বন্ধুর আমাদের সথে ওখনে টিউশন পড়ত, তাদের মা য়ে দের কি দুশ্চিন্তা, এক বিশেষ ধর্মের মানুষ আমাদের পাড়াই বেশী বলে। তবে হ্যঁ, ক্রাইম হত, ছিন্তাই হত, অন্য জায়গার থেকে বেশী। এই নানা কারণে আমেরিকর গরীব পড়ার সাথে ম্যাপ করা যায় শুধু একটাই অমিল -কোনদিন প্রাণের ভয় হয়নি।
ridhhi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৬:৩৪ | 192.108.242.8
কোথাও বুঝতে ভুল হচ্ছে। ক্যাম্পাস ক্রাইম এই দেশে একটা ফিচার। যার মধ্যে সেক্স ক্রাইম একটা বড় পার্সেন্টেজ। একটা নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সিতে হতেই থাকে। এটা আমার দেশের বিচ্ছিন্ন ঘটনা বনাম আপনার দেশের বিচ্ছিন্ন ঘটনার ব্যাপার না।সেরকম হলে তো আমার এক্কালের ফেভারিট বাংলা সিরিয়াল 'পুলিশ ফাইল্স' থেকে একের পর এক ঘটনা ঝারতে পারতাম। বেঙ্গল কত খারাপ দেখানোর জন্য।
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৫:৫৬ | 198.82.24.135
যাক অবশেষে রিমিদি লিখেছে। এর আগে পিপিও লিখেছিলো। খুবই চেনা ছবি।
rimi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৫:৪৮ | 75.76.118.96
আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা পঃ বঙ্গে কিন্তু আরো খারাপ। খড়দায়, আমার বাড়ির কাছে, হাঁটা পথে যাওয়া যায় এমন একটা গ্রাম মতন জায়গায় একদিন রাতের অন্ধকারে গিয়ে এক ভয়ানক দুর্বৃত্তের হাতে পড়েছিলাম, প্রায় রেপড হয়েই যেতাম সেদিন। সঙ্গে আবার ছিল এক বিদেশি বন্ধু। লোকটা ভয় দেখিয়ে আর মিথ্যে বলে আমাকে একটা জঙ্গলের মধ্যে টেনে নিয়ে গেছিল। বিদেশি বন্ধুটি থাকায় শেষ পর্যন্ত বেঁচে যাই। কিন্তু আমার বাবার দামী ঘড়ি যেটা আমার হাতে ছিল সেদিন, সেটা নিয়েছিল, আর প্রায় হাজার টাকা সুদ্ধু পার্সটাও নিয়েছিল।
এছাড়াও বাসে ট্রামে ফলো করার অনেক ঘটনা ঘটেছে, কম ভয়ের কিছু না। কলেজে প্রেম করার সময় প্রেমিককে নিয়ে দক্ষিণেশ্বরের রেল লাইনের ধারে একটা চমৎকার সুন্দর কিন্তু নির্জন জায়গায় গিয়েও মস্তানদের খপ্পরে পড়েছিলাম। কোনোমতে নিরাপদে ফিরেছি।
আমার উপদেশ হলঃ নির্জন জায়গায় অন্ধকারে কখোনো একা বা এমনকি দুজনেও যেও না। আর অচেনা লোকের কথায় কখোনো বিশ্বাস করো না।
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৪:৩৭ | 198.82.24.135
ভারতের অন্যান্য রাজ্যের নিরিখে পঃ বঙ্গ মরুদ্যান। আর পঃ বঙ্গের নিরিখে কলকাতা। ;-)
ridhhiman | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৪:৩৩ | 143.111.80.27
নেটফ্লিক্স থেকে বুঝলাম , কালো মানুষেরা বেসিকালি রগরের লোক, তবে কিছু হাড় শয়তান ও আছে। একবার একজন বলে ও তুমি ইন্ডিয়ান তোমরা তো সেই সব রাজদের দেশ থেকে যারা সব কিছু বিলিয়ে দেয়, তারপর চাটি মারার মত হাত উচিয়ে বলে, যাস্ট ফাইভ ড্লার্স মিয়াআআঅন ' আমি বাড় খেয়ে দিয়েও দিলাম। সবাই শয়্তান নয়, কিন্তু ঐ আমার জুনিয়ারের মত পেয়াজি মারতে যওয়াও কাজের কথা না। সে হেব্বি পন্দিত, আমকে রিচার্ড রাইট পড়িয়েছিল। ঐ বিঃদাঃ কে চমকানো পাব্লিককে মাল খেয়ে ফিরতে ফিরতে কালো প্রেসিডেন্ট কে নিয়ে দুটো কপচেওছিল। পরদিন ওয়েন্ডিসে ওকে করকানোর জন্য তিন্জন এল, একজন মেয়ে। আমি দুরে বসে মাস্টার্দ মাখাছি, ঐ জুনিয়ার্টা মিউ মিউ করে বলে 'আমি তো তোমাদের বন্ধু হতে চেয়েছিলাম' ওটা শুনে ঐ তিন টে কালো কুচ্কুচে মুখে পুরে্রা ক্লোস আপ টাইপ ঝকঝকে দাত ঝলকে ওঠে , যেন একশো ওয়াটের বাল্ব , প্রথমে পুরো রামকৃশ্ন টাইপ স্মাইল, তারপর দৈত্যের মত হাসি। ঐ ডায়াল্গ টা আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলে এখন হেবি খোরাক।, ইউপি বিহার জানি না, তবে কোল্কাতা আর পঃবঃর দুটো টাউনে থেকেছি, এখানকার মত শুকিয়ে যাইনি কখনো।
ridhhi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৪:১৪ | 143.111.80.27
পাকামি করে ইন্ডিয়ান এসোসিএশান কে কাটিয়ে নিজেই বাড়ি নিয়েছিলাম, গরীব পাড়ায় -পয়সা বাচিয়ে পরের বছর হন্ডা কিনব বলে। রুমমেট বিপ্লবী দাদা। ঐ দুজন ইনিদিয়ন । রাস্তা দিয়ে হাটতে হাটে্ত দেখি পাবলিক জটলা পাকিয়ে আমাদের দিকে চিত্কার করছে । সলা কি বলছে আমি তো বুঝিইই না , ঐ পাচ বছর থাকা পাবলিকো জানে না। জিদ চেপে গেল, নেটফ্লিক্স থেকে শুক্রবার শুক্রবার কাল মানুষে্দর নিয়ে সিনেমা আনিয়ে দেখি , সাবটাইতেল সহ। দাবীটাকি তো আগে জানা দরকার।
এসব সময় বিঃ দাঃ একদম স্তিফ হয়ে যায়, মুখ নিচের দিকে, ওদিক থেকে কেউ এলে, উল্টো ফুট্পাথে চলে যায়। এক্বার দেখি অন্য পাবলিক্টাও খেলে্ছ, ও-ও এক্লিভবে ফুট্পাথ বদলাচ্ছে। তারপর সামেনে এসে বলল, 'প্রেসিডেন্টো কালো, ওকে দেখেও পালাবে ?' সামলাও ঠেলা, আমি বিঃ দাঃ কে বললাম তেন্শ্ন নিও না, পুলিশো কিছু করে না, কোলোরাদ তে প্রোফের বাড়ি ছিন্তাই হল, পুলিশ বলে কোন গ্যাঙ্গ জানি, চোরাই মাল কোথায় বেচেছে জানি,গিয়ে নিয়ে আস। বন্ধুর ল্যাপ্টাপ ছিনতই হল বল্ল রি-ইম্বার্স ঝয়ে যাবে, চাপ নিও না।
ridhhiman | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৩:৪৭ | 143.111.80.27
একটাই কথা জানি, রাতের বেলা হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরতে ফিরতে, ওটা খুলে হাতে। আমার না, প্রচুর প্রচুর লোকের যারা এখানে গ্রাজুয়েট স্কুল করছে (মাঝারি মানের স্কুল বলছি বার্কলে টার্কলে নয়) আর সেই সুবাদে ছোট টাউনে থেকেছে। কল্কাতার বিপ্লবী দাদা থেকে রেসিয়াল রিলেশনের পন্ডিত গাম্বাট সব্বাই । খুলে হাতে । কোথায় স্বপ্ন ছিল সালা চে গুয়েভারার মত বুক চিতিয়ে বলব 'শুট ইউ কাউয়ার্ড ' তা না, বেকার একটা ফালতু জায়্গায়,ফালতু লোকদের হাতে, মানে যাদের ঠিক পুজিপতিদের ভেড়ুয়া বাহিনীও বলতে পারব না। মানে, এটার জন্য প্রেপায়ার তো সেভাবে কেউ করেনি, নাহলে মৃত্যু তা কোন ব্যাপার না । জয়েন্ট আই আই টি, সি সি ডির ছক, সব জলে। চে তো তাও কিছু রংরলিয়াও করে নিয়েছিল, আমাদের সেই বয়সে তো ভাল করে চুমুটাও খাওয়া হয়নি। কোয়ালিফারো বাকি। মানে টোটাল বাজে কেস।
pi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০৩:১৮ | 128.231.22.133
আকাদা, খুব ভাল রসিকতা। খুব হাসলামও ঃ)
টিম, ফিরে এসে লিখছি।
nk | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০২:৫০ | 151.141.84.194
কেকে, কেকে, কেকে- আছো, আছো, আছো?
nk | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০২:৪৯ | 151.141.84.194
"তাঁরা সবাই মিলে একমেবোদ্বিতীয়ম!" সব মানুষের মন মিলে গিয়ে যেমন এক অতিমানব, সেই যে দ্য লাস্ট কোশ্চেনে যেমন ছিলো! অথবা ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন কোষ,সবাই একা একাই সম্পূর্ণ, কিন্তু সকলে মিলে যেমন একটা মানুষ! সেরকম! এই ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিলেন না কেন, মোক্ষম যুক্তি খুঁজে পেয়ে উনি আপনাকে বাকালাভা খাওয়াতেন! ঃ-)
Sibu | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০২:০৭ | 74.125.59.185
পিএইচডি স্টুডেন্ট থাকাকালীন একটা ইউনিভার্সিটি শুটিং প্রায় প্রত্যক্ষ করার কপাল হয়েছিল। করিডোরে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছি (তখন খাওয়া যেত), হঠাৎ একটা ক্লাস থেকে বিপুল হইচই। এগোতে গেলাম, সেদিক থেকে একজন এসে আমাকে ধরে বলল - যেও না, ওদিকে গুলি চলছে। আমি তো টোটাল কনফিউসড, ৫০ ফুটের মধ্যে ক্লাস, গুলি চলেছে কিন্তু আবাজ শুনলাম না!! যাই হোক, খানিক বাদে ক্লাসের ছাত্ররা এক জনতাকে ধরে বের করল, সাথে একটি বন্দুক। পুলিশ এসে তাকে ধরে নিয়ে গেল। পরে শুনলাম বন্দুকটি ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের। জ্যাম হয়ে গেছল বলে গুলি বেরোয় নি।
মার্গোলিসের ক্লাস ছিল। ভদ্রলোক নিপাট ভালমানুষ। মাঝে মাঝে ওল্ড টেস্টামেন্ট নিয়ে ওনার সাথে ভাট দিতাম। জু তো, তাই ওটা ভালই পড়া। একদিন জিগ্যেস করেছিলাম - জেনেসিসে ভগবান বলেছেন - তাঁরা মানুষ সৃষ্টি করেছেন তাঁদের আদলে। তার মানে তো ভগবান নিজেই পলিথিইজম সত্যি বলে বলছেন। খানিক ঠোঁট কামড়ে ধরে ভদ্রলোক বললেন এটাকে আমরা ট্রিনিটির সম্পর্কে একটা রেফারেন্স বলে ধরি। চোখের লাল একটু বাদে সাদা হয়ে এল। আমি বুঝলাম আমার আজ একটা ফাঁড়া গেল।
তো মার্গোলিস এই প্রায় শুটিঙের ঘটনায় বেশ শেকন হয়ে গেছিলেন। কিছুদিন বাদে উনি আম্রিকা ছেড়ে পাকাপাকি ভাবে ইস্রায়েলে চলে যান। আমরা নিজেদের মধ্যে বলাবলি করলুম - ফ্রম ফ্রাইং প্যান টু ফায়ার।
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০২:০১ | 198.82.24.135
এইটায় কি কেউ আপত্তি করেছে? আমি নিজেই তো এরকম একটা ইউনিতে আছি যেখানে দুঘন্টার মধ্যে ৩৩ জন কে গুলি করে মেরে দেওয়া হয়েছিলো। বা ধরো, ছুরি দিয়ে মাথা কেটে খুন করেছে গার্লফ্রেন্ডকে, একটা কাফেটেরিয়ায়। বা, ফুটবল ম্যাচ দেখতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে গেছে একটি মেয়ে।
কিন্তু এইসবের পরেও কি এদেশে এই কোয়ান্টিটির অপরাধ হয়?
হ্যাঁ আম্রিগায় আমারও খুব ভয় লাগে। শুনেছি অনেক ভুতও আছে। বিশেষ করে ক্যালিফোর্নিয়ায়। ঃ)
পাই বিজেপি ক্যাডার বলি নি। বলেছি বিজেপি ক্যাডাররা রিক্রুট করতে পারে, তারপরে ট্রেনিং লাগবে তো, নইলে হবে কি করে? ঃ)
pi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫৩ | 128.231.22.133
না , টিম।
17 Nov 2011 -- 12:00 AM এর লাস্টের আগের প্যারাটা পড়ো।
এই বন্দুকের সহজলভ্যতা ইত্যাদি এখানকার ভালো আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থার অনেক সুফলকেই নেগেট করে দ্যায়।
pi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫১ | 128.231.22.133
আরে আপনি তো মনে হয় আমার ইনস্টিতেই !! মেইল করতে পারেন। কোর্স নং টা পাঠিয়ে দিতে পারি। অডিটের জন্য চলে আসতে পারেন। আজই ক্লাস আছে। যাবেন ?
ও হ্যাঁ, কোর্সে যে বইটা পড়ানো হয়, সেটা সিকোর দাদাঠাকুর। ঃ)
কোর্সে এমনকি কিউবার হেল্থ মডেল ও পড়ানো হয় ঃ)
এই ব্যাপারে আম্রিগাকে আমার সত্যি খুব ভাল লাগে ঃ))
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০১:৫১ | 198.82.24.135
ক্রাইমের ক্ষেত্রে ""খানাখন্দহীন"" দেশ বলে কিছু হয় না।
Tim | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০১:৪৮ | 198.82.24.135
পাইয়ের পয়েন্টটা ঠিক কি? আমেরিকায় বা অন্য কিছু দেশে সাইকো কিলিং হয়, সেক্স ক্রাইম হয়, অনেক সময় সহজে বন্দুক পাওয়া যায়। কিন্তু এই কারণগুলোর জন্য তুমি কি দেশের সাথে প্রথম বিশ্বের নিরাপত্তা ব্যবস্থা তুলনা করছো? মানে ইকুইভ্যালেন্ট বলছো এই দুটো সিস্টেমকে?
pi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩৮ | 128.231.22.133
s, আমিও জানিনা আপনি দেশের কোন ক্যাম্পাসে ছিলেন। আমি অন্তত তিনটে ক্যাম্পাসের কথা বলতে পারি, যেখানে , না সিনেমা দেখেই শুধু না, আমার রুটিন ই ছিল ল্যাব থেকে রাত তিনটে চারটেতে ফেরা।
আপনার কোন অসুবিধা হয়নি , খুব ভাল কথা। এখানে সব জায়গায়, সব ইউনিতে অসুবিধা হয়, এমন কথা কেউ বলেওনি মনে হয়। আমি তো অন্তত বলিনি। কিন্তু রিমিদি, আমি বা আমার পরিচিতদের এই ঘটনাগুলোও ঘটে। বেশ রেগুলার ইন্টারভ্যালে আর ভাল ফ্রিকোয়েন্সিতেই ঘটে চলে।
বোলিং ফর কলম্বাইন ভাল লেগেছে বলছেন, ঐ ঘটনাগুলো ফার ফেচড লাগেনি । ঐ ডকুতে তো ভর্তি এইসব ঘটনাই ঃ)
ও, আরেকটা কথা জানাই। সিকো এখানে ফেডেরাল গর্ভরমেন্টের হেল্থ ডিপার্টমেন্ট থেকে অফার করা কোর্সের ক্লাসে সিলেবাসের অঙ্গ হিসেবে দেখানো হয় ঃ)
এখানে হেল্থ সেক্রেটারির একটা লেকচার কিছুটা রেকর্ড করেছিলাম। তার বক্তব্যগুলো সিকোর থেকে খুব একটা আলাদা কিছু নয় কিন্তু ঃ)
সিকোতে তোলা প্রতিটা ইস্যুই এখানে স্বীকৃত, অরিজিনাল হেল্থ কেয়ার রিফর্মে সেগুলো অ্যাড্রেস করার চেষ্টাও হয়েছিল। এখন রিপাব্লিকানদের চাপে , ইন্সিওরেন্স আর ড্রাগ কোম্পানীগুলোর চাপে অনেক দফা মডিফাই হবার পরও বেশ কিছু জিনিশ বদলের প্রস্তাব এখনো রয়েছে।
S | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫২ | 128.231.155.50
পাই, মাইকেল মুর ইন্ডিপেন্ডেট দের কাছে আÒট্রা-লেফ্ট হিসাবে পরিচিত। আপনি কেবল এ টক শো দেখেন ? শন হ্যনিটি, রাশ লিম্বো এই নাম গুলোর সাথে পরিচিত ? এরা হছে গিয়ে আÒট্রা-রাইট। ইন্ডিপেন্ডেট মানসে মাইকেল মুর এর গ্রহণযোগ্যতা এদের কাছাকাছি বল যায়। বোলিং ফর কলম্বাইন ভাল লেগেছিল। ফারেন্হাইট ৯১১ মোটামুটি। আর সিকো ফার ফেচ্ড এবং নাটকীয়। এবার নিজের কথা একটু বলি। প্রয় দশ বছর হল এখানে। সাত বছর স্টুডেন্ট ছিলাম মিডওয়েস্টের একটি ইউনিভার্সিটি তে। অনেকবার মাঝরাতে বাড়ি ফিরেছি সিকিউরিটি ছাড়াই। কোনো অসুবিধা হয় নি। রাত দুটোর সময় সিনেমা দেখে দুটি মেয়ে ক্যাম্পাস থেকে হেঁটে বাড়ি ফিরছে - দেশে থাকাকালীন সেটা আমার কাছে অকল্পনীয় ছিল।
nina | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০০:১৭ | 12.149.39.84
উফ!! * Sarah Lawrence College আর পারিনা---এখন পালাই
Nina | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০০:১৬ | 12.149.39.84
নারে পাই---দিন দিন এই দেশটাও আতঙ্কের জায়গা হয়ে উঠছে--আর এই বন্দুক তাতে ঢালছে আগুন ঃ-(( দেখেছি----মাইকেল মুরের সিনেমা--খুব স্পষ্ট বক্তব্য রাখেন ---ওর মেয়ে পড়ত আমার মেয়ের সঙ্গে অরহ অয়্রেনএ এ-- খুব অমায়িক ক্যামেরা-শাই মানুষটি--- যাই মিটিনে ঃ-((((
pi | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ০০:০০ | 72.83.76.29
কাল আমার খুব খুব রেয়ার এবং শুধু আমার সাথেই ঘটা বা আমার জানা ঘটনা, যেগুলো নাকি নেহাতই পাতি ও খুচরো, সেগুলো শেয়ার করা দেখে একজন এটা পাঠালো। তাদের ইউনির পরশুর ঘটনা। সে জানিয়েছে, সে ও আশেপাশে সব ছাত্রছাত্রীরাই আতঙ্কিত। এই ঘটনার আগেও এমন কিছু ঘটেছে, যাতে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে।
INCIDENT: Shooting Near Campus
OCCURRED: November 13, 2011 at approximately 3:25 AM
LOCATION: 1004 South Lincoln Avenue, Urbana
BRIEF DETAILS:
The Urbana Police Department is investigating a shooting that occurred near campus at 1004 South Lincoln Avenue, Urbana.
On November 13, 2011 at approximately 3:25 AM, a shooting occurred near campus during a party at 1004 South Lincoln Avenue in Urbana. An altercation developed between attendees and the offender fired several shots into the crowd, which was estimated at more than 100 people. Three people were shot and transported to the hospital. One of the victims is a University of Illinois student.
LSU তে গত বছরই খুন হয়েছেন দুজন ছাত্র, এখানে মাঝে সাঝে লেখে,এরকম একজনের পরিচিত। হ্যাঁ, সেও একরকম করে নিরাপত্তার অভাব বোধ করে বৈকি।
এদেশে মানুষের হাতে বন্দুক অতি সহজলভ্য হওয়াটা, যখন তখন দুমদাম গুলি চালিয়ে দেবার ট্র্যাডিশন, আর কিছু মানুষের সাইকো মনোবৃত্তি ( বা ড্রাগ রিলেটেড আচরণ) যে ৯১১ কি ভালো আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে অনেক ক্ষেত্রেই নেগেট করে দ্যায় আর তার থেকে একটা নিরাপত্তাবোধহীনতা আসতে পারে সেটা বলতে গেলে অবশ্য বিজেপির ক্যাডারসুলভ আচরণ করা হয়ে যাবে। আম্রিগা নামক ভূস্বর্গের পথের একটু অধটু খানাখন্দের ছবি তুল্লেই অন্ধ দেশভক্তির তকমা জুটে যাবে ঃ)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন