কুমু, হি হি। হ্যাঁ আমরা সবাই ভালো। কারোর ই আর শেষ পর্যন্ত্য জ্বর আসে নি। হাঁচি আর নাকের জ্বলের উপর দিয়ে গ্যাছে।
থেঙ্কু।
kumu | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ১৭:৩১ | 122.160.159.184
কিকি,ছেলে,মাণিক সবাই ভাল তো?
কাজাচ্ছি,বাধ্য হয়ে। কাল তিনটে বিয়েতে যেতে হবে,হবেই।এদিকে কলকাতায় আমাদের ফেমিলিতেই কাল একাধিক বিয়ে।
নেতাইকে দেখে সবাই বে কর্তে উৎসাহ পেয়ে গেছে।
kiki | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ১৭:২৫ | 59.93.214.52
সবাই কাজাচ্ছে?
aranya | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৫২ | 144.160.226.53
জা ই-র কিশোর রচনা দেখছি অনেকগুলো ই পড়িনি, কোন সমগ্র পাওয়া যায় কিনা দেখতে হবে। তবে যে কটা পড়েছি - টুকুনজিল, কাজলের দিনরাত্রি - আরও কয়েকটার নাম মনে আসছেনা (আকা দুঃখ করো না, আমার স্মৃতিশক্তির অবস্থাও তথৈবচ ) - নিশিকে ক, অসাধারণ সব গল্প।
aranya | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৪৪ | 144.160.226.53
নিশি ঠিকই বলেছেন। প্লটের পুনরাবৃত্তি আছে; কপোট্রন-ধারী রোবটরা বার বার ঘুরে ফিরে আসে, আর আউটার স্পেস। আসলে জা ই আর হু আ - এই দুই ভাইয়ের ওপর আমার পক্ষপাতিত্ব একটু বেশী। এদের দুজনের, বিশেষতঃ জা ই-র লেখায় মানুষের ওপর, বাংলাদেশের ওপর অসীম ভালবাসা এত স্পষ্ট - বড় ভাল লাগে পড়তে। কদিন আগেই রাত জেগে জা ই-র সায়েন্স ফিকশন সমগ্র তিন খন্ড পড়লাম, তার মধ্যে বেশ কিছু উপন্যাস অবশ্য আগেই পড়া ছিল। কলাম সমগ্র-ও পড়লাম একটা - বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় গত কয়েকবছরে দেশের সাম্প্রতিক বহু বিষয়ে কলম ধরেছেন - একই অনুভূতি - দেশের সাধারণ লোককে বড্ড ভালবাসেন এই লেখক - খাঁটী মানুষ।
aka | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৮:৩০ | 75.76.118.96
এই গুরুর লোকজনের স্মৃতিশক্তি দেখে আমি ইনফেরিয়োরিটি কমপ্লেক্সে ভুগি। এমন ব্রেণগুলো ধরে ধরে পরীক্ষা করা উচিত। উফ্ফ, আমি যেকোন জিনিষ একদিনের বেশি মনেই রাখতে পারি না।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৭:৪১ | 151.141.84.221
জাফর ইকবালের কল্পবিজ্ঞান ভালো তবে কয়েকটার পরেই রিডান্ডান্ট লাগে। প্লটগুলোও সবই প্রায় ওয়েস্টার্ণ মডেলের ঝাড়পিট টাইপের তবে রোবটেরা করে। প্রথমদিকের কয়েকটা ছাড়া সেরকম ওরিজিনাল ব্যাপার না। কিন্তু ওঁর লেখা কিশোর গল্প গুলো কিন্তু অসাধারণ তাজা, গল্পের ভিতর দিয়ে এমন একটা সাহসী নতুন দুনিয়া দেখা দেয়-কয়েকটা রেকো করছি, আমার বন্ধু রাশেদ, নীতু ও তার বন্ধুরা, কাজলের দিনরাত্রি, টুকুনজিল, বকুলাপ্পু, বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর ইত্যাদি।
aranya | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৬:২৫ | 144.160.226.53
কল্পবিজ্ঞান নিয়ে ভাল আড্ডা হয়েছে দেখছি। পশ্চিমবাংলায় তো এখন আর কল্পবিজ্ঞান ভিত্তিক লেখা প্রায় চোখেই পড়ে না। বাংলাদেশের জাফর ইকবালের লেখা হয়ত এখানে অনেকেই পড়েছেন, না পড়ে থাকলে সোচ্চারে রেকমেন্ড করছি - ওর সায়েন্স ফিকশন সমগ্র - সব কটা পার্ট।
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৬:১৩ | 107.3.242.43
কি জানি, ঠিক মনে করতে পারছি না তো। একেক বার মনে হচ্ছে পড়েছি, কিন্তু পুরোপুরি মনে আসছে না!
Nina | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৪:৩৬ | 69.141.168.183
আরে দেখ দেখ ক্ষি ক্ষান্ড ঃD
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০৪:৩৩ | 151.141.84.194
কেকে, ফিরে এসেছি। ঃ-) কেকে, "কিংশুকের মনের দরজা" বলে একটা গল্প ছিলো আনন্দমেলায়। এক কিশোর হঠাৎ করে পাখি প্রজাপতি ঘাস লতা গাছপালা এদের কথা শুনতে শুরু করে, আবার জ্বর হবার পরে সব ভুলে যায়। ওটা কার লেখা গল্প ছিলো মনে আছে কি?
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:৪৪ | 107.3.242.43
না পিপি, চিনি না।
pipi | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩৮ | 129.74.191.152
কলি, তুমি তো নক্সভিলে থাকো। সঙ্গীতা -প্রতীক এদের চেনো?
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:৩১ | 122.167.120.22
কেকে ওষুধ তো খাচ্ছি, তখন কমেও যাচ্ছে। কিন্তু কয়েক ঘন্টা পর পর আবার প্রবল কাঁপুনি দিয়ে ফিরে আসছে। যাই গো এবার। তোমাদের দুজনকে অনেক থ্যাংকিউ, তোমাদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে মনটা ফুরফুরে হয়ে গেল। অভ্যু থাকলে অবিশ্যি আরো জমে যেত। টা টা
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৯ | 122.167.120.22
এণাক্ষী চট্টোপাধ্যায় তো আর বেশি লিখলেনই না। ঠিকই বলেছ বাংলা কল্পবিজ্ঞান নিয়ে আরো কাজ হতে পারত। কিন্তু কোনো অদ্ভুত কারণে এইসব লেখকলেখিকারা প্রায় সবাইই একসঙ্গে এই ধরণের গল্পগুলো লেখা বন্ধ করে দিলেন!!!
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৯ | 151.141.84.194
আমিও তো এখন গোলাম হোসেনের জুতা পরতে চল্লাম। উপায় নাই হে সিরাজ, এ যে পলাশী! ঃ-) ভালো থেকো গো সবাই। চলি।
গেলাম হে নিশিকান্ত আর কেকে। তোমরা বাপু আমাকে বাদ দিয়ে ভালো ভালো গল্প নিয়ে বেশি আলোচনা কর না। খুব হিংসে নিয়ে যাচ্ছি। ঃ-(( কী জানি ঘুম আসবে কিনা! হয়তো আড্ডার লোভে আবার ফিরে আসব!
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৬ | 151.141.84.194
আহ, ব্যাং কেকে থ্যাংকু। অখন মনে পড়েছে। ঃ-) এঁরা খুব সুন্দর আবহ ও সৃষ্টি করতেন! বাংলা কল্পবিজ্ঞানের অনেক প্রতিশ্রুতি ছিলো, অন্যরকমের একটা জগৎ আমরা পেতে পারতাম। কিন্তু সেসব হলো না কিছুই।
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৬ | 107.3.242.43
এখনও জ্বর যায়নি? ওষুধ খাচ্ছোনা?
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৪ | 122.167.120.22
এঃ, এমন ভালো আড্ডাটা ছেড়ে যেতে হবে এবার। ঃ-(( আবার তিনি প্রবল কাঁপুনি দিয়ে আসছেন।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৩ | 151.141.84.194
শীর্ষেন্দুর একটা গল্পে একজন মহাকাশযানে বসে খই আর কলা খাচ্ছিলো, এটা কোন্ গল্প? লোকটার নামও খুব মজার ছিলো যদ্দুর মনে পড়ে, কিন্তু এখন আর নামটা মনে পড়ছে না।
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৩ | 107.3.242.43
হ্যাঁ হ্যাঁ, তারসপ্তকের শেষে গলা তুলতে পারলে সেই ফ্রিকোয়েন্সীর শব্দতরঙ্গে কাঁচ ফেতে যাবে এমনি ভাবে সেট করা ছিলো।
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২৩ | 122.167.120.22
হ্যাঁ নিশি, ঐ গানটাই, আর ঐ গল্পটাই। আয়না চিরে যাবে।
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২২ | 122.167.120.22
বাজপাখীর ডানা গল্পের ছেলেটার নাম মনে পড়ছে না। ছেলেটির মা মহাকাশ গবেষণাগারে কাজ করেন। পৃথিবীর বাচ্চারা সব ক্যালকুলেশন করতে ভুলে গেছে, সবাই যন্ত্রগণকের উপর নির্ভরশীল। ছেলেটির দাদু ছেলেটিকে নামতা শেখাবেন বলে ছেলেটির মা বিরক্ত হবেন। পরে একটি প্রাচীন সূত্র ধরে কীভাবে দাদু এবং ছেলেটি মিলে অঙ্ক কষে মায়ের কাজের জায়্গার সমস্যার সমাধান করবে সেই নিয়ে ছিল গল্পটা।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:২০ | 151.141.84.194
কেকে ব্যাং, ঐ গানটা গাইছিলো? আকাশে পাখি কহিছে গাহি মরণ নাহি মরণ নাহি-? আয়না চিরে গেল শেষে গিয়ে?
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৯ | 107.3.242.43
ভুল বানানটা তুমি না বলে দিলে আমি খেয়ালই করতাম না ঃ)। এণাক্ষী চট্টোপাধ্যায়্যের গল্পে ছেলেদের নাম গুলো বেশ অন্যরকম হতো, ঐ শবলু, আরেকটা গল্পে একজনের নাম ছিলো নোন্তা।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৮ | 151.141.84.194
এণাক্ষীর বেশ কিছু অনুবাদ পড়েছিলাম। সুন্দর। বাজপাখির ডানা মনে পড়ছে না, কীরকম ছিলো গল্পটা? বৃষ্টি চুরির গল্পটা একটু একটু মনে পড়ছে, একটা পাগলাটে লোক একটা অ্যালয়ের গোলক তৈরী করে হ্রদের জল শুষে ফেলে মেঘ বানিয়ে সেসব নিয়ে পালাতে চাইছিলো, আরো কীসব হুমকি দিচ্ছিলো, তাকে বোকা বানিয়ে আরেকজন তাকেসমেত যান নিয়ে পালিয়ে গেলো! ঃ-) সুনীলের লেখা ছিলো কি ওটা?
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৭ | 122.167.120.22
ছি ছি কৃত্তিম বানান লিখেছি দেখে ..... ঃ-((
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৬ | 122.167.120.22
হ্যাঁ, হ্যাঁ, তারসপ্তক।
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৫ | 107.3.242.43
হ্যাঁ হ্যাঁ, শবলুর গল্পটার নাম ছিলো তারসপ্তক। আমারও খুব ভালো লেগেছিলো।
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৪ | 122.167.120.22
হ্যাঁ নিশি, মনে পড়েছে, খুব মিষ্টি গল্প ছিল ওটা। বাণী বসুর প্রথম যে ছোট উপন্যাসটা খুব ভালো লেগেছিল, সেটা ছিল অপারেশন অরিন্দম। আর কল্পবিজ্ঞানের গল্পের কথাই যখন বলছ, তখন আরেকজন লেখিকার কল্পবিজ্ঞানের গল্প আমার খুব ভালো লাগত, এণাক্ষী চট্টোপাধ্যায়। ওনার প্রথম যে গল্পটা পড়েছিলাম, সেটা ছিল বাজপাখীর ডানা। তারপর আরেকটা গল্প ছিল কৃত্তিম মেঘ বানিয়ে বৃষ্টি চুরি করার গল্প। আর সবচেয়ে মজার লেগেছিল, শবলু বলে একটা ছেলে কীভাবে পঞ্চাশ বছর পরে তার ঠাকুরদার গাওয়া গানের রেকর্ডিং উদ্ধার করবে।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১৪ | 151.141.84.194
বাণী বসুর আরেকটা কল্পবিজ্ঞান কতদিন ধরে খুঁজছি, "জেগে ওঠো"। সারা পৃথিবী জুড়ে বাচ্চাদের ঘুমিয়ে পড়ার গল্প। কারু কাছে থাকলে প্লীজ স্ক্যানাবেন আর মেলাবেন। ঃ-)
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:১২ | 107.3.242.43
নিশি, তাইই মনে হচ্ছে।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৯ | 151.141.84.194
ব্যাং, হ্যাঁ, কাঠবেড়ালির ছাপগুলো যেন উঠে উঠে থাকে, এমন চাইবে। লে কাকুর কাছে চাইবে। ঃ-)
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৮ | 151.141.84.194
কেকে, কল্পবিজ্ঞান সংখ্যাতেও কোনো উপন্যাস ছিলো, সেটা কোনটা? ঘনাদার চিংড়ি বৃত্তান্ত?
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৭ | 122.167.120.22
বাণী বসুর গল্পটায় কি একটা বাচ্চা মেয়ে কাঠবেড়ালী ছাপ জামা চাইবে? ঐ গল্পটা আমার খুব প্রিয় ছিল।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৭ | 151.141.84.194
ব্যাং, গল্পটার আরো কিছু ধরতাই দাও, নাহলে ধরতে পারছি না একদম। আচ্ছা, "এইখানে পা রাখিস" কার লেখা ছিলো?
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৬ | 107.3.242.43
না দ্বিতীয় পৃথিবী অন্য সংখ্যায় ছিলো। ওটা সেই সম্পূর্ণ উপন্যাস হিসেবে ছিলো।
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০১:০৪ | 151.141.84.194
আমার কেবলি লীলা মনে হয়, ঐ "সৃষ্টি ভাসিয়ে নিচ্ছে" মনে পড়লেই মনে হয় লীলা এমন করে লেখেন। ঃ-) এখন ভেবে দেখছি শীর্ষেন্দু ও ওভাবেই বলেন। ঃ-) ঐ সংখ্যায় ই কি বাণী বসু দ্বিতীয় পৃথিবী লেখেন?
অটোবড়ি মেশিনের আবিষ্কারক ভদ্রমহিলা নিজের রোবট পরিচারিকাকে বলছেন, 'কী রে বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে?" "হ্যাঁ মা খুব বৃষ্টি হচ্ছে, সৃষ্টি ভাসিয়ে নিচ্ছে।" তখন উনি মেশিন মেঘস্তরের উপরে পাঠিয়ে দিলেন, সেখানে গিয়ে ঢাক্না খুলে রোদে শুকোতে লাগলো বড়ি। ঃ-)
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৮ | 107.3.242.43
না ব্যাং, মনে পড়ছে না তো!
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৮ | 107.3.242.43
কক্ষণো না, শীর্ষেন্দুর। বড় লামার সৌরবড়ির সাথে গুলিয়ে ফেলোনা।
byaang | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৭ | 122.167.120.22
আনন্দমেলা নিয়েই যখন কথা হচ্ছে, তখন একটা পুজোসংখ্যায় একটা গল্প বেরিয়েছিল, সেটার নাম কিছুতেই মনে পড়ছে না, নিশি, কেকে বলতে পার? একটা ছেলে মাধ্যমিকের ছুটিতে বোর হচ্ছিল, ওর বাবা একটি নাইট স্কুল চালাতেন, ছেলেটিকে একদিন ওখানে নিয়ে গিয়ে ছত্রদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবেন - আজ থেকে এই দাদা তোমাদের পড়াবে বলে। ছেলেটার নাম যদ্দুর মনে পড়ে, বিভু ছিল। তোমাদের কি মনে পড়ে গল্পটা?
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৬ | 151.141.84.194
অটোবড়ি মেশিন মনে আছে, ওটা লীলা মজুমদারের। ঃ-)
kk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৫ | 107.3.242.43
কেন, শীর্ষেন্দুর অটোনাড়ু মেশিন, অটোবড়ি মেশিনের গল্পটা মনে নেই?
nk | ১৯ নভেম্বর ২০১১ ০০:৫৪ | 151.141.84.194
কেকে, হ্যাঁ। মালাকে উনি মানুষ করেছিলেন, মালা বলে ডাকতেন। মিলিন্দ নিজের তাস না দেখিয়ে বললেন ওনার সবচেয়ে কম দামের তাস উঠেছে, বলে বেরিয়ে গেলেন। কিন্তু বাকীরা ওঁকে বাচাতে পেরেছিলো শেষমেষ। ঃ-) ঐ সংখ্যাটার আর কিছু মনে আছে? আমার এই কটা ছাড়া কিসসুমনে নাই, অথচ তখন কতবার করে ওগুলো পড়েছিলাম!
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন