pi - বঙ্কিম পড়েন, একটা আইডিয়া পাবেন। তারপর খুশবন্ত সিং-এর "দিল্লী" পড়েন। এর বেশি বললে মার খাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:১০ | 72.83.76.29
ঘোড়ায় চড়াটা মনে হয়েছে। কিন্তু সেতো রাজপুতানায়। মুঘল হারেমের বিবিরা ও এসব করতেন নাকি ?
kk | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:১০ | 107.3.242.43
না পাই, ভাত খেলেই খারাপ আমি মনে করিনা। সিম্পল কার্বের থেকে কমপ্লেক্স কার্ব বেটার অপশন সবসময়েই। মানে সাদার থেকে লাল ভাত ভালো। তবে তার মানে এ নয় যে সাদা ভাত বিষবৎ। একটা কথা মনে রেখো, যেকোনো জিনিষই মডারেশনে খাওয়া খারাপ নয়। লাল চাল বা দুবেলা রুটিতে অসুবিধা থাকলে নিশ্চয়ই সাদা ভাত খাওয়া যাবে। তবে এক্সারসাইজও একটু বেশি করতে হবে, যাতে সেটা বার্ণ করা যায়। আর একটা মাপমতো খেতে হবে, অতিরিক্ত যেন না হয়।
আজকাল লোকজন খুব ওট্স খায়, সেটা আরেক অখাদ্য..... তবে আমার সোনা ছেলেটা বছর খানেক বয়স থেকে এখন অবধি রোজ বিকেলে আপেল সেদ্ধ দিয়ে দুধে রান্না করা ওট্স খেয়ে খেলতে যায় ঃ)
q | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৭ | 121.241.218.132
ও - আরেকটা কারণ - মুঘল বা রাজপুত মেয়েরা ঘোড়ায় চাপতো, তরোয়াল খেলতে জানতো। নেহাত অকম্মা ছিলো না।
lcm | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৬ | 69.236.161.19
এগ্জ্যাক্টলি! বসে বসে গুরু করে ভুঁড়ি.... লাল চাল, আলো চাল, যাই খাই ভুঁড়িতে গিয়ে লাগে যেন সব।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৬ | 72.83.76.29
কলিদি, ওক্কে। কিন্তু ধরো এই সাদা চালের ভাত তো আমাদের গাঙ্গেয় উপত্যকায় বরাবরের চালু খাবার। ভাত খেলেই শরীর খারাপ হবে, এমনটা কি বলা যায় ? বরম আমাদের বাঙালী পেটে অনেকেরই দুবেলা রুটি সহ্য হবেনা।
kk | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৫ | 107.3.242.43
আমার আবার হোলহুইটের সবকিছুই ভীষণ ভালো লাগে। হোলহুইটের টেস্টটা অ্যাকোয়ার্ড টেস্ট। আস্তে আস্তে অভ্যাস করলে পরে সাদা জিনিষ খেতেই পারবেনা। হ্যাঁ এল সি এম, গ্রামের মানুষ এত পরিশ্রম করেন বলেই অত ভাত খেলেও কোন অসুবিধা হয়না।
ব্যাং, আমি তো মল্এর ঐ চাল ঠিক কোনটা জানিনা? ঢেঁকিছাঁটা লাল গোল মিষ্টি গন্ধের চালের কথা বলছিলাম।
Jhiki | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০৩ | 182.253.0.99
পাই, দেশী, বিশেষ করে বাঙালী হেলদি খাবার সহজেই বানানো যায়...... যেমন সকালে আটার রুটি, খুব অল্প তেলে রান্না করা সব্জি (মানে কড়াই এ নামমাত্র তেল দিয়ে পছন্দসই ফোড়ন দিয়ে, তাতে সব্জি দিয়ে নেড়েচেড়ে চাপা দিয়ে দেওয়া), দুপুরে ভাত, আমি মাঝে মাঝে লাল-সাদা মেশানো ভাত খায়, শুধু লাল খাওয়া যায় না। পাতলা মাছ বা চিকেনের ঝোল, সেদ্ধ ডাল...... এইরকম আর কি......
ফাস্টফুড বলতে অবশ্য দোকানের কেনা খাবারই বোঝাচ্ছে। রোল, চাউমিন, চপ, উল্টোদিকে বার্গার, পিৎজা এইসব। স্লো ফুড মানে বাড়িতে বানানো খাবার। স্লো টার্মটা ঠিক সময় কত লাগবে সেই জন্য আসেনি। এটাকে ফাস্টফুডের উল্টো বোঝানোর জন্য অমনি নাম দেওয়া হয়েছে (যেমন সাদার্ণ ব্লটের সাথে আলাদা বোঝাতে নর্দার্ন ব্লট, উত্তর দিকের সাথে তার কোন সম্পর্ক নেই)। ফাস্ট বনাম স্লো তে মেইন ভিলেন হলো তেল,সিম্পল কার্বের থেকেও বেশি। রোল একটা ভাজা জিনিষ, সে আটা দিয়ে করো আর ময়দা। আটার রোল করলেও সেটা ভালো খাবার নয়, যেহেতু প্রচুর তেল ইউজ হচ্ছে। স্লো ফুড কেন ভালো? বাড়িতে বানালে লোকে হয়তো চেষ্টা করবে কম তেলে ভালো জিনিষ দিয়ে করতে। অবশ্য সেটা অনেক ক্ষেত্রেই থিওরেটিক্যাল। লালচাল শহরে পাওয়া যায় কিনা আমি জানিনা। কেউ যদি খুব সিরিয়াস হন তাহলে তিনি লালচাল না পেলে অনায়াসে সাদা ভাতের বদলে আটার রুটি খেতেই পারেন।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১১:০০ | 72.83.76.29
ডিডিদা, কিন্তু মুঘল হারেমের সুন্দরীরা ? কি, রাজপুতানার রানীরা ? কাংড়া কি মুঘল মিনিয়েচর পেন্টিং এ তো সব ললিত বেতসলতা !
q | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৯ | 121.241.218.132
pi - ঘি তো ছিলো। মোগলাই খানার মধ্যে নাহারি, পায়া ইত্যাদি পুরো ঘি চপচপে।
আমার থিওরিটা একদম ফ্যালনা নয় কিন্তু;-)
lcm | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৯ | 69.236.161.19
এখনও কোনো অসুবিধে হয় না। গ্রামের মানুষ সক্কাল সকাল এক থালা ভাত নিয়ে বসেন, দুপুরে/রাত্রে ও তাই। শরীরে কোনো মেদ নাই। ছিপছিপে।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৮ | 72.83.76.29
তাইতো ডিডিদা, এই মহামারী এখন ই তো ধরলো। ঐ জাঙ্ক ফুড খাওয়া বাড়ার পরে। আর সেগুলো তো বেশিরভাগ ই বিদেশী জাঙ্ক ফুড। পিজা, ম্যাকডি, কে এফ সি ইত্যাদি। তাই না ? আগের খাওয়াদাওয়াতে তো লাল চাল, হোল হুইট এসব চালু ছিল না। তাও তো তেমন অসুবিধে হয়নি ।
lcm | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৭ | 69.236.161.19
কিছুদিন আগে অবধি --- সাউথের হিরোদের - যেমন ভুঁড়ি, তেমন গোঁফ।
byaang | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৬ | 122.178.209.75
তা ইদানিংকার সুরেশ রায়নাকেই দেখুন না!
lcm | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৬ | 69.236.161.19
ঠিক কইসেন। এই আশির দশক অবধি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের দ্যাখেন। গাভাসকার সুগঠিত ভূঁড়ি, বেদী তো ভূঁড়ি দিয়েও ক্যাচ ধরতে পারতেন না, প্রসন্নর জালার মতন ...
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৪ | 72.83.76.29
হোল হুইটে আমার কিছুই ভালোলাগেনা ঃ(
তবে আটার ম্যাগি ভালোই লাগে। ওদিকে ম্যাগি খাওয়া তো ভাল না বলে প্রিজারভেটিভের জন্য। নাকি এখন সেটা ছাড়াও পাওয়া যাচ্ছে বোধহয়।
dd | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৪ | 124.247.203.12
মোটা = বিউটিফুল।
নারীদের সৌন্দর্য্য বর্ণনায় পৃথুলা, নিতম্ববতী এই সব বিশেষন খুব চলতো। ছেলেদের মোটা হওয়াও বেমানান ছিলো না। ইন্দ্রকে তো ঋগ্বেদে হে স্থুলকায় বলে ডাকা হয়েছে। ওনার উদর বিশাল সেটাও বলা হয়েছে। সেটাই চল ছিলো।
পুরাকালে যাবার দরকার কি? প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সৈন্যদের ছবি দ্যাখো আর এখনকার (যে কোনো দেশে, এনি কা¾ট্রী)। প্রথম দিকের অলিম্পিকের অ্যাথলেটদের চ্যাহারা দ্যাখো আর এখনকার। আকাশ পাতাল তফাৎ।
ভালো গাঁট্টাগোট্টা চেহারা তো হালের ব্যাপার। ডায়াবিটিস আর হার্টের মহামারী - ইন্ডিয়াতেও। ছেলেমানুষেরা তিরিশ পেরোলো কি ভুঁড়িতে শুগারে কলিস্টেরালে একেবারে নাস্তানাবুদ হয়ে জাচ্ছে, আর ক্ষি ভুঁড়ি !! চারিদিকে দেখি আর শিউড়ে উঠি।
lcm | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৩ | 69.236.161.19
হোল হুইট ব্যাপারটাই বিস্বাদ।
byaang | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫৩ | 122.178.209.75
ও কেকে, এখনকার মলগুলোতে দেখি ব্রাউন রাইস নামে একটা চাল কৌটোয় ভরে বিক্রি হচ্ছে, তার কেজিই একশোচল্লিশটাকা। তুমি কি সেই চালের কথা বলছ? নাকি সেই মোটা মোটা গোল গোল লালচালের কথা বলছ? সেগুলো যে খেতে অতি যাচ্ছেতাই! অবিশ্যি তোমার কাছে সেটাওকেও সুখাদ্যে পরিণত করার রেসিপি থাকবে, তাও আমি জানি।
Du | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫২ | 117.194.193.44
পাস্তা ব্যাপারটা হোল হুইটে যাস্ট - কি বলবো - নষ্ট। কেউ খায় না, এমনকী আমি যে কিনা সব ট্র্যাশ খাই তার জন্যও প্রায় অসম্ভব লেভেলে ঃ( চাউ টা দেখি নি whole wheat এর।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫১ | 72.83.76.29
দুদি, ঃ)
কিন্তু তাহলে এই গহনা পরে নট নড়ন চড়ন হয়ে থাকার ফলে তাঁর ওজন ক'কেজি বেড়েছিল ? ছবি দেখে তো এঁদের, নাঃ, জিরো সাইজ না হলেও পৃথুলাও লাগেনা !
q | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৫১ | 121.241.218.132
ক্যালরি ঝরানোর জন্যে শুধু জিমে গিয়ে এক্সারসাইজ করতে হয় কে বললো? মুঘল আমলের অন্দরমহল সম্পর্কে যা প্রচলিত আছে তাতে মনে হয় অন্য একটি উপায়ের ভালো মতন প্রয়োগ হত;-)
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৪৯ | 72.83.76.29
হুম্ম , থ্যাংকু !
এবার একটা বোকা বোকা কোশ্চেন করি ? মানে, এই ফাস্ট , স্লো এই টার্মগুলো কেন এল ? মানে, সাদা ভাত কি লাল ভাত ( আমাদের দেশে কি লাল ভাতের চল আছে ? মানে, শহরে ? ), একি তো সময় যাবে। ময়দা দিয়ে লুচি কি আটার রুটির চেয়ে অনেক ফাস্ট বানানো যাবে ? ময়দার চাউ আর আটার চাউ ( আটার ম্যাগি জানি, চাউ আছে কি ? ) বানাতে কি আলাদা সময় লাগবে ? রোল আটার রুটি দিয়ে করলে আর ফাস্ট ফুড থাকবেনা ?
Du | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৪৮ | 117.194.193.44
পাই আমের ফোর্টে দেখলাম - পাটরানীকে পরে থাকতে হতো চল্লিশ কেজি গহনা, তিনি হাঁটতেও পারতেন না, এক্সারসাইজ তো দুরস্থান। তাকে ডলিতে করে নিয়ে যত দাসীরা। ঃ(
kk | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৪৬ | 107.3.242.43
গুচ্ছের বানান ভুল হচ্ছে। ধুত!
kk | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৪৪ | 107.3.242.43
না, আমদের দেশের খাবার মানেই আনহেলথি তা মোটেই সত্যি নয়। আসলে হেলথি খাবার খেতে গেলে যেটা প্রথমেই বুঝতে হবে সেটা হলো কয়েকটা বেসিক ব্যাপার। কোন জিনিষ গুলো ভালো, কোনগুলো খারাপ। একটু উদাহরণ দিয়ে বলি, রিফাইন্ড কার্ব, ট্রান্স ফ্যাট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট এগুলো খারাপ তাই এড়িয়ে চলা দরকার। এগুলো কি কি? না সাদা ভাত, সাদা ময়দা (তার মধ্যে সাদা রুটি লুচি যেমন পড়বে তেমনই সাদা ব্রেড, পাস্তাও পড়বে), চিনি, ঘি বা মাখন, চর্বি ওয়ালা মাংস, ডাল্ডা বা শর্টনিং এইসব। উল্টোদিকে ভালো খাবার কি কি? যাতে ফাইবার আছে, যেমন ফল, সব্জি, হোলগ্রেন অর্থাৎ লাল আটা (ঐ রুটি, ব্রেড, পাস্তা সব, লাল চাল সব। কেউ যদি বেসিক নিয়ম মেনে খায় তাহলে সে যে দেশের খাবারই খাক না কেন, কোন অসুবিধে নেই। সাধারণত, আমাকে কেউ জিগ্যেস করলে তিনি কোথায় আছেন, তাঁর কাছে কোন ধরণের খাবার্গুলো রেডিলি অ্যাভেলেব্ল সেই দেখে আমি বলি।
ওবিসিটি, হার্ট ডিজিজ, হাইপারটেনশন এসব বাড়ার জন্য ফুড হ্যাবিট অবশ্যই দায়ী। সারা দুনিয়াতেই এখন ফাস্টফুড, জাংকফুডের রমরমা। সেগুলো সবই ঐ আগে বলা খারাপ জিনিষ দিয়ে তৈরী। মানুষ চট জলদি মুখরোচক খাবার খোঁজে, তাই এগুলোর দিকে ঝোঁকে। এখন বিশেষজ্ঞরা সবসময়েই বলেন জে মানুষ যদি 'স্লো ফুড'এ অভ্যস্ত হতে পারে তাহলে সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।
খারাপ খাবার খারাপ, ভালো খাবার ভালো। তার কোন দেশ হয়না। তোমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলাম কি? আরো কিছু জানার থাকলে বলো।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৪২ | 72.83.76.29
ডিডিদা, পুরাকালের ভারতীয় নারীরা যোগা ফোগা করতেন টরতেন ? ফিগার মেন্টেইন করতেন ক্যামনে ? রানীদের তো সারাদিন কাজ্কম্মোই ছিল না। মুটিয়ে যেতেন না ?
Du | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৯ | 117.194.193.44
রুটি বানানো পেলে ওর চেয়ে ভালো আর কি। আটার চিড়ে বানালে সেতো দেশীয় খাবারই হবে। কিন্তু কেউ বানাবে না। আস্লে মেধার পাচার তো আসল সমস্যা না, আসল সমস্যা হলো উদ্যোগীর অভাব বা মেনে নেওয়ার মানসিকতায় নতুন কিছু বার করবার মত মনের অভাব।
byaang | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৯ | 122.178.209.75
দু, এইটে মাথায় আসে নি, ট্রাই করব। ঃ-)
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৫ | 72.83.76.29
মানে, ধর, কোন জায়গার খাদ্যাভ্যাস তো সেখানকার জল হাওয়ার সাথে অ্যাডপ্ট করেই তৈরি হয়। স্বাস্থ্যের জন্যও তা অনেকটাই মানানসই হয়।
Du | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৪ | 117.194.193.44
ব্যাং, ও তো সিরিয়াস খেলে, তাই খেলা দিয়ে ব্ল্যাকমেল করতে পারো - যেমন - না খেয়ে খেললে তোমার মাসলটা হজম হয়ে যাবে - এইরকম।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩৩ | 72.83.76.29
মায়ের দেওয়া মোটা চাল মুখে তুলে নে রে ভাই বলে গান ধরেছি, এই শুনতে হল বলে ঃ)
ডিঃ মঃ
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:৩০ | 72.83.76.29
এই যে হেলদি খাবারের কথা উঠলেই কন্টিনেন্টাল খাবারের কথা বলা হয়। আমাদের দেশীয় খাবার কি সবই আনহেলদি ? এজন্য জিগাচ্ছি, যে এই ওবেসিটি, ডায়বেটিসের সমস্যা কিন্তু আমাদের দেশে আগে এমন ছিলনা। হার্ট ডিজিজ এখন যা বাড়ছে, তা মূলতঃ শহুরে এলাকায়, আর তার মূল কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে ফুড হ্যাবিট বদলে যাওয়া।
Du | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:২৯ | 117.194.193.44
ঝিকির ছেলের গল্প শুনে খুব ভালো লাগে। ইস আমার ছেলেটা বড়ই হয়ে গেল।
এখন আমার চেয়ে লম্বা হয়ে গিয়ে কোথাও হেঁটে গেলেই হাত দিয়ে আমার গলাটা জড়িয়ে রাখে আর যত সব অদ্ভুত আব্দার -- ও বলবে 'জলের উপর পানি -না' আর আমাকে বলতে হবে 'পানির ওপর জল' ও - বল খোদা আমি - বল খোদা ও - বল খোদা আমি - বল কোন মানে হয়? এইরকমি সব অদ্ভুত অর্কেস্ট্রা আর মাঝে মাঝেই থুতু থেকে বাঁচতে এদিক ওদিক লাফ। তাও করি, কারন আজকাল খুবই মনে হয় - আর কদ্দিনই বা এমন করবে।
ব্যাঙের দেওয়া লিং দুটো দ্যাখলাম। পরেরটা তো খাঁটি সত্য। তবে এট্টু বয়স না হলে ঠাহর হয়ে না।
সাধে ঠাকুর কয়েছিলেন "পোদো রে, হরমন কি আর চিরকালই হীরামন থাকে রে, ফোগলা? শুধু জপের মালা আর গ্যালাস থেকে যায়।"
byaang | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:২০ | 122.178.209.75
আমার তারপর মনে পড়ল, আমিও ছুটির পর টিফিন ফেলে দিতাম, টিফিনের সময় খেলতে গিয়ে খাওয়ার কথা মনেই থাকত না। তারপর আমার মায়ের চেনা একজন সেটা দেখতে পেয়ে দিনের পর দিন আমাকে ব্ল্যাকমেল করত, মাকে বলে দেবে বলে। তারপর একটু সেয়ানা হয়ে গেলুম ব্ল্যাকমেল সয়ে সয়ে। তখন আর ফেলতাম না, স্কুলের বাইরে ভিখারী দেখলে তাদের দিয়ে দিতাম। যেদিন ঐ এলাকায় ভিখারি খুঁজে পেতাম না, গার্গী বলে আমার একটা বন্ধু ছিল, তাকে বলতাম "আজ কাউকে পেলাম না, আজ তোকেই খেয়ে নিতে হবে'' এই বলে তার হাতে পাঁউরুটি,কলা সন্দেশ ধরিয়ে স্কুলবাসে উঠে যেতাম।
ppn | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৮ | 112.133.206.18
ক।
pi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৮ | 72.83.76.29
কেকেদিকে একটা কথা জিগানোর ছিল।
siki | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৭ | 123.242.242.16
এদিকে আজ হ্যাপি ফীট টু রিলিজ করছে থ্রিডিতে। এইবারে মনে হচ্ছে কেবল সিনেমা দেখার জন্য পার্সোনাল লোনের ব্যবস্থা করতে হবে।
siki | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৭ | 123.242.242.16
প্পনের লিস্টে
পেয়ার কা সাইড এফেক্ট।
byaang | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৫ | 122.178.209.75
কাল ছেলের স্কুলে পেরেন্ট-টিচার মিটিং ছিল। দিদিমণি এমন একটা অভিযোগ করলেন ছাত্রের নামে। শুনে আমি হ্যাহ্যা করে হেসে ফেল্লাম। আর আমার হাসি দেখে দিদিমণিও। প্রথমে উনি বললেন - ও অর্ধেক দিন টিফিন খায় না, স্যান্ডুইচ হাতে নিয়ে কামড় দেওয়ার ভান করতে করতে নীচে নামে, তারপর বন্ধুদের খেলতে দেখলেই অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ফেলার ভান করে ফয়েল্সুদ্ধু স্যান্ডউইচটাকে ডাস্টবিনে ফেলে খেলতে আরম্ভ করে দেয়। আমি এই অব্দি শুনে খাওয়া নিয়ে আমাকে কী পরিমাণ নাজেহাল করে এইব্যাপারে বক্তব্য রেখে দিদিমণির থেকে সহমর্মিতা আদায়ের চেষ্টায় ছিলুম। কিন্তু দিদিমণি বল্লেন - এখানেই শেষ নয়। ডস্টবিনে ফেলতে দেখে ওকে আমরা কয়েকদিন বকাঝকা করেছি। আজকাল টিফিন টাইম হলেই দেখি বাঁদরের দল আসে পাঁচিলের উপর, আর আপনার ছেলে বাঁদরদের ছুঁড়ে ছুঁরে ফল, পকোড়া (পকোড়া নয় অ্যাকচুয়ালি মাছের চপ, মাছ খাওয়ানোর জন্য এই ফন্দি এঁটেছি), স্যন্ডউইচ এসব খাইয়ে দেয়। শুনেই আমি হ্যাহ্যা করে হেসে ফেল্লাম। দিদিমণিও। ব্যাটা কয়েকদিন আগেই আমাকে রাতে শুতে যাওয়ার আগে গল্প করছিল, - আগে যত না বাঁদর আসত আমাদের স্কুলে, আজকাল তার থেকে অনেক বেশি বাঁদর আসে আমাদের ভিজিট করতে। আমরাও তাদের "হাই স্যার, হ্যালো স্যার, হাউ হ্যাভ ইউ বীন স্যার" এসব বলি।
rimi | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৪ | 75.76.118.96
ব্যাংটা কি পাজি দেখ!!! "আসল" কথাটা পরের পোস্টে বলবে বলে হাওয়া হয়ে গেল। আরে আমি ঘুমোতে যেতে পারছি না রে!!!!!!!! ঃ-(
kk | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১০:১৩ | 107.3.242.43
ওমা ঝিকি, এখানে সিল্ক ব্র্যান্ডের ভ্যানিলা ফ্লেভার দেওয়া যে সয় মিল্ক পাওয়া যায় সেটা কিন্তু ভীষণ ভালো খেতে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন