হুতো একখান ছবি আঁকতে পারে। হুহু বাতাসের উল্টোপানে একটা ঝিলিমিলি পাতাওলা গাছ। শিকড়ে অসংখ্য সদ্য গজানো ডানা। উড়ে যেতে চাইছে। হাওয়ার উল্টোদিকে।
ভেবে দেখলাম বড়ো হয়ে গেলেই মানুষের ছবি আঁকা ছেড়ে দেওয়া উচিত।
dri | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৪২ | 117.194.236.243
উড়ে যেতে পারছে কি? শিকড়ের টান কাটিয়ে? উড়ে যেতে চাইছে বোধায়। উড়ে গেলে খবর দিও তো টিম। সব গাছই জঙ্গী হতে চায়। কিন্তু জং না ধরলে তো জঙ্গী হওয়া যায় না। যেমন সং না ধরলে সঙ্গী হওয়া যায় না। সেরম।
Tim | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৩১ | 71.62.2.93
শিকড়ের ছোট ছোট ডানা ঝাপটে গাছ উড়ে যাচ্ছে এই ভাবনাটা বেশ। ভিসুয়ালাইজ কত্তে বেশ মজা হয়।
dri | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২৩:২৪ | 117.194.236.243
শিকড়ের তলায় চাকা! বড় ইভোকেটিভ গো!
আইডিয়াটা খুব ভাবাচ্ছে। আচ্ছা, শিকড়ের ডানা থাকলে কেমন হত?
I | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২৩:০৩ | 59.93.247.83
পুরনো খাতা খুঁজে দেখলাম একদা একটা দ্বিশৃঙ্গবিশিষ্ট গাছ এঁকেছিল। গাছের শিকড়ের তলায় দুটো চাকা। বেশ জঙ্গম ব্যাপার। জঙ্গম থেকেই কি জঙ্গী শব্দের উৎপত্তি? আমার ছেলেকে দেখে তাই মনে হচ্ছে। কলিম খানকে জিগ্গেস করতে হবে।
I | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২২:৫৮ | 59.93.247.83
আমি তো একটা আঁকিবুঁকির ওপরে ছবি আঁকলাম বসে বসে-প্যাস্টেল দিয়েই। ঢাকবার চেষ্টা আর কি। তারপর দেখলাম আমার থেকে ওর ছবিগুলৈ অনেক ভালো হয়েছে। সেই থেকে ঐ চেষ্টা ছেড়ে দিইছি। সময়ও নাই, তাছাড়া।
arjo | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২২:৪৯ | 24.42.203.194
অক্ষ, আমাদের বাসা বাড়ি একবার রং করিয়েছি। সাম্পান একটু বড় হওয়াতে বুঝতেও শিখেছে। এরপরে নিজেদের বাড়ি যদি কোনদিন হয় তাহলে এটা মাথায় রাখব। টুকে নিলাম।
dri | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২২:৪৫ | 117.194.236.243
হ্যা, আমারো সোশালিজ্মে ঘাটতি পড়ছে। মানে সামাজিকতায় ফাঁকি থেকে যাচ্ছে আর কি। সব্বাইকে শুভ জন্মদিন। কথায় না বড় হয়ে বয়েসে বড় হোন -- এই কামনা করি।
Pintu | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ২২:৩২ | 77.56.56.51
সুইজারল্যন্ড এ কারুর চেনাশোনা বাঙ্গলী আছে? খুব বোর হি্চ্ছ
আর্য, একবার এখানে লিখেছিলে না, ছেলে দেওয়ালে আঁকিবুঁকি কাটার ফলে তার মেরামত করতে হিমসিম তোমরা? এইটা দেখে মনে পড়ল। নাম আইডীয়াপেন্ট। যে কোনো সারফেসে এক কোট মেরে তারপর আঁকলেও সহজে মুছে ফেলা যাবে। এবং রিমুভাল সোজা, যাস্ট এরওপর আগের রং এক কোট মেরে দিলেই হবে। এই সাইটটা দেখতে পার, খুব সুন্দর সব ব্যবহার আছে -
ইউনিকোড দিয়ে তো গুরুর সব খপাখপ সব সার্চ করে ফেলা যাচ্ছে!
Tim | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ০৫:২৮ | 71.62.2.93
সামরানদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। ঃ)
a x | ০৯ আগস্ট ২০০৯ ০০:১৩ | 75.53.196.106
ঃ-))
Du | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ২১:৪৪ | 173.57.17.4
লিওরা কি সব্বাই ভালো লেখে? শুভ জন্মদিন, সামরান।
Du | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ২০:২৯ | 173.57.17.4
আমারও হনু রিলেটেড গল্প আছে একটা। এবং ঘটনাস্থল সেই হস্টেল - যেটা ছিল পাহাড়ের একেবারে গা ঘেষে। এবং বাঁদরেরা যথেচ্ছ তান্ডব চালাত সে হস্টেলে। একবার মন দিয়ে পড়ছি - হঠাৎ কি মনে হতে মুখ তুলে দেখি জানালায় বসে একজন হাত বাড়াচ্ছে গ্রীলের ফাঁক দিয়ে। অমনি কি হল - আমি তড়াক করে লাফিয়ে জোরে গেয়ে উঠলাম - আপ ইয়াঁহা আয়ে হায় কিসলিয়ে - আপনে বুলায়া হায় - ইত্যাদি। সেদিন বাঁদর/ঈ হতবাক হয়ে পালিয়েছিল - আজ দ-য়ের লেখা পড়ে মনে হচ্ছে - আয়না দেখার মত ভয়-ই পেয়েছিল হয়তো সে।
teman keu na | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ১৬:০৯ | 122.163.79.194
অরিজিৎ, ঋক কেমন আছে? টেস্ট কি করানো হয়েছে?
sb | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৫৩ | 92.225.145.207
হনুমান ঘরে ঢুকে ঢাউস আয়নায় মন দিয়ে নিজের প্রতিবিম্ব খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছে এ আমি নিজের চোখেই দেখেছি। মানে আমাদের বাড়িতে ও সব অত্যাচার প্রায় রেগুলার ছিল। মা বেচারী ড্রেসিং টেবিলের উপর রাখা উল কাঁটা নিতে ঘরে ঢুকল, আঁ আঁ করে চিক্কুর পাড়ল, গোদা হনুমান (নাকি মতী?) তার ল্যাজের ঝাপটায় ড্রেসিং টেবিলের সব জিনিস ছত্রখন করে এক লাফে মা'র পাশ দিয়ে পগার পার হল। মা কে সে কিছুটি করে নি। কিন্তু তার হাওয়াতেই মা ঝুপ করে পড়ে গেল। পিছনেই আমি ছিলাম। বলা বাহুল্য, আমি রুটেড হয়ে গিয়েছিলাম।
Binary | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৫০ | 70.64.18.14
সামরান -কে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আজকাল সময় করে গুরুতে আসা হয়্না। যার যার জন্মদিন মিস করেছি গত কমাসে, তাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
Samik | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ১৩:১৪ | 122.162.236.123
যদ্যপি দিয়ে পদ্য লিখেছিল শ্যামলাল। পাগলা দাশুর ক্লাসমেট। সেই মনে নেই,
যদ্যপি থাকিত মম পুচ্ছ এবং ডানা ... ?
d | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৪১ | 117.195.36.167
আজ সামরানের জন্মদিন।
একটা গোদা হনুমানকে আমি আয়না দেখে ভীষণ ভয় পেয়ে পালিয়ে যেতে দেখেছি। কাকেদের দিকে দুহাত চোঙের মত করে চোখের সামনে ধরে তাকালে ক্কা করে উড়ে যায়। কোন কোন কুকুরদের দিকে কটমট করে তাকালে ভয় পেয়ে পিছিয়ে যায়। বিড়ালরাই সবচেয়ে পাজী। নির্বিকার দেখতে থাকে, মাঝেমাঝে আবার চোখ মারে। অতি হতচ্ছাড়া বেয়দপ প্রাণী।
dipu | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৩৮ | 59.164.99.242
ভজহরি মান্নাতে ডালে কি কোনো এস্পেসাল ফোড়ন দ্যায়? টিসিএসের ওই কর্মী কি গন্দ মেখেছিলেন? এইদুটো উত্তর জানতে পারলেই সেক্টর ফাইভে পশ্শুদিনের কেলেংকারির রহস্য জলের মত পোস্কার।
dri | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০৯:৩২ | 117.194.226.147
আয়নার ব্যাপারটা ফিট করতে পারছি না।
তবে আমার আরো একটু থিওরী আছে। এটা দেখা গেছে যে হোস্টেলে যতই খাবার চোখের আড়াল করে রাখা হোক না কেন, জানলায় লকটা ঢিলে হলে হনুমান ঠিক এসে খেয়ে যায়। কারণ,গাড়ীতে চোখের আড়াল করলেও নাকের আড়াল করা যায় না। জন্তুজানোয়ারের ঘ্রাণশক্তি প্রবল। আম্রিকার যেসব ন্যাশানাল ফরেস্টে ভালুকের উপদ্রব আছে, সেখানে বলা হয় গাড়ীতে যেন কোন খাবার না রাখা হয়। খাবারের গন্ধ পেয়ে গাড়ী ভাঙচুর পর্য্যন্ত করে ভালুকেরা। খাবারের সাথে সাথে আরো কয়েকটি জিনিষ বারণ করা হয় গাড়ীতে রাখতে। টুথপেস্ট, সানস্ক্রীন, লোশান ইত্যাদি। কেন? এগুলোর একটা তীব্র গন্ধ আছে যেগুলো জন্তুরা পিকাপ করে। এখানেই কি লুকিয়ে আছে বাঁদরীর ফেয়ার অ্যান্ড লাভলির প্রতি আকর্ষণের রহস্য? এও এক কনস্পিরেসি।
আর আয়না ব্যাপারটা যে কোন প্রাণীর পক্ষেই খুব ইন্টারেস্টিং বস্তু। আমি কুকুরকেও ড্রেসিং টেবিলের সামনে অবাক হতে দেখেছি। আয়না আবিষ্কারের আগে মানুষ নিজে কেমন দেখতে সে ধারণা করতে পারত কি? ভালোভাবে? হ্যাঁ জলে ছায়া দেখে কিছুটা। তবে অন্যের চাহুনি দিয়ে নিজেকে দেখা যায়। সুন্দরীরা বোধ হয় অন্যের চোখ দিয়ে বুঝতে পেরে যেত যে তারা সুন্দরী। হনুমতীরা হয়ত গাছের ডাল থেকে দেখেছে হোস্টেলের মেয়েদের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ক্রিম মাখা। (এটা একটা দেখার মত দৃশ্যই বটে! আমার এক বান্ধবী তার সাজুনি দিদির ক্রিম মাখা নকল করত দুর্ধর্ষ।) আর হনুমতীরাও দারুণ নকল করে।
Tithang | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০৮:০৭ | 128.103.186.202
"ফুলে ফুলে কি কথা' আলবৎ টোড়ী, তবে খুব সম্ভবতঃ গুর্জরী টোড়ী, যাতে পঞ্চম লাগে না।
আহা, কতকাল এসব গান শুনি না!
AB | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০৪:৫৩ | 135.214.150.100
এই তো জানু পেতে বসেছি পশ্চিমে - বাবরের প্রার্থনা, সুর প্রতুল মুখার্জ্জী
হ্যাঁ, হনুমান টা ফর্সা হয়েছিলো কিনা সেটা বোঝা সহজতর ছিলো। কিন্তু তার জন্য মিনিমাম ছয় হপ্তা সময় তো দিতে হবে। কিন্তু তারপর ই আমি পাস দিয়ে বেরিয়ে এলুম যে !
আমার এক বান্ধবী ফেয়ার অ্যান লাভলীর মার্কেটিং সেকশনে কাজ করতো। অ্যাড হিসেবে এইটি সাজেস্ট করেছিলুম । শুনলো না। মূঢ় বালিকা।
আর এই যে জ, আমি খুব ই সচেতন ভাবে হোমো হেটেরো সব ইনক্লুড করেই লিখেছি তো। এমনকি আরো বেশি ই করেছি । বাঁদর , বাঁদরী র সাথে যথাক্রমে আলুবাজি আর সাজুনি তো লিখি নাই ঃ) লেসবো বাঁদর লেডিস হস্টেলে এলে সেটা তো আলুবাজি ই হবে, নাকি ? আর সাজুনিদের মধ্যে ট্রান্সসেকুয়াল বাঁদররাও ইনক্লুডেড তো।
দ্রি, ছেলেদের আর মেয়েদের হস্টেলের ঘরে আরো একটি বড় পার্থক্য ছিল। বড় আয়নার উপস্থিতি। আর আয়না যে ওরা দেখতো, সে আমারা দেখেছি। আপনার কনস্পিরেসি থিওরী তে এ ব্যাপারটা কোথাও ফিট করতে পারেন কিনা দেখুন তো।
ভাল কথা। মামুর ঐ সবল, দুর্বল, অবলা থিওরী একদম ভুলভাল। এসব ঘটনা ঘরের বাসিন্দাদের অনুপস্থিতিতে বেশি করে ঘটতো তো। তাইলে ?
এবং পরিশেষে ডিডি দা। শোলোক টোলোক মনে ছিলো না, ঐ নিত্যানন্দ রায়ের শিষ্যের কথাই মনে ছিল ঃ) আর, এট্টু মেল টা চেকাবেন ঃ)
Du | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০১:৪৩ | 65.124.26.7
চীনে হয়তো চল নেই এখনো - তবে একটা ব্রেসলেট মতো পাওয়া যায়, পরে থাকলে এইরকম সিচুয়েশন হয়তো আটকানো যায়।
a x | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০১:২৬ | 143.111.22.23
আমার সহকর্মী তিনদিন আগে সকালে এসে মেল খুলে ভাইয়েরা মেল পেল। ভাইএরা বেজিংএর কাছে এক শহরে থাকে, মা ঐ শহরেই একজন হাউসকিপার নিয়ে আলাদা থাকেন। সেদিন শুনেছেন নাতি অসুস্থ, সকাল থেকে বলছেন দেখতে যাবেন, কখন ওনাকে নিয়ে যাওয়া হবে ইত্যাদি। ৮৬ বছর বয়স, অ্যালজাইমার্স। হাউসকিপার কিছু কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল, অনেকক্ষণ বাদে খেয়াল করে মহিলা বেড়িয়ে গেছেন বাড়ি থেকে। আজ ৮ দিন হয়ে গেল, খুঁজে পাওয়া যায়নি। প্রথমদিন একটা বাসস্টেশনের ক্লোসড সার্কিট টিভিতে দেখা গেছিল, তারপর আজ ৮ দিন হয়ে গেছে, খোঁজ নেই।
কিরকম অদ্ভূত লাগছে শুনে থেকে। ৮৬ বছর বয়স, মারা গেলে, এমনকি ফেটাল কোন অসুখ বা কোমা হলেও কিছু এসে যেতনা, এটা কিরকম জানি, অসম্ভব অসহায় লাগছে নিশ্চয়ই ওর। মা কোথায় আছেন, রাত্রিবেলা কোথায় পরে থাকেন, কি খান, কোথায় বাথরুমে যান।
Du | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০১:০০ | 65.124.26.7
ঐ যদ্যপি শুনেই মনে পড়লো তো। এমনি কি আর আজিজুল?
dd | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০০:৪৮ | 122.167.26.197
এই শুক্কুরের রাত। গুনে নেওয়া পেগ। সাড়ে একটা পজ্জন্তো ভ্যান্তাড়া। তার পর স্বপ্নহীন ঘুম। কার্ফু। শুণ্য মগজ। ছ' দিনের জমানো পুণ্য, খতম। শেষ। সন্তপ্ত সপ্তাহ।
r | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৭ | 219.64.145.236
রাজ্জাগার এই তো অ্যাকটা দিন। আর নইলে সেই ভূতচতুদ্দশী।
dd | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০০:৩৩ | 122.167.26.197
ইয়েস ইয়েস ইয়েস এবং ইয়েস "যদ্যপি আমার গুরু"...... এইডা খ্যালই ছ্যালো না। ভাগ্গি রমগম ছ্যালো। ঠিক ঠিক কয়ে দিলো।
"যদ্যপি" দিয়ে একটাই কবিতা লেখা হয়েছেঃ "যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়িবাড়ি যায়....."।
নতুন দুটো শব্দ শিখলাম- উপাক্ষ, যাবক।
Du | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০০:২৬ | 65.124.26.7
ভিকিদাকে ঠিক বাড্ডে টাড্ডে এইসব হাবিজাবি কথা বলা যায় না, তবে জন্মেছিল ভাগ্গিস।
r | ০৮ আগস্ট ২০০৯ ০০:২২ | 59.161.154.5
অজ্জিত, এখনই H1N1 টেস্ট করিও না। এখনই মুখোশ পরিও না। প্রথমে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাও। আর স্কুলে যেতে দিও না। টাইম্স অফ ইন্ডিয়াতে ডিটেইলসে স্টেপগুলো লেখা আছে। ওটা ফলো করে চলো।
Ishan | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৫৯ | 12.163.39.254
আর হ্যাঁ। হনুমানরা বুদ্ধিমান জীব। তারা স্ত্রী এবং পুং মানুষকে আলাদা করে চিনতে পারে এবং চেনে। ইন জেনারাল মেয়েদের দুর্বল এবং ভিতু ভাবে এবং ঝামেলা বএশি করে। ছেলেদের সামনে সমঝে চলে।
তবে এটা ইন জেনারাল। স্পেশাল কেসগুলো ও লোকাল হনুমানরা নজরে রাখে। তারা গলার জোর ওয়ালা এবং/অথবা বলবতী লোকাল মহিলাদের বিলক্ষণ চিনে রাখে এবং বীরের প্রতি বীরের মতো আচরণ করে।
বিঃদ্রঃ এসবই নর্মাল হনুমানদের জন্য প্রযোজ্য। মেজাজ বিগড়ে গেলে যেকোনো হনুমান যা খুশি করতে পারে। ঃ)
Ishan | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৫৫ | 12.163.39.254
মাঝরাত্তিরে চাঁদের কাস্তে ধারালো হচ্ছে আস্তে আস্তে। ঃ)
dri | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ২৩:৫৪ | 117.194.230.246
হনুমতীদের আলুবাজী নিয়ে আমার একটা ডায়াবেটিক থিওরী আছে। সেইটা আরো সিম্বল।
হোস্টেলে মেয়েদের ঘরে ছেলেদের তুলনায় একটু বেশী খাবারদাবার স্টোর করা থাকে। হনুমতীরা কি সেইজন্যই ...?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন