আমি মশা মেরে জমিয়ে রাখতুম আর পিঁপড়ে এসে নিয়ে যেত। কখনো কখনো মশা জমিয়ে পিঁপড়েদের বাসার কাছেও রেখে দিতুম। কিন্তু পিঁপড়ে ব্যাটারা বহুত অকৃতজ্ঞ - সুযোগ পেলেই বিছানায় আস্তানা খুঁজতো আর রাতে কুটুস কুটুস করে কামড়াতো।
Samik | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৪৯ | 219.64.11.35
বেড়াল পোচুর চোর ছ্যাঁচোড় টাইপের হয়, যতই আদর করে দুধটা মাছের মাথাটা খাওয়াও, ফাঁক পেলে সে চুরি করে খাবেই। এই কারণে পছন্দ হয় না।
আমার মামাবাড়িতে বংশানুক্রমে বেড়াল আছে। প্রথমে এমনিই এসে জুটেছিল। দিদু খেতে টেতে দিত, তা সত্বেও চুরি করে খেত। কীভাবে যেন বিশ্বাস জন্মে গেছিল। একদিন সকালবেলায় দিদু তখন পুজো করতে যাবে (পুজোর ঘরটা আলাদা, মূল বাড়ি থেকে) হঠাৎ বেড়ালটা মুখে করে দুটো ছানা ঝুলিয়ে এনে দিদুর পায়ের কাছে রাখল, খানিকক্ষণ মুখের দিকে চেয়ে রইল, তারপর পায়ে পায়ে সরে গেল।
পরদিন থেকে সেই মা-বেড়ালকে আর দেখা যায় নি। সম্ভবত কোনও কারণে সে নিজের মৃত্যু টের পেয়েছিল, আর বেড়াল খুব নির্জনে গিয়ে মরে, কেউ সাধারণত খুঁজে পায় না।
সেই ছানাগুলোকে দিদু মানুষ, থুড়ি, বেড়াল করেছিল। দুধ খাইয়ে, মাছ খাইয়ে। সেই জেনারেশন থেকে তস্য তস্য তস্য ছানা আজও ঘুরে বেড়াচ্ছে আমার মামাবাড়ির ঘরে ঘরে। কিন্তু তারা কেউ চুরি করে খায় না। নিশ্চিন্তের খাবার পেতে পেতে বোধ হয় তারা চুরির ইনস্টিংক্টটা ভুলে গেছে।
sinfaut | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৪২ | 203.91.207.30
কেউ ঐ না-সাপ না-গোসাপ তক্ষকের ছবির লিং দিতে পারবে? আম্মো দেখিনি।
stoic | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৩৫ | 160.103.2.224
তাই বলে জাঠ বানিয়ে দিলি ? ঃ))
sb | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৪:৩৩ | 141.80.152.168
কুকুর পুষলেই তো আর হয় না। নিয়মিত সাবান মাখিয়ে চান না করালে, লোম না আঁচড়ে দিলে, লোমের জন্য ইস্পেশ্যাল কিরিম ঘষে ঘষে মাসাজ না করে দিলে গন্ধ ও লোম দুই ছাড়বে। লোম ঝুমঝুম কুকুর পুষলে অবশ্য আমাদের দেশের আবহাওয়ায় একটু লোম খসবেই কিন্তু ঠিকমত কেয়ার নিলে ওটা কমানো যায়। দেশের বাড়িতে এককালে দুটো বিলিতি একটা দিশি কুকুর, খান দশেক বিল্লি, ছাদ ভত্তি পায়রা, এক পাল প্যাঁক প্যাঁক, তিনটে খরগোশ, পুকুর ভত্তি মাছ আর গোয়াল ভত্তি গরু ছিল। পুরো চিড়িয়াখানা যাকে বলে। একবার বাদে আমাকে কেউ কখনো কামড়ায় নি। সেবারে একটা কিশোরি বিড়াল ( মানে, পুরো ছানাও নয়, পুরো অ্যাডাল্টও নয়), তার মুড ভাল ছিল না (বিড়ালরা খুব মুডি হয়)। সে পালাতে চাইছিল আর আমি তাকে টেনে এনে আদর করছিলাম। শেষটায় আদরের বহর আর সহ্য করতে না পেরে এক কামড়ে আঙুল থেকে রক্ত বার করে দিল! বিড়াল সাধারণত থাবা চালায় প্রথমে, এ দিল কামড়ে! আর রাত্তিরবেলায় বিলাইয়ের গায়ে পা তুলে ঘুমাতে কি আরাম কি আরাম। নরম গরম একটা ভেলভেটের মতন পাদানি। বিশেষ করে ঠাণ্ডার দিনে অসহ্য আরামঃ-)
৬ই অগাস্ট ১১ঃ৩৭ পি এম এ ঈন্দো র পোস্ট এর ওপেনিং লাইন 'তক্ষক খুব স্টোয়িক ধরণের হয়' এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম। নেহাৎ দূরে থাকি তাই। কলকাতায় থাকলে সামনাসামনি হেস্তনেস্ত হয়ে যেত। ;-)
dipu | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪৫ | 207.179.11.216
লিখে দিল তো! উপেন্দ্রকিশোর।
Samik | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪৩ | 219.64.11.35
প্রতমটা পড়েছি উপেন্দ্রকিশোর রচনাসমগ্রে। দ্বিতীয় রুরুটাও পড়েছি, কিন্তু সেই রঙীন মলাটে বাঁধানো বইতে পড়েছি। নৌকো করে ফিরেছিল। নিজের বউকে ছইয়ের আড়ালে লুকিয়ে এনেছিল। মেয়েটার নাম ছিল মনে হয় রারা। সাত ভাই ছিল তার, কারুর নাক বোঁচা, কারুর চোখ ট্যারা। তাদের বিয়ের জন্যেই নৌকো চালিয়ে নিয়ে গেছিল ছোট্টো রুরু। আর সাত ভাইয়ের যে সাত বউ হয়েছিল, তারা প্রত্যেকে নিজেকে "রারা' বলে দাবি করেছিল। কিন্তু আসল রারাকে রুরু-ই পায়।
এটা কি উপেন্দ্রকিশোর? মনে করতে পারছি না।
Arpan | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪১ | 216.52.215.232
এটা জানতাম। উপেন্দ্রকিশোর।
quark | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪০ | 202.141.148.99
শমীক, তবলা টইতে একবার উঁকি দিও
dipu | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৪০ | 207.179.11.216
প্রথম রুরু, জন্মেজয়, তক্ষক ইত্যাদি আমি পৌরাণিক অভিধানে পড়েছি। লেখক মনে হয় অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়।
Samik | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:৩৪ | 219.64.11.35
দ্বিতীয় রুরুটা কি উপেন্দ্রকিশোরের? প্রথম রুরু, মানে পৌরাণিক রুরুটা উপেন্দ্রকিশোরের। সেটা স্যাঙ্গুইন।
d | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:১৩ | 144.160.5.25
যাঃ আগেই বলে দিল।
d | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:১২ | 144.160.5.25
উপেন্দ্রকিশোর
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৮ | 125.18.104.1
উপেন্দ্রকিশোর।
san | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৮ | 121.50.4.34
নোকরি ডট কম আইটিইএস ইন্ডাস্ট্রির স্যালারি ট্রেন্ড সম্পক্কে কিস্যুইটি জানেনা। কিস্যুটি না।
san | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৭ | 121.50.4.34
উপেন্দ্রকিশোর? সুখলতা?
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৬ | 125.18.104.1
এটা কার লেখা বল?
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১৩:০৫ | 125.18.104.1
আর একটা রুরু ছিল। তাকে তার ভাইরা খুব হতচ্ছেদ্দা করত আর ক্যালাত। তারপর তার ভাইরা সবাই মিলে সবথেকে সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করতে গেল। দেশে ফিরলে দেখা গেল, ভাইর সব আলফাল বিয়ে করে ফিরে এসেছে, আর রুরু সেই সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করে ঘরে ফিরেছে।
সাপের উপর জন্মেজয় আর রুরুর প্রচুর খার ছিল। রুরু শুধু সাপ মেরে বেড়াত। পরীক্ষিৎ তক্ষকের কামড়ে মারা যাবার পর জন্মেজয় যখন অপারেশন তক্ষক শুরু করে, তখন রুরু সেই গণহত্যায় পার্টিসিপেট করেছিল। পরে দুন্দুভ রুরুকে পেটা সম্পর্কে ক্যাম্পেইন করে। তখন রুরু সাপ মারা বন্ধ করে দেয়। এই রুরুর বংশই নিশ্চয় রৌরব। কিন্তু তাদের নামে নরক কেন?
না, মহাভারতে সাধু ভাষায় ছিল। পশ্চাৎভাগে না কি যেন একটা।
dipu | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫৭ | 207.179.11.216
তারপর সেই শমীক মুনির কাঁধে কে য্যানো সাপ ঝুলিয়ে দিয়েছিল বলে তাকে তক্ষক কামড়ে দিল।
Sags | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫৭ | 203.201.225.35
এই র-এর ওপেরেশন-টা আমিও করতাম। মশার রক্ত চোষার হুল-টা কেটে ছেরে দিতাম। আর কারোর রক্ত খেতে পারবেনা।
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫৭ | 125.18.104.1
"পিছনে"-টা কি মহাভারতে ছিল?
Arpan | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫৪ | 65.194.243.232
মুনিটি ভারি দুশ্চরিত্রের ছিলেন তো!
san | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫৩ | 121.50.4.34
মহাভারত তো পড়েছ। কে এক মুনি ছোটবেলায় এক পতঙ্গের পিছনে ঘাস না কাঁটা কি ঢুকিয়ে দিয়েছিল বলে কি হয়েছিল জাননা?
d | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫২ | 144.160.5.25
না না কিস্যু হয় নি। খুব ছোট ছিল। কিরকম একটা ক্রিঁইঁইঁচ করে ইঁদুর টাইপের চিক্কুর পেড়ে গড়িয়ে খাটের তলায় ঢুকে গেল। ২ মিনিটের মধ্যেই উল্টোদিকের বেডকভার কামড়ে ধরে ঝুলে ঝুলে খাটে উঠে পড়ল। অতি অসভ্য বেয়াদপ প্রাণী। :-X আমার মামাতো বোনের আহ্লাইদ্যা পুষ্যি। পরে বড় হয়ে ২ সেট ছানা পাড়ার পরে বোন ওটাকে আর আরো দুই কাজিনকে মেনকা গান্ধীর ওখানে নিয়ে গিয়ে অপারেশান করিয়ে এনেছিল। তারপর থেকেই বিড়ালগুলো থপথপে মোটা হয়ে গেল। এখনও আছে তারা।
dipu | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫২ | 207.179.11.216
ত্রিপিটক পড়েও আর বিশেষ সুবিধে হবে না। রৌরবে যখন অত্যেচার করবে তখন যেই না চিল্লিয়েচো, অমনি জায়ান্ট স্ক্রীনে কুপি আর পোকা আর বালক র ফুটে উঠবে।
Bhuto | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫১ | 203.91.193.7
**থেকেই
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৫০ | 125.18.104.1
তখনও ত্রিপিটক পড়ি নি। ;-)
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪৯ | 125.18.104.1
ছোটোবেলায় সন্ধে মানেই লোডশেডিং, আর কুপি জ্বালিয়ে পড়তে বসা। হরেক পোকা আর মশা উড়ে বেড়াত আলোর চারদিকে। সেগুলোকে ধরে একটা একটা করে পাখা আর পা ছিঁড়ে দেখতাম বাকি পাখা আর পা দিয়ে কতদূর যেতে পারে। শেষে সব পাখা আর ডানা ছিঁড়ে কুপির মধ্যে ফেলে দিতাম। ঃ-P
কলেজ জীবনে ছিল হয়তো। তবে দয়া নামটা খুব একটা শোনা যায়না। অবাঙ্গালি হবে।
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪৪ | 125.18.104.1
বুঝেছিলাম। আমারে আমার অস্ত্রে ঘায়েল করতে চাও রে অবোধ!! ;-)
Arpan | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪৩ | 65.194.243.232
না না বেথেকে কিনব কেন। বালাই ষাট।
তবে জলের অন্য নাম জীবন। ঃ)
Bhuto | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪৩ | 203.91.193.7
গোলা পায়রার ডিমের ওমলেট ? পেট ভরবে না। এট্টুস তো , বলবিয়ারিং এর একটু বড় সংস্করণ।
san | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪৩ | 121.50.4.34
র এর মাইরি কোন মায়াদয়া নেই
Bhuto | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪২ | 203.91.193.7
অ, দু পা ধরে ঝুলে কামড়ে দিয়েছিল বল্লে , তাই পোড়া মনে নানারকম চিন্তা আসছিল। সেটা বড় ব্যাপার নয়, তবে অনেকের ই তো আসতে পারে এমন চিন্তা তাদের জন্য তোমাকে দিয়ে পষ্ট বলিয়ে রাখলাম যাতে কারো মনে কুচিন্তা না আসে ঃ)
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪১ | 125.18.104.1
ওমলেট বানানোর অবস্থায় ছিল না?
Bhuto | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৪০ | 203.91.193.7
আমিও একটা স্বীকারোক্তি করি।
এ বছর বেঙ্গালুরুর বাড়িতে পায়রায় বাসা বেঁধে ডিম পেড়েছিল। তাদের ডিম সন্তর্পণে একটা ভালো বাক্সে ট্রান্সফার করার সময় একটা উদোর মতো থামে কনু লেগে পড়ে দুটো ই নষ্ট হয়ে যায়। পোচুর পায়রা সামলেছি, কিন্তু ক্ষেতি হয়ে গেল এই প্রথম । দুক্কু।
স্যানের ঘটনাতেও দুক্কু পেলাম ঃ(
r | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৩৯ | 125.18.104.1
এখন হলে ভেজে খেয়ে ফেলত। ;-)
কোথায় কামড়েছিল? উরুর পশ্চাতে।
san | ০৭ আগস্ট ২০০৯ ১২:৩৬ | 121.50.4.34
আমি একবার ভুল করে চড়াইপাখির ছানাকে মাড়িয়ে দিয়েছিলাম। দেয়ালের একটা খোপে ডিম পাড়ত তারপর ছানা হলে সারা ঘরময় চরে বেড়াত উড়তে শেখার আগে। অন্ধকারে মেঝেতে দেখতে পাই নি। তারপরে ওরকম চ্যাপ্টা হয়ে যাওয়া পাখিরছানা দেখে খুব কেঁদেছিলাম। অনেক ছোটবেলায় অবশ্য।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন