আজ সকাল থেকে দেখছি, অনেক লাইনের শেষে আ-কার, উ-কার ইত্যাদি অক্ষর থেকে বেরিয়ে পরের লাইনের গোড়ায় চলে যাচ্ছে। আগে তো এমন হত না! বাকিরাও কি এমনই দেখছে? নাকি আমিই কেবল দেখছি?
aranya | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৫ | 192.128.166.68
as usual, হনুর লেখার জবাব নেই, দারুণ উপভোগ্য তো বটেই, ভূমিকায় গুটিকয় সিরিয়াস কথাও আছে, কেয়াবাৎ।
দু একটা খুব দামী কথা বলেছেন, দলমত নির্বিশেষে পোজিশন নেওয়া - যাকে বলে ইস্যু ভিত্তিক ঐকমত্য - সালোয়া জুড়ুমের প্রতিবাদ, মিলিটারীর ভূমিকা, আদিবাসীদের উন্নয়ন, তাদের বাসভূমি থেকে উৎখাত না করা, অরণ্য রক্ষা - এই রকম কিছু ইস্যুতে সব দলগুলোর , অন্তত সিপিয়েম, নকশাল সব বামদলগুলোর এক সাথে কাজ করা কি একেবারেই অসম্ভব ? সব সেতু কি একেবারেই ভেঙে গেছে?
dipu | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:৩০ | 207.179.11.216
ইউনিকোডে কপি করে কেউ টইতে পেস্ট করে দাও না। আমার ইউনিকোডে সব চৌকো বাক্স আসে।
Sayantan | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:২৪ | 76.160.41.66
ভালোই হল কেসি বলল, আম্মো একই কথা বলতাম। যদিও জানি হানুদা বলার অপেক্ষা রাখে না তার আগেই আরেকবার অকচলিততে লিখে দেবে।
kc | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:২১ | 89.203.49.18
বোধিবাবু, এগুলো ভাটে না দিয়ে, 'অকচলিত' তে দিন। এত তাড়াতাড়ি হারাবেনা, প্লিজ।
h | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৯:০২ | 61.95.144.10
যে কোন সশস্ত্র আন্দোলন -ই প্রথম থেকে এই শত্রু খোঁজার খেলায় মেতে থাকে। এবং শেষের দিকে এসে এত পার্সোনাল ইকুয়েশন জড়িয়ে যায় যে খেই পাওয়া মুশকিল হয়। প্রতিবেশীদের মধ্যে সন্দেহের আগমন, বাড়ির লোকেরা নিজেরা নিজেদের সন্দেহ করবেন এই সব হল যে কোন গ্লোরিয়াস সশত্র আন্দোলনের অবশ্যম্ভাবী ফুটনোট। নকশাল আমল নিয়ে আমাদের বাড়ির বড়রা, যাঁরা একেক সময়ে একেক ভাবে এনগেজ করেছিলেন, কেউ সিপিএম এর সংগে ঘনিষ্ঠ ইনটেলেকচুয়াল হিসেবে, কেউ নকশাল যুব নেতা বা নেত্রী হিসেবে, হিসেবে, কেউ যুব কংগ্রেস হিসেবে, কেউ কোন মতে খুন হতে গিয়ে বেঁচে যাওয়া সিপিএম সমর্থক হিসেবে, কেউ পুলিশের আনাঅপিসিয়াল খেচর হিসেবে, প্রত্যেকে এক-ই গল্প একেক বার একেকভাবে বলেছেন। নোবডি ইজ রিলায়েবল। এই জন্যে আমি গল্প গুলো কোথাও লিখি না। টোটালি আনরিলায়েবল। এটা অবশ্য মেমরির নেচার। আত্মজীবনী তে আত্ম-সমালোচনা থাকলেই সেটা সত্য কথন তাও নয়। ইম্প্রেসন গড়ে তোলা মুশকিল। আর হিস্টরিকাল লয়ালটি র থেকেও, নিজের শৈশব, কৈশোর, যৌবনের প্রতি, অতীতের প্রতি আজব লয়ালটি থাকে মানুষের। পার্সোনাল ইন্টিগ্রিটি নিয়ে প্রায় প্রশ্ন-ই করা যায় না, ভেরিফিকেশন বেশ কঠিন। আর তাছাড়া উন্মত্ত সময়ে, ইন্টিগ্রিটি কারে কয়।
সিরিয়াস আলোচনা হোক, আমি কয়েকটা ইয়ার্কির গল্প বলি, মোটামুটি এই ভার্সন গুলো পারিবারিক মিথোলোজিতে স্ট্যান্ডার্ডাইজড হয়েছে, মানে আরো যারা গুল মারতে পারতেন, তাঁরা মরে গেছেন, নইলে অন্য কোন কারণে বিদেয় হয়েছেন।
৪৮-৪৯ সাল নাগাদ, কোন এক ভোর বেলায়, একটি বাড়িতে পুলিশ আসে, তাদের কাছে খবর ছিল, এই বাড়িতে ৪৬ এর কোন এক বিখ্যাত ছাত্র নেতা আত্মগোপন করে আছেন। খবর ঠিক ই ছিল, কারণ সকলেই কম্যুনিস্ট পার্টির গোপনীয়তা নিয়ে উৎপল দত্তের রসিকতা জানে, এবং পার্টি কমরেড রা ছাড়া পাড়া প্রতিবেশী হাবিলদার ছড়িদার চৌকিদার কাকা জেঠারা প্রায় সকলেই জানতেন, কে কোথায় আছেন, বা থাকতে পারেন। তো যাই হোক কর্তামশায় কে বহুদিন ধরে ছেলেরা বলে রেখেছেন, বাবা, আপনি পুলিশ এলে বলবেন , আপনার সাত ছেলে, কারণ, সপ্তমটি আত্মগোপনকারী কম্যুনিস্টি। তো পুলিশ এয়েছে, বলেছে, বাড়ির সব পুরুষ দের ডাকুন, বাচ্চা হলেও ডাকুন। চার দিকে থেকে ঘেরা আছে, চালাকি করবেন না। আর পাড়ার হাবিলদার কাকু, রাষ্ট্র প্রতিনিধি, ততক্ষণে ছাদে উঠে বাইরে দিয়ে দরজা বন্ধ করেছেন। তো 'সাত' ছেলে দাঁড়িয়ে। কর্তামশায়,প্রায় চাঁদ সদাগরের বাম হস্তে মনসা পূজার মত করে, বা শান্তিগোপালের করা স্টালিনের মত আবেগহীন ভাবে বললেন, এরা সকলেই আমার ছেলে। তো কর্তামশায়, বাড়িতে রেগুলার রেশন যোগাড় না দিতে পারলেও, পুজোকমিটির প্রেসিডেন্ট, টেনিস ক্লাবের কোচ, সর্বোপরী চল্লিশের দশকে একটি আদি শ্যামবাজারীয় ডোবারম্যানের মালিক ছিলেন, ক্যালকাটার উইন্টারে মাঝে মাঝে সুমিত সরকারদের নিন্দে মন্দ শুরু হওয়ার আগে, খাকি শর্টস আর শোলার হ্যাট পড়ে মাঝে মাঝে ইস্ট সাইডে, লাইসেন্সড বন্দুকটি নিয়ে বুনোহাঁস মারতে যেতেন। নেহাৎ পোড়া শ্যামবাজারে বাসা বাড়ি, নইলে তিনি আদর্শ কাϾট্র এস্কোয়ার। এহেন লোকের সোশাল প্রেস্টিজ তখন পুলিশেও মানত। আর পুলিশের মধ্যে কেন্দ্র রাজ্য ভাগ হয়নি বা আনুষ্ঠানিক যৌথতা প্রদর্শনের দরকার পড়ে নি। তারপরে যাই হোক, পুলিশ চলে গেল, সন্দেহ নিয়েই গেল, কিন্তু গেল, হাবিলদার কাকু নেমে গেলেন। পরের দিন এসে জল মিচিরি খেতে খেতে বলে গেলেন, আরে আমি ঐ ছাতে ছিলাম, যাতে আপনার সেজ ছেলে তার বন্ধুকে নিয়ে পালালে অচেনা কেউ দেখে না ফ্যালে। নেবার কে লাভ করার দায় তখনো ফ্ল্যাট বাড়ির নেকু নেকু ব্যক্তিস্বাধীনতার অজুহাতের পেছনে মুখ লুকোয় নি, আর তাছাড়া চাকুরি প্রেমে আবার লজ্জা কিসের। পরে কর্তামশায় বলেছিলেন, তোমরা পড়াশুনোয় ভালো হয়েও, আই সি এস দিলে না, আমি কিছু বলি নি, বিলেতী ডিগ্রী করেও কম্যুনিস্ট হয়েছো, আমি কিছু বলি নি, মাঝে মাঝে নিজেরা জেলে যাও, আমি কিছু বলি নি, পরীক্ষার পড়া বাদ দিয়ে রায়ট থামাতে গেছো, আমি কিছু বলিনি, মোতির বেটারে বিপদে ফেলার চেষ্টা করতাছো, তাও কিছু বলি নি, কিন্তু আমাকে দিয়ে মিথ্যে বলানোর চেষ্টা করেছিলে, এ আমি ক্ষমা করবো না। তোমাদের সবার জেল হওয়াই উচিত।
প্রসংগতঃ গড়িয়া আর বারাসতের হাঁসদের মৃত্যুর দূত, বন্দুকটি একদিন ই একটি মানুষের কাজে লেগেছিল, ৪৬ এর কোন এক ভয়ংকর দিনে, হিন্দু প্রতিবেশীরা মুসলমান পাড়ায় আক্রমণে উদ্যত হলে ইনি পাড়ার মোড়ে ধুতি হাঁটুর উপরে তুলে নিশানা বাগিয়ে বলেছিলেন, যে এগোবে সে আগে আমার হাতে মরবে। তো সেই দিন সেই মুহুর্তে অন্ততঃ বিশেষ কেউ শুভ কাজে বেরোন নি আর। কাϾট্র এস্কোয়ারের সম্মানে না বন্দুকের ভয়ে না স্রেফ বোর হয়ে গিয়ে, এই নিয়ে বিশেষ তথ্য নাই। পরে তাঁরা দেশোদ্ধারের সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায়, পুনরায় কোন এস্কোয়ার মুক্ত দিনে বিশুদ্ধ ভারত গড়ে তোলায় দ্বিগুণ উৎসাহ পেয়েছিলেন কিনা তাও ভালো করে জানা সম্ভব না।
d | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৮:৩৬ | 117.195.36.39
একজনের ব্ল্যাকবেরী নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করে দিব্যি ইউনিকোডে সাইট খুলতে পারলাম। কিন্তু আমার ফোনটায় ঐ অপশানগুলো ই খুঁজে বের করতে পারছি না। আইফোনে হবে না যা বুঝলাম। কারণ আইফোন ঐ ব্রাউজারটা ডাউনলোড করতে দিচ্ছে না। আমরটায় কুলকাল ডাউনলোড হয়ে গেল। কিন্তু এইবারে আর ফন্টের অপশানটা খুঁজে পাচ্ছি না। ঃ( ঃ(
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৪:০০ | 65.124.26.7
একটা কথা কালকে সুমনকে বলবো ভেবেছিলাম - পার্লামেন্টে যৌথবাহিনী পাঠানো না হোক না বলে (ওটা কেউ শুনবে না) - বলুন যৌথবাহিনী অ্যাকশন গুলোকে একটু ভদ্র করতে - এই মারা, বাড়ি পোড়ানো, গালাগালি এইগুলোর বিরুদ্ধে তো দলমত নির্বিশেষে পোজিশন নেওয়া যায়।
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৫৪ | 65.124.26.7
আমিও কাটালাম। এমনই কপাল, যে আমরাই কাটাকাটি করে নিজেদের শেষ করবো। বাকীদের এ নিয়ে খুব মাথাব্যথা থাকবেনা।
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৫৩ | 143.111.22.23
*ইউএপিএ
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৫০ | 143.111.22.23
মাওবাদী রাজত্ব না এসে উইদাউট প্রমাণ ধরা হচ্ছেনা?! ইউপিএ তে প্রমাণ লাগে? সেটা কারা আপহোল্ড করছে? মাওবাদীরা?
ইসে তপন মিত্র -কে আম্মো চিনতুম, সে অনেক পরে, কেজো ব্যাপারে, আর কর্পোরেট পার্টিতে ছোটোবড়মেজো কত্তাদের হাত ধরাধরি করে , 'উই শ্যাল ওভারকাম ....' গাইয়ে ছিলেন।
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪৮ | 143.111.22.23
উইচ হান্টিং তো প্রো-মাও, প্রো-নকশাল (রিড সুনীতি) দের দিকে, তাদের যারা ধরাবে (রিড ত। মি।) তারা তো বন্ধুপক্ষ। কাজেই ত। মি। র ওপর কি উইচ হান্টিং?
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪৬ | 143.111.22.23
এনিওয়ে কাটালাম। বইটা পেলে স্ক্যান করে রেলেভ্যান্ট জায়গাটা পাঠিয়ে দেব।
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪৬ | 65.124.26.7
এখন যে ভাবে উইচ হান্টিং শুরু হয়েছে তাতে যিনিই বলুন আলপটকা অভিযোগ করে দিলেই হবেনা, প্রমাণও দেওয়া উচিত। মাওবাদী রাজত্ব এলে আলাদা কথা।
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪৫ | 143.111.22.23
আনে = মানে
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪৫ | 143.111.22.23
বোঝ! সুনীতি বাবুর নিশ্চয়ই বন্ধু এসে খোঁজ করছে বলে মনে হয়নি! আর পাড়া মানে সুনীতি বাবুর পাড়া। বাড়ির দিকে ওয়াচ আনে সুনীতি বাবুর বাড়ির দিকে ওয়াচ। নিজের পাড়ায় বসে নিজের বাড়ির দিকে তাকিয়ে থাকার অভিযোগ তোলেন নি তপন মিত্রর বিরুদ্ধে।
চারুবাবু নিয়ে কিছু বলিনি, ঐজন্যই echo কথাটা লিখেছি।
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৪০ | 65.124.26.7
বন্ধুর বাড়িতে খোঁজ নেওয়া এবং পাড়ার চায়ের দোকানে বসে থাকাকে খুব সন্দেহজনক কাজ তো মনে হয়না।
তবে আমার পয়েন্ট সেটা ছিলনা। আমার পয়েন্ট ছিল - কল্লোলদার গল্পে যে ভাবে চারু মজুমদারের ধরা পড়ার ঘটনা রয়েছে সেটা একেবারেই কাকতালীয়। সেটার সঙ্গে তপন মিত্রকে জড়ানো হয়েছিল, আমি যদি জানি যে ঘটনাটা তা নয়, তাহলে আমি তো সেটা বলবো?
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৩২ | 143.111.22.23
ঐ কোন টই তে যেন দু লিখল দুদিন আগে। সব টইই প্রায় এক হয়ে গেছে, তাই মনে নেই। তৃণমূলী? বুবুভা?
Ishan | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:৩০ | 12.163.39.254
আমি একটু পিছিয়ে পড়ছি মনে হয়। এই প্রসঙ্গটা কোত্থেকে এল?
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:২৯ | 143.111.22.23
সুনীতি বাবু লিখেছেন, পুলিশের চর হিসেবে কাজ করতেন তপন মিত্র। ওনার (সুনীতির) বাড়িতে খোঁজ নিতেন, পাড়ায় চায়ের দোকানে বসে থাকতেন, ওয়াচ করতেন। বইটা আমিও এখনো হাতে পাইনি।
আজিজুলের লেখায় কে ভাই গান গাইতে প্রাইজ কি আমি জানিনা।
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:২৫ | 65.124.26.7
আমি বইটা পাবো না অন্তত ছমাসের মধ্যে - তুমিই বল না।
আমি আজিজুলের লেখা পড়ে যে জিজ্ঞেস করেছিলাম - কে ভাই গান গাইতে গিয়ে মার খেয়েছিল আর তার দাদা রেলের প্রাইজ পেল সেটাও জানলে বল না?
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:২২ | 65.124.26.7
কল্লোলদার লেখায় তপন মিত্র আসেননি। কিন্তু যে ঘটনার জন্য তার দিকে সন্দেহের তীর ছোড়া হয়েছিল - সেই ঘটনাটা এসেছে।
a x | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:২০ | 143.111.22.23
সুনীতি ঘোষ কারো থেকে শুনে বলেন নি। নিজের কথাতেই বলেছেন।
Du | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০৩:১৮ | 65.124.26.7
দেখো অক্ষ, কোন কথাই তো পৃথিবীতে একটা লোক বলে না। বাপ্পাদাও শুনেই বলেছেন কোথাও। কিন্তু তারা সবাই ঐ একটা ভাসানো সন্দেহ দিয়ে যায়। ঐ পর্য্যন্তই। কিন্তু কল্লোলদার গল্পে চারু মজুমদারের ধরা পড়ার ঘটনাটা আছে - ওতে কোন প্রিমেডিটেটেড ব্যপার নেই। আমি তোমার নামে কিছু ছড়াতে শুরু করলে চল্লিশ বছর পরে অনেকেই জানবে সেটা - তাইতে কি সত্যি হয়ে যাবে নাকি?
তপন মিত্র কে আমি ন্যাপি পরা বয়স থেকে চিনি। এখনও চিনি। তাই চেনা বলেই কিছু বলিনি বিশেষ কোনোদিনও। বাপ্পাদা যখন বলেছিলেন তখনও কিছু বলিনি। কল্লোলদার লেখায় তপন মিত্র কোথায় এসেছে জানিনা। মনে থাকলে একটু বল আমাকে।
সম্প্রতি সুনীতি ঘোষের একটা বই বেরিয়েছে। এবার সেটা একটু নেড়েচেড়ে দেখতে পার। "কোনো এক ভদ্রলোক" এসে যা বলে গেছিলেন তার একটু echo পাবে বোধহয়।
ranjan roy | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০১:৫২ | 115.184.104.96
সরি!সরি! যা তা!বয়সের খেয়াল ছিল না। টিকন স্যার, মাপ্চাইচি। নেহাৎ ছন্দ মেলাতে গিয়ে হয়ে গেছে। আসলে আমার ছন্দের হাত খুব কাঁচা তো। প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে এক বছর গুরুর পাতায় ছড়া মেলানোর চেষ্টা করবো না। টিকন স্যার, সরি! না ভেবে--
ranjan roy | ২০ নভেম্বর ২০০৯ ০১:৪৫ | 115.184.104.96
দীপুর দীপিকা চন্দ্রলেখা মাথায় চাঁদের ফালি। সিঁড়ির ওপর ব্যাং চলে এলো? -- থামলি রে কেন শালি!
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন