ফুটকি এই বইটা আমার দেখার খুব ইচ্ছে। দু একটা স্যাম্পেল প্রশ্ন ইমেল করবে? এই ক্লাস টু কিম্বা থ্রির। সময় করে করলেই হবে।
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১০:১২ | 61.95.144.122
নাঃ আজকের আবাপ পড়ে জাগো বাংলার পাশেই রাখতে হচ্ছে।
m | ১০ মার্চ ২০১০ ১০:০৮ | 173.26.17.106
পুঁই শাক কি বাঙালিরা ছাড়া অন্য কেউ খায়?
kk | ১০ মার্চ ২০১০ ১০:০৬ | 67.187.111.178
বড়ম, আমাকে পার্সোন্যাল শেফ রাখবে?
Arpan | ১০ মার্চ ২০১০ ১০:০২ | 216.52.215.232
* লেখক
Arpan | ১০ মার্চ ২০১০ ১০:০২ | 216.52.215.232
ব্যঙ্গল উরুর ব্যপারে লেখ কী সিরিয়াস? ঃ O
. | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৭ | 115.117.254.131
ঐ স্যাপ পাবলিশিংএর। ম্যাথ্স অলিম্পিয়াড। আমার কাছে আছে জুনিয়র টু (প্রি ২ এন্ড থ্রি, ৮-৯ ইয়ার্স ওল্ড)। লেখকের নাম টেরি চিউ।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৫ | 99.165.171.34
বাবা সখ্ কত!
kc | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৪ | 194.126.37.5
রোজ রোজ একই বউএর মুখঝামটা খাওয়া, আমার কাছে সবচেয়ে বোরিং।
SS | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৩ | 128.248.169.187
কী কাকতালীয় ব্যাপার! অক্ষদার দেওয়া দময়ন্তীর ব্লগের লিংকে শর্মিলাকে নিয়ে লেখাটা পড়লাম...... আর আজই আবাপতেও শর্মিলাকে নিয়ে একটা লেখা বেরিয়েছে।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৩ | 122.172.54.199
ফুটকি, বইয়ের নাম?
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫২ | 99.165.171.34
বেঁচে থাকাটাই হেবি বোরিং ব্যাপার।
. | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৫১ | 115.117.254.131
"কাজ" ব্যাপারটাই বিরক্তিকর।
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৪৯ | 61.95.144.122
অফিস যাওয়া-আসা নিয়ে ক। কাজ এখনো অবধি মনের মতই, যদিও প্রসেসের দৌলতে আর ক'দিন থাকবে জানি না।
আরেকটা পেল্লায় বোরিং কাজ (আগে রেগুলার করতে হত, এখন বেঁচে গেছি) হল জামাকাপড় ইস্ত্রি করা।
Arpan | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৪৭ | 216.52.215.232
এক অফিসে রোজ যাওয়া। এক কাজ রোজ করা। একই বিরক্তি নিয়ে।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:৩৯ | 99.165.171.34
টিফিন সিস্টেম বা ডাব্বা সিস্টেম চালু করে দাও বাড়িতে।
M | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:২৮ | 59.93.247.252
রোজ রোজ, আর রোজ রোজ মেনু বানানো।ঃ(((((
M | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:২৫ | 59.93.247.252
আমার উত্তর রান্না করা।
M | ১০ মার্চ ২০১০ ০৯:২৫ | 59.93.247.252
বলো দিকি সংসারের সবচে বোরিং কাজটি কি?
m | ১০ মার্চ ২০১০ ০৭:৪৩ | 173.26.17.106
কেসি, গানের জন্যে ধন্যবাদঃ)
h | ১০ মার্চ ২০১০ ০৬:৪০ | 121.242.108.34
কফিনে পেরেক আমার কেন মনে হয় না, সেটা বলে দিঃ এক নং কন্টেক্সট হা, গ্রাম সাইডে একটা সময়ে, স্কুল সার্ভিস কমিশনের আগে, বিভিন্ন পার্টি স্কুল রিক্রুটমেন্ট নিয়ন্ত্রন করত। যেমন ধর, মুর্শিদাবাদ মালদায় কংগ্রেস। বর্ধমান বাঁকুড়া পুরুলিয়ায় সিপিএম। আবার ভীরভূমে বা কাটোয়ার দিকটা একেক স্কুলে একেক রকম। মানে পঞ্চায়েত ইলেকশনে এটা বড় ইসু ছিল, মাস্টারমশাই রা, শিক্ষিত হওয়ার কারণে পঞ্চায়েতের নেতা হতেন, সব পার্টিতেই। ঝাড়খন্ডের আন্দোলন যখন শুরু হয়, যেহেতু এই মাশ্টারমশাই রা সিপিএম এর রিক্রুট বা অ-আদিবাসী নাগরিক, তাই এদের কে প্যাঁদানো শুরু করে। এই লেটেস্ট যেটা দেখলেন, টেলিতে, এটার যাকে বলে ইনটেলেকচুয়াল ঐতিহ্য এইটে। মাশটারমশাইরা অনেকেই রাজনৈতিক ব্যক্তিঙ্কÄ, দুলে মশাই নাই হতে পারেন, বিশেষতঃ তাঁর ভাই এর হত্যার পরে তিনি স্বাভাবিক ভাবেই আর সিপিএম এর সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন নি। বেসিক স্থানীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন। এবং পুলিশ তো মানুষকে নিরাপত্তা দেয় না, মাঝে মাঝে একে তাকে গিয়ে কেলিয়ে আসে বা ক্যাল খায়। তার সঙ্গে অপরাধ বা তার সমাধানের কোন সম্পর্ক নাই।এখন যেটা হচ্ছে, সেটা যাকে বলে লো টু মিডিয়াম ইন্টেনসিটি ওয়ারফেয়ার। এতে যেটা মোস্ট ইন্টারেস্টিং, সেটা হল, পুলিশের দায় হল, মানুষ মেরে তার পরে আমরা এনকাউন্টার না হলে মারি না বলা আর অন্যান্য লিগাল বলক্স করা, আর মাওবাদীদের দায় হল, মেরে বা ধরে বলা হ্যাঁ আমরাই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এটা করেছি, কারণ নইলে এলাকায় অলটারনেটিভ (এবং ক্রিমিনাল) স্ট্রীট ক্রেড/অথরিটি প্রতিষ্ঠিত হয় না। গ্যাং ওয়ারের সম্পর্কে উপন্যাস পড়লে একজ্যাকট এই মাল দেখতে পাওয়া যাবে।
মাওবাদীদের পপুলার সাপোর্টের মাপ ঠিক হিসেব করা সম্ভব না। প্রথমতঃ ইনফো কম, দ্বিতীয়তঃ বিভিন্ন মিডিয়ায় লোকে সলিড গুল মারে, তিন সাপোর্ট মাপার কোন উপায় নেই, (বাড়ে কমে বলা যায়, কতটা বলা মুশকিল) চার একদল লোক তাদের হাতে অস্ত্র, তাদের মানুষ সাপোর্ট করে কিনা কি করে বুঝবো? মিলিটারি কে কি সাপোর্ট করি? এটা তো ফুটবল ম্যাচ না। কফিনে পেরেক নয় তার মূল কারণ টা এর কন্টিনুয়েশন। জঙ্গলমহলে বেসিক গ্রামীন ইনফ্রাস্ট্রাকচার যদি দাবী হয়, তাইলে বলতে হবে, একটা লেভেলের 'আন্ডারডেভেলপমেন্ট' ছাড়া এই ফর্মের মিলিটান্সী থ্রাইভ করা সম্ভব না, তাই দাবী ওটা আদৌ কিনা সন্দেহ আছে। আর কফিন এখনো তৈরি হয় নি, তার কারণ হল রাষ্ট্রের অপদার্থতা আর বিভিন্ন ধরণের রাষ্ট্রীয় ফাঁক ফোকর ইত্যাদিতে মাওবাদীরা এখন যাকে বলে ভেরি মাচ পার্ট অফ দ্য ফ্যামিলি ফোটোগ্রাফ। অতএব কফিন যদি হয়েও থাকে, তাতে দেহ একাধিক। জেনেরালি যেকোন সশস্ত্র আন্দোলন সারা পৃথিবীতে , পার্সোনাল ইকুয়েশন সলভ করতে ব্যবহৃত হতে থাকে। হত্যা বেসিকালি ব্যাপক পার্সোনাল একটা ব্যাপার। জেনোসাইড বা কম্যুনাল হত্যা তো এখনো বলা যাচ্ছে না। অতএব এই ঘটনায় মাল এগোচ্ছে না পেচোছে বলা মুশকিল, এবং এই লেভেলের গুল মারা সাংবাদিকতায় নির্ণয় করা প্রায় অসমব্হ্ব।
Binary | ১০ মার্চ ২০১০ ০৬:৩০ | 66.94.87.210
দ -এর ব্লগটা আগে দেখিনি তো !! .... বেশ লাগল।
এখনো ক্লিভল্যান্ড আর কানাডার মধ্যে শাটল চালাচ্ছি। আর চোখে সর্ষেফুল দেখছি।
ফোটোক তোলা নিয়ে, রোব্বারে মিনিয়াপোলিশে, ইমিগ্রেশন এরিয়ার মধ্যে, এক মোটাসোটা হাসিখুসি মহিলা, ৭,৮ বছরের দু মেয়ের পোজ-টোজ দিয়ে ফটো তুল্লো। তার্পরে, একজন উর্দি পরা পুলিশ এসে, "নো ফোটো প্লিজ", বলে, ক্যামেরা নিয়ে, "আই হ্যাভ টু ডিলিট দেম" বলে ডিলিট করে দিলো। তবে ডিলিট করার আগে, হাসি হাসি মুখে, "ইউ গাইজ আর সো প্রিটি" বলতে ভুল্ল না।
স্কুল শিক্ষক অপহরণ বলে খারাপ লাগছে? নাকি টিভি ভেবলে যাওয়া মৃত্যু ভয়ে ভীত মানুষ দেখে তার পরিবারের কান্নাকাটি, মেকানিকাল ভাবে পোস্টার প্রদর্শন করে টিভি ক্যামেরার সামনে অ্যাপিয়ারেন্স এগুলো খারাপ লাগছে?
এই টিভি এলিমেন্টের ব্যাপকতর ব্যবহার টা ছাড়া সবকটাই তো আগেও হয়েছে, প্রায়-ই হয়। পরেও হবে। মানে পুলিশ ছাড়াও অনেকেই মরেছে। ২০০৪ থেকে , ইদানীং নিয়মিত। সিভিলিয়ান ক্যাজুয়াল্টি পশ্চিমবঙ্গে বেশি।
আমার ছোট প্রশ্ন হল, এইবারে ঠিক কোন এলিমেন্টের জন্য এতটা খারাপ লাগলো? স্কুল শিক্ষক বলে না টিভিতে বেশ অনেকক্ষণ কান্নাকাটি বা ভীত মানুষদের দেখিয়েছে বলে।
আজ একটা মজার কান্ড হয়েছে। একটা প্রেজেন্টেশনের সময় একজন ছেলে বারবার সবুজ, হলুদ গ্রাফকে লাল, কালো বলছে। এতে সবাই কনফিউজড হয়ে উসখুস করছে কিন্তু থামাচ্ছে না ওকে। শেষে আর থাকতে না পেরে জিজ্ঞেস করলাম, আর ইউ কালার ব্লাইন্ড? উত্তর দিল, স্লাইটলি।
উত্তর শুনে সবাই হো হো করে হাসতে আরম্ভ করল। এখনো মনে পড়লেই হাসছি। এরকম 'একটু কালার ব্লাইন্ড' হয় (কে জানে)? আর হলুদ কেই কালো বলল কেন? অনেক প্রশ্ন রয়ে গেল।
SS | ১০ মার্চ ২০১০ ০১:৩০ | 131.193.196.148
আমিও একই জিনিস টেস্ট করেছি একটু আগে ঃ) শুধু পোস্টাইনি।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ০১:১৮ | 143.111.108.90
rn, m না? লিখে দেখি।
rn | ১০ মার্চ ২০১০ ০০:৫৫ | 123.237.165.190
কোনদিন হেঁটে যাওয়া বিষন্ন সন্ধ্যামাঠের গন্ধে, উদ্গ্রীব গ্রীবা তুলে উদ্ধত আদিম শঙ্খচিল, তার কাছে চাইবো সূর্য্যাস্তের রক্তরাগ মনির রং। আদিম প্রশ্রয়, উদ্দাম বুনো গন্ধ মাখবো শরীরে।
হয়তো দেখবো দুরে সাঁওতল রমণীর কোলে, ছোটো শিশু, কোল জুড়ে থক সে তোমারো, পৃথিবীর কছে কিছু জনান্তিকে চইবো সময়, কোজাগরী রতে ফের, সারারাত, জেগে থাকা যাবে
nyara | ১০ মার্চ ২০১০ ০০:৪৮ | 122.172.156.183
অ্যাকচুয়ালি, মাওবাদীদের বেসিক যে দাবীদাওয়া তার প্রতি সমর্থন অনেকেরই থাকবে। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরেই অন্দোলন বেপথু, এবং খবর-টবরে যা মনে হয়, আস্তে আস্তে পপুলার সাপোর্ট হারানোর দিকে এগোচ্ছে। হেডমাস্টারকে অ্যাবডাকশন কফিনে আর একটা পেরেক।
kc | ১০ মার্চ ২০১০ ০০:৪০ | 89.203.49.18
পিনাকিকে বিশাল বড় 'ক'। পুরো বিপরীত মতে বিশ্বাসী হয়েও এই লোকগুলোর জন্যই গুচতে আসা সার্থক।
এই যে একজন স্কুলশিক্ষককে অপহরণ করে তার পরিবারকে ব্যবহার করে দাবী আদায়ের চেষ্টা চলছে - এটা কী? ইনি তো রাষ্ট্রের প্রতিনিধিও নন। 'পুলিশের চর' - এই অভিযোগও এনার সম্বন্ধে মাওবাদীরা এখনও করে নি। তাহলে? এতে করে দাবী হয়তো আদায় হবে, হয়তো আবারও এটা প্রমাণ করা যাবে যে কিছু সাধারণ গ্রামবাসীকে আটক করে রেখেছিল যৌথবাহিনী, সাথে হয়তো চায়ের দোকানে কিছু ব্রাউনি পয়েন্ট স্কোর করা যাবে এই বলে যে 'রাষ্ট্র এখন এই ভাষাই বোঝে', কিন্তু শর্ট টার্মের এই লাভগুলোর পাশাপাশি একই সাথে লং টার্মে এই আন্দোলনের নৈতিক জায়গাটা ক্রমশ দুর্বল হবে (হচ্ছে), ব্যাপক মানুষের মনে উন্নততর গণতন্ত্রের দৃষ্টান্ত (যা একটা রক্তক্ষয়ী নৈতিক লড়াই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তৈরী করে থাকে) তৈরী করতে এই আন্দোলন ব্যার্থ হবে (হচ্ছে), দাবী আদায়ের এই ধরণের শর্টকাট পদ্ধতিগুলো আসলে আন্দোলনের ক্ষয়িষ্ণু চরিত্রকেই আরো আরো বেশী করে সামনে নিয়ে আসবে (আসছে)।
দূরে থাকা একজন মধ্যবিত্ত শহরবাসী হিসেবে এই আন্দোলনের দাবীর সমর্থনে আর তার উপর পুলিশী নিপীড়নের বিরুদ্ধে যেমন প্রকাশ্যে গলা ফাটিয়েছি, দাবী আদায়ের এই শস্তা অনৈতিক পদ্ধতির বিরুদ্ধেও প্রকাশ্যে প্রতিবাদ রাখলাম। মনে করি এই মতামত আন্দোলনকারীদের কাছে যাওয়া প্রয়োজন।
. | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:৩৩ | 115.117.251.252
দলিত/শূদ্র ইত্যাদি শব্দগুলো মূলতঃ রাজনৈতিক। তার সঙ্গে সংরক্ষনের সরকারী ভাষ্যের সরাসরি ম্যাপিং করা কঠিন। মোদ্দা ব্যাপার হলঃ তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি ও অন্যান্য পশ্চাৎপদ জাতি- এইভাবে হিন্দু শূদ্র/দলিত/অন্ত্যজদের সরকারী ভাগ করা হয়েছে।
Arpan | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:২৭ | 122.252.231.12
বর্ণাশ্রমের কথা ছাড়ো। ওইটা লুজলি বলে ফেলা। বর্তমান সামাজিক অবস্থানে দলিত আর ওবিসি আলাদা তাই তো? মানে পুরনো অবস্থানের সাথে ম্যাপিং করলে শূদ্র = ওবিসি?
উইকি থেকে এইটাও পেলামঃ
১) "In 1990s, many parties Bahujan Samaj Party (BSP), the Samajwadi Party and the Janata Dal started claiming that they are representing the backward castes. Many such parties, relying primarily on Backward Classes' support, often in alliance with Dalits and Muslims, rose to power in Indian states[5]. At the same time, many Dalit leaders and intellectuals started realizing that the main Dalit oppressors were so-called Other Backward Classes[2], and formed their own parties, such as the Indian Justice Party."
২) মণ্ডল কমিশন নিয়েঃ "In 1980, the commission's report affirmed the affirmative action practice under Indian law whereby members of lower castes (known as Other Backward Classes and Scheduled Castes and Tribes) were given exclusive access to a certain portion of government jobs and slots in public universities, and recommended changes to these quotas, increasing them by 27% to 49.5%. L R Naik, the only Dalit member in the Mandal Commission refused to sign the Mandal recommendations[4], as he feared that well-to-do OBCs would corner all the benefits of reservation."
. | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:২৬ | 115.117.251.252
এটা দলিতদের একাংশের মত। আর এক অংশের মতে দলিত/হরিজনরাই তপশিলি জাতি ও উপজাতি। দ্বিতীয় মতটাকে গ্রাহ্য করলেও দলিতদের মধ্যে কেবল হিন্দু দলিতদের জন্যই সংরক্ষণ আছে। তাই অন্যান্য ধর্মের দলিতদের জন্য সংরক্ষণেরও একটা দাবী করা হয়।
a x | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:২২ | 143.111.108.90
আমার নিজের ধারণা ছিল ওবিসির মধ্যে দলিত অন্তর্ভুক্ত।
. | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:২১ | 115.117.251.252
দলিতরা হলেন অন্ত্যজ, অর্থাৎ যাঁরা বর্ণাশ্রমের বহির্ভূত। বাকিরা হলেন শূদ্র।
Arpan | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:১৯ | 112.133.206.20
এই ওবিসিতে কারা ঢুকবে কারা ঢুকবে না সেই নিয়েই বাওয়াল। যাদবেরা মনে হয় এই ওবিসির মধ্যে আসে।
সংরক্ষণের আরো মজা আছে। রাজস্থানে গুজ্জররা ওবিসি ছেড়ে দলিত হতে চায়। কিন্তু সংখ্যাগুরু মীনা সম্প্রদায়, যারা তফশিলি উপজাতির অন্তর্ভুক্ত, তার বিরোধী।
Arpan | ০৯ মার্চ ২০১০ ২৩:১৩ | 122.252.231.12
এইটা পড়ে আরো ঘেঁটে গেলাম। এখানে SC আর দলিত সমার্থক বলা হয়েছে। এরা দুইয়ে মিলে হল ২৩%। এরা তো অলরেডি সংরক্ষিত।
লালু আর মুলায়ম কি তালে মুসলিম আর ওবিসিদের জন্য রিজার্ভেশনের দাবি জানিয়েছেন?
আমার প্রশ্নের উদ্দেশ্য ছিল এইটা জানা যে তফশিলিদের সংরক্ষণ যখন হয় তখন দলিতদের কেন হল না?
Du | ০৯ মার্চ ২০১০ ২২:৪৭ | 71.252.209.231
তফসিল তো ভারতীয় সরকারের একটা ক্যাটিগোরি - তার সাথে হিন্দু বর্ণাশ্রমের কম্পেয়ার করা যায় কি? কমন জিনিস থাকতে পারে । কিন্তু উপর নীচ হয় না।
kc | ০৯ মার্চ ২০১০ ২২:৪৬ | 89.203.49.18
আর আজকের প্রতিদিন দেখুন, কালকে নাকি সারাদিন মমদেবী নাকি বিলের ব্যাপারে বড় বড় মিটিং করেছেন, মিথ্যাবলার ব্যাপারে কে যে এগিয়ে কে জানে। বোঝাই যাচ্ছে কালকে পিটি ফাটিয়ে দেবেন।
Arpan | ০৯ মার্চ ২০১০ ২২:৪৩ | 122.252.231.12
ফুটকি স্যার। আরেকটা জিনিস কয়ে যান। তফসিলি জাতির স্থান বর্ণাশ্রমে দলিতের উপরে না নিচে?
Du | ০৯ মার্চ ২০১০ ২২:৪১ | 71.252.209.231
কেসি, আমিও মনে করি এটা একটা বড় প্রাপ্তি। দাবী এটা ওটা তোলা যেতে পারে পরেও। কিন্তু অজুহাত তুলে এত বছর ধরে আটকে দেওয়ার কোন মানে নেই। আর লালন তো গেয়েই গেছেন - বামনী চিনি কেমনে?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন