বে না হলে ছেলেপুলে হয় না, এইসব কনসেপ্ট এখনও ধরে রেখেচো? এই একবিংশ শতাব্দীতে ? হায়, হতাশ করলে হে ব্ল্যাংকি। ;-)
. | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৮ | 125.18.104.1
অঙ্ক করা "সোসন" হবে কেন? অঙ্ক পরীক্ষায় "ভালো করতে" বাধ্য করাটা "সোসন"।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৮ | 99.165.171.34
করেই ফেল। পয়সা কড়ি নিয়ে এত কিন্তু কিন্তু করতে নেই।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৮ | 122.172.54.199
ভুট্টা অফার করা দিয়ে কথা শুরু করা যায় না?
Blank | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৭ | 170.153.65.102
কিন্তু আমার পোশ্নো পাচ্ছিলো তো ঐ phD পয়সা কড়ি নিয়ে
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৭ | 61.95.144.122
মানে প্রশ্নগুলো চাপতে না পারলে এই ব্যাপারটার সল্যুশন দরকার। হাই প্রায়োরিটি।
Blank | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৬ | 170.153.65.102
ইকিরে আমার তো বে ই হোলো না ঃ( সেই মেয়েটাকে ফের দেখতে পেলুম আজকে ঃ(
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৫ | 61.95.144.122
ক্যাসলরকওয়া৯-কে আর দেখা গেল?
stoic | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৪ | 160.103.2.224
আগে ছেলেপুলে হোক। তারা ইস্কুলে যাক। তাপ্পর প্রশ্ন। ;-))
Blank | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩১ | 170.153.65.102
আমার অনেক প্রশ্ন পাচ্ছে, কিন্তু সেগুলো করা উচিৎ কিনা বুইতে পারচি না ঃ(
santanu | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:৩১ | 82.112.6.2
মধ্যের নিচে থাকলে ফেল বা বকুনি, তাই সকলের চেষ্টা অন্তত মধ্যরেখার ওপরে থাকার, এই করতে গিয়ে মধ্যরেখাটা আকাশ ছুঁয়ে ফেলে।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:২৭ | 122.172.54.199
মানে তো সেই সোসন! আপনি কি আমাকে আপনি বলাটা বন্ধ করবেন?
. | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:২৬ | 125.18.104.1
একটাই পন্থা। বাচ্চার সঙ্গে বসে একসঙ্গে অঙ্ক কষুন। ঃ-P
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:২৩ | 122.172.54.199
আমাকে সব্বাই কেমন একটা শিশুসোসনকারী বলে ভেবে নিচ্ছে !! দুই মাসে দুই বছরের অংক শেখাতে আমি মোটেই চাই না। কিন্তু স্কুল খুললে প্র্যাক্টিস ক্লাসে গিয়ে ভ্যাবলার মত বসে থেকে বকুনি খাক, তাও চাই না। মধ্যপন্থা খুঁজছি।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:২২ | 99.165.171.34
আমাকে রেড চেক পিনাফোরের কলারে একটা রুমাল সেফটিপিন দিয়ে আটকে দিত। আর ছিল দুটো একরকমের ঝাড়ন। নীল, বর্ডার দেওয়া। টিফিন খাবার সময় কোলে ওটা বিছিয়ে খেতে হবে। সেই ঝাড়ন দুটো এখনও আছে।
Samik | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৯ | 219.64.11.35
অক্ষ - নার্সারী ছিল, প্রেপ হল।
de | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৮ | 59.163.30.5
শমীক, এটা অবিশ্যি চাপের!
Samik | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৮ | 219.64.11.35
আমি সেই ক্লাস সেভেন থেকে সায়েন্স ট্যালেন্ট পরীক্ষা দিয়েছিলাম বচ্ছর চার পাঁচেক। প্রতি বছর ভালো ভালো নম্বর পেতাম আর বিচ্ছিরি বিচ্ছিরি বই প্রাইজ পেতাম মিউনিসিপ্যালিটি হল্এ।
dipu | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৮ | 61.12.12.83
ক্যাসলরকবালাকে বোলো ইস্কুল ম্যাগাজিনে নাম বেইরেছিলো। ইম্প্রেসড হবে ঃ-)
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৭ | 99.165.171.34
সাঁঝের কোন ক্লাস এখন?
Samik | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৬ | 219.64.11.35
গল্পটা অ্যাপ্রন নিয়ে নয়। নতুন অ্যাপ্রন কেনা নিয়ে। আগের বছরের অ্যাপ্রনটা একেবারে ইনট্যাক্ট আছে। না তাতে ময়লা লেগেছে, না ছিঁড়েছে। তবু সেটা চলবে না। নতুন ডিজাইনের অ্যাপ্রন নিতেই হবে সবাইকে। ইউনিফর্মিটি থাকবে না নইলে।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৫ | 122.172.54.199
অক্ষ, আমাকে রোজ প্রচুর সিভি ঘাঁটতে হয়, দাক্ষিণাত্যের বিশেষতঃ তামিলনাড়ুর যেসব সিভি পাই, আজ অব্দি কেউ কোনো পরীক্ষায় ৯০%এর কম পেয়েছে বলে দেখলাম না। ঃ-))
Blank | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৫ | 170.153.65.102
এই ট্যালেন্ট সার্চ পরীক্ষা আম্মো দিয়েছি। ওর জন্য ইস্কুলে ফর্ম পাওয়া যেতো। আর ইস্কুল কো-অপারেটিভে ওর জন্য বই ও বিক্রি হতো। তবে কিস্যু না পড়েও পরীক্ষা দিতে যাওয়া যেতো। প্রশ্ন খুব শক্ত হতো। তাই আমার খুব মজা ছিলো, আর্ধেক ও পারতুম না, আর মনের আনন্দে এটা সেটায় টিক মেরে আসতুম। ঃ) খালি একবার অনেক কটা পেরে গিয়ে তারপর অনেক গ্রেড পেয়ে গেছিলাম। ভালো গ্রেড পেলে ইস্কুল ম্যাগাজিনে নাম বেড়োতো। সেটা একটা হেব্বি নজ্জা নজ্জা ইসে টাইপ ব্যপার ছিলো .... আমি হেব্বি নজ্জা পেয়েছিলুম ঃ)
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৪ | 99.165.171.34
এহ্ কোনো একটা ফিনেস নেই।
de | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১৩ | 59.163.30.5
পাই, অনুভব করোনি তাইঃ))
বাচ্চা দের টিফিন খাওয়া কেমিস্ট্রি ল্যাবের চেয়ে ভয়ানক -- জামাগুলোর যা দশা হয় তার থেকে অ্যাপ্রন ভালো!
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১১ | 61.95.144.122
সিভিতে পার্সেন্টেজ আমরাই তো লিখতুম - কলেজে একখান টেমপ্লেট পাওয়া গেসলো (কোনো কোং ক্যাম্পাসিং-এর সময় দিয়েছিলো) যেটা কপি করে সবাই বানাতো - তাতে পরীক্ষা, পাশের বছর, ক্লাস/ডিভিশন, পার্সেন্টেজ - সব থাকতো। তবে পাকা চাকরিজীবি হওয়ার পর সেসব উঠে গেছে।
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১০ | 99.165.171.34
বেওসা। কত রকমের।
lcm | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১০ | 69.236.183.240
তঙ্কÄ কথা। নলেজ ইকনমি-র প্রোডাক্ট যে সব বাবা মা, মানে যাদের অ্যাসেট হল নলেজ, জীবিকা তথা অর্থ উপার্জনের উপায় তাদের অর্জিত জ্ঞান, তাদের মধ্যে এই চাপ প্রবণতা বেশী দেখা যায়। সারা পৃথিবীতেই। চাপ খারাপ কিছু নয় যতক্ষন বাচ্চা সেই চাপ উপভোগ করছে। বাবা-মা চান বাচ্চা যত দ্রুত সম্ভব জ্ঞানার্জন করে নিজের অ্যাসেট বাড়িয়ে নিক। কারণ, তারা চান বাচ্চাও নলেজ ইকনমি-তেই আসুক, যতটা সম্ভব বেশী নলেজ নিয়ে।
ব্যবসায়ী পেশার বাবা-মায়ের মধ্যে এই চাপ কম। তার মানে তারা যে বাচ্চাকে ভালোবাসেন না বা বাচ্চার ভালো চান না তা নয়। কিন্তু, দ্রুত জ্ঞানার্জন নিয়ে তাদের কোনো চাপ নেই। তারা চান বাচ্চা ব্যবসাতে আসুক, বুঝে নিক কিভাবে ব্যবসা চালাতে হবে। পারলে, ব্যবসায় কাজে লাগে এরকম কিছু প্রাসঙ্গিক জ্ঞানার্জন করুক। কিন্তু তাদের চাপ অন্য, চাপ একটু বড় হলে, ব্যবসা বুঝে নেবার চাপ।
pi | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১০ | 208.54.90.23
সেটা কি ক্লাস টু তে অলিম্পিয়াড দেবার জন্য দুবছরের পড়া দু মাসে শেষ না করার জন্য ?
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:১০ | 61.95.144.122
কটা বইখাতা আর কি রকম বইখাতা যে সতেরোশো টাকা লাগে?
পাঃভঃয়ে ক্লাস থ্রীয়ের সব খাতা - ৩৩৭/- (ইনক্লুডিং ক্যামেল প্যাস্টেলের সেট, ইস্কুলের নাম ছাপানো মলাট), বই - ৫১৬/- (বই+ব্রাউন পেপার+লেবেল+স্কেচপেন, শুধু একটা বই বাকি আছে)!!!
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৯ | 99.165.171.34
কোন অকালকুষ্মান্ড সিভিতে পার্সেন্টেজ লেখে?!!
pi | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৯ | 208.54.90.23
অ্যাপ্রন পরে টিপিন খাবে ! তাইলে তো কেমিস্ট্রি ল্যাবে গেলে বর্ম পরতে বলবে!
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৭ | 122.172.54.199
আমার অসুবিধে হয় নি, কে বললো তোকে? প্রথম চাকরি সিটিব্যাংকের এক ডিএসওতে। দিনে প্রায় ১৫ঘন্টা খাটাতো সপ্তাহে ৬দিন, মাইনে দিতো ১১০০টাকা। তখন হাত কামড়াতুম সময়ে ঠিক করে লেখাপড়া করি নি ক্যানো। সিভিতে আজ অব্দি কোনো পরীক্ষার পার্সেন্টেজ লিখতে পারলাম না, এ দুঃখ কি যাওয়ার! ঃ-)
pi | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৭ | 208.54.90.23
তোমাকে যদি করতে বলতো তালে তো তুমি নিগ্ঘাত করতে না ! তাইলে ছেলেকেও করতে বোলোনা ( যদি না সে নিজেই করতে চায় ) ঃ)
. | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৬ | 125.18.104.1
নিজেকে দিয়ে নিজের সন্তানকে মাপবেন না। আপনার সন্তানের জুতো এখন আর আপনার পায়ে ঢুকবে না। ;-)
Samik | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০৫ | 219.64.11.35
ভূতোর ইশ্কুলে কনসেন্ট ফর্ম পাঠানো হয়েছিল। আপনি আপনার মেয়েকে নাচানোর বিরুদ্ধে কোনওরকম আপত্তি করছেন না। লজিকালি আপত্তি থাকলে কনসেন্ট ফর্মে সই না করলেই হত। কিন্তু ঐ যে, চাপ! প্রতিদিন ক্লাস টিচার অনিচ্ছুককে বলে দিচ্ছেন, বেটা, আপনে পাপা সে বো কনসেন্ট ফর্ম সাইন করাকে নহী লায়ি হো? কল্ জরুর সাইন করাকে লানা ... তুমি কতদিন সাইন না-করিয়ে থাকতে পারবে?
আজ মেয়ের অ্যানুয়াল রিপোর্ট কার্ড নিয়ে এলাম। বেশ মিষ্টি করে সাজানো নার্সারির রিপোর্ট কার্ড। আট পাতার রিপোর্ট যদিও। বেশ এ আর বি প্লাসে ভর্তি, হয় তো সবারই তাই। সাথে সেই যে গ্রুপ ফটো তোলার জন্য পঞ্চাশ ট্যাহা নিয়েছিল, তাই দিয়ে একটা বড়সড় গ্রুপ ফটো ফোল্ডারে লাগিয়ে দিয়েছে।
তার সাথে দুশো টাকা দিয়ে অ্যাপ্রন কিনলাম, মেয়ে স্কুলে টিফিন খাবে। দুশো আশি দিয়ে অ্যাক্টিভিটি কিট। সতেরোশো দিয়ে সারাবছরের বইখাতা। মলাট, নেমস্টিকার শুদ্ধু।
পরের বাঁশ এ মাসের শেষে। স্কুল ইউনিফর্ম কিনতে হবে। ইউনিফর্ম পাল্টে গেছে। মানে আগের বছরেরটা বাতিল। পুরো ফ্রেশ সেট কিনতে হবে। ঃ-)
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০২ | 122.172.54.199
আর গরমের ছুটিতে ৭বছরের ছেলেকে পরের ক্লাসের অংক শেখানোটা আমার কাছে পিষে ফেলারই সমার্থক। আমাকে ঐ বয়সে যদি এগুলো করতে বলা হোতো, তাহলে কি করতাম তাই ভাবছি আর শিউরে উঠছি!
pi | ১০ মার্চ ২০১০ ১৫:০১ | 208.54.90.23
কিন্তু তাতে করে তোমার তো কোনো অসুবিধে হয় নাই ! তাহলে আর চাপ নাও ক্যানো? ঃ)
Arijit | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৫৯ | 61.95.144.122
অন্য একটা ফ্যাক্টরও আছে। আগে ছেলেমেয়েদের পেটাতে হয় এটাই মোটামুটি অ্যাকসেপ্টেড ভিউ ছিলো। স্কুলে পরীক্ষা হয়, পোচুর পড়তে হয় - এগুলোও একমাত্র অ্যাকসেপ্টেড ভিউ ছিলো। এখন নয়। কাজেই আগে বাবা-মায়েদের কাছে এগুলোই রাস্তা ছিলো। এখন নয়।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৫৫ | 122.172.54.199
আড়াই মাসে দুই বছরের সিলেবাস শেখাতে বললে চাপ খাবো না!!! আমি নিজের জীবনে সিলেবাস তো দূরের কথা, সাজেশনও শেষ করে উঠতে পারতাম না কিনা!
. | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৫৪ | 125.18.104.1
তথ্য থেকে তঙ্কেÄ যেতে চইছি। তাই "বাবা-মারা"। ঃ-P
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৫২ | 122.172.54.199
সব বাবা-মা খাচ্ছে না তো, আমি খাচ্ছি। ঃ-)))
kc | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪৮ | 194.126.37.5
ছাত্রবৃত্তি হত ক্লাস ফোরে। আমি পেয়েছিলাম। বাবার মাইনে বেশী ছিল বলে কোনো টাকা পয়সা পাইনি।
. | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪৮ | 125.18.104.1
কাজেই আগেও এসব ব্যাপার স্যাপার ছিল। কিন্তু আমাদের বাবা-মারা এত চাপ খান নি, পিষে দেওয়ার প্রশ্নও ওঠে নি। এখন বাবা-মা'রা এত চাপ খাচ্ছেন কেন?
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪৭ | 122.172.54.199
চিন্তার থেকেও বেশি বুঝতে চাইছিলাম ব্যাপারটা কি? তাই তোমাকে কাল জিগালাম না কটা ডানা গজায় ইত্যাদি। ঃ-)
a x | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪৬ | 99.165.171.34
অরিজিৎ, পাঃভঃ তে পড়লে মনে হবে কম্পি তে কাম নাই। সাঃপঃ তে পড়লে মনে কম্পি করেছিল স্কুল বলেই এদ্দুর এসেছি এবং আরো যাব ;-)
একেবারে ঘরের অভিজ্ঞতা।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪৩ | 122.172.54.199
ক্লাস থ্রী নাকি ফোরে ঐ ছাত্রবৃত্তি পরীক্ষা দিতে হোতো! ভালো করলে ২৫টাকা না ওরকম একটা কত টাকা যেন বৃত্তি পাওয়া যেত!
de | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪০ | 59.163.30.5
ও! স্কুল প্র্যাক্টিস ক্লাস দিলে তুমি আবার এতো চিন্তা করো ক্যান! এখানে স্কুল কিচ্ছু দ্যায় না!
pi | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৪০ | 208.54.90.23
হ্যাঁ, মনে পড়েছে। আমাদের স্কুল থেকে ও পাঠাতো তো। ঐ কিসব ন্যাশানাল ট্যালেন্ট সার্চ পরীক্ষায়। ক্লাস ফোর থেকে শুরু হয়েছিল যদ্দুর মনে পড়ে। সিলেক্ট করে পাঠাতো। কিন্তু অন্য কেউ ইচ্ছুক হলেও যেতে পারতো। তার জন্য তো ওদের ই কিসব বই টই ছিল, সেগুলো করতে হত। স্কুলে একটা দুটো স্পেশাল ক্লাস নিত, আটকে গেলে দেখে দিত, নয়তো বাড়ি। কিন্তু আদতে পরীক্ষাগুলো তো মজার ই ছিলো। যেতেই হবে এমন ব্যাপার কিছু ছিলো না, আর তৈরির জন্য বাড়ি বা স্কুল থেকে পিষে দেবার মত চাপ ও দ্যায়নি।
byaang | ১০ মার্চ ২০১০ ১৪:৩৬ | 122.172.54.199
ছাত্র বৃত্তি তে যদ্দুর মনে পড়ছে ক্লাসের সেরা ৪-৫জন যেত। মানে ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড, ফোর্থ। আমাদের বছর থেকেই পরীক্ষাটা উঠে গেলো নাকি আমাদের স্কুলই পাঠানো বন্ধ করে দিলো, মনে নেই।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন