CESC র ECS সেট করার লিংকটি কেউ দিলে খুব ভালো হয়। CESC র ওয়েবসাইট থেকে খুঁজে পাচ্ছি না। ঃ[
achintyarup | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ২১:৫০ | 121.241.214.34
সন্ন্যাসিনী তো হল একজন, বাকিরা গেল কোথায়?
Soma Gayen | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ২০:৪৮ | 1.38.213.164
আমরা বর্তমানের পরিস্থিতির জন্য বোধ্হয় একটু চিন্তিত হয়ে পড়ছি। মানুষের জীবনের সঙ্গে যে রাজনীতী যুক্ত হতে পারে তা আগে কখনো ভাবিনি। কারণ এক্জন মানুষ মারা গেলে তার দেহ নিয়ে রাজনীতী শুরু হয়ে যায়। ভাবতে অবাক লাগে একবিংশ শতাব্দীতেও আমরা কুপমণ্ডুকের জগৎ থেকেএখনও বেরোতে পারলাম না ।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:৩৪ | 115.248.4.217
পিকে সেনগুপ্ত,
বাংলার টিউটোরিয়ালটা দেখে নিন। খুব সোজা।
আর ইংরেজিতে লিখতে চাইলে < আর > চিহ্নের মধ্যে লিখুন। <I am able to see Bengali alphabets> এইভাবে।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:৩২ | 115.248.4.217
তাই তো! টিটিবৌঠান, হ্যাবাড্ডি। খুব দেরি হয়ে গেল জানাতে।
P K Sengupta | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:২৫ | 117.194.238.224
ঈ অম অব্লে তো এঙ্গলি অল্ফবেত্স।
pi | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:২২ | 72.83.86.24
ইন্দ্রাণীদির জন্মদিন তো আজ ! জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো। এমনি সুন্দর করে লিখে চলো।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:১৫ | 155.136.80.174
দু বছর আগে আজকের দিনে আমার হাসপাতাল যাত্রা হয়েছিল। আটদিন সারা শরীরে ছুঁচ বিঁধিয়ে পড়ে ছিলাম। সেই বছরের ক্রিসমাস আমার ভোগে গেছিল। দেখি, এই বছর কেমন যায়।
shrabani | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:০৩ | 124.30.233.102
খুব ভালো, শমীকদা ঘুরে এসে লিখে ফেল, তারপরে আমি যাবো ঃ)
shrabani | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৫:৪২ | 124.30.233.102
সীসাইড গেস্ট হাউস টা বোধহয় আশ্রম দ্বারা পরিচালিত, গিয়ে একবার কথা বললে পারো। দারুন লোকেশনে খুব ভালো জায়গা।
shrabani | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৫:৩৮ | 124.30.233.102
রাজদীপ যে ক্যাফের কথা বলছে সেটাই আমি আগে লিখেছি, Le Cafe। তুমি সকালে গেলে না থাকলেও পারো। মেন রাস্তা থেকে যেদিকে অরোভিলের দিকে বেঁকে যায় তার উল্টোদিকে গেলে অরোভিলে বীচ। আমাকে লোকজন বলেছিল সে বীচ নাকি খুব মেনটেনড, সুন্দর গন্ধ চারিদিকে। আমি কিছুই পেলাম না। সাধারণ বীচ,রাস্তার ধারে ওরকম অনেক বীচ পাবে তুমি ইস্ট কোস্ট রোড দিয়ে আসার পথে। এছাড়া আরেকটা উল্লেখযোগ্য বীচ হল প্যারাডাইস বীচ, বোটে করে যেতে হয়, চিন্নাম্বর ওয়াটার পার্ক থেকে বোটে যেতে হয়, অন্য রাস্তা নেই। ভীড় কম, পরিস্কার ভালোই। তবে এখন এই বৃষ্টি বাদলার পরে সমুদ্র খুব রাফ, বেশী নামতে টামতে যেওনা। মিউজিয়ামে যেতে পারো, খারাপ লাগবে না। ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টারের রাস্তা গুলো দিয়ে হাঁটলে একটা বিদেশে পৌঁছে গেছি টাইপের ফীলিং আসে যদিও মেনটেনান্সের খামতি আস্তে আস্তে সে ব্যাপারটাকে কমিয়ে দিচ্ছে। রাস্তা গুলোর নাম লেখা বোর্ড, সব ফরাসী নাম। সেখান থেকে গলি বেরিয়েছে কোথাও তামিল নাম।
শপিং আর খাওয়াদাওয়া.............
আমি বাইরে গেলে বাঙালী খাবার খুঁজি না তাই তার হদিশ দিতে পারবনা। চুটিয়ে বেকারী আইটেমস খেয়েছি, ফ্রেঞ্চ রান্না আর ক্রিওল রান্না। সবচেয়ে উত্তম বেকারী হল বুসি স্ট্রীটের "বেকার স্ট্রীট"। আমরা ওখেনে লাঞ্চও করেছি, গরম ওভেন থেকে বার করা, একটা স্যালাড ব্যুফে ছিল, দারুন! মিশন স্ট্রীট ধরে হাঁটতে শুরু করলে মোটামুটি পন্ডিচেরীর সব শপিং ল্যান্ডমার্ক কভার হয়ে যায়। মিশন স্ট্রীট আর নেহরু স্ট্রীটের ক্রসিংয়ের ওপর আছে হাই ডিজাইনের ব্যুটিক, নেহরুর দিকে একটু এগিয়ে গেলে আরেকটি হাই ডিজাইনের দোকান। দাম এমনিতে বেশী হলেও দিল্লীর তুলনায় সস্তা। একটু আগে আছে "ক্যাসাব্লাঙ্কা", আজকের মলের যুগে আহামরি লাগেনা তবে ঐতিহ্য আছে। দু তিনটে আউটলেট আছে, ওয়েস্টার্ন গারমেন্ট বেশ সস্তা, লোকে চুটিয়ে কিনছে। নেহরু স্ট্রীট ধরে এগিয়ে গেলে, শ্র্রীরাম, মুত্থু, কল্যান এধরনের কতগুলো সিল্ক হাউস আছে। কাঞ্জিভরম এখানেও কিনতে পারো, কাঞ্চি যাবার সময় না হলে।ঃ) অরোভিলের ব্যুটিক "কল্কি"র শাখা আছে এই জায়গায়ও এছাড়া আছে সমুদ্রের ধারে "splendour"। ধুপকাঠি, সাবান, তেল মোটামুটি ফ্যাব ইন্ডিয়া স্টাইলের দোকান, দাম সবেরই বেশী।খোদ ফ্যাব ইন্ডিয়ার দোকান আছে বুসি স্ট্রীটের আশেপাশে তবে না গেলেও হয়। মিশন স্ট্রীটেই পড়ে বিখ্যাত চার্চ, এইসময় গেলে ভালো লাগবে। রাস্তার একেবারে শেষ দিকে চকোলেটের দোকান, "চকো ল্য" আর "এবনি চকো ল্য", যেখানে হোক গিয়ে চকলেট টেস্ট কোরো, দারুন ! মিশন স্ট্রীটে প্রচুর খাবার জায়গা আছে, এছাড়া নেহরু স্ট্রীটে সর্ভনা ভবন, একটা অন্নপূর্ণা নামে দোকান আছে, বাঙালী কিনা বলতে পারবনা। একদিনে এর বেশী ঘুরতে পারবেনা। আশ্রমের বাইরে বেরিয়েই ওদের শপ আছে সেখানে নানা বই ও অন্যান্য স্যুবি্হ্নর য়ের দোকান আছে, এছাড়া ভেতরেও বোধহয় বই কেনা যায়।
Bratin | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৫:২৭ | 122.248.183.1
আমেদাবাদ যাবার টিকেট কেটে ফেললাম। ২১ সে জানু রাতে গিয়ে ২৭ এ সকালে ফেরা।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৪:১৪ | 155.136.80.174
হুঁ, কাঞ্চি এই উইকেন্ডে বাদই রেখেছি। কেবল পন্ডি-মহাবলী।
Raj | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৪:০৯ | 202.79.203.59
কাঞ্চিপুরমের রুটটা কিন্তু সম্পুর্ণ উল্টোদিকে , পারলে মহাবলীপুরমই যেও - যতই ভিড়ভাট্টা হোক না ক্যানো মহাবলীপুরম না দেখলে ভারতবর্ষ দেখা হয় না।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৪:০৫ | 155.136.80.174
নাঃ, মইদ্যপানে আমি নেই।
দ্যাখো, সকালের বাস ধরছি, পৌঁছবো মোটামুটি নটা নাগাদ। এখানে একজন বলল হোটেল বুক করে যাবার কোনও দরকার নেই, ওখানে লাইন দিয়ে হোটেলের লোকজন ডাকাডাকি করে, একজনকার সাথে ঝুলে পড়লেই হল, ইন্টারনেটের থেকে শস্তায় পেয়ে যাবে।
কিন্তু দুইখান কথা হইছে। এক তো, সেইদিনটা পঁচিশে ডিসেম্বর, হোটেল খালি পাবো কিনা জানি না, এদিকে ইন্টারনেটে অ্যাভিলেবল হোটেলের দর যা দেখছি, তিন হাজারের নিচে কথাই নেই। একলা মানুষ তিন হাজার টাকা দিয়ে থাকবো কেন?
তাচ্চেয়ে ঠিক করেছি গিয়েই দেখব। পেলে ভালো, না পেলে সন্ধ্যের বাসে করে চেন্নাই ফেরৎ চলে আসব, পরদিন সকালে আবার বাস ধরে মহাবলীপুরম চলে যাব। কিংবা কাঞ্চিপুরম। খচ্চা কম পড়বে।
Raj | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৩:৪৫ | 202.79.203.59
আরে শমীক আগে বলবে তো ! গ্যালো বচ্ছর দিনদুয়েক ছিলাম পুদুচ্চেরীতে , একটাই কথা বলার আছে আহা বেঁচে থাক পুদুচ্চেরী !
পেথমে গিয়ে একটু বিচের ধারে বসে থাকো , গান্ধীমুর্ত্তী থেকে একটু এগিয়ে গিয়ে ফরাসি ইষ্টাইলের ক্যাফে আছে ওখানে বসে কিছুক্ষণ সমুদ্দুর দ্যাখো তারপরে চলে এস অরবিন্দ আশ্রমে - মিউজিয়ামটা মোটামুটি ভালই আর তারপর আশ্রমের চাদ্দিকের রাস্তায় রাস্তায় একটু ঘোরো, ব্যাস ওটাই আমার কাছে ওখানকার দ্বিতীয় সেরা আকর্ষণ। প্রথম সেরা আকর্ষণটা তোমার হয়তো কাজে লাগবে না ;-) তা ঐ আশ্রমের আশেপাশে রাস্তাগুলো দিয়ে হাঁটতে বেশ ভালই লেগেছিলে - কেমন যেন একটা কোন কলোনিয়াল যুগের বই থেকে উঠে আসা পিকচার পোষ্টকার্ড , তিনবন্ধু মিলে অনেকক্ষণ ঘোরাঘুরি করেছিলুম তারপর সোজা আবার বিচে.... আর হ্যাঁ গান্ধীমুর্তির কাছে একবার ছবিটবি তুলতে পারো কিন্তু বেশিক্ষণ থেকো না , পুরো কাঁইকিচির পরিবেশ
নাঃ সর্বসেরা আকর্ষনটা বলেই দি ! অমন সস্তায় প্রায় বিনা ট্যাক্সোতে ওতো ভাল মদ্য যে ভূভারতে বা মহাভারতে কোথাও পাওয়া যায় বা আরাম করে বসে নিরিবিলিতে খাওয়া যায় -কেনা যায় -সঙ্গে করে আনা যায় তা আগে কখনো জানা ছিল না ঃ-)
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১৩:১৮ | 155.136.80.174
বলে যাও ... শুনছি।
shrabani | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:৫৭ | 124.30.233.102
সকালে অরোভিলের প্রোগ্রাম রাখো। অটো নিয়ে যেতে পারো, পুরো প্যাকেজ, এক অটোওয়ালা আমাদের চারশ টাকা বলেছিল (যাইনি, দরাদরি করতে পারো)। অরোভিলে মেন রাস্তা থেকে বাঁদিক ধরে গেলে, জঙ্গলের ফাঁকে ফাঁকে ইন্টারন্যাশনাল বসতি! রাস্তাঘাটে সাহেবসুবোই বেশী চোখে পড়বে। ভিজিটরদের জায়গায় খুব বেশী কিছু দেখার নেই। তবে পরিবেশ উপলব্ধি করার মত। চুপচাপ শান্তিতে বস কাফেটেরিয়ায়, ব্যুটিক গুলোতে ঘোরাঘুরি করে টুকটাক কেনাকাটা। এক কিলোমিটার হেঁটে মাতৃমন্দির অবধি যেও, মিস কোরোনা। স্ট্রাকচারটার ভেতরে না ঢুকতে দিলেও বাইরের জায়গাটাই সুন্দর। পাখির ডাকের খুঁটিনাটি থেকে শুরু করে হাওয়ার তান সবই এই শহুরে পল্যুটেড কানেও ঠিকঠাক পৌঁছয় সুরে বাঁধা, এমনি স্থান মহিমা। গিয়েই যেন ফিরে এসোনা, বস কিছুক্ষণ পাথরের ওপরে, চারিদিক থেকে কাঁইমাই করবে অনেক লোক্যাল লিট্টের দল, ফোটোর পোজ দেবে তবে এ জায়গায় সেসব তোমাকে স্পর্শ করবেনা। .......to be contd
shrabani | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:৪৮ | 124.30.233.102
শমীক, এখানেই লিখে দিলাম আপাতত তোমার দরকার মত। মহাবলীপুরম চেন্নই থেকে বেশী দুর নয়। পন্ডি জাওয়া বা আসার পথে ঘন্টা দু তিনে হয়ে যাবে। মন্দির গুলো খুবই ইন্টারেস্টিং কিন্তু বসে সময় কাটাতে ইচ্ছে করবেনা ক্রাউডের জন্য। দেশ বিদেশের ট্যুরিস্ট ছাড়াও লোক্যাল লোক পুরো চিড়িয়াখানা দেখার ভীড়, ভেন্ডার গাইড, নোংরা আশপাশ সব মিলিয়ে আমার তো বিরক্তিকর লেগেছে। হয়ত একটু নিরিবিলিতে ঘুরতে পেলে অনেক ভালো অন্যরকম লাগত। এছাড়া চারিদিকে পাথর বাগান এসবের মাঝে সহজে হারিয়ে যাওয়া যায় বলে ট্যাক্সিওয়ালা জানাল ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কেস। প্রেমিকযুগলের ভীড়ও যত্রতত্র বেশ ঘনঘোর! একমাত্র শোর টেম্পলের লোকেশনটাই বেশ সুন্দর বীচের ওপরে, মেনটেনড, বাকি সবই বীচ থেকে সরে এসেছে।
ইস্ট কোস্ট রোড খুবই বিখ্যাত রাস্তা, মাঝে মাঝে সমুদ্র দেখা যায় রাস্তার ধারে। আমার অবশ্য কুইলন থেকে এরনাকুলম এমনই রাস্তায় যাই মনে হল, খুব আহামরি না হলেও ভালো জার্নিটা।
পন্ডিচেরীতে এখন বেশ ভীড়, কোথাও একটা ফোনে বুক করে নিও একরাত থাকার জন্য। অনেক হোটেল গেস্ট হাউস আছে, শহরে বা অরোভিলে। অরোভিলে শহর থেকে আট দশ কিলোমিটার হবে। শহরের মধ্যে ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টার হল ক্যানালের ওপারে, বেশী পরিচ্ছন্ন, এপারে তামিল কোয়ার্টার, ঘিঞ্জি। তামিলদের শহর সম্বন্ধে তোমার ধারণা হয়ে গেছে, সেরকমই আশা কোরো।
অরবিন্দ আশ্রম ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টারে। ভেতরে সমাধির জায়গা আর লাইব্রেরী এছাড়া খুব কিছু ভিজিটরদের জন্য খোলা নয়। এখানে যে বীচ, প্রমেনেড পুরো পাথর দিয়ে বাঁধানো সমুদ্রের ধার, বরাবর হাঁটতে পারো ঢেউ দেখে, এখানেই মহাত্মা গান্ধী স্ট্যাচু, ওয়ার মেমোরিয়াল, পার্ক ইত্যাদি। নাহলে লি ক্যাফের বারান্দায় কফি (চাইলে সকালে ব্রেকফাস্ট বা স্ন্যাক্স) নিয়ে বসে ঢেউ গোনো।
থাকতে হলে শহরে থাকলেই ভালো নাহলে তোমাকে ট্যু হুইলার/সাইকেল ভাড়া করে বা অটো নিতে হবে। শহরে সব জায়গাতেই হেঁটে যাওয়া যায়, ছোটো শহর।
সী সাইডে একটা গেস্ট হাউস আছে ভালো লোকেশন, এছাড়া অজন্তা হোটেল হাই ডিজাইনের প্রমেনেড হোটেল। একদিন থাকবে যখন পারলে goubert avenue (এটাই ঐ বীচ রাস্তার নাম) এতে কোনো জায়গা দ্যাখো।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:০৬ | 155.136.80.174
সন্নেস শেষ হল'?
kumudini | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৫৯ | 59.178.128.86
টইসমূহ ফিরাইয়া দিয়াছি।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৩১ | 155.136.80.174
আমিও তো তাই শুনেছি। রাতে স্টে করব কিনা ভাবছি।
Sibu | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:২৮ | 70.7.202.60
শুনেছি ঐ রথ-মন্দিরগুলো দেখেই নাকি পুরো উইকএন্ড কাটিয়ে দেওয়া যায়।
Samik | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:২৪ | 155.136.80.174
হ্যাঁ, ওটারই আরেক নাম মহাবলীপুরম। মহাবলীপুরম, কাঞ্চীপুরম আর পন্ডিচেরি ভাবছি এই উইকেন্ডে। তার মধ্যে ক্রিসমাস তো পড়েছে শনিবার। ভাবছি পন্ডি-তে গিয়ে যীশুদিবসটা মানিয়ে এলে কেমন হয়।
খোকাবাবু যায় লাল জুতু পায় বড় বড় দিদিরা সব উঁকি মেরে চায় ...
ওরেন্নাঃ, ক্ষী গান! কদিন ধরেই এখন আমি মন দিয়ে সঙ্গীত বাংলা চ্যানেল দেখছি। আর সেই সিনেমার নায়ক এখন সর্বসময় সঙ্গীত বাংলার স্টুডিওতে বসে সিনেমার প্রোমো করে যাচ্ছেন। সেই একই প্রবলেম। ভালো করে বাংলা বলতে পারে না বাংলা সিনেমার নায়ক। একটা সেনটেন্স বলতে গেলেই অর্ধেক কথা জড়িয়ে যাচ্ছে।
ঐ সিনেমারই আরেকটা গান দেখলাম, মন হারিয়ে .... কী সব যেন। হেলিকপ্টার, রানওয়ে আর নায়িকার পাঁইপাঁই করে ছোটাছুটি। জ্জিও প্পাগলা!
Bratin | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০১ | 122.248.183.1
শিবু দা, ক দিন কষ্ট করে কাজ করে নাও, তারপরেই তো দেশে ফিরছো...
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন