এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  সমাজ

  • খড়গপুরে অনিল নিগৃহ! বিগ্রহ পুলিশ খতিয়ে দেখছে

    নরেশ জানা
    আলোচনা | সমাজ | ০৯ জুলাই ২০২৫ | ২৭ বার পঠিত
  • বুধবার অর্থাৎ ৩রা জুন ২০২৫ অনিল দাস হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন। আগামী মঙ্গলবার বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে এই মামলা ওঠার কথা। সোমবার, ৩০ জুন যেদিন খড়গপুর শহরের খরিদা বাজারে অনিল দাস, যিনি শহরে ভীম-দা হিসাবেই পরিচিত স্থানীয় তৃণমূল নেত্রী বেবি কোলে ও তাঁর সাঙ্গ পাঙ্গদের দ্বারা মার খেলেন সকাল বেলা। সন্ধ্যাবেলায় ঘটনাস্থলেই একটা প্রতিবাদ সভা আয়োজন করা হয়েছিল। ঘটনাক্রমে ওইদিন আমি শহরে ছিলাম এবং ওই প্রতিবাদ সভায় যাই। সেখানেই ভীম-দার এক অনুরাগী যিনি আমার বন্ধুও বটে আমাকে বললেন, "একটা আশার কথা হলো তৃণমূল কংগ্রেসের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি তথা মেদিনীপুরের বিধায়ক সুজয় হাজরা এই ঘটনার বিরুদ্ধে লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন এবং বেবি কোলেকে শোকজ করা হয়েছে।"

    ততক্ষণে খড়গপুর শহরে এই কথাটা চাউর হয়ে গেছে যে, খড়গপুর টাউন থানার পুলিশ বেবি কোলে সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে। প্রতিবাদ সভায় ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে কেউ কেউ বললেন। যদিও আমার অভিজ্ঞতা বলছিল অন্য কথা। আমি সেই বন্ধুকে ওই সভাস্থলে দাঁড়িয়ে বললাম, সুজয় হাজরা বা স্থানীয় নেতারা কী বিবৃতি দিয়েছে তাই দিয়ে পুলিশের কিছু যায় আসে না। পুলিশ এই নেতাদের তোয়াক্কাই করে না, পুলিশ চলে অন্য মহলের কথায়। সেই অন্য মহল হল বড় খোকাবাবু। কে সেই বড় খোকাবাবু সে কথাও বললাম। বন্ধুটি যুক্তি দেখালেন, তাঁকে তো সুজয় হাজরাদের মত জেলার নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেই কাজ করতে হয়। আমি বললাম, না সুজয় হাজরা বা স্থানীয় নেতা, বিধায়কদের পরামর্শ নিয়ে বড় খোকাবাবুরা কাজ করে না। খোকাবাবু সরাসরি পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলায় পুলিশি রাজত্বের আসল মালিক তো খোকাবাবুই। আর সে কারণেই পুলিশ শাসকদলের জেলা স্তরীয় নেতা বিধায়কদের পাত্তা দেয় না। এই যুক্তি নিশ্চিত ভাবেই ওই বন্ধুর মনমতো হয়নি। তিনি চুপ করে গেলেন। তাঁর এবং আরো অনেকের তখনো প্রগাঢ় বিশ্বাস, পুলিশ শক্তপোক্ত ভূমিকা গ্রহণ করবে। তাঁদের ওই বিশ্বাস আরো দৃঢ় হল, যখন খবর এল, খড়গপুরের প্রাক্তন পুর প্রধান ও বিধায়ক তৃণমূল নেতা প্রদীপ সরকার, আরেক প্রাক্তন পুর প্রধান ও তৃনমূল নেতা রবিশঙ্কর পান্ডে, তৃনমূলের লড়াকু নেতা দেবাশিস চৌধুরী প্রমুখরা ঝাঁকে ঝাঁকে হাসপাতালে উপস্থিত হয়ে অনিল দাসের সংগে দেখা করেছেন। ওইদিন রাত বারোটা নাগাদ আমার এক সাংবাদিক বন্ধু আমাকে ফোন করে জানালেন, একটু আগেই একটা পুলিশের গাড়ি এসে বেবি কোলে ও বাকিদের বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে গেছে। আমার অনুমান সঠিক বলে প্রমাণিত হল। আমি অনুমান করেছিলাম যে গণরোষ থেকে বাঁচানোর জন্যই পুলিশ বেবি কোলেদের থানার অভয়ারণ্যে রাখা হয়েছে।

    অনিল দাস কে? এটার উত্তর খড়গপুর শহর জানে। খড়গপুর শহর জানে রেলের আ্যপ্রেন্টিস থেকে গ্যাং ম্যান নিয়োগে টালবাহানার বিরুদ্ধে তাঁর আপোষহীন লড়াইয়ের কথা। হাজার হাজার যুবক যুবতী ন্যায্য কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হতে হতে রক্ষা পেয়ে গেছেন তাঁর আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তাঁর অনমনীয় মনোভাবের জন্য। কোভিড কালীন সময়ে তাঁর ভুমিকা ছাড়াও সারা বছর ধরে খড়গপুরের নাগরিকদের বিভিন্ন সামাজিক, প্রশাসনিক কিংবা আইনি সহায়তা প্রদান করে যান তিনি। কিন্তু এসবের জন্য একজন ৬৬ বছর বয়স্ক মানুষকে ওরকম করে মারার কী দরকার ছিল? আর তার জন্যই যদি মারা হয়ে থাকে তবে আগে কেন এই ঘটনা ঘটেনি? আসলে উত্তরটা এখানেই লুকিয়ে।

    ২০১১ সালের পর থেকে খড়গপুর শহরে যে বিভিন্ন ধরনের উৎপাত শুরু হয়েছে তার মধ্যে দুটি প্রধান উৎপাত হল, অনিয়ম ও বেনিয়মের দ্বারা বেআইনি বহুতল নির্মাণ। নির্বিচার জলাভূমি ভরাট, পুকুর ভরাট এবং অপরের জমি দখল করে ওই নির্মাণ চলেছে। পুলিশ ও শাসকদলের একাংশের মদতে, পুরসভা ও মেদিনীপুর খড়গপুর ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এবং ভূমি দপ্তরের একাংশের প্রশ্রয়ে দিনকে রাত করা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, খড়গপুর শহর ঘেষে একটি স্পঞ্জ আয়রণ কারাখানা এই জামানায় বড়সড় অগ্রগতি ঘটিয়েছে। শুরুতে একটা ইউনিট থেকে এদের এখন ছ'টা ইউনিট। আইনি ও বেআইনি ভাবে জমি দখল করে কারখানা বাড়ছে। গরীব আদিবাসীদের জমি গায়ের জোরে দখল করে, চাষের জমিতে ছাই ফেলে জমি নষ্ট করে জমি দখলের অভিযোগ তো আছেই। তার সাথে রয়েছে কারখানার উৎপাদিত ছাইয়ে খড়গপুরের মানুষের জিনা হারাম হয়ে যাওয়া। কারখানায় ছাই নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না। কারখানায় সুরক্ষা ব্যবস্থাও তলানিতে। প্রতিবছর নিয়ম করে দুর্ঘটনা ও শ্রমিক মৃত্যু এই কারখানার নিয়তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবুও এরা বেপরোয়া। বেপরোয়া কারণ মাস গেলে তৎকালীন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে যেত পনেরো ষোলো লক্ষ টাকা। পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হবার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে গিয়ে এরকমই জানিয়েছিল ই.ডি। এখন নাকি এবি ট্যাক্স যায় মাসে দু'কোটি। এসব অবশ্য নিন্দুকের রটনা হতে পারে কিন্তু আদিবাসীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে জমির কাগজপত্র কেড়ে নেওয়া অথবা জমি না দিলে চুরির মামলায় জেলে ভরে দেওয়ার অভিযোগ শ্যাম রাইপুর, গোকুলপুরে গেলেই শোনা যায়।

    অনিল দাস এবং খড়গপুরের কিছু কবি, সাহিত্যিক, প্রাক্তন অধ্যাপক, সমাজসেবি মিলে এই দুই অনাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন। সভা সমিতি সেমিনার ইত্যাদি চলছে। খড়গপুর কলেজের জায়গা দখল করে, কলেজের জলাশয় ভরাট করে ব্যবসায়িক ভবন তৈরির বিরুদ্ধে যেমন লড়াই জোরদার হচ্ছে ঠিক তেমনি খড়গপুরের শরীর থেকে স্পঞ্জ আয়রণ কারাখানা সরানোর দাবি প্রবলতর হচ্ছে। অনেকেই মনে করছেন ওইসব কায়েমি স্বার্থের ইঙ্গিতেই আক্রমণ চালানো হয়েছে অনিল দাসের ওপর। যে কায়েমী স্বার্থের মাথায় কলকাতার খোকাবাবুর আশীর্বাদ রয়েছে।

    ৩০শে জুন সকাল সাড়ে ন'টা নাগাদ পেটানো হয় অনিল দাসকে। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর সাংবাদিকরা বেবি কোলের কাছে যান। জানতে চাওয়া হয় কেন তাঁরা অনিল দাসকে মারধর করেছেন। বেবি কোলে বলেন, অনিল দাস তাঁদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে কুৎসিত কথা বলেছে। বলেছে তাঁদের মেয়েদের দীঘা নিয়ে গিয়ে ফুর্তি করার কথা। বেবি আরো বলেন, অনিল দাস তাঁদের মেয়েদের গায়ে হাত দিয়েছেন। ইত্যাদি ইত্যাদি। সাংবাদিকরা প্রশ্ন তোলেন, এই বিষয়গুলো আপনি আপনার দল বা পুলিশকে জানিয়েছেন? বেবি কোলে বলেন, 'এখনও জানাইনি, এখন জানাবো।' সেই বেবি কোলে পুলিশে অনিল দাসের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন ঘটনার দিন বারোটা বেজে পঞ্চান্ন মিনিটে, অনিল দাস অভিযোগ দায়ের করার চল্লিশ মিনিট পরে। বেবি কোলের অভিযোগ অনুযায়ী অনিল দাস তিন মহিলার কাছ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে নিয়েছেন আইআইটি-খড়গপুরে চাকরি করে দেওয়ার নাম করে। আর আগের দিন অর্থাৎ ২৯ জুন রাত সাড়ে আটটার সময় শহরের একটা ফ্লাইওভারের কাছে ওই মহিলাদের একজনের বুকে হাত দিয়েছেন এবং অন্য এক মহিলার বুকের আঁচল ধরে টানাটানি করেছেন। ঘটনাস্থল থেকে টাউন থানা খুব বেশি দূরে নয়, কাছাকাছি তৃণমূলের পার্টি অফিসও আছে। তবুও সেদিন থানায় বা পার্টি অফিসে না গিয়ে পরের দিন থানায় গেলেন এবং অনিল দাসের অভিযোগের পর অভিযোগ করলেন?

    অনিল দাস অভিযোগ জানিয়েছেন বারোটা বেজে পনেরো মিনিটে। ব্যস্ততম খড়গপুর টাউন থানায় পরের চল্লিশ মিনিট অন্য কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি। অনিল দাসের ৩১৩ নম্বর অভিযোগের পর ৩১২ নম্বর অভিযোগ বেবি কোলের। অনিল দাসের অভিযোগ মোতাবেক পুলিশের দায়ের করা মামলায় অজামিনযোগ্য অপরাধ দু'টি অন্যদিকে বেবি কোলের অভিযোগ অনুযায়ী অনিল দাসের বিরুদ্ধে অজামিনযোগ্য অপরাধ তিনটি! কে এগিয়ে রইল তা'হলে? পুলিশ জানিয়েছে, দুটি অভিযোগ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অতঃপর শোধ বোধ! এখন দেখার হাইকোর্টে কী হয়?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৯ জুলাই ২০২৫ | ২৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন