এইজন্যই কবি গাহিয়াছেন, "বাসনার সেরা বাসা রসনায়....."
ভালবাসায় মোড়া চকোলেটের স্বাদ ছেয়ে গেল মনেও। চকোলেটের প্রসঙ্গে নাড়ুর আলোচনাটি ভারি মনোরম। এমনি পরম মমতায় আমাদের মায়েরা পিঠেপুলি বানিয়ে এসেছেন চিরটাকাল। সুযোগ আর সামাজিক প্রচলনের অভাবে তা পেটার্স-এর মতো নাম হয়ে উঠতে পারে নি।
কেয়াবাৎ কেয়াবাৎ! কেমন মুজতবা আলীর কথা মনে পড়ল। আরো হোক ।
দারুণ লেখা। এই লেখিকার লেখা প্রথম পড়লাম আর ধুপ করে পড়লাম - তাঁর লেখার প্রেমে। এমন লিখতে গেলে মুনশিয়ানা লাগে।
লেখিকার নাম তো খুব কমন নয়। ঘটনাক্রমে আমার স্ত্রী কেয়া এইরকম নামের একজনের কথা বলতেন কলকাতার সল্টলেকের এ-ডি ব্লকের বোধহয়। নব্বইয়ের দশকের প্রথমার্ধের কথা। আমরা এ-ই ব্লকের। ইনি তিনি কিনা কে জানে।
@অমিত সেনগুপ্ত - পৃথিবী গোল | সল্টলেকের AD ব্লকে দীর্ঘদিনের বসবাস ছিল | লেখা ভাল লেগেছে জেনে খুব খুশি |
@দ, অনিন্দিতা - নাড়ু, পিঠে সবেতেই ছড়িয়ে আছে এমন ভালোবাসার গল্প | ভালো লাগলো আপনাদের মন্তব্য |
@রঞ্জন - এমন মন্তব্যে আমি ধন্য | আমি তাঁর আশৈশব একনিষ্ঠ ভক্ত | যখন দেশ ছেড়েছি, সুটকেসে ছিল গোলাপীরঙা চারখন্ডের রচনাবলী |
সব মন্তব্যের লেখক আর পাঠকদের অনেক ধন্যবাদ | এমন করেই পাশে থাকবেন | প্রায় প্রতি সপ্তাহেই একটি করে লিখি | পড়লে খুব খুশি হবো |