এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • একক প্রদর্শনী

    সমীর দাশগুপ্ত
    আলোচনা | বিবিধ | ২৮ নভেম্বর ২০০৬ | ৭৪৮ বার পঠিত
  • কলকাতার গ্যালারি-কালচারের একটি আপাতনির্দোষ লক্ষণ সন্মন্ধে ঘরোয়া আলোচনায় ঘুরে ফিরে বিরূপ মন্তব্য শোনা যায় বটে, কিন্তু সে-সন্মন্ধে বস্তুত কারো মাথাব্যথা নেই বলেই মনে হচ্ছে। শহরের কয়েকটি বাণিজ্যিক গ্যালারি কিছুদিন পরপর বেশ সাজিয়ে গুজিয়ে একেকটা প্রদর্শনী করেন। তাতে বিক্রিবাটা খারাপ হয় না, কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যাবে দশ-বারোজন নির্দিষ্ট শিল্পীর কাজ নিয়েই এইসব পুনরাবৃত প্রদর্শনী আয়োজিত হয়ে চলেছে। আরো লক্ষণীয় যে গোটা পাঁচেক প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যালারি- যেখানে এরকম ঘটনা ঘটছে- মূলত অভিন্ন শিল্পীতালিকা অনুসরণ করে চলেছে। নতুন নাম কদাচ চোখে পড়ে। আবার অজ্ঞাত কারণে একদা প্রশংসিত কিছু শিল্পী প্রায় চিরতরে বর্জিত হন। আলাদা আলাদা গ্যালারিগুলি যদি ভিন্ন তালিকা নিয়ে বিক্রির বাজারে নামত, তবে বহুগুণ বেশি শিল্পী বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করতেন, এবং তার ফলে সামগ্রিকভাবে কলকাতার শিল্পীদের সর্বভারতীয় ছবির বাজারে বিস্তৃতি ঘটত, ছবির বাজারও বৈচিত্রের স্পর্শ পেত। ব্যপারটা যা হয়ে দাঁড়াছে তার সঙ্গে অন্যতর পণ্যের বিশেষ তফাৎ থাকছে না। একটা বিশেষ ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট কিংবা ট্যালকাম পাউডার কিংবা চুলের তেল যদি ভিত্তিহীণ কারণেও বিজ্ঞাপনের প্রসাদ পেয়ে যায়, সেই ব্র্যান্ডগুলি সব মনোহারি দোকানের শো-কেসকেই কিছুকাল অলঙ্কৃত করবে। ছবির বাজারেও কিছুকালের মেয়াদে এরকম "ব্র্যা¾ডনেম'ওয়ালা শিল্পীরা রাজত্ব করেন। তবে যা বলছিলাম, কোনো বিশেষ সময়কালে এই শিল্পীরাজাদের সংখ্যা মুষ্ঠিমেয়। তাঁরা তাৎক্ষণিক গ্যালারি-কালচারের কাঁধে চড়ে কার্যত একচেটিয়া বাজার ভোগ করেন। এতে বৃহত্তর অর্থে শিল্পীসমাজের মঙ্গলসাধন অসম্ভব, শিল্পেরও। এবং এহেন নঞঅর্থক সংস্কৃতির ক্রমাগত তাড়নার শিকার হয়ে অঙ্গুলিমেয় কয়েকজন শিল্পী উবৃত্তির পথেও নেমে যান। গ্যালারিতে প্রদর্শনীর সময় যদি কোনো সম্ভাব্য ক্রেতা অমুকের একটি ছবির ঘোষিত মূল্য দেখেন ৭০/৮০ হাজার টাকা, শিল্পী বিশেষের বাড়ি গেলে সেটাই যে পরে ৩৫/৪০ হাজার টাকায় পেয়ে যাবেন, তাও শিল্পীপ্রবরের কাছ থেকে আগেভাগেই গোপনে জানা থাকে। নিজের নিজের ছবির কৃÏ&#৩৪৭;ম মূল্য যে একটা হাস্যকর ব্যাপার সেটা আদৌ অজানা থাকে না। এতে কার লাভ?

    দেখা যাচ্ছে, একেক দশককালে এক সীমিত সংগ্রাহকচক্রই ঘুরে ফিরে এরকম স্বল্পসংখক শিল্পীর ছবি কিনে ঘর বোঝাই করছেন। বলাইবাহুল্য এদেশের অধিকাংশ সংগ্রাহক যথার্থ শিল্পপ্রেমিক নন। ফলে ছবিটবি কেনার ব্যপারে গ্যালারির উপদেশ অনুসারেই চলেন। তাই আশ্‌চর্যের কথা নয়, অল্পকাল পরে এই সংগ্রাহকরা বলে বসেন একই শিল্পীদের ছবিতে তাঁদের খাটের তলায় গাদাগাদি হচ্ছে। এই ভাগ্যবান শিল্পীদের অনেকেই হয়ত সাফল্যের স্বীকৃতি পেয়ে যান এবং স্বপার্জিত গুণপনার জোরে আরো কিছুকাল টিকে থাকেন। যেমন, উল্লিখিত হালফ্যাশনদুরস্ত শিল্পীচ®&#৩৪৭;²র রমরমার আমলেও অম্লান থেকে গেছেন নিকট পূর্বসূরি গণেশ পাইন, বিকাশ ভট্টাচার্য, যোগেন চৌধুরী, গণেশ হালুই, সুনীল দাস, শ্যামল দত্তরায়রা। তবে এঁরা কি এধরনের গ্যালারি-কালচারের প্রসাদপুষ্ট না-হলেও শিল্পীসুলভ খ্যাতি ও সাফল্য থেকে বঞ্চিত হতেন?

    অবশ্য শিল্পীরা বলতে পারেন এতে বিশেষ ক্ষতি নেই, কারণ বিÏ&#৩৪৭;²বাটার তো বেশিরভাগই হচ্ছে অন্যরাজ্যের সংগ্রাহকদের কাছ্‌হে। এবং সর্ব ভারতীয় বর্ধমান আর্টের বাজারে এই মওকায় যাঁদের ছবি যতটা আধিপত্য বিস্তার করতে পারবে, অনতিকাল পরে তাঁরাই অত:পর কিছুকাল গণেশ-বিকাশ-যোগেন হয়ে থাকতে পারবেন। সত্যি কথা। বস্তুত কলকাতার গ্যালারিগুলি হচ্ছে স্থানীয় শো-রুম,যেখানে কলকাতার দর্শকরা প্রায়শই আসেন উইনডো-শপিং করতে এবং দূরস্থিত ব্যক্তিরা হয়তো অনেক সময় টেলিফোনযোগেই গ্যালারি অনুমোদিত "মাল' তুলে নেন।

    এসবের ভালোমন্দ পুরোপুরি বুঝে ওঠা একজন নিছক শিল্পরসিক অথবা সমালোচকের পক্ষে হয়তো সহজসাধ্য কাজ নয়। তবে হাল আমলের এই ফ্যাশনমনস্ক শিল্পচর্চা অথা শিল্পের খামখেয়ালী বাজারীকরণ মনোযোগী দর্শকদের চোখকে ক্রমাগত ভারাক্রান্ত করে তুলেছে এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। শিল্পীরাও যে তাঁদের বাণিজ্য প্রভাবিত পুনরাবৃত্তি দোষ সন্মন্ধে অসচেতন নন, সেটা বোঝা যায় যখন তাঁরা স্বত:প্রণোদিত হয়ে সমালোচকদের আগে ভাগেই জানান যে তাঁদের সাম্প্রতিকতম প্রদর্শনীতে নূতনত্বের স্বাদ পাওয়া যাবে।

    গ্যালারিতে প্রদর্শিত ছবির ধান ভানতে ব'সে উপদেশাত্মক এই শিবের গীত গাওয়া হয়ত সম্পূর্ণ নিন্দনীয় হত যদি না বর্তমান লেখক গ্যালারিগুলি দ্বারা নির্বাচিত কতিপয় শিল্পীকে তাঁদের প্রজন্মের উল্লেখযোগ্য চি&#৩৪৭;কর মনে করতেন। বাজারের প্রয়োজনে তাঁদের শিল্পীব্যক্তিত্ব বিড়ম্বিত হতে না দেখলে তিনি খুশিই হতেন। এবং একই সঙ্গে তাঁদের আঁকা আঁকি ফর্মুলার ছাঁচে আবদ্ধ না হ'লে। এইসব প্রদর্শনীতে ঢোকার আগেই প্রায় বলে দেওয়া যায়,কোন শিল্পীর চিত্রকর্মে দেখা যাবে ডিপ্‌টিক্‌/ ট্রিপ্‌টিক্‌ অঙ্গশয্যার চর্বিতচর্বন। তাঁর ছবিতে দেখা যাবে নিছক দৃষ্টিনন্দন, হাঁস- পদ্মপাতা-ফুলে সমাচ্ছন্ন জটিলতাহীন কোন নির্বাক দৃশ্য। অথবা কার কাজে দেখতে পাব বিস্ময় জাগানো, স্বর্নাভরন সজ্জিত মানুষের সদর্প অভিব্যক্তি- যার উপর &#৩৪৭;²মশ শিল্পীর প্রকরণগত প্রলেপ সুক্ষতর হয়ে দেখা দিচ্ছে। অন্যতর কোন কোন যোগ্য শিল্পীর কাজে হয়ত দেখব তাঁদের পুনরাবৃত শৈলী প্রসাধনিক চাকচিক্যের আড়ালে তারুণ্য হারাচ্ছে। এঁদের রূপকল্প এবং নন্দনচিন্তায় মাত্রান্তর ঘটতে দেখছি না অনেককাল যাবত। কারও সাম্প্রতিক ল্যান্ডস্কেপ দেখে হয়ত ক্ষণিকের জন্য পুলকিত হব এই কারণে যে তাঁর বর্ণবিণ্যাস দ্রুত সময়ের ব্যবধানে ভিন্নতর রূপবন্ধে ধরা পড়েছে, যদিও কোন অনাস্বাদিত অভিজ্ঞতা সঞ্চারিত হয়নি তাঁর বিষয়ধর্মী চিত্রপরিকল্পনায়। তথাপি দৃশ্যের কিংবা রঙের ক্লান্তিকর পুনরাবৃত্তি দোষ সম্বন্ধে শিল্পীর সচেতনতা লক্ষ্য ক'রে তখনকার মত আশ্বস্ত হই।

    ইত্যকার নৈরাজ্যের প্রতিবেশে তথাচ চোখে পড়ে যায় দু-চারজন চিত্রশিল্পীর কাজ যা মূলত অথবা সম্পূর্ণত রিয়েলিষ্টিক ঘরানার। এঁদের চিত্রকর্ম নিছক দৃশ্যমান জগতের দৃষ্টিনন্দন রূপায়ণে সীমাবদ্ধ নয়। কোন সুচতুর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বর্ণনা কিংবা ব্যাখ্যাতেও এঁরা আগ্রহী দিয়ে নন। কারও ক্ষেত্রে বাস্তবধর্মী রূপের আদলকে কিছুটা ভেঙ্গে চুরে গুঢ়তর রূপবিবর্তনের নিদর্শন মেলে, যে বিবর্তন নির্মিতিগত জটিলতার বিণ্যাসে সমর্পিত হয়েও গভীরভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। বাহ্যত চিত্রদেহগত পুর্ণতাপ্রাপ্তির প্রতীক মনে হলেও এইসব মুষ্টিমেয় পরিশ্রমী শিল্পীর চিত্রকল্পনা আত্মনিষ্ঠ অভিজ্ঞতায় সীবিত। (বিশেষ কোন একজন কিংবা একাধিক শিল্পীর নামের উল্লেখ এখানে উদাহরণস্বরূপ উপযোগী হত, কিন্তু সেটা লেখকের পক্ষে অশিষ্টাচার তাই) নাম উল্লেখ না ক'রে একজন অনতিতরুণ তেলরঙ (অধুনা মিশ্র রঙ) শিল্পীর প্রসঙ্গে বলছি। তাঁর চিত্ররচনা রিয়েলিজ্‌মের সুদৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত হলেও গল্পের জন্য যেটুকু ভূমিকাকে তিনি জায়গা ছেড়ে দেন সেটা দৃশ্যকল্পের অন্তর্নিহিত নাটকীয়তার নিজস্ব এলাকা। কিন্তু তাঁর চিত্রের চুড়ান্ত বিশ্লেষণে চোখের ভাষাই প্রধান, চোখই যা খোঁজার খুঁজে নেয়। দর্শকের চোখকে এভাবেই তিনি পরিশ্রমী হতে শেখান। এদিকে আজকাল যাঁরা বিমূর্ত চিত্রকলার চর্চা করছেন তাঁরা অনেকেই অশিক্ষিত। সার্থক এবং মস্তিষ্কবান দু-একজন চিত্রশিল্পী এদেশে এই বিরল প্রজাতির প্রতিভূ। কিন্তু এঁদের ছবির সম্ভাব্য বাণিজ্যিক সাফল্য হয়ত অচিরেই এঁদেরও গ্যালারি-কালচারের আওতায় টেনে নেবে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৮ নভেম্বর ২০০৬ | ৭৪৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন