
খুবই রিপোর্টাজ ধাঁচের লেখা, প্রবাসে এই নিদানকালে এমন লেখা খুব সহজ কথা নয়। দেখেশুনে যতোটুকু বুঝেছি, অস্ট্রেলিয়ায় মৃত্যু ভীতির পর বোধহয় বাণিজ্যক ভীতিই প্রধান।
আমার নিজের ভাগ্নে অয়ন কুইন্সল্যান্ডে থাকে। দাবানল ও করোনা পরিস্থিতিতে তার পোশাক বিক্রির বাণিজ্যিক শোরুমে লালবাতি জ্বলার উপক্রম। ক্রেতাশূন্য দোকানের সব কাপড় হ্রাসকৃতমূল্যে অনলাইনে বিক্রির উদ্যোগেও খুব সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। এদিকে প্রতিমাসে দোকানের বিপুল পরিমান ভাড়া, বিদ্যুত, পানি, গ্যাস ইত্যাদি বিল ঠিকই দিতে হচ্ছে।
এরকম কতো ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, উদ্যোক্তা না জানি সেখানে সর্বশান্ত হবেন।
আর এদেশে আমাদের করোনায় মরার আগে ভাতে না মরার আপ্রাণ চেষ্টা!
কারো জুতো নাই, আর কারো পা-ই নাই!
শ্বাশতী, আরো লিখুন। স্বুস্থ থাকুন, সকলে ভাল থাকুন।
শাশ্বতী | 108.162.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০২০ ০৬:৩০92731ঠিক ই বলেছেন । "কারো জুতা নাই ,কারো পা-ই নাই !" আর কারো প্রাণটাই নাই যে পা টা টানবে। শুধু আছে নাই আর নাই।
আপনার মন্ত্যব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বিপ্লব।
সঞ্জয় চক্রবর্তী | 120.17.***.*** | ১৫ আগস্ট ২০২০ ০৭:৫১96261অত্যন্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরন, নিজে সিডনি নিবাসী বলেই আপনার লেখার সাথে একাত্ম হচ্ছি ..