পরের পর্ব কই?
৭ এর পরে ৮ম পর্ব কচুবাটা বইতে আছে। ওই একটাই বাড়তি পর্ব বইতে আছে। বাকিসব সেম সেম।
এখানেই শেষ?
এটাই কি শেষ?
না, আরেকটা পর্ব আছে।
8নং পর্ব কিভাবে পাবো একটু বলবেন
ঈশিতা,
একদম ওপরে লেখকের নাম (Kallol Lahiri) এ ক্লিক করুন, তাহলে ওনার লেখার লিস্ট পেয়ে যাবেন
অসাধারণ লাগলো, ভীষণ একটা ভালোলাগা। শেষ পর্ব টা শুধু বই কিনে পড়লাম বাকিটা এখানেই।
ভালো লাগছিল পড়তে। তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছিল। অপেক্ষায় রইলাম।
অসাধারণ।
বড় মায়াময় লেখা টা। অজান্তেই চোখের কোল টা ভিজিয়ে দেয়। একটা নরম আলো যেনো সারাগা জড়িয়ে বেড়ে ওঠে। কিন্তু বিজুলিবালা কি এভাবেই বেঁচে ছিলেন? এমন এক, নিঃসঙ্গ, একাকী অন্তর যাপনে? নিজের সব দুঃখ, অভিমান, ভালোলাগা কে নিজের বুকে শিল নোড়া দিয়ে চেপে রেখে? এ ভাবে কি মেয়েরা বাঁচে? কোনো সই পাতায় নি সে? কোনো বন্ধু? নিজের মেয়েকেও বলেনি মনের কথা? নাতনীও বন্ধু হয়ে ওঠেনি তার?
মেয়েরা এত বছর, এত অপমান, এত বঞ্চনা সত্ত্বেও টিকে আছে, কিন্তু এই 'talking circle' এর জোরে। মনের কথা পাশের জনের সঙ্গে ভাগ করে নেয় সে। এই কথা বলাই, তাকে এই রোজকার অপমান আর দুঃখ সইতে সাহায্য করে। ওই সহমর্মিতা ই তাকে পেলব, সুন্দর ভাবে ভাসতে শেখায় পঙ্কিলতার উর্ধ্বে উঠে। লেখক - নয় সে যাপনের সঙ্গে পরিচিত নয়, নতুবা এই একক সর্বংসহা নারীকেই সে মহিমান্বিত করতে চায়। Men are solitary heroes but woman are strong in association। একা কেউ বাঁচে না, বাঁচতে পারে না, বাঁচা উচিত না।
প্রথম প্রকাশের সময় নয়, এখন হাতে পেয়ে পড়লাম। অনবদ্য লেখা। আদর্শ হিন্দু হোটেল , জননী , মহাস্হবির জাতক , এমনি সব কালজয়ী রচনার ধারাবাহী এই উপাখ্যান। ভাতের হোটেল , এক দৃঢ় সংগ্রাম নারী , এক সময়ের উত্তর কলকাতার সমাজ জীবন , আবার নীলকন্ঠ পাখি খোঁজা পূর্ববঙ্গ থেকে আসা বাস্তুচ্যুত মানুষ- সব মিলে মিশে এক অসাধারণ দিবা রাত্রির কাব্য , সময়-কাল-জীবনের গভীর কথকতা। মন ভরে রইল।
শেষ/অষ্টম পর্বটা এখানে প্রকাশ করা যায় কি?
খুব ভলো লাগে গল্পগুলো পড়তে।পুরোনোদিনগুলো যেন চোখের সামনে দেখতে পাই।