এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • মা দূর্গাই নারী-রোবট সোফিয়ার অনুপ্রেরণা

    Samrat Amin লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২৮১৬ বার পঠিত
  • কিছুদিন আগে মার্কিন মুলুকে একটি নারী রোবট তৈরি হয়েছে। সোফিয়া। ওয়াহাবিদের দেশ সৌদি আরব সোফিয়াকে প্রথম নাগরিকত্ব দিয়েছে। সোফিয়া ন্যাড়া, মাথায় চুল নেই। হিজাব নেই। বেগানা বেপর্দা নারী রোবট। তবুও ওয়াহাবিরা তাঁকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। আবেগঘন বন্ধুত্বের দোহাই । সৌদিতে তাই যেকোন মার্কিন প্রোডাক্টই জায়েজ। এমনকি হলিউডের সিনেমাও। সে যাকগে, মোদ্দা কথাই আসি। তো এই যে সোফিয়া, আপনারা কি ভাবছেন ভারতীয় পূরাণের অনুপ্রেরনা ছাড়াই সেটা মার্কিনীরা বানিয়ে ফেলল ? সেটা আদৌ সম্ভব ? ধৃতরাষ্ট্রের পার্সোনাল পাইলট সঞ্জয়ের দিব্যদৃষ্টির অনুপ্রেরণা ছাড়া ইন্টারনেট কোনদিন আধুনিক বাজারে আসত? নেভার। সোফিয়ার ক্ষেত্রেও তাই। মার্কিন নাগরিক সোফিয়ার, থুক্কুম, সৌদির নাগরিক সোফিয়ার আসলি অনুপ্রেরনা হল আমাদের মা দূর্গা। বিশ্বস করুন, এক বিন্দুও বাড়িয়ে বলছি না।

    মা দূর্গা দশভূজা। দশ হাতে দশটি আয়ূধ ও যুদ্ধাস্ত্র । খড়গ, চক্র, গদা, তীর, ধনু,পরিঘ, শূল, ভূষণ্ডি, নরমূন্ড এবং শঙ্খ। তিনি ত্রিনয়না, সর্বাঙ্গভূষনা। দেহজ্যোতি নীলকন্ঠ মনিতুল্য। এই অযোনিসম্ভূতা নারী-রোবট নির্মিত হয়েছিল অসুরদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য। শত্রু বধের পর এই রোবট দেবী রুপে পূজিত হতে শুরু করেন। বংশপরম্পরায়। রোবট জাতে উঠে দেবী হয়ে যান। মহিষাসুরমর্দিনীর এই কাহিনী বর্ণিত আছে শ্রী শ্রী চন্ডীর দ্বিতীয় তৃতীয় ও চতুর্থ অধ্যায়ে। মহিষাসুরকে বধ করার লক্ষ্যেই মহাদেব, বিষ্ণু, ব্রম্ভা এবং অন্যান্য দেবতাদের তেজে তৈরি মা দূর্গার অবয়ব। সোফিয়া যেমন হুবহু মার্কিন নারী, মা দূর্গা তেমনি সুদর্শনা শেতাঙ্গ আর্য নারীর প্রতিভূ। রোবট বলেই মহিষাসুর তাঁর সঙ্গে মল্লযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন, প্রকৃত নারী হলে যুদ্ধে নামতেনই না।

    মহিষাসুর দেখতে ভারতের মূলনিবাসী আদিবাসীর মতো। কালো, বোঁচা নাক, কোঁকড়ানো ঝাঁকড়া চুল। ডেঁপো পন্ডিতদের অনেকে এই পূরানকে আদিবাসী ভূখন্ডে আর্য সাম্রাজ্যবাদ বলে থাকেন। আর্য মিথোগ্রাফিতে দেবদেবীরা আর্যত্বের প্রতীক, আর আদিবাসীরা দানবত্বের। তবে যারা এমন কুচুটে ভাবনা ভাবে তারা যে "দেশদ্রোহী" সে বিষয়ে আমার মনে একচুল সন্দেহের অবকাশ নেই। যাই হোক, এই মহাশক্তিধর মহিষাসূরের জন্ম বেত্তান্তটা আপনারা জানেন। তবু ছোট করে একটু বলে নিই। পিতা রম্ভের প্রার্থনায় প্রসন্ন হয়ে অগ্নিদেবতা তাঁকে ত্রৈলক্য বিজয়ী পুত্র লাভের বর প্রদান করেন। বর পেয়ে ফিরতি পথে রম্ভ কোন এক মহিষীর সাথে সমাসক্ত হন। এই মহিষীর গর্ভেই মহাপরাক্রমশালী মায়াবী মহিষাসুরের জন্মলাভ । এটাই আদিমতম ক্লোনিং। মানব ও মহিষীর জিন ক্লোনিং । ক্লোনিং এর অনুপ্রেরনাও পশ্চিমের বিজ্ঞানীরা এখান থেকেই পেয়েছেন। অন্যথায় তাদের পক্ষে সম্ভবই ছিল না ক্লোনিং এর ধারনাগত অনুপ্রেরণা পাওয়া। নেভার।

    মহিষাসুর সুমেরু পর্বতে দীর্ঘকাল যাবৎ তপস্যা করেন। তপস্যায় প্রীত ব্রম্ভার কাছে বর হিসাবে অমরত্ব চেয়ে বসেন। কিন্ত মৃত্যু জীবের সনাতন ধর্ম হওয়ায় মহিষাসুর একটু শিথিল হলেন। ব্রম্ভাকে মহিষাসুর বললেন "ঠিকাছে, আমায় এমন বর দেন যেন দেব, দানব বা মানুষ আমার কল্লা নিতে না পারে, আর নারীফারিকে তো আমি কেরায়ই না"। কি ভাগ্যিস মহিষাসুর নারীবাদী আন্দোলনের কোন নেত্রীকে চিনতেন না! নইলে! যাই হোক, ব্রম্ভা তাঁকে বর দিলেন, "হে দানবেন্দ্র! কোন পুরুষ হতে তোমার মৃত্যুভয় নাই, কিন্তু নারীর হাতে তোমার আবশ্যমৃত্যু হবে"। বর পেয়ে মহিষাসুর ইন্দ্র সহ স্বর্গের দেবতা গুলোকে খেদিয়ে তাড়লেন। তিনিই এখন স্বর্গের সর্বেসর্বা। বিতাড়িত অসহায় দেবতারা ব্রম্ভাকে সাথে নিয়ে বিষ্ণু ও শঙ্করের কাছে ছুটলেন নালিশ জানাতে, ঠিক বিরোধীরা যেমন মনোনয়ন জমা সংক্রান্ত ব্যাপারে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়েছিল।

    ক্রুদ্ধ শিব, বিষ্ণু ও শঙ্করের মুখমন্ডল থেকে প্রচন্ড তেজ নির্গত হল। অন্যান্য দেবদেবীদের শরীর থেকে নির্গত তেজরাশি একত্রে মিলিত হল। দেবগন শিখা দ্বারা পরিব্যাপ্ত প্রজ্বলিত তেজরাশি দেখতে পেলেন। অনন্তর সেখানে সর্বদেব সম্ভুত সেই অনুপম তেজ। ত্রিভূবন পরিব্যপ্ত। একত্রে মিলে তৈরি হল নারীমূর্তি। শম্ভুর তেজে মুখ, যমের তেজে চুল, বিষ্ণুর তেজে হাত, চন্দ্রের তেজে স্তনযুগল, ইন্দ্রের তেজে মধ্যভাগ, বরুনের তেজে জঙ্ঘা ও উরুদ্বয় এবং পৃথিবীর তেজে নিতম্ব, ব্রম্ভার তেজে পদদ্বয়, সূর্যের তেজে পদাঙ্গুলি, বসুগনের তেজে করাঙ্গুলি, কুবেরের তেজে নাসিকা, প্রজাপতির তেজে দন্তসমূহ এনং অগ্নির তেজে ত্রিনয়ন। দেবতাদের একীভূত তেজরাশি মহাশক্তিধর শিবারুপে পরিনত হল। শক্তি রূপান্তরিত হল পদার্থে। ক্লিয়ারকাট বিজ্ঞান এটা। শক্তি সংগ্রহ ও একত্রীকরন রোবট তৈরির প্রথম ধাপ। এরপর যুদ্ধের জন্য দশ হাতে আয়ূধ দিয়ে তাঁকে সাজানো হল তাঁকে।

    এতক্ষন দেবী নিরাবরণ ছিলেন। তাঁকে চির নবীন বস্ত্রযুগল প্রদান করেন ক্ষীরোদ সমুদ্র। তাঁকে অ্যাপিয়ারেন্সে পূর্নমাত্রায় নারী করে তোলার জন্য বিভিধ অলঙ্কার দিয়ে সাজানো হয়। পায়ে শোভা পায় কমলমাল্য নূপুর। রোবট সোফিয়াকে পুরোপুরি নির্মানের শেষে পশ্চিমী নারীর মতো করে বস্ত্রধারন করানো হয়। ও হ্যাঁ, আর একটি জিনিস খেয়াল করেছেন ? তখনও অব্দি "দেবী" কিন্তু কোন বোধগোম্য শব্দ উচ্চারন করেন নি। কেবল উচ্চস্বরে পুনঃপুনঃ আকাশ বিদীর্ণ করা অট্টহাসি হেসে গেছেন। কারন তখনও অব্দি তাঁর শরীরে ভোকাল অর্গ্যান স্থাপন করা হয় নি। কলি কালের রোবট সোফিয়ার ক্ষেত্রেও ভোকাল অর্গ্যান সবার শেষে বসানো হয়েছে। বোঝাই যাচ্ছে এই পৌরানিক পদ্ধতি পুঙ্খানুপুঙ্খ অনুসরণ করেই পশ্চিমের বিজ্ঞানীরা সাজসজ্জা শেষ হওয়ার পর বাকযন্ত্র সংযোজিত করেছেন।

    এরপর দেবী সম্মুখ সমরে অবতীর্ণ হন । তাঁর পদক্ষেপে সমুদ্র কাঁপতে থাকে। অঙ্গকান্তি ত্রিভূবন ব্যপ্ত হয়েছে। পদভারে নত হয়ে পড়েছে পৃথিবী। কিরীট গগন স্পর্শ করেছে। ধনুষ্টঙ্কার শব্দে পাতাল বিচলিত হচ্ছে। এহেন মহাপরাক্রমশালীনির কাছে চিক্ষুর চামরের পাশাপাশি কোটি কোটি শক্তিশালী অসুর অনায়াসেই পরাভূত। খবর পেয়ে মহিষাসুর চিন্তিত হয়ে পড়লেন। একটি "যন্ত্রমেতৎ" নারী তাঁর শক্তিশালী অসুরদের কেলিয়ে প্রানবায়ু বার করে দিচ্ছে, সহ্য হল না মহিষাসুরের। মেল ইগোতে লাগল। দেবী দূর্গাকে যন্ত্রমাত্র ভেবেছিলেন বলেই মহিষাসুর শেষে তাঁর সঙ্গে মল্লযুদ্ধে নামেন। কারন ব্রম্ভার ভবিষ্যতবানী যে তিনি কোন এক নারীকর্তৃক পরাভূত হবেন সেটা তাঁর স্বরণে ছিল। এই ভূবনমোহিনীকে মহিষাসুর আদতে যন্ত্র ছাড়া নারী ভাবেনই নি।

    ভূবনমোহিনীকে দেখে মহিষাসুরের রূপজমোহ উপস্থিত হয় নি। যন্ত্রমাত্র শক্ত প্রতিপক্ষ ভেবেই দীর্ঘকাল লড়াই চালিয়ে গেছেন। ত্রিভূবন কাঁপানো যুদ্ধে মা দূর্গা শুধু গর্জন আর আরক্ত নয়নে হুঙ্কার ছেড় গেছেন। কথা বলেন নি। কেবল মহিষাসুরকে অন্তিম বধের ঠিক আগে অস্পষ্ট বাক্যে বলেন, "গর্জ্জ গর্জ্জ ক্ষণং মূঢ যাবৎ পিবাম্যহম। ময়া ত্বয়ি হতেই ত্রৈব গজ্জিতষ্যন্ত্যাশু দেবতাঃ"। অর্থাৎ এই নারী রোবটটি এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছিল যাতে সে ক্ষনে ক্ষনে গর্জন করে ও অট্টহাসি হাসে এবং মহিষাসুর বধের আগে সে কথা বলবে মাত্র একবার। ঠিক এই ভাবনাকে সামনে রেখেই সোফিয়াকে ফেসিয়াল এক্সপ্রেসেন সহ কিছু কথা শিখিয়ে দেওয়া হয়। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সোফিয়া সেমিনারে সেই শেখানো বুলিই আওড়াই। মহিষাসুর বধের আগে নারী রোবট দেবীর বলা কথাটি ছিল অস্পষ্ট। আদতে দীর্ঘ সময় অসুর দানবদের সঙ্গে যুদ্ধ করার ফলেই তাঁর শরীরে স্থাপিত শব্দ-প্রক্ষাপন যন্ত্রটির কার্যকারীতা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল বলেই এটা ঘটেছে।

    এই হল গিয়ে নারী-রোবট সোফিয়া নির্মানের ধারনাগত অনুপ্রেরণা। তবে শুধু মা দূর্গা না, রামায়নের কুম্ভকর্ণ, মহাভারতের ঘটোৎকচ, শ্রীমদ্ভগবতগীতার বৎসাসুর, পূরানের গরুড় এরা সবাই রোবট। আর পশ্চিমাদের দেখুন, শুধু একপিস সোফিয়া নিয়ে ওদের অহঙ্কারে মাটিতে পা পড়ে না। ধিক ওদের অহঙ্কারকে। তাই বলি, পশ্চিমীরা যতই গনিত ও বিজ্ঞান নিয়ে লাফাক। কোরাণ ও পূরাণ বাদ দিয়ে ওরা চলবে ? অসম্ভব। পূরানে ও কোরানে সব আছে। পাতায় পাতায় প্রমান হয়ে যাচ্ছে আবিস্কারের রসদ গুলো ওরা কোথাত্থেকে পাচ্ছে। তাই ওদের মিথ্যে বিজ্ঞানভিত্তিক যুক্তিবাদী প্রচারকে "ওম ইগনোরায় নমঃ"।

    © Samrat Amin

    ****অনুপ্রেরনা -- শ্রী শ্রী চন্ডী (মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য), বিজ্ঞান ও ঈশ্বরভাবনা (প্রশান্ত প্রামানিক) এবং ইন্দ্রজাল ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ২৮১৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন