এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  রাজনীতি

  • আফগানিস্তান নিয়ে যা মনে হলো - কল্লোল 

    Kallol Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | রাজনীতি | ২০ আগস্ট ২০২১ | ৭২১৭ বার পঠিত
  • আফগানিস্তানের বৈশিষ্ট, চিরকাল শাসক পশ্চিমী "প্রগতি" আনতে চেয়েছে, যা আফগানিস্তানের গ্রামীণ সাধারন ভালো চোখে দেখে নি। শাসকেরা অভিজাত নারীদের দিয়ে প্রকাশ্যে হিজাব ছিঁড়িয়েছে, অথচ একবারও গ্রামের ক্ষেতে কাজ করা মহিলাদের কথা ভাবেই নি যারা পর্দা না মেনেই কাজ করতেন ক্ষেতে-মাঠে কিন্তু পর্দাকে ধর্ম বলে জানতেন। আসলে সংস্কার উপর থেকে চাপালেই হয় না। তা মান্যতা পাওয়াতে ধৈর্য লাগে, সময় লাগে। ফলে মৌলবাদীরা চাপিয়ে দেওয়া “সংস্কার”এর সুযোগ পেয়ে যায়। ঐসব তথাকথিত সংস্কার কাবুলের অভিজাত মহলেই আটকে থেকেছে। এমনকি কান্দাহার বা হীরাতেও তা পৌঁছায়নি। শাসকেরা চিরকাল সাম্রাজ্যবাদের দালালী করেছে, সাধারন মানুষের জীবনের উন্নতির জন্য বামপদের কনিষ্ঠ আঙ্গুলটিও নাড়ে নি। যে সব মিনিস্কার্ট পড়া মহিলাদের ছবি দেখেন, তারা অভিজাত ধনী ঘরের। সাধারন গরীব আফগান মেয়ের মিনিস্কার্ট তো দূরস্থান, বিয়েতে পাওয়া সালোয়ারটিই সারা জীবন ধরে পরে থাকেন, তালির পর তালি দিয়ে। মুজতবা আলির দেশে বিদেশে পড়ে নেবেন উৎসাহীরা। যদি যুক্তি দেন সেতো ১৯২০/৩০ সালের কথা। জেনে নেবেন এই ২০১১তেও আফগানিস্তান এক চুল এগোয় নি। তার দায়িত্ব শাসকদের, তা সে বৃটিশ, রাশিয়া, আমেরিকার তাঁবেদার কি তালিবান যেইই হোক। মৌলবাদীরা এর সুযোগ নেয়। যদি কোন যুক্তিবাদী অন্যধারার মানুষ এই সাধারনের পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করেছেন, তাঁকে এই উপজাতিরা ঈশ্বরের দূত বলে মেনেছে। প্রমান আব্দুল গফফর খান - সীমান্ত গান্ধী। এই সরল গবীব মানুষগুলোকে মানুষের মর্যাদা দিয়ে, তাদের উপযোগী সংস্কার আনলে নিশ্চই ফল ফলতো। কিন্তু সে চেষ্টাই তো তেমনভাবে কেউ করে নি। ফল যা হবার তাইই হচ্ছে।

    ভারতের মতো, ঔপনিবেশিক শক্তি মূলতঃ দুর্গমতার কারনেই আফগানিস্তানের সমাজ-অর্থনীতির পুরানো কাঠামো একেবারে ধ্বংস করে ফেলতে পারে নি। ফলে শাসক এখানে শুধুমাত্র কর আদায়কারী হিসাবেই রয়ে গেছে। জমি রয়ে গেছে গ্রামসমাজের হাতে। গ্রামের প্রশাসন রয়ে গেছে গ্রামসমাজের হাতে। এর কুফল আছে, যেমন তুলনামূলক ধনীকশ্রেণী ও বিশেষ করে মোল্লাতন্ত্রের আধিপত্য, তেমনি ভালো দিকটি এঁদের স্বাধীনতাস্পৃহা। এঁরা বাইরের শক্তি, সে বিদেশী হোক বা অন্য উপজাতি কারুর বশ্যতা মানে না। ফলে বাবর বা বৃটিশ, সোভিয়েৎ বা আমেরিকা কেউই বিশেষ সুবিধা করতে পারেন নি। ঐ জালালাবাদ-কাবুল-কান্দাহারের মত বাণিজ্যকেন্দ্র নিয়ে গড়ে ওঠা শহর ও তার অভিজাত অধিবাসীরা মান্যতা দিয়েছে, তার বেশী নয়।

    এই উপমহাদেশে শাসকের বিরুদ্ধে কৃষক বিদ্রোহ ধর্মের হাত ধরে এসেছে। এই সত্য এখানকার “প্রগতিশীল”রা বুঝতে চান নি। ধর্ম এখানে “নিপীড়িতের দীর্ঘশ্বাস, আত্মাহীন দুনিয়ার আত্মা, মানুষের আফিম”। সেই আফিম যা ব্যথা কমায়। এমনকি কমিউনিস্টদের কৃষক অভ্যুত্থানের গান, কবিতা যখন কমিউনিস্টরাও বাঁধছেন তাতেও ধর্ম ফুটে ওঠে ।

    পাষাণী অহল্যা, ওগো যত রাজপথ
    কান পেতে কি আমার আগমনী শোন ?
    - সলিল চৌধুরী

    স্পষ্টতঃ রামায়ণে অহল্যার রামের আগমন প্রতীক্ষার অনুষঙ্গ।

    নকশালবাড়ির অন্দোলনের গান –
    চন্দনপিঁড়ির অহল্যা গো, দৈবকিনী মা জননী
    মরলেন কংসরাজের অত্যাচারে, গর্ভে নিয়ে চক্রপাণী
    বোনকে মেরে কংসরাজা আপনারে কি রাখা যায় ?
    কৃষ্ণে কি আর কংসকারায় বেঁধে রাখা যায়?
    দ্যাখো মাঠে মাঠে লক্ষ কৃষ্ণ অগ্নিবাঁশের বাঁশি বাজায়………
    - অজিত পান্ডে

    নকশাল আন্দোলনের দাবানল অন্ধ্রের শ্রীকাকুলামে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে কৃষক অভুত্থানে শহীদ ভাই-বোন নির্মলা আর পঞ্চাদ্রী কৃষমূর্তির উদ্দেশে রচনা হচ্ছে -

    শ্রীকাকুলাম জ্বলিছে আমার বুকে তার আগুণ নিভে যাবে না
    নির্মলা বোন আমার সুখে ঘুমাও
    পঞ্চাদ্রী ভাই আমার সুখে ঘুমাও
    রাবণ এবার তোমায় ছুঁতে পাবে না
    – সুব্বারাও পাণীগ্রাহী, অনুবাদ অজানা

    তাই আফগানিস্তানেও ধর্ম কথা বলে।

    এই মরশুমের অন্য খেলাটি কৌতুহলোদ্দীপক।

    আফগানিস্তানের অর্থনীতি চলে আফিম, ফল ও বন্দুকের কুটির শিল্পের উপর। ফল ছাড়া দুটি পণ্যই আন্তর্জাতিক বাজারে বেআইনী। কিন্তু কিন্তু কিন্তু - আজারবাইজানের তেল করাচীর বন্দরে আনতে গেলে আফগানিস্তানের জমিনে কব্জা লাগবে। চীন-পাকিস্তান সেই কারনেই তালিবানের পাশে। করাচী থেকে রাস্তা তৈরীর কাজ বহুকাল ধরে চীন চালাচ্ছে। এই সাফল্য যতটা তালিবানেদের তার চেয়ে বেশী চীনের।

    চীনের বৈদ্যুতিন পুঁজি টক্কর দিচ্ছে আমেরিকার প্রথাগত পুঁজির সাথে। চীন "রেয়ার আর্থ" খনিজের জোরে (যা মোবাইল, কম্পিউটারের ব্যাটারী তৈরীতে লাগে) বলিয়ান। শোনা গেছে আফগানিস্তানেও এ বস্তুটি প্রচুর আছে। আমরা হয়তো আরও একবার দ্বি-কেন্দ্রীক বিশ্বের বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে। আফগানিস্তানে নর্দান অ্যালায়েন্সের যে "প্রতিরোধ" নিয়ে কথা হচ্ছে, তাদের সব কটি নেতার সিআইএ অতীত আছে। কিছু প্রগতিশীল মানুষের অসন্তোষ আছে, কিন্তু তার শক্ত কোন জমি নেই। যারা তালিবানি "নৃশংসতা" নিয়ে রোজ সাংবাদমাধ্যম তোলপাড় করছেন, তারা সৌদির প্রকাশ্যে আইনী শিরচ্ছেদ নিয়ে হিরন্মময় নীরবতা পালন করেন। যারা আফগান মেয়েদের নিয়ে চোখের জলেরর বন্যা বওয়াচ্ছেন তারা ইরাণ-সৌদিতে শরিয়া কানুনে ধর্ষিতাকেই পাথর ছুঁড়ে হত্যার নিদান মনে রাখেন না। যে প্রতিবাদ বেছে করা হয়, তা শয়তানির নামান্তর। ফলে আফগানিস্তানের লড়াই তার মানুষকেই লড়তে হবে।

    আমরা এখান থেকে, বাস্তব না জেনে বুঝে আমেরিকা বা তালিবানের মুন্ডপাত করে "ছায়ার সাথে যুদ্ধে" "গাত্রে ব্যথা" ছাড়া কিছু অর্জন করতে পারবো না। আর যারা বলছেন তালিবান আসলে আমেবান বা তালিরিকা - তারা আরও একবার "বিজেমূল" জাতীয় ফাঁদে পড়বেন ও ঢোঁক গিলবেন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২০ আগস্ট ২০২১ | ৭২১৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Kallol Dasgupta | ২৭ আগস্ট ২০২১ ১৯:২২497260
  • অমিত। আমি লিখেছি -আমার জানা নেই,তালিবাননের মাস সাপোর্ট আছে কি না । কি দিয়ে বুঝবো ? তার মানে এই নয় যে "আদিগন্ত ভাট"এর পর আমি মানলাম তালিবানদের মাস সাপোর্ট নেই। থাকতেও পারে নাও থাকতে পারে। আমি জানি না। 
    অন্যের মুখে কথা বসানোটা ঠিক ভদ্রতা নয়। যুক্তিতে পেরে না উঠলে চুপ করে যাও। ভাট বকো কেন ? অবশ্য তুমি তো লিখেইছো - কিছু করার নেই তাই মায়াপাতায় ভাটাও।  তোমায় হেপ্পি ভাট। 
  • Amit | 118.2.***.*** | ২৮ আগস্ট ২০২১ ০৩:২১497278
  • যাব্বাবা. আমার কমেন্ট টা ছিল "আদিগন্ত ভাটের শেষে একটা অন্তত স্বীকার করলেন যে তালিবানদের আদৌ ম্যাস সাপোর্ট আছে কিনা সেটা জানা নেই ?"
     
    এবার আপনি ​​​​​​​নিজেই ​​​​​​​বলছেন ​​​​​​​যে সেটা জানা ​​​​​​​নেই. তাহলে ​​​​​​​দুটোর ​​​​​​​মধ্যে ​​​​​​​তফাৎ ​​​​​​​কোথায় ? অন্যের ​​​​​​​মুখে ​​​​​​​কথাই ​​​​​​​বা ​​​​​​​কিসে বসানো ​​​​​​​হলো ​​​​​​​?
  • Kallol Dasgupta | ২৮ আগস্ট ২০২১ ১০:০২497290
  • অমিত। হ্যাঁ, ওটা আমার ভুল।
  • s | 100.36.***.*** | ৩০ আগস্ট ২০২১ ২১:০৯497388
  • কল্লোল,
    যাক, শেষ পর্যন্ত স্বীকার করেছেন যে তালিবান শাসন আমেরিকা কি নরওয়ের ধারে কাছে নেই।
    আমার যা প্রশ্ন ছিল তার বাইরে যেসব অবান্তর কথা লিখেছেন তার উত্তর দেবার মতন সময় বা ইচ্ছে কোনোটাই নেই।
    আর রিগার্ডিং "আমি বলেছিলাম তালিবান শাসন আফগানিস্থানে আমেরিকার শাসনের চেয়ে অনেক বেশী কাম্য " - যে কজন এরোপ্লেনের ডানায় বা ইঞ্জিনে চড়ে তালিবান শাসন থেকে পালাতে চাইছিল বা প্রায় একশ হাজার আফগান যারা অলরেডি আফগানিস্তান ছেড়েছে, তারা আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করে অবশ্যই। তারা যেহেতু খোদ আফগানিস্তানের বাসিন্দা, আমি তাদের মতামত প্রেফার করছি।
    আমি এখন যে শহরে থাকি, সেখানে লাস্ট দশ বছরে প্রচুর আফগান এসে রিলোকেট করেছে আফগানিস্তান থেকে। এখানে গত দু সপ্তাহ ধরে অনেক মসজিদে বা চার্চে ডোনেশান কালেক্ট করা হচ্ছে, ইনকামিং আফগানদের জন্যে। অনেকেই তাদের বাড়িতে দু চারজনে টেম্পোরারি আশ্রয় দিচ্ছেন। উইকেন্ডে সেই রকম একটা ডোনেশান সেন্টারে গিয়েছিলাম জিনিসপত্র নিয়ে। এক পরিচিত জানালেন তাঁর ব্রাদার- ইন ল ফ্যামিলি নিয়ে আসছে। এখনো ভিসা প্রসেসিং সেন্টার থেকে বেরোতে পারেনি কিন্তু আর দু একদিনের মধ্যেই বেরোতে পারবে। মুখে মাস্ক পরা থাকলেও চোখ দেখে তার আনন্দ বোঝা যাচ্ছিল। বললেন এত জামাকাপড়, খাবার দাবার ইত্যাদি আসছে যে রাখার জায়গা নেই। আপনার লেখা লাইনটা মনে পড়ল আর ভাবলাম ভাগ্যিস উনি আপনার মূল্যবান মতামত পড়তে পারেন নি!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন