এই সাইটটি বার পঠিত
অবশেষে এসে পড়েছে গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার! ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
- হরিদাস পাল আলোচনা রাজনীতি
-
নব্য প্রজন্ম ও বামপন্থা
Sandipan Majumder লেখকের গ্রাহক হোন
আলোচনা | রাজনীতি | ১৮ জানুয়ারি ২০২২ | ১৭৪০ বার পঠিত - বাংলার সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় আজ (১৮/০১) তারিখে গুরুত্ব দিয়ে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে (করোনায় লক্ষীলাভ ধনকুবেরদেরই, আবাপ)। সেখানে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের দাভোস সম্মেলনের আগে প্রকাশিত অক্সফ্যামের বার্ষিক রিপোর্টে ভারত তথা বিশ্বের ক্রমবর্দ্ধমান আর্থিক বৈষম্যের কথা তুলে ধরা হয়েছে। ঐ রিপোর্টের কথা গণশক্তি পত্রিকার প্রথম পাতাতেও গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে (ধনবৈষম্যের ইতরতা)। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে আওয়াজ উঠছে। যেখানে তা কিছুটা সফলতা পাচ্ছে, যেমন লাতিন আমেরিকা এবং ইওরোপের কিছু দেশে সেখানে নতুন প্রজন্মের নাগরিকদের সক্রিয়তার একটা অবদান থাকছে। শুধু আর্থিক বৈষম্য নয়, সামাজিক অগ্রগতির প্রশ্নে যতটুকু সদর্থক পরিবর্তন হচ্ছে, যেমন গত নির্বাচনে আমেরিকায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরাজয়ের পেছনেও নতুন প্রজন্মের যে ভূমিকা ছিল তা ভোটদানের বিশ্লেষণ থেকেও উঠে এসেছে। কিন্তু ভারতবর্ষের মত দেশে এই বৈষম্য বা সামাজিক পশ্চাৎগমনের বিরুদ্ধে নবীন প্রজন্মকে যতটা সরব দেখার কথা সেটা কিছুতেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। বিশেষত এই আর্থিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে বামপন্থী রাজনীতির (সংসদীয় এবং বৈপ্লবিক সব কিসিমের বামপন্থীদের কথাই বলছি) যতটা আকর্ষণ তৈরি হওয়ার কথা ছিল নবীন প্রজন্মের মধ্যে, বিচ্ছিন্ন কিছু পকেট বাদ দিলে, তার কণামাত্র চিহ্নও কোথাও দেখা যাচ্ছে না। বিকল্প হিসেবে তারা বড়জোর কিছু আঞ্চলিক জনপ্রিয়তাবাদী রাজনীতির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছেন মাত্র। কিন্তু সেই রাজনীতি কোথাও বৈষম্যের গঠনগত কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে না। যেমন শিক্ষার খরচ এত বাড়বে কেন তা নিয়ে কোনো প্রশ্ন করার সুযোগ তাদের জনপ্রিয় রাজনীতি দিচ্ছে না, কিন্তু শিক্ষাঋণ গ্রহণের পথ দেখিয়ে দিচ্ছে। আজকেই ওই একই পত্রিকার উত্তর সম্পাদকীয়তে একটি নিবন্ধে জানানো হয়েছে, যে পশ্চিমবঙ্গে ছেলেদের মধ্যে উচ্চশিক্ষাগ্রহণের হার নিদারুণভাবে কমছে (সমস্যা কি কেবল কোভিড, অচিন চক্রবর্তী, আবাপ)। শুধু ছেলে নয়, ২০১৭-১৮ সালের এন এস এসের সমীক্ষা থেকে লেখক জানাচ্ছেন যে পশ্চিমবঙ্গে গ্রস এনরোলমেন্ট রেশিও ছাত্রছাত্রী মিলিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে ৫৪.৪ শতাংশ যেখানে জাতীয় গড় ৭০.৩ শতাংশ অর্থাৎ ওই এজ গ্রুপের ৪৫ শতাংশের বেশি ছেলেমেয়ে পশ্চিমবঙ্গে স্কুলে যায় না। এরাই ১৮ বছর হওয়ামাত্র আমাদের রাজনীতির ভোটার তথা নির্ণায়কে পরিণত হয়ে চলেছে।
বয়সের বিচারে নবীন প্রজন্মকে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে জেনারেশন এক্সকে আর নবীন বলা চলে না। সেক্ষেত্রে প্রথমে আসে মিলেনিয়াল, অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে (বর্তমানে যাদের বয়স ২৬ থেকে ৩৫)। এরাই জনসংখ্যার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। গোটা পৃথিবীতে ভারতই বর্তমানে সবচেয়ে নবীন দেশ কারণ এই মিলেনিয়ালদের সংখ্যা ভারতে সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী ৪৪ কোটি। ভারতের মিডিয়ান এজ (জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ যার ওপরে আছে এব্ং ৫০ শতাংশ যার নীচে) মাত্র ২৮ যেখানে অন্য জনবহুল দেশ চীনের ক্ষেত্রে এই বয়স ৩৭, আমেরিকা ও জাপানের ক্ষেত্রে যথাক্রমে আটত্রিশ ও সাতচল্লিশ। ভারতের যে কোনো রাজনৈতিক দলের কাছেই তাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হওয়া স্বাভাবিক এই জনগোষ্ঠীর সমর্থন আদায় করা, তাদের আকাঙ্খার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে কর্মসূচী প্রণয়ন করা, এককথায় ‘ক্যাচিং দেয়ার ইমাজিনেশন’। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব বলছে এই জনগোষ্ঠীর বাড়তি সমর্থন ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে বিজেপি পেয়েছিলো। এই হিসেবকে নিজেদের অনুকূলে আনতে না পারলে ভারতের কোনো রাজনৈতিক দলই সাফল্য পাবে না।
এখন প্রশ্নটা হল বামপন্থী বা কম্যুনিস্ট দলগুলো কিভাবে সে কাজ করতে পারে? বিভিন্ন দলে তরুণ প্রজন্মকে নেতৃত্বে নিয়ে আসাটা গুরুত্বপূর্ণ ঠিকই, কিন্তু তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাভাবনার নবীনতা ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া। বয়স্করা পেছন থেকে নির্দেশ দেবেন, অনুশাসন আর শৃঙ্খলার নামে পুরোনো ভাবধারারাকে চাপিয়ে দেবেন, সেভাবে আর চলবে না। নবীন প্রজন্ম যদি দেখে তাদের অভিমত আর ভাবনা গুরুত্ব পাচ্ছে, তবেই তারা আকৃষ্ট হবে সেই দলের প্রতি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, শ্রেণীভিত্তিক রাজনীতির মধ্যে বয়সের মাপকাঠি কি এভাবে প্রয়োগ করা চলে? চলে অবশ্যই, যদি শ্রেণীভিত্তিক রাজনীতির অগ্রাধিকার না কমিয়েই সেটা করা যায়। এই যে এত ছেলেমেয়ে পড়াশোনা অর্ধসমাপ্ত রেখে সামান্য পারিশ্রমিকের বিনিময়ে বিভিন্ন কাজ করছে তাদের চাহিদাকে কি অন্তর্ভুক্ত করতে পারছে বামপন্থী দলগুলি? কৃষক বা শ্রমিক পরিবারের নব্য প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের জীবনধারা বা চাহিদাগুলি কি কি তা জানার কোনো উদ্যোগ কি কোনো দল নিচ্ছে? তারপর তার ভিত্তিতে কর্মসূচী সাজানোর কথা ভাবছে? এই বৈষম্যের অর্থনীতিকে পরিবর্তন করার, তাকে প্রশ্ন করার জন্য নবীন প্রজন্মের হাতে কোনো সাংস্কৃতিক হাতিয়ার তুলে দেওয়ার কথা ভাবছে কি? যদি এই প্রশ্নগুলির উত্তর কেবলই নঙর্থক হয়, তবে ভারতে আরো বড় আকারে বৈষম্যের মহাভারত রচিত হবে বটে, কিন্তু তার অবসানের জন্য কোনো ‘ধর্মযুদ্ধ’ হবে না।
তথ্যসূত্র : What Millennials want, Vivan Marwaha, Penguin Random House 2021
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
santosh banerjee | ১৮ জানুয়ারি ২০২২ ২১:১৫502775 - তত্ব বা তথ্যের ব্যাপারটা ঠিক বুঝি না । তাই খুব সাধারণ একটা কথা মনে জাগে, যতগুলো রাজনৈতিক দল আছে এ দেশে ( সংসদীয় রাজনীতি কে মেনে নিয়েই বলছি ।যদিও এক মূহুর্ত বিশ্বাস করি না ও দিয়ে এ দেশে কিছু হবে ।৭৫ বছর তো হলো)কেউ কি ভোট ছাড়া আর কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকে সারা বছর? ঠিক আছে, যখন ভোট হয় না হয় বুঝলাম ওনারা এসব ব্যাপারে সময় দিতে পারেন না।অন্য সময় ? বছরের বাকী দিন গুলো? মুল সমস্যা গুলো নিয়ে আন্দোলন কোথায়? কোথায় যুব সম্প্রদায়ের সমস্যা কে তুলে ধরা? কেউ দান ধ্যান কচচে, তো কেউ NGO হয়ে ভাবছে এভাবেই কাটিয়ে দেব হাঃ হাঃ??? রাস্তায় নেমে , মিছিলে গুলি খেয়ে, জেল খেটে যে আন্দোলন আমরা সবাই দেখেছি সেটা কি খুব বিপজ্জনক এখন ? তাই, বছরে একবার ঐ বাৎসরিক শ্রাদ্ধের মতো ""ভারত বনধ""!! ভারত বনধ নিশ্চয়ই করবো। বারবার করবো। কিন্তু খুব বেশী আনুষ্ঠানিক উপাচার হচ্ছে না? নাহলে ৩০-৩৫ টা বামপন্থী দল, কেউ কারুর সাথে এই একটা ব্যাপারে সহমত পোষণ করেন না যে অর্থ নৈতিক দাবী গুলো নিয়ে আন্দোলন শুরু করে তার একটা বৃহত্তর স্তরে নিয়ে যাওয়া।অনবরত প্রতিবাদ। শাসকের শ্বাস নিতে কষ্ট দেয়া। কোথায় সেই আন্দোলনের ডাক? ভূমি তো প্রস্তুত। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে আপনার আমার।শাসক তার চরমতম বিকৃত চেহারা দেখাচ্ছে।নাকি, ""এখনও সময় হয়নি""???
| 2406:7400:63:5039::***:*** | ১৮ জানুয়ারি ২০২২ ২২:৩৭502779- হায় হায় লালু দের এখন কেউ পোঁছে না | আগে এই লালু গুলোর বাপ ঠাকুর্দ্দা লালশালু নেড়ে কি সুন্দর করে খেত | এখন আর হচ্ছে না | কি হবে গো ... কি হবে ??
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
পরীক্ষার বন্ধু : শুভাশিস পাল(লিখছেন... Madhabi Bijuli, কৌশিক চট্টোপাধ্যায় , guru)
পুজোর ভিড়ে ছনেন্দ্রনাথ : রমিত চট্টোপাধ্যায়(লিখছেন... ., সুবর্ণরেখা, Sukdeb Chatterjee)
হাঙ্গেরি এক : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... মোহাম্মদ কাজী মামুন, হীরেন সিংহরায়, রমিত চট্টোপাধ্যায়)
কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন : ইমানুল হক(লিখছেন... কৌতুহলী, Eman Bhasha, কৌতূহলী)
বিপ্লবের আগুন - পর্ব ত্রিশ : কিশোর ঘোষাল(লিখছেন... )
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
নেক : মোহাম্মদ কাজী মামুন(লিখছেন... )
আলোক পাঠ - পর্ব দুই : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় , Debanjan Banerjee )
তোমার বাস কোথা যে...- ২৫ : Nirmalya Nag(লিখছেন... )
অর্থনীতির নোবেল, ২০২৪ : Anirban M(লিখছেন... Ranjan Roy, Debanjan Banerjee , যদুবাবু)
ছত্তিশগড়ের গেঁয়ো ব্যাংকঃ স্মৃতির কোলাজ (৩) : Ranjan Roy(লিখছেন... Pad Gaon, Ranjan Roy, হীরেন সিংহরায়)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
একটি দুর্ঘটনা ও কিছু কথা : দীপ(লিখছেন... )
এবার ঝাড়গ্রামে চিকিৎসকের আত্মহত্যা : দীপ(লিখছেন... )
কবি ও সন্ন্যাসীর দৃষ্টিতে শক্তিতত্ত্ব : দীপ(লিখছেন... )
আমেরিকান নির্বাচন ২০২৪ : X(লিখছেন... X, X, পাপাঙ্গুল)
বেসরকারি পরিষেবার মহিমা! : দীপ(লিখছেন... )
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত