এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • বনবাসের দ্বিতীয় দিন - মেনি স্টোরিজ অফ লাভ অ্যান্ড হেট

    Anamitra Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ০১ মার্চ ২০২০ | ২৬১০ বার পঠিত
  • আজ (ইংরিজি মতে গতকাল) আমরা সাড়ে সাত অথবা সাড়ে আট জন মিলে 'মেনি স্টোরিজ অফ লাভ অ্যান্ড হেট' দেখলাম। আমার আশা ছিল সতেরো জন মতো আসবে। আসেনি। 'সাড়ে', কারণ, শ্যামলদাও ছিল। ছবিটা তারই বানানো। কাজেই তাকে তো আর একটা গোটা দর্শক হিসেবে ধরা যায় না! অতএব, সাড়ে সাত অথবা সাড়ে আট! সাড়ে একুশ হলেই বা কি! বিপ্লব তখনও হতো না, এখনও হয়নি। নো ইস্যুজ। আমি ওলা চেপে যোধপুর পার্ক গিয়ে বিপ্লব আনতে পারলে আরও আগেই এনে ফেলতাম। এতদিন ওয়েট করতাম না।

    আমাদের মোটামুটি পৌনে এগারো জনের একটা ফিল্ম সোসাইটি আছে। প্রসঙ্গত, বারচারেক নানান কারণ দেখিয়ে আমাদের সোসাইটি রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়নি। ফলে আমরা ঠিকঠাকভাবে সদস্যপদ চালু করতে পারিনি। তা সেসব নিয়েও ভেবে বিশেষ লাভ নেই। কারণ বিপ্লব তাতেও হতো না। তাছাড়া সরকার ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্ম সোসাইটিকে রেজিস্ট্রেশন দেবে না উত্তর কলকাতা ইভটিজার সমিতিকে রেজিস্ট্রেশন দেবে সেটা একান্তই সরকারের ব্যাপার। দেশে প্রচন্ড গণতন্ত্র, কাজেই ওসব ব্যাপারে আমি ঢুকতে যাবো না। ঘটনাচক্রে এই খাতায় কলমে না থাকা ফিল্ম সোসাইটির আমি ভাইস প্রেসিডেন্ট। অর্থাৎ, মদন-সমাহারে আমি অন্যতম এক গেঁড়েমদন বিশেষ। এর মূল কারণ এই যে, আমার সম্ভবত কোনও কাজ নেই। আমার প্রধান কাজ, যদ্দুর মনে হয়, ঘুরে ঘুরে ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়ে বেড়ানো। এর আগে আরও একটা বাপ্পান্নো জনের কিছু একটাতেও আমি ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলাম (বাহান্ন না ছাপ্পান্ন সেটা মনে না পড়ায় বাপ্পান্নো লিখতে বাধ্য হলাম)। সেই বাপ্পান্নো জনের মধ্যে তেরো জন খুব সিরিয়াস ছিল এইসব স্বাধীনচলচ্চিত্র সংক্রান্ত কাজকম্ম নিয়ে। সেই তেরো জনের মধ্যে আবার পাঁচ জন কাজ করতো আর বাকি আট জন মিটিং করতো। মিটিংগুলো অনেকটা আমার কাজুকে নিয়ে হাঁটতে বেরোনোর মতো --- "কাজু, জলের ওপর দিয়ে হাঁটবি না!" "কাজু ওখানে গোবর আছে, নাক দিবি না!" --- এইরকম! এইসব হাঁ হাঁ শব্দ এবং লিশ ধরে টানাটানিতে অতিষ্ঠ হয়ে আমরা পাঁচজন বেরিয়ে এসে এই সাড়ে এগারো জনের সোসাইটি গড়েছি তাও তেরো মাস হলো। আমাদের প্রথম অনুষ্ঠানে শ'খানেক লোক হয়েছিল এবং মোটামুটি জনা তিরিশ-চল্লিশ জুটেই যেত কিছু একটা করবো ভাবলে। এবার মুশকিল হলো, রেজিস্ট্রেশন এবং সদস্যপদ ছাড়া এইভাবে কাটানোর পক্ষে তেরোমাস খুব লম্বা একটা সময়। আমি খুশি যে আমরা অন্তত সাড়ে আট-এর নিচে নেমে যাইনি। সংখ্যাটা কোনও ব্যাপারই নয়। কেন, সেটা শেষ প্যারাতে বলবো। আপাতত শ্যামলদার ছবিটা নিয়ে দু'টো কথা বলি, মানে, যে সাড়ে সাতচল্লিশ জন শেষ অবধি পড়বে তাদের জন্য। এখানে 'সাড়ে'-টা আমি।

    এই ছবিটা ২০০৭ নাগাদ বানানো, আইএমডিবি অনুযায়ী অবশ্য ২০০৯। এটা আমি প্রথম দেখেছিলাম ২০১৩ সালে। এতদিন বাদে এই ছবিটা আবার দেখার প্রস্তাব আমারই দেওয়া। কারণ আমার মনে হয়েছিল এই মুহূর্তে এইরকম একটা ছবি দেখা যায় বা দেখাটা বেশ প্রাসঙ্গিক। আমার হিসেবে এটা একটা তথ্যকল্পচিত্র তথা ডকুফিকশন। কলকাতার একটি মেয়ে এবং কাশ্মীরের একটি ছেলের কিছু অভিজ্ঞতার কথা একজায়গায় ক'রে গড়ে তোলা মূলত। তাদের অভিজ্ঞতাগুলি ব্যক্তিগত; ভালোবাসা এবং ঘৃণা বিষয়ক। দু'জন সম্পর্কহীন প্রায় বিপরীত মেরুর মানুষ। একজনের ভালোবাসা 'মিলস অ্যান্ড বুন' পড়ে বয়সে বড় পুরুষের প্রতি তৈরী হওয়া শারীরিক কামনা, আরেকজনের বোরখা সরিয়ে মুখ দেখাতে অস্বীকার করা মেয়েটা যে আগেরদিন সম্ভবত বিয়েবাড়িতে ছিল। একজন ঘৃণার কথা বলতে গিয়ে বলে ওঠে কিভাবে তার রক্তাক্ত বাবা ছুটে পালাচ্ছিল মামাদের হাতে মার খেয়ে আর সে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাঁদছিলো, অথবা কিভাবে মায়ের গায়ের রংটা হলুদ হয়ে গিয়েছিল যখন মামাবাড়িতে এসে পৌঁছয় বাবা গায়ে গোটা মাংসের ঝোলটা ধ'রে উল্টে দিয়েছিলো ব'লে। অন্যজন আবার মনে করতে পারে বরযাত্রী যাওয়ার সময় বাস লক্ষ্য ক'রে ছুটে আসা ইন্ডিয়ান আর্মির গুলির কথা। সে জানেও না ওরা আর্মি ছিল না বিএসএফ। তার মনে আছে কিভাবে ঘনিষ্ঠ একজনের গায়ে এতো বড় একটা গুলির ছ্যাঁদা তৈরী হয়ে একটা বিয়েবাড়িকে জনাজায় পরিণত করতে পারে। তার বাবাকে ইউপি পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল পাকিস্তানী গুপ্তচর সন্দেহে, যদিও তিনি আসলে কেন্দ্রীয় সরকারের গেজেটেড অফিসার ছিলেন। ঘৃণাকে সে চিনেছে অন্যভাবে। এইরকম একটা সিনেমা। এবং শেষের নামগুলো উঠতে শুরু করার সময় এটাই আবার কোথাও গিয়ে প্রায় রূপকথা হয়ে যাবে। যে দেখবে সে জানবে কিসে কি হলো। যে দেখবে না তাকে নিয়ে কথা বলতে যাওয়ার প্রয়োজন দেখছি না।
    এই সিনেমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য আমার মনে হয় যখন ক্যামেরাটা ঋ-এর কোমরের নিচে নেমে গিয়ে ওপাশে কাশ্মীরে গিয়ে উঠলো গোলাবারুদের শব্দের মধ্যে। দু'হাজার সাত। অথবা নয়। তখনও পিতৃতন্ত্র, রাষ্ট্র, ধর্ষক; এই শব্দগুলো খুব চট করে পাশাপাশি বসে পড়তো না। তখনও চিলি থেকে "দ্য রেপিস্ট ইজ ইউ, ইট'স দ্য কপ্স, দ্য জাজেস, দ্য স্টেট, দ্য প্রেসিডেন্ট" ভেসে আসতে দশ অথবা বারো বছর। এই ছবিটা এইখানে, মানে, কলকাতায় আর কাশ্মীরে তৈরী হয়েছিল। বানিয়েছিলো কোনও এক শ্যামলা কামার। হ্যাঁ, ম'রে গেলে কেউ যদি মূর্তি তৈরী করে আমি নিশ্চয়ই একশো' টাকা চাঁদা দেব। পাগলদের মূর্তি তৈরী না হওয়া অবধি ভারতীয় গণতন্ত্রের সম্ভবত মুক্তি নাই। ছবির আরেকটি দৃশ্যে ঋ ক্ষোভপ্রকাশ করে যে, একটা মেয়েকে মারতে মারতে নিয়ে গেলে সবাই ভাবলেশহীন ভাবে বসে বসে দেখে; অথবা দেখেও না, যেন কিছুই ঘটছে না! আমি জানি না; গতবছর অগাস্ট থেকে চলতে থাকা কাশ্মীর লকডাউনের প্রেক্ষাপটে আমি এই কথাটার অন্য তাৎপর্য খুঁজে পাই। অথবা এমনও হতে পারে যে, রাজনীতি-সিনেমা-সিনেমার রাজনীতি কোনোটাই আসলে কিছুই নয়, আমারও মাথাটা ইকুয়ালি খারাপ। তা সেটাই যদি হয় তাহলে তো আর কিছুই করার নেই; গত পনেরো বছর ধরে যেভাবে গোঁতাচ্ছি সেভাবেই গুঁতিয়ে যাবো! সে সাড়ে সাত জন আসুক বা সাড়ে তিন! জাস্ট নিয়তি।

    এখন, এই গোঁতানোটাও আসলে বেশ দরকারি একটা কাজ। হয় কি, ইতিহাসের পাঁচিলের গায়ে মাঝে মাঝে এক একটা ছ্যাঁদা তৈরী হয়। বড় বড়। আপনি ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় গুঁতো মারতে পারলে ওপাশে ঢুকে যাবেন। না, ঢুকতেই হবে সেরকম কোনও ব্যাপার নেই। কিন্তু না গুঁতোলে তো জানাই যাবে না আদৌ কোনওদিন কিছু হওয়ার ছিল কিনা! এমনিও মানিক বন্দোপাধ্যায়ের পাঠক মাত্রেই জানেন যে মানুষের হাতে আসলেই অঢেল সময় এবং তার কাজ বিশেষ কিছুই নেই ছটফট ক'রে যাওয়া ছাড়া। তা, আমার মনে হয় বিছানায় শুয়ে শুয়ে ছটফট করার চাইতে একটা পাঁচিল দেখে গুঁতো দেওয়ার মধ্যে অনেক বেশি স্যাটিসফেকশন। অন্তত নিজেকে ষাঁড় ভেবে গর্ববোধ করা যায়। ষাঁড়েদের বাবরি-গোধরা-দিল্লি কিচ্ছু নেই। মানুষ হওয়ার চাইতে বরং ষাঁড় হওয়াই ভালো। তাই মার্চ মাসের শেষ শনিবার আবার গুঁতোতে যাবো যোধপুর পার্ক। দেখা যাক, ছ্যাঁদা করতে পারি কিনা!

    এইবার সংখ্যার গল্পটা ব'লে শেষ করবো, মানে, যে দেড়জন এখনও পড়ছে তাদের জন্য।
    সাড়ে সাত শুনতে ওরকম লাগে, সংখ্যাটা আসলে ততটাও কম নয়। ভেবে দেখলে, গোটা রাশিয়ায় মাত্র একজন লেনিন ছিল। সাড়ে সাতজন ছিল না। ১৯৫৬ সালে কিউবায় মাত্র ৮২ জন নেমেছিল। বাকিটা ইতিহাস। আর মাত্র দু'জন মিলে কি করতে পারে সেটা আপাতত গোটা ভারতবর্ষ টের পাচ্ছে। অতএব সংখ্যা দেখে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। চাকতির ঘর খোলে, যখন খোলার হয়।

    ওপরের লাইনটা এই শেষ লাইনটাও যে হাফপাঠকটি চারবার পড়বে তার জন্য। এটা তারই ব্লগ এবং আপাতত সে বনবাসে আছে। খড়মজোড়া রেখে এসেছে পায়ে কড়া পড়েছে তাই। অজন্তা হাওয়াই কিনে তবেই বাড়ি ফিরবে। কারণ হাওয়াই চটি পছন্দ না হলেও...

    যাক গে। গণতন্ত্র।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০১ মার্চ ২০২০ | ২৬১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • একলহমা | ০১ মার্চ ২০২০ ১১:০৮91159
  • দেখব ছবিটা।
  • অঙ্কিত বাগচী | 162.158.***.*** | ০১ মার্চ ২০২০ ১১:৪১91162
  • অনমিত্র রয় আপনি লেখা চালিয়ে যান ,আপনার হবে। (জেল না গার্ড অফ অনার সেটা সরকারের ওপর ডিপেন্ড করছে)।
  • pi | 162.158.***.*** | ০১ মার্চ ২০২০ ১১:৫২91164
  • ছবিটা কীকরে দেখা ও অনেককে দেখানো যায়?
  • Anamitra Roy | ০১ মার্চ ২০২০ ১২:১৭91166
  • একটু খারাপ প্রিন্ট। এইখানে:
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন