অবিশ্বাসীদের ছক মেলে না। বেদেও বলেছে শ্রদ্ধা না থাকলে অনুশীলন কত্তে যেও না হে খোকা, ও তুমি বুঝবে না। ঠাকুরও হাঁচি,টিকটিকি,ট্যারা চোখ,কটা চোখ এই সব মানতেন।
কিন্তু খুব ইন্টেরেস্টিং গল্পো শোনা যায়। সেই টি এন সেশনকে মনে আছে? ইলেকশন কমিশনার? তার বাবা ছিলেন সখের জ্যোতিষ। ছেলের সম্বন্ধ আসে আর তিনি কোষ্ঠী দেখিয়ে নাকচ করে দেন - গন্ডা গন্ডা সম্বন্ধ। জিগাইলে কন কোনো টাতেই সন্তানযোগ দেখি না যে। সেশন এসব বিশেস করতেন্না।
শেষ মেষ সেশনের বে' হলো কোষ্ঠীর অনুমোদন ছাড়াই। কিন্তু তার ছেলেপুলে হলো না। ফলে তিনি খুব জ্যোতিষীতে বিশ্বাসী হয়ে পরলেন ও অনেক জাঁদরেল এম্পি ও মন্ত্রীদের কোষ্ঠী বিচার করতেন।
এখন দেখুন এই সিম্পুল কিন্তু হৃদয়গ্রাহী কহানীটা বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী কিরম দু ভাবে ইন্টারপ্রেট করে।
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:২৫ | 173.163.204.9
অমৃতলালের সাথে খোঁজখবর টিম এক চমৎকার প্রোগ্রাম করেছিলো। সেখানে ক্যামেরাম্যান নিজেই চাকরি পাচ্ছেনা এমন বেকার সেজে গিয়ে যা তা সব বলিয়ে নিয়েছিলো অমৃতলালকে দিয়ে। পুরোটাই লাভ, সে যে কি নির্মল আনন্দ, ভাবা যায়না।
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১৬ | 173.163.204.9
সিকিকে একটা গল্প বলি। তাইলে ব্যাপারটা কত কনফিউজিং বোঝা যাবে। এক ফিজিক্সের প্রফেসর শখের জ্যোতিষচর্চা করতেন। একেবারে চুপিচুপি, নো পাবলিসিটি গিমিক। হবি বলা যায়। তো ওনাকে একবার আমরা জিগ্যেস করেছিলাম, যে ব্যাপারটা কি। উনি তাতে ওনার অভিজ্ঞতা বলেন। সেইটা ইন্টারেস্টিং লেগেছিলো। ওনারা যে ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকতেন সেই বাড়ির একতলায় একটি অবাঙালী পরিবার থাকতো। সেখানে থাকতো একটি বাচ্চা মেয়ে। মেয়েটির বয়স যখন ছয় বা সাত, তখন তার এক দুরারোগ্য ব্যাধি ধরা পড়ে। তারপর বছর চারেক রোগের সাথে যুদ্ধ করে একসময় সে হেরে যায়। খুব ছোটবেলায় ঐ বাচ্চাটির হাত অধ্যাপকমশাই দেখেছিলেন। তাতে নাকি একটা পোটেনশিয়াল ডেঞ্জারের কথা ছিলো, কিন্তু সেটা কতটা বাজে সে সম্পর্কে উনি কোন আন্দাজ পাননি। হনেস্টলি বললেন, ওটা যে আদৌ কিছু সেটা নিয়েও সন্দেহ ছিলো ওঁর। তো গল্পটা হলো, এটা অনেকটা ইয়েতির মত কেস। পায়ের ছাপ আছে, পা নেই। হাতের ছাপ আছে, কিন্তু সেটা বাঁদর না মানুষ জানা নেই।
আমি তাই এইসব বুজরুকি মনে করি। জীবনে কি আনসার্টেনটি কম পড়িয়াছে? ঃ-)
dukhe | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১৪ | 122.160.114.85
মনীশ, মেয়ের কাল জ্বর ছিল । আজ এখনও আসেনি । ইদিকে আমাদের ডাক্তার (নিজের) গাড়ি সারাতে ব্যস্ত বলে দেখানো যায়নি । টেলি-মেডিসিন চলছে ।
dukhe | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:১১ | 122.160.114.85
প্রবীরবাবুর উদাহরণগুলো না মেলার উদাহরণ । রূপংকরবাবুর গুলো মেলার । নিজের পছন্দমত বেছে নিন ।
siki | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৭ | 123.242.248.130
টিম, এই কেসটাই প্রবীর ঘোষের বইতে ছিল। একটা বাঁদরের হাতের ছাপ দেওয়া হয়েছিল জ্যোতিষীকে, ভাগ্যগণনা করতে। জ্যোতিষী তার বিয়ে চাকরি সব গুণে ফেলার পরে জানতে পেরেছিলেন ওটা বাঁদর ছিল।
বাঁদরের রেখা বেশ ইন্টারেস্টিং রিসার্চ টপিক হতে পারে। বাঁদরামোটাই যদি ছকে ফেলে দেওয়া যায় তাহলে আইন শৃঙ্খলা জলবৎ হয়ে যাবে।
lcm | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:১৮ | 69.236.167.255
এটা কবে হল! জাতীয় লেভেলে, সারা দেশ জুড়ে এইট অবধি পাশ ফেল নেই। তবে! বললে হবে! বাংলা আজ যা ভাবে, বাকী ভারত....
siki | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:০৪ | 123.242.248.130
এমনিতেই ক্লাস থ্রি অবধি পরীক্ষা নেই, কপিলবাবুর তুক লেগে গেলে এইট অবধি পাশফেল উঠে যাবে। মাধ্যমিক বলে কিছু থাকবে না। জীবনে প্রথম যেদিন ন্যাশনাল লেভেলের পরীক্ষা দিতে বসবে ছেলেমেয়েগুলো, ল্যাজে গোবরে হবে।
এই ব্যাপারটাকেই ক্যাশ ইন করছে এই অ্যাকাডেমিগুলো, আর আমরা সেই টোপ খাচ্ছি। পরীক্ষা দেবার প্র্যাকটিস করানো। স্কুল হাজার হাজার পয়সা নিয়ে যেটা করাচ্ছে না, সেটাই স্কুল ফিজের বাইরে গিয়ে নিজেদের উদ্যোগে করানো।
এর কত পার্সেন্ট কমিশন কপিলবাবুর বাড়িতে পৌঁছয় তা অবশ্য আমার জানা নেই।
Bratin | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৪৯ | 122.248.183.1
হমমম।
byaang | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৪২ | 122.172.225.165
হ্যাঁ গতানুগতিক সিলেবাস আর ঐ এক থোড়বড়িখাড়া কোশ্চেনপেপারের বাইরে গিয়ে এদের কোশ্চেনপেপারের ধরণ আমার বেশ ভালো লেগেছে। কমন সেন্সটুকু (জি কে নয়) থাকলেই হয়, আর একটু চিন্তা করার এফোর্ট। কিন্তু বাবামাদের এইগুলো নিয়ে দৌড়াদৌড়ি আর এগুলোর জন্যও টিউটোরিয়াল খোঁজার বহর দেখে তো আমি স্তম্ভিত। আমার অবিশ্যি বাঁচোয়া, বাড়িতে চিঠি আসা শুরু হয় নি। আর পরীক্ষাগুলো আমারও ব্যবসাই মনে হচ্ছিল, কারণ প্রতিটা পেপারের জন্য আলাদাকরে ফী লাগছে। অবিশ্যি পরীক্ষাগুলোর নামই শুনি নি আমি এর আগে, স্কুল থেকে না বললে থোড়ি জানতাম অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথওয়েলস উনিভার্সিটির এরম একটা পরীক্ষা হয় প্রাইমারির ছেলেপুলেদের জন্য!
de | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:৩২ | 180.149.51.69
ব্যাং, আমার এইসব বাইরের পরীক্ষা দেওয়ানোর দুটো উদ্দেশ্য ছিলো -- এক, ক্লাসের পড়া এবং সিলেবাস অতি অর্ডিনারি এবং কোন কোন ক্ষেত্রে একঘেয়ে। ক্লাসের বইয়ের পড়া ঠিকঠাক কমপ্লিট করতে প্রায় কোন এফর্টই দিতে হয় না। সেদিক থেকে দেখলে এইসব পরীক্ষাগুলো খানিকটা নতুন ভাবে ভাবনা চিন্তা করাচ্ছে, একটু এগিয়েও শেখা হচ্ছে! দুই, প্রায় প্রত্যেকটা পরীক্ষারই নেক্স্ট লেভেলের সেন্টারগুলো অন্য স্কুলে পরে। সারা বম্বের ফার্স্ট লেভেলে সিলেক্টেড ছেলে-মেয়েরা সেখানে যায়। পুরোপুরি একটা নতুন পরিবেশে গিয়ে কমপিট করার একটা অভ্যাস তৈরী হবে, যেটা খানিকটা পার্সোনালিটি ডেভেলপমেন্টেও সাহায্য করে।
তবে ব্যাথাটা এখানেই যে কোথাও একটা থামতে জানা দরকার। বাবা-মায়েদের অতি উৎসাহ দেখে সারা দেশ জুড়ে ব্যাঙের ছাতার মতো অজস্র অ্যাকাডেমি আর অর্গ্যানাইজেশন গড়ে উঠছে -- তারা খুঁজেপেতে মোটামুটি যারা ভালো রেজাল্ট করে তাদের বাড়ি বাড়ি স্কলারশিপের আর প্রাইজ মানির লোভ দেখিয়ে চিঠি পাঠাচ্ছে -- পরীক্ষার ফর্ম কিনতে যদি পার-হেড ৫০০ করেও পরে, তাহলেই বোঝো কি রেটে ব্যবসা করছে এরা। গত বছর থেকে আমার বাড়িতে এসব চিঠি আসতে শুরু করে, আমি এখনো অব্দি স্কুল-কানেকশান ছাড়া একটা পরীক্ষাও দেওয়াই নি মেয়েকে!
আরেকটা ডিসিশনও নিয়েছি -- গোটা চারেক ম্যাথ আর সায়েন্সের পরীক্ষা ছাড়া আর কোন পরীক্ষা দেওয়াই না, মেয়ে যদিও নিজে দিতে চায়, কারণ ওর বন্ধুরা প্রায় সবগুলোতেই পার্টিসিপেট করে। এই বাইরের পরীক্ষাগুলো নিয়ে স্কুলেরও প্রচুর আদিখ্যেতা, যারা যারা ভালো রেজাল্ট করে তাদের ছবি ছাপানো হয় স্কুল-ম্যাগাজিনে, প্রিন্সিপ্যালের সাথে। annual day তে স্টেজে ডাকা হয় ইত্যাদী ইতাদী! এগুলোকে আমি ইগনোর করে যেতেই পারি, কিন্তু সামহাউ দশ-এগারো বছরের বাচ্চার পক্ষে ইগনোর করা অতো সহজ না!
এই মোটামুটি অবস্থা!
Manish | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:২০ | 59.90.135.107
দুখে ভাই, মেয়ে কেমন আছে।
byaang | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ১১:০৭ | 122.172.225.165
দে, এসেছ? আমাকে একটু অ্যাসেটের পরীক্ষা নিয়ে ফান্ডা দেবে? এত পরীক্ষা তো আর সামলানো যায় না বাপু। অলিম্পিয়াডের উপর গত বছর থেকে শুরু হয়েছে ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথওয়েলসের আইএআইএস নামে একটা পরীক্ষা। সেটায় আবার ইংরিজিও আছে। এখন আবার অ্যাসেটের পরীক্ষা চাপিয়েছে। এগুলো দিয়ে আখেরে কী লাভ হয়, সেটাই জিজ্ঞেস করছি তোমাকে? অবিশ্যি ছেলের আর তার বাবামায়ের ঐ নিউ সাউথওয়েলস আর অ্যাসেটের প্রশ্নের ধরণ বেশ ভালো লেগেছে। ঐগুলোর জন্য বিন্দুমাত্র গাঁতাতে হয় না, শুধুমাত্র একটু চোখকান খোলা রাখলেই চলে। কিন্তু এই পরীক্ষাগুলোর উদ্দেশ্য কী? কারণ খারাপ করলে তোকোনো ক্ষতিই নেই, কিন্তু ভালো করলেই বা লাভটা কী, সেটা বুঝতে চাইছি।
এসপির বেশ কিছু গান আমার ভালো লাগে। তার মধ্যে এইটা একটা।
siki | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৮:৫৭ | 123.242.248.130
অ্যান্ড মাই ব্যাড। আজা মেরি জান গানটা হিন্দিতে এসপি-রই গাওয়া। আমি শুনতে ভুল করেছিলাম।
siki | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৮:৫৬ | 123.242.248.130
তার মানে ফ্যান্টমের বয়েস এখন তিন বছর?
পিগমিদের জঙ্গলে কি গুরান মাহাতোর পিসিএপিএ দল ছিল?
S | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৫:৪২ | 129.115.2.75
কোহি হ্যাই? যার SAS বা STATA তে কাজ করার এক্ষপেরিএন্স আছে?
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৫:১৫ | 151.141.84.81
ফ্যান্টম হাই ভেলোসিটিতে উড়ে যাচ্ছেন, তাই তেনার টাইম ডাইলেটেড হয়ে গেছে। ঃ-)
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৫:১০ | 198.82.20.127
সময়ের স্কেলিংটা আলাদা তো, কি করা যাবে। কিষেনজির কুড়ি বছরে ফ্যান্টমের এক বছর হয়।
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৫:০২ | 151.141.84.81
বেচারা কিষেনজী বুড়া হয়ে গেলেন। এদিকে অরণ্যদেব আজো মাত্র তোমার দুই ক্লাশ উপরে! ভেবে দ্যাখো, এনাদের তুলনাই করা যায় না। ঃ-)
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৪:২১ | 198.82.20.127
কিশেনজির মত করে, আবার কি।
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৪:০৯ | 151.141.84.81
অরণ্যদেবের পহাকড়ি আসতো কোথা থেকে???? (ভারী চিন্তার ব্যাপার, আগে তো খেয়ালই ছিলো না!)
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৪:০১ | 198.82.20.127
তখনই তো আসল ব্যাপার। চেক লিখতে হবে, ফর্দ লিখতে হবে, যাকে বলে পহাকড়ির ব্যাপার। ডায়না এসব ব্যাপারে হেব্বি শ্যায়না ছিলো।
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৫৩ | 151.141.84.194
বিয়ের পরে হাতের লেখা ঠিক করে আর কী ই বা হবে? তখন তো আর অরণ্যদেব পেরেমপত্তর লিখবেন্না! তখন লিখবেন বাজারের ফর্দ! ঃ-)
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৪৭ | 198.82.20.127
হুঁ। আমার কাছেই তো প্রেমপত্তর গুলো এনে দিতো পড়ে দেবার জন্য। কি জঘইন্য হাতের লেখা, আর কিসব ন্যাকা কবিতা আর কোটেশন, রামোঃ। বিয়ের পরে শুনেছি ডায়না রাত জেগে জেগে হাতের লেখা প্র্যাক্টিস করাতো।
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৪২ | 151.141.84.194
তাইলে ডায়না তোমার ক্লাসেই পড়তো? ;-)
Tim | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৪১ | 198.82.20.127
আমার থেকে দুক্লাশ উঁচুতে পড়তো। এবার হিসেব করে নাও। ;-)
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৩৭ | 151.141.84.194
হেই টিম, অরণ্যদেবের বয়স কতো? ঃ-)
nk | ০১ ডিসেম্বর ২০১১ ০৩:৩৪ | 151.141.84.194
ব্রতীন, দেখলাম "যদি জানতেম।" বেশ ভালো। কাল এসে থ্যাংকু বুঝে নেবেন। ঃ-)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন