প্রত্যাশা? না দে, প্রত্যাশা কিছু বিশেষ ছিল না। এই ব্যক্তিটির কাছ থেকে কিছু প্রত্যাশা করা যাঅয় না সেটা অনেক আগেথেকেই সবাই জানত। দুর্যোধন স্টাইলে বলতে গেলে, শান্তি চাই নাই, জয়, শুধু জয় চেয়েছিনু ঃ) (ফুটনোটে চন্দ্রিলঃ আর গোস্বামী চাও নাই?)
পরিবর্তনটা দরকারি ছিল, কিন্তু দিনবদলের স্বপ্ন কেউ দেখেছিল কি, কিছু অন্ধ ছাড়া?
প্পন, ধর্ষিতার চরিত্র খারাপ, বলেছিলেন বিমান বোস। কোচবিহারের ঘোকসাডাঙার ঘটনায়। প্রয়াত নেতা নয়। জাস্ট ফর রেকর্ডস। তাতে অবিশ্যি কিছুই বদলায় না।
demba ba | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:০৭ | 121.241.218.132
১০ লক্ষে এক মিলিয়ন, তার মানে ৮০০ মিলিয়ন = ৮০০০ লক্ষ = ৮০ কোটি!!!!
demba ba | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:০৪ | 121.241.218.132
demba ba | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:২৩ | 121.241.218.132
আনন্দবাজারের প্রথম পাতায় প্রশ্ন - জীবিকা কী এবং এসকর্ট সার্ভিসের সঙ্গে জড়িত কিনা। এই দুটো প্রশ্ন কেন রেলেভ্যান্ট?
demba ba | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:২০ | 121.241.218.132
গত বছর বারাসাতের খুনের কেসটায় তৎকালীন ক্ষমতাও একই প্রশ্ন করেছিলো - ওই মহিলা (টিঙ্কু/রিঙ্কু) কেন এগারোটার সময় ট্রেন থেকে নেমেছিলেন ইত্যাদি।
ppn | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:১৫ | 202.91.136.71
শালা যে যায় লঙ্কায় সেই হয় সংবেদনশীল। ধর্ষিতার চরিত্র খারাপ এইটা তো আগেও শুনেছি। প্রয়াত এক 'শ্রদ্ধেয়' নেতাও কয়েছিলেন, যিনি সব কথাতেই বিরোধীদের অপপ্রোসার খুঁজে পেতেন।
ডিঃ এর সমর্থনে কোন লিং দিতে পারব না
demba ba | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:১২ | 121.241.218.132
*ক্ষমতার ভাষা* শুনলাম কিন্তু অবাক হলাম না। ঘেন্না করলো।
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:০৯ | 128.173.38.226
বালকে বাল বোলোনা। পাল্টিশিয়ান বলো। অবশ্য তাতেও এখুনি কেউ এসে সাফাই গাইবে, যে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে সবাই খারাপ কাজ করে, দোষ হয় শুধু পাল্টিশিয়ানদের।
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:০৬ | 128.173.38.226
আবাপ মনে হয় খবর করেছিলো। বাড়ি গেলাম যখন তখন কাকিমা জিগ্যেস করলো, হ্যাঁরে তোদের ওখানে এরম হয়?
বিষ জর্জরিত প্রায়ান্ধ ইঁদুরটিকে অসহায় ভাবে বসে থাকতে দেখে শিশুটির অমোঘ প্রশ্ন - "ও নড়ে গেছে, মা? ওষুধ খেয়ে নড়ে গেল?'
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৪:২৭ | 98.249.6.161
আমার মৃত প্রোফাইল এখন শকুনেরা টানাটানি করে বিবর্ণ মলাটের মত টেস্টিমোনিয়াল আংশিক ভারসাম্যহীনতায় ডূবে থাকা ছবি বিকেলের কাকচিল ব্যর্থ আক্রোশে ডেকে যায় ক্রমাগত, বন্ধুদের। যাবতীয় ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট নির্মোহ বয়ের মত, ভেসে গ্যাছে- আমার যেদিন।
pi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৩:২০ | 128.231.22.249
তিমি , :D
কিন্তু তোমার অর্কুটে কই গেল ? কাকে নিয়ে গেল না চিলে ?
ললিপপ নিশ্চয় চুপিচুপি জেল লাগিয়ে দ্যায়। তোমাকে না বলে।
rimi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৫৭ | 168.26.205.19
হ্যাঁ, চুলের ছবি আঁকা নিয়ে খুবই ফ্যাসিনেশন। অধিকাংশ মানুষের চুল থাকে না, তারা ন্যাড়া। চুল আঁকলেও সেইসব চুলের উপরে মাধ্যাকর্ষণ কাজ করে না, মানে তারা উপরদিকে খাড়া হয়ে থাকে। ঃ-(
pi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৪৬ | 128.231.22.249
শ্রীমান ললিপপের অঙ্কবাড়ি ভারি পছন্দ হইল। কিন্তু ওর কি চুল নিয়ে বিশেষ ফ্যাসিনেশন আছে ? এর আগে শিশুদিবসের লেখাতেও চুল নিয়ে সেই বিশেষ বিশেষ ব্যাপার ছিল।
pi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৪৪ | 128.231.22.249
তিমি, কেন , কেন ? ওক্কুট ছাড়া এ ফোটুক তো আর কোথাও নাই ঃ(
rimi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৪২ | 168.26.205.19
ললিপপ সেদিন এঁকেছে এক Math house। সেই বাড়ির ত্রিভুজাকার ছাদে যোগ অংক, ছাদের ডগায় একটি ঘড়ি, ওদিকে বাড়ির দেওয়াল গুণ এবং ভাগ অংকে ভর্তি। দরজার ডোরনবে একখানাই মাত্র বিয়োগ অংক। আমাকে জানালো, এই বাড়িতে ঢুকতে হলে ডোরনবের বিয়োগ অংক সলভ করে ঢুকতে হয়। আর বাড়িতে ঢোকার পরে সব অংকগুলো করতেই হবে। ভুল অংক করে কিম্বা কোনো অংক না করে বাড়ি থেকে বেরোলে মাথার সব চুল উঠে মাথা ন্যাড়া হয়ে যাবে!!!!
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৩৭ | 198.82.31.187
অক্কুট লিং দিলো? হ্যাঁ, অক্কুট? পাইয়ের প্রাণে দয়ামায়া নেই।
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:৩৪ | 198.82.31.187
সাথে ছবিও দরকার। পাল পাল হাঁস উড়ছে আকাশের একেবারে ওপরের লেয়ারে, নিচের দিকে আরশোলারা, গাছের কোটর থেকে অবাক চোখে তাকিয়ে আছে ছানা কোকিলের দল, গর্ত থেকে উঁকি মারবে কি মারবেনা ভেবে দুলছে নেংটি- আর এইসবই একচোখ বন্ধ করে খেয়াল রাখছে এক অলস কাক। চীজ এইসব ছবি আঁকছে। তাকে ঘিরে হলদে সেলোফেনের মত শেষ দুপুরের রোদ। একটু একটু হাওয়া দিচ্ছে, যেন ফিসফিসানি। চীজ ভাবছে বোধয় কাকটা কিছু বললো, কিন্তু না, সে বড়ো ধূর্ত পাখি।
pi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:২৯ | 128.231.22.249
আমাদের কাঠবিড়ালীরা বরপ পড়লে ধোঁয়া পোহায়। সেও নট নড়ন চড়ন কেস। আর তখন তারা কাঠবিড়া৯ হয়ে যায়। এমনি করে।
খেলাঘরে অকাতরে চিজ বিতরণ জীবে দয় করে যারা জানে সর্বজন
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৮ | 198.82.31.187
ইঁদুরেরা দল বেঁধে থাকেন বিবরে মেজো আর বড়ো চিজ যান খেলাঘরে
I | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৩ | 14.99.222.80
আকাকে সাম্মানিক "মেজো চীজ' উপাধিতে ভূষিত করা হল !
Tim | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩২ | 198.82.31.187
জীবেরা দল বেঁধে পোতিশোধ নিতে এসেছে। বিবেকানন্দকে গাল দাও আরো।
I | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩১ | 14.99.222.80
-মারছো কেন? বেবি ইঁদুরকে মারছো কেন? ছোট নেংটি ইঁদুরকে মারছো কেন? - ইঁদুররা সব কিছু কেটে দেয়, জানো না? বই খেয়ে নষ্ট করে। তাছাড়া ওরা কিছু বেবি ইঁদুর মোটেই নয়। নেংটি ইঁদুররা এরকমই হয়। সাইজে ছোট। - ওদের খিদে পেলে কি করবে? -খিদে পায় তো আমাদের বই খায় কেন? -তালে আমাকেও মেরে ফেলো। আমি যদি কোনো মনস্তারের ( "ট' বলতে পারে না) বাড়ি যাই, আর আমার যদি খিদে পায়, তালে মনস্তার আমায় মেরে ফেলুক। স্তার হয়ে যাই !
বাপ-মা ভোম্বল। উত্তর দেবে কী ! এ ছেলে কবে রঘুপতি-জয়সিংহ পড়ল !
rimi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩০ | 168.26.205.19
তবে এইখানে আকার দয়ালু হৃদয়ের ফলে আমাদের ভোগান্তির গপ্প বলে যাই। প্রায় বছর তিনেক আগে আমরা যখন অ্যাপার্টমেন্টে থাকতাম, একদিন মেঝেতে দেখি এক আরশোলা। আরশোলাকে আমি ভয় পাই না, কিন্তু বেজায় ঘেন্না করি। আকাকে ডেকে বললাম চটি দিয়ে মেরে ফেল এখনি। কিন্তু আকার কোমল হৃদয়, বলল, "মারব কেন? কোনো তো ক্ষতি করে নি? " বলে একটা কাগজে আরশোলা ধরে যত্ন করে বাইরে রেখে এল। তারপরে আমাকে খুব হীনমন্যতায় ভোগাল আকা, অবলা প্রাণীকে খামোখা হত্যা করাটা কতটা নিষ্ঠুরতা ইত্যাদি ইত্যাদি।
এর পরের ঘটনা তো সকলেরই জানা। আরশোলাদের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে আমাদের বাড়ি ছাড়তে হল। বাঘা বাঘা পেস্ট ক®¾ট্রাল এসেও ওদের তাড়াতে পারলো না। শুধু তাই নয়, আমাদের নোংরা অভ্যাসের ফলে আরশোলা হয়েছে দাবী করে অ্যাপার্টমেন্টের ম্যানেজার আমাদের থেকে ১৩০০ ডলার খেসারৎ হিসেবে নিল।
মরালঃ জীবে দয়া ভালো, কিন্তু নিজেকে দয়া করা ঢের বেশি জরুরি।
rimi | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:২০ | 168.26.205.19
ও ইন্দোদাদা, জানো তো, আমাদের বাড়িতেও একই কান্ড। রোজ বিকেলে একমুঠো করে বাদাম ছড়িয়ে দেওয়া হয়, যাতে পাখিরা আসে। এছাড়াও গমের দানা ইত্যাদিও রাখা আছে বাটিতে করে পিছনের বাগানে। বাদাম খেতে নানা পাখি আসে - রবিন, ঘুঘু, চড়াই জাতীয় পাখি। ঃ-)) আর পিছনের বাগানে গোটা পাঁচেক রহস্যজনক গর্ত। সাপের গর্ত ভেবে প্রথমে ভয় পেয়েছিলাম আমরা। পরে দেখি চিপমাংকরা সপরিবারে গর্তে থাকে। মাটির নীচে নির্ঘাৎ সুড়ঙ্গ খুঁড়েছে, কেননা একটা গর্ত দিয়ে ঢোকে, আর অন্য গর্ত দিয়ে বেরিয়েও আসে। বলা বাহুল্য, তাদের জন্যেও নিয়মিত খাবারের বন্দোবস্ত করতে হয়।
aka | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:১৩ | 168.26.215.13
কাল থেকে নস্টালজিতে ভুগছি। ইনফ্যাক্ট কদিন হল আর কি। আমারও ঠিক এমনই হয়েছিল ঠিক এই বয়সেই। বাড়িতে ইঁদুর ধরার কল এসেছে। তাতে একটা ধেড়ে ইঁদুর ধরা পড়েছে। কিন্তু সেই ইঁদুর কলে ইঁদুরের চোখটা আটকে গেছে। সে অসম্ভব যন্ত্রনায় ছটফট করছে। সেই দেখে আর এক ঐ পাঁচ-ছ বছুরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি জুড়েছে। পাঁচ বছরই হবে কারণ সে তখনও স্কুলে যায় না। তার বাবা তখন তাকে বোঝালো মাটির নীচে ইঁদুরদের ডাক্তার থাকে, বিভিন্ন ঘাস পাতা দিয়ে তারা ঐ ইঁদুরের চিকিৎসা করবে। মুহূর্তের মধ্যে সেই ইঁদুরের যন্ত্রনা দেখে কষ্ট পাওয়া বালক কল্পনায় ভাবতে শুরু করেছিল মাটির নীচে ইঁদুরদের রাজ্যের কথা। এমনও ভেবেছিল ওদের কি দোতলা বাড়ি আছে, ট্রেন আছে। বেশ খানিকক্ষণ ব্যতিব্যস্ত করেছিল বাবাকে। অনেকদিন বাদে লাইফ ইজ বিউটিফুল দেখেও এই গল্পটার কথা মনে পড়েছিল।
I | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:৪৯ | 14.99.222.80
রেফারেন্স না দিলে বুঝতে পারবেন না। গ্রীন পিজিয়নের জন্য গমের দরকার, তবে তারা আমগাছ থেকে ছাদে নামবে; দিদিভাই বলেছে। এদিকে দাদাভাই হন্যে হয়ে খুঁজেও গম পায় নি। আবার চড়াইদের জন্য ধান যোগাড় করা হল, ছাদে ছড়ানোও হল। কিন্তু চড়াইদের পাত্তা নেই। আবার এধারে ভাট ও টইপাতায় এই অবস্থা। এই উভয়সঙ্কটে জর্জরিত কবিপাপা'র ইঁদুর থেকে এই মোক্ষম লাইনক'খানি বেরিয়ে এল তাই। রত্নাকরের প্রথম শোলোকের মতন।
পাপা'র নাম চীজ, সে তো সবাই জানে। আর ইঁদুরের জন্যেও চাই চীজ। ইঁদুরকে পেট বানানোর তোড়জোড় চলছে কিনা ! সুতরাং চীজ কিনতে চীজ যাবে দোকানে। নেংটি ইঁদুরকে বিষ খাইয়ে মেরে ফেলা হয়েছে দেখে শিশু রত্নাকর মর্মাহত। সকালে উঠে প্রথম কথা বলেছে -"ইঁদুরকে কখনো মারবে না। না !!'
যদিও ইঁদুর মারায় আগ্রহ সবচেয়ে বেশী ছিল তারই। তবে তখন ছিল দস্যু-দশা, আর এখন ...
মদন মিত্র তো তুশ্চু, আজ দিদির যা ভাষণ শুনলাম না, কবেকার জানি না, এইমাত্র আকাশ বাংলায় দেখে উঠলাম।
দিদি স্মৃতিচারণ করছেন, ইংরেজিতে। বিরানব্বইয়ের দাঙ্গার সেই সময়ে রাতের বেলায় দুজন মাত্র কলকাতার রাস্তায় ঘুরে ঘুরে আর্তের সেবা করার সাহস রেখেছিলেন। তাঁদের একজন মাদার টেরেসা, (এরপরেই সেই ভুবনমোহিনী হাসি দিয়ে) অ্যান্ড আই ওয়াজ লাকি এনাফ টু বি উইথ হার।
রাত তখন এগারোটা, মমতার কাছে মাদার টেরেসার ফোন এল, মমতা, বাঁচাও। মমতা, প্লিজ সেভ মি। তাঁর "চ্যারিটি অফ মিশনারি' আক্রমণ করেছে কিছু লোক। অতঃপর, "আই রাশড টু দি স্পট, আই ওয়েন্ট টু ট্যাংরা, অ্যান্ড (আবার মুচকি হাসি দিয়ে) সেভড হার।'
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন