phutki | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:২০ | 121.241.218.132
অ্যাওয়ে ম্যাচটা শুরু হবে আর ৪৫ মিনিটেই। বেস্ট অব লাক ফর দ্য কিউল ড্যুড।
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৮ | 122.178.203.4
ভোরবেলায় স্কুল কিছুই অ্যারেঞ্জ করে না। আমি এখন চল্লুম, প্রচুর কাজ।
ppn | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৭ | 202.91.136.71
আরে না, এগুলো তো স্কুল থেকে অ্যারেঞ্জ করার কথা।
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৪ | 122.178.203.4
বল্লুম না, জলের জাগের অভাবে শুকনো গ্লুকোজ! সকাল সাড়ে সাতটায় কে আবার লেবুজ্জল বানাবে!!
Netai | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৪ | 121.241.98.225
লেবুজল কেনো খাওয়াবে? চোঁয়া ঢেকুর উঠছে?
ppn | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৩ | 202.91.136.71
বাহ বাহ। খুব খুশি হলাম।
হাফটাইমে লেবুজল খাওয়ায় না?
Kaju | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১০ | 121.242.160.180
এতো উপন্যাস !!!
Jhiki | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১০ | 182.253.0.99
কি আর বলব! ব্যাঙ কে টুপি খুলে সেলাম। এ জন্মে আমার দ্বারা এসব হবে না!!
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৫২ | 122.172.244.237
অরণ্য, দু আর প্পনের জন্য খেলার রিপোর্ট।
খেলোয়াড়ের মা উঠলেন ভোর পাঁচটায়। উঠেই খাবার তৈরি করতে গেলেন। সকাল সাতটার মধ্যে খেলোয়াড়কে স্কুলে পৌঁছে দিতে হবে। বাবার উপর এমন কাজে ভরসা রাখা যায় না। তাই মা আর খেলোয়াড়ই যাবেন ঠিক হল। মা কাল রাতেই নিজের হহপাপ্রের জন্য হাহাকার করার মধ্যেই খেলোয়াড়ের কালো জার্সি, কালো শর্টস গুছিয়ে রেখেছিলেন। খেলোয়াড় যে টীমে খেলছেন সেই টীম নিজেদের নাম নিয়েছে আইপিএলের ঢঙে ব্ল্যাক হকস (কালো বাজ)। খেলোয়াড় আজ একবার ডাকা মাত্রই তড়াক করে উঠে নিজে নিজেই পাঁচ মিনিটের মধ্যে ফটাকসে তৈরি হয়ে গেছেন। লাস্ট মোমেন্টে মায়ের মনে পড়ে গেল - আরে, ছেলের স্কুল ইউনিফর্মও তো ব্যাগে ভরতে হবে। খেলার পর ইউনিফর্ম পরে তো তিনি সোজা ক্লাসে যাবেন। খাকি জামা, খাকিপ্যান্ট, বেল্ট, হাউসব্যাজ, টাই সব ব্যাগে ভরার পর সমস্যা শুরু হল এক অদ্ভুত জিনিস নিয়ে। সেটা হল ফুটবল খেলার মোজা। অ্যাদ্দিন খেলোয়াড়টি পাল্টে পাল্টে আর্সেনাল, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা এই সব দলের জার্সি পরে খেলতেন আর সেগুলোর সঙ্গে রঙ মিলিয়ে লাল, হলুদ নীল এইসব রঙের হাঁটু অব্দি লম্বা মোজা ছিল। কিন্তু কালো জার্সি আর কালো প্যান্টের সঙ্গে রঙ মিলিয়ে হাঁটু অব্দি লম্বা মোজা তো নেই। স্কুলের কালো মোজা অবিশ্যি আছে কিন্তু সে তো হাঁটু অব্দি লম্বা নয়। এদিকে আবার খেলার পরে তিনি যখন ক্লাসে যাবেন, তখন আজকে পিটি ক্লাস আছে বলে সাদা মোজা পরে যেতে হবে। মা স্কুলের সাদা মোজা পরিয়ে পাঠানোর চেষ্টা করায় ছেলে রাজি নয়, সবাই লম্বা মোজা পরে খেলবে, সে ছোট মোজা পরে খেলতে রাজি নয়। অতএব মোজার খোঁজে মা তিনটে আলামারি হাঁটকে লন্ডভন্ড করার পর ছেলে মিনমিন করে বলল ""আমার দুই নম্বর কিটব্যাগ যেটা দাদা কোলকাতার দাশগুপ্ত থেকে কিনে দিয়েছিল ওটায় থাকতে পারে।''। ছেলের ক্রিকেটের কিটব্যাগের থেকে বেরোলো ফুটবলের মোজা।
মা তখন টিফিনবক্স ভরে, জলের বোতল নিয়ে দৌড়াচ্ছে। আজকে গাড়িতেই খাওয়াতে হবে। মা আর ছেলে যখন লিফটে ঢুকে গেল, দেখা গেল বাবাটিও হাতে আজকের খবরের কাগজ নিয়ে গুটিগুটি আসছেন। খবরের কাগজটি দেখে মায়ের চিড়বিড়িয়ে উঠলেও অটো ধরার ঝামেলার হাত থেকে রেহাই পাওয়া গেল বলে মা একটি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল।
স্কুলের গেটে গিয়ে যখন নামা হল তখন ঘড়িতে সাতটা বেজে দুই মিনিট। গাড়িতেই স্কুলের জুতোর বদলে ফুটবল বুট পরা হয়েছে। গাড়িতেই জলখাবার, গাড়িতেই জল খাওয়া। খেলোয়াড় আজ ডিফেন্সে খেলবে জানিয়ে দৌড়ে মাঠে ঢুকে গেল। আর মা বেচারি তিনটে ব্যাগ (দুটো ছেলের, একটা মার) টানতে টানতে কোনোরকমে জালের পিছনে গিয়ে বেঞ্চিতে বসল। খেলা শুরু হওয়ার লক্ষণই নেই কোনো। কয়েকটা ছেলে কালো জামা আর কয়েকটা ছেলে লাল জামা পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছুক্ষণ বাদে খেলোয়াড় এসে খবর দিয়ে গেল খেলা আজ না-ও হতে পারে বিপক্ষের ক্যাপ্টেন এসে পৌঁছয় নি অথচ সেই দলের কোচ এসে গেছেন। আবার কিছুক্ষণ বাদে ছেলে এসে চেঁচিয়ে বলে গেল খেলা হবে, বিপক্ষের কোচ রেগে গিয়ে বলেছেন ক্যাপ্টেন ছাড়াই খেলা হবে। তবে দশ জনের টীম করে খেলা হবে। খানিকক্ষণ বাদে কাঁচুমাঁচু মুখে তিনি বেরিয়ে এলেন, মাঠে দশ্জনের টীম যেহেতু খেলবে, তাই তাঁর দলের ক্যাপটেন বলেছে - "ইউ আর সাবস্টিটিউট। প্লে ইন দা সেকেন্ড হাফ'' মানে দশ নম্বর প্লেয়ার আর এগারো নম্বর প্লেয়ার একটা হাফ করে খেলবে। এমন সময়ে দেখা গেল একজন খালি গায়ে মাঠে ঢুকছে আর তার বাবা পিছন পিছন লাল জার্সি হাতে নিয়ে দৌড়াচ্ছে। বিপক্ষের ক্যাপ্টেন এসে পৌঁছেছে।অতএব দুই দলেরই এখন এগারোজন করে প্লেয়ার। আমাদের খেলোয়াড়টিকেও একটি হাফ না খেলার আত্মত্যাগ করতে হবে না। তিনি আনন্দে প্রায় ডিগবাজি খেতে খেতে আবার মাঠে ঢুকে পড়লেন। ঢুকে পড়ার তিন মিনিটের মাথায় ব্ল্যাক হকস এক গোল দিয়ে দিল ফ্লেমিংগোদের। ফার্স্ট হাফের মধ্যেই আরো এক গোল। আমাদের খেলোয়াড়টিকে বিশেষ কিছুই করতে হচ্ছিল না ডিফেন্ড করার জন্য। কারণ ফ্লেমিংগোদের পায়ে বল আসছিল না বললেই চলে। এরপর হাফটাইম। সেকেন্ড হাফে সাইড বদল হল। এবার খেলা শুরু হওয়ার দশ মিনিটের মধ্যে ফ্লেমিংগোরা এক গোল শোধ দিল। ওদিকে মেন স্কুল থেকে অ্যাসেমব্লি হওয়ার আওয়াজ আসছে। পষ্ট শুনলাম, ভ্যালেন্টাইন ডের অরিজিন, কেন কীভাবে এসব নিয়ে কোনো ছেলে কচি গলায় মাইকে জ্ঞান দিচ্ছে। এমন সময়ে দেখি ফ্লেমিংগোরা আবার ব্ল্যাক হকসের গোলে প্রায় ঢুকে পড়েছে। হঠাৎ প্রবল জোরে আমাদের ডিফেন্ডারটি এগিয়ে এসে একটি অব্যর্থ গোল হওয়ার থেকে বাঁচিয়ে দিলেন নিজের টিমকে, বলটিকে লাথি মেরে বাইরে পাঠিয়ে। পুরো খেলায় এটিই ওনার সবচেয়ে জরুরি অবদান, ফার্স্ট হাফটা উনি প্রায় দাঁড়িয়েছিলেন বললেই চলে। কিছুঅনের মধ্যে ব্ল্যাক হকস আরো একটি গোল দিয়ে ৩-১ য়ে এগিয়ে গেল। আরো দশ মিনিট বাদে খেলা শেষের বাঁশি শুনলাম। আমিও ইউনিফর্ম পরাবো বলে রেডি হতে থাকলাম। ওমা কই একটা ছেলেও তো এগিয়ে আসছে না। আআবার মাঠে সবাই মিলে লাইন করে দাঁড়িয়ে আছে কেন? কোচরাও কী যেন বলছেন ওদের! কী রে বাবা! আবার আরেকটা ম্যাচ খেলা হবে নাকি! কী সর্বনাশ, আমি তাহলে পৌঁছাবো কখন? ওমা ঐ স্কুল ইউনিফর্ম পরা ছেলেটা ওদের সবার হাতে কী দিচ্ছে ওটা? কিছুক্ষণ বাদে উনি এগিয়ে এলেন, পিছনে অন্য ছেলেরা। সবাই সবাইকে হাইফাইভ দিচ্ছে আর হাত চাটছে। এবারে ওনারা একদম কাছে এসে পৌঁছেছেন। শুনলাম আরেকজন ওনার পিঠ চাপড়ে বলছে ""প্লে ওয়েল''। একী রেবাবা! ম্যাচ শেষ হওয়ার পরে আবার প্লে ওয়েল কেন বলে রে বাবা! ""মা আমারা ৩-১য়ে জিতে গেছি। তুমি দেখেছো তো আমি কেমন সেভ করলাম গোলটা। আমাদের ক্যাপ্তেন বলেছে 'অসাম' । মা, আজ দুপুর তিনটেতে আমাদের আরেকটা ম্যাচ খেলতে হবে। ওটা অ্যাওয়ে ম্যাচ। অন্য স্কুলে গিয়ে খেলতে হবে। তুমি জার্সি আর বুট নিয়ে চলে যেও না, ওগুলো আমার ব্যাগে ঢুকিয়ে দাও।'' ""ছি ছি, কাদামাখা বুট আবার স্কুলব্যাগে ঢোকাব কী! ব্যখাতাগুলো নোংরা হবে না! কী মুশকিল এই তো খেলা শেষ হল আবার দুপুরে কেন?'' ""এই টুর্নামেন্টে এইভাবেই খেলা হবে রোজ সকালে আমাদের স্কুলে হোম ম্যাচ, আর দুপুরে অপোনেন্ট স্কুলের মাঠে অ্যাওয়ে ম্যাচ'' ""হ্যাঁ রে তোরা ম্যাচ শেষ হওয়ার পরে লাইন করে দাঁড়িয়ে কী করছিলি? আর নোংরা হাত চাটছিলিসই বা কেন এই বুড়োবয়সে? আর বারো দিন পরে অ্যানুয়াল পরীক্ষা শুরু ভুলে গেছ? অসুখ হলে কিন্তু আর এই টুর্নামেন্টেও খেলা হবে না। ঐ নোংরা বল ধরা হাত চাটতে লজ্জা করছিল না!'' ""কী করব, কোচ বলল, সরি, সরি, বললেন, গ্লুকোজ না খেয়ে কেউ মাঠ থেকে বেরোবে না। ক্যাপ্টেনদের বলেছিল জলের জাগ আনতে, ওরা আনতে ভুলে গেছে, তাই আমরা সবাই ড্রাই গ্লুকোজ পাউডার খেলাম। একটা সেভেন্থ স্ট্যান্ডার্ড এর দাদা আমাদের হাতে এক স্পুন করে গ্লুকোজ দিল, সেটা চেটে খাবা না তো কী করে খাব?'' এমন সময়ে আরেকটা খুদে এসে বলে গেল ""হে ড্যুড, অসাম ম্যাচ, কীপ ইট আপ ম্যান। প্লে ওয়েল ইন টুডে'জ অ্যাওয়ে ম্যাচ'' খেলার ফলাফল ঃ ব্ল্যাক হকস ৩ ফ্লেমিংগো ১
ছেলের গলায় টাইয়ের নটটি সোজা করে দিতে দিতে মা বলল, ""অ্যাওয়ে ম্যাচে ভালো করে খেলিস, টিফিনটা শেষ করে খাবি, ফের যেন বাঁদর বা চিলকে খাওয়াস না। চিকেন চাউমিন আছে। তিনি পিঠে ব্যাগ, হাতে ফুটবল বুট , পায়ে স্কুলের জুতো পরে হাঁটা দিলেন ক্লাসরুমের দিকে। মা-ও বেরিয়ে এল স্কুল থেকে। মা যখন ঐ স্কুলের পাশের স্কুলটি ক্রস করছে, সেই স্কুলে তখনও অ্যাসেম্বলি শেষ হয় নি, চলছে, মা আবার কচি গলায় আই জাস্ট কলড টু সে আই লাভ ইউ গানটি শুনতে শুনতে হুমড়ি খেয়ে পড়তে পড়তে বিষম খেতে খেতে গাড়ি চাপা পড়তে পড়তে কোনোরকমে বাঁচতে বাঁচতে রওনা দিল।
S | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৫০ | 99.26.200.89
The girl with the dragon tattoo দেখলাম। খুব ভালো গোয়েন্দা গল্প। আমি আগে কিল-বিল টাইপের কিছু ভেবেছিলাম, কাটিয়ে দিচ্ছিলাম। এই একটা সুইডিস ভার্শানো আছে। আমি সেই সুইডিস ভার্শানে সিকুয়েলটাও দেখলাম, মোটামুটি ভালৈ করেছে। The Girl Who Played With Fire
Netai | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৪৭ | 121.241.98.225
শুধু তাই নয়, আরো কম বয়সে পাড়ার খেলায় ভাঁজ মেরে চারজনকে শুইয়ে দিয়ে, গতিতে তিনজনকে পরাস্ত করে লেফ্ট ফুটারে নেতাইয়ের এক বিশ্বমানের গোল আজও গ্রামাঞ্চলে লোকের মুখে মুখে ঘুরে বেড়ায়।
kumu | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৪৩ | 122.176.32.39
গুরু ভ্রাতা ও ভগিনীগণ, ভ্যাডে-র পুণ্যপ্রভাতে সকলে কুমুদি ও কুমুজামাইবাবুর আন্তরিক আশীর্বাদ গ্রহণ করিবে।
কল্য রাত্রে অতি চমৎকার সময়োচিত ভাট হইয়াছে,যদিও সকল পাতা (৫০ ?৬০?)পড়া অসম্ভব। ব্যাংএর হহপাপ্রে পিনাকীর কারণে সলিলসমাধি প্রাপ্তি,দুঃখে ব্যাংএর আকাকে প্রোপোজ করন,এবং কাহার যেন মার্কশিট ফাঁস হওন-এই পর্যন্ত চোখে পড়িল।
kd | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:৩০ | 59.93.201.12
নেতাই, ""প্রাক্তন খ্যাতনামা'' না ""খ্যাতনামা প্রাক্তন''?
ডি মঃ
Coloccini | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:২৯ | 121.241.218.132
স্টপারেও খেলে দিতে পারি দরকার হলে।
siki | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:২৯ | 155.136.80.81
জিওঃ, নেতাই তো পুউরো তাপস পাল!
Netai | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:১৭ | 121.241.98.225
কথার কথা নয় ভাই। অ্যাজ এ ফুটবলার আমার দুখানা সিলভার মেডেল ও একখানা গোল্ড মেডেল আছে।
তবে এসব কথা এমনিতে বলে বেড়াই না। কারন বললে লোকে বলবে নেতাই নিজের ঢাক নিজে পেটাচ্ছে।
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:১৬ | 198.82.27.250
জানতাম ঃ-)
রাইট ব্যাক চাই। স্টপার চাই।
Netai | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:১২ | 121.241.98.225
ঃ))
Tim Krul | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:১১ | 121.241.218.132
আমি গোলী।
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:০৯ | 198.82.27.250
প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক ছাড়াও নেত্য তো প্রখ্যাত চলচ্চিত্র সমালোচকও বটে।
lcm | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১১:০৫ | 69.236.174.254
আমি লিংকম্যান। তবে, মাঝে মাঝে মিসিং লিংক-ম্যান হয়ে যাবো।
আজিকের এই পুণ্যপ্রভাতে গুরুর ফুটবল দলটা বানিয়ে ফেলা যাক।
Netai | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৫০ | 121.241.98.225
লেফট ব্যাকে খেলে না তো? এই গুরুতেই, হ্যাঁ, এখানেই দুজন খ্যাতনামা প্রাক্তন লেফট ব্যাক আছেন। একজন হলেন স্টৈকদা। আরেকজন-
অনেকেই জানেন না, প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক, কবি নেতাই এককালে দুর্ধষ্য লেফট ব্যাক ছিলেন।
ppn | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৫০ | 122.252.231.10
আজকাল অসাম শালা, অসাম শালী খুব চলছে। ঃ-)
ব্যাং, ছেলের খেলার রিপোট কই?
siki | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:৩৮ | 155.136.80.81
দ্যাখো কাণ্ড, দ্যাখো কাণ্ড, দ্যাখো কাণ্ড।
কাল বাড়ি ফিরে সবে চা আর মুড়ি চানাচুরটুকু খেইচি, এক কমবয়েসী মহিলা এসে আমায় হাত ধরে কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে দিলেন। তাঁর আপিসে নাকি ভ্যালেন্টাইন দিবস উপলক্ষ্যে পিপিটি বানিয়ে পেজেন্টেশন দিতে হবে, সেই পিপিটি আমাকে বানিয়ে দিতে হবে তাঁর বিগতকালের ছবিছাবা আর চোতা মারা কোটেশন দিয়ে। সব শেষ করে যখন উঠলাম তখন রাত বারোটা বেজে গেছে। খিস্তি করে যে "শালা' বলব, তারও কোনও উপায় নেই, কারণ মহিলা সত্যিই আমার শালী হন।
শালীর দাপটে আমি কাল বিকেলের পর থেকে গুরু পড়ে উঠতে পারি নি, এতক্ষণে ব্যাকলগ সব কিলিয়ার করে উঠলাম। পেটে এখনও ব্যথা করছে ঃ-)))
হ্যাঁ, দুচাট্টি নির্মোহ ব। বিবেকবাবুর মার্কশীট শেয়ার করা আমারও পছন্দ হয় নি। সেলিব্রিটি হলেই যদি সবকিছু শেয়ার করতে হয়, তা হলে চাপ। অ্যাকাডেমিক্সের খাতিরে সেই মার্কশীট নিয়ে কাটাছেঁড়া হলে আমার কুনও বক্তব্য থাকত না, কিন্তু এটা ফেসবুকে দেওয়া হয়েছে পাতি খিল্লিমূলক একটা প্রোপাগান্ডা চালাতে।
এদিকে আমি যাখন জানিই যে আমি একদিন বিখ্যাত হব, তাই আমিও আমার উমা-র বাংলা আর ইংরেজির নম্বরগুলো দিয়ে দিই। বাংলায় আমি পেয়েছিলাম ১১১, ইংরেজিতে ১১০। শুধু এখানেই শেষ নয়, ফিজিক্সে পেয়েছিলাম ১৩১, কেমিϾট্রতে ১৩০। বায়োলজিরটা আর বললাম না, ওটা বললেই সব অসাড়তা প্রমাণ হয়ে যাঅবে। আপাতত বাংলা ইংরেজি ফিজিক্স কেমিস্ট্রির বেসিসে আজকের এই পুণ্যপ্রভাতে হ্যায় কোই ইসে (ছাম বললাম না, পঃইঃ হয়ে যাবে) আমায় প্রপোজ করবে?
ও হ্যাঁ, ঋভুকে বিশাল বড় কনগ্র্যাটস। দিব্যি দেখতে পাচ্ছি, জুনিয়র প্লেয়ার হয়ে শাহরুক খানের মতম করে ঋভু তিরবেগে ছুটে যাচ্ছে বল নিয়ে গোলপোস্টের দিকে, গ্যালারিতে বসে জুনিয়র কাজোল তিড়িং বিড়িং করে লাপাচ্ছে আর খুব করে চীয়ার করছে ঋভুকে।
আমি আবার খেলা দেখি না, বুঝি-ও না, আমি খালি গোলপোস্ট সরাতে পারি ঃ-)
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১০:০২ | 122.172.242.141
পোটকে, আমি জানতামই না আজকের আগে সে কোন পজিশনে খেলে। সে অবিশ্যি মাঠে ঢোকার আগে আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলে গেল - তুমি কিন্তু এক্সপেক্ট কোরো না, আমি গোল দেব। আমি কিন্তু ডিফেন্ডার, মনে রেখ। বলে দৌড়ে চলে গেল।
potke | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:৫৭ | 180.151.34.130
ব্যাঙ, ছেলেকে অনেক অভিনন্দন ঃ) কোন পজিসনে খেলে?
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:৫২ | 122.172.242.141
আমাদের পাড়ার সামনে যে মেয়েটি ফুল বিক্রি করতে বসে, রোজ গাঁদা দোপাটি এসবই বেচে, আজ দেখলাম Ros / pc. 100/- লেখা একটা কাগজ লাগিয়ে বেশ কিছু নেতিয়ে যাওয়া নানা রঙের গোলাপ নিয়ে বসেছে, গাঁদাগুলো-ও আছে। কিন্তু অনাদরে একদিকে সরানো।
Lama | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:১৪ | 116.203.197.199
ব্যাঙের কম্পুর জন্য রইল ভ্যা দিবসের শুভেচ্ছা
aka | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৬:৫৮ | 75.76.118.96
যখন ব্যাঙের কম্পিউটারে গুরু খোলে না তখন কারুর কম্পিউটারেই খোলে না। (প্রাচীন লুরুর প্রবাদ)
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:১৭ | 198.82.27.250
ব্যাঙদির কম্পুতে গুরু খুলছেনা। তাই বিশেষ বিজ্ঞপ্তি দ্বারা এই বিষয়ের ভাট আগামিকাল অবধি স্থগিত রাখতে বলেছে। ইতি
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০২:০৩ | 198.82.27.250
নির্মাণ নিয়ে আমি কিছুই কইবো না। বিনির্মাণ নিয়ে কইতে পারি। ;-)
aka | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৫৯ | 168.26.215.13
মতান্তরে একেই বলে নিজের ক্ষমতার ওপর গভীর আস্থা। সবটাই নির্মাণ, যেভাবে তুমি দেখবে। ;)
আমি আবার একটু সব্য হতে গিয়ে লামাদার কথাটা লিখেও কেটে দিলুম।
aka | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৭ | 168.26.215.13
ঃ)))))
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৭ | 198.82.27.250
দুঃখ কেন পাবে। উফ কিজোর বেঁচে গেছি ভেবে মনে মনে পিনাকীদাকে ধন্যবাদ দিচ্ছে। কেজানে হয়ত ট্রিটও দিয়ে ফেলতে পারে। হায়, আমরা এইভাবে কারুর উবগার কত্তে পারিনি। মানবজনম বৃথা গ্যালো।
pi | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৫ | 128.231.22.249
লামাদার কথাটাই লিখতে যাচ্ছিলুম ! ঃ)
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৪ | 122.178.243.231
হতেই পারে সে একজন নীপা। সে না জানি কত দুঃখ পাচ্ছে! তার কিশোরবয়সের আবেগ নিয়ে এরকম খিল্লি করছি আমি। ঃ-( তোদের মতন ফাজিলদের পাল্লায় পড়ে আমার এরম মতিভ্রম হল।
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৪ | 198.82.27.250
আকাদা, এটা কি সেন্টু দিচ্ছে, না দেবার ভান করছে? আকাদা হলো সেন্টু এক্ষপার্ট।
Lama | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৪ | 117.194.228.23
টোলটাকে প্যান্ট দিয়ে রিপ্লেস করলে ভালো হবে মনে হয়
byaang | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩২ | 122.178.243.231
নাঃ আমার খুব অপরাধবোধ হচ্ছে, নিজেই নিজেকে একটা ছিঃ বললাম। একজন ভালোমানুষকে নিয়ে এরম খিল্লি মারা আমার মোটেও উচিৎ হচ্ছে না।
Tim | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩২ | 198.82.27.250
গব্বরের জায়গায় পিনাকীদা , ঠাকুরের থানে মাচো আর হাতের বদলে টোল করে শোলের ডায়লগ লেখা যায়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন