সেটা লুরু-কলকাতা নেই বলে। এয়ারলাইনগুলোও তো কম্পিটিশনে নামবে। কোশ্চেনটা হল ২৪ ঘন্টায় হাওড়া-মুম্বই ১৮০০/- ভার্সাস ২ ঘন্টায় কলকাতা-মুম্বই ৩০০০/- - বেশির ভাগ লোকে কোনটে প্রেফার করবে। যাদের ধরো হাতে ছুটি বেশি থাকে না - ট্রেনে যেতে আসতে গেলে চারদিন লাগলে চাপ।
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৫০ | 59.163.30.3
জেট - দেখলাম একটা চিপ টিকিট অফার চলছে --
ইন্ডিগো হলে আট্টু বেশী -- তবে ট্রেনে যাওয়ার থেকে ভালো।
Jhiki | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৪৯ | 124.81.82.83
হ্যাঁ কাটিই তো, কাটতে ভালো লাগে তাই কাটি।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৪৬ | 204.138.240.254
বাজে কথা। লুরু-কলকাতায় দুরন্তের সিট তিনমাসের পরে কেটে দেখাও দিকি। আর চব্বিশশো টাকায় এই রুটে কেউ টিকিট দেবে না।
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৪৫ | 121.242.15.238
এইটাই তো দুরন্তের শুরু থেকে বলে আসছি - যে ইকনমিক্যালি দুরন্তের আইডিয়াটা সাসটেইনেবল নয়।
এইত্তো। অরিজিত একজনকে পাওয়া গেছে যে তিনমাস আগে সব টিকিট কেটে রাখে। ঃ)
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৪৩ | 59.163.30.3
আমি অবিশ্যি এয়ারেই কাটলাম টিকিট -- দুরন্ত দেখলাম সতেরোশো আর এয়ারে চব্বিশশো -- কে আর কষ্ট করে যায়!
Jhiki | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৪০ | 124.81.82.83
যার যা জানার আছে Train Timetable নিয়ে তা এ পেয়ে যাবেন। আর irctc.co.in থেকে টিকিট কাটুন, আমি তো দেশে যাওয়ার প্ল্যান হলে সব্বার আগে গাদা খানেক ট্রেনের টিকিট কেটে ফেলি, বিভিন্নরকম travel planএ, তারপর যেগুলো দরকার হয়না তা সময়মত cancel করে দিই। এতে অহেতুক চিন্তা বাঁচে আর পছন্দমত সীট ও পাওয়া যায়। আমি দেশে থাকলে বেশীরভাগ তিনদিনের weekend এর তিনমাস আগেই টিকিট কেটে রাখতাম, তরপর কি? যাওয়া না হলে ক্যানসেল! কিন্তু লাস্ট মোমেন্ট এ টিকিট জোগাড় করার থেকে আমি এতে বেশী শান্তি পাই। যদিও বাড়ীতে পরের ছেলেটা বলে "রেলের ছানা তো, তাই ট্রেনের ব্যাপারে এত উৎসাহী", 'রেলের ছানা' মানে আমার বাবা রেলে চাররী করতেন।
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৮ | 59.163.30.3
এবার গেলে যেতে হবে হরির ভজনা কত্তে ঃ))
কল্কেতায় সেদ্দ হতেও ভালো লাগে অর্পণ ঃ)), অতো আম-জাম-কাঁঠালের অ্যান্টিডোট থাকে, আরো কতো কিছু থাকে --
san | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৭ | 203.91.201.56
মিলবে তো বটেই। আমরা পেটুকগোত্রের গাঁজাখোরেরা তো দোকানে ঢুকে থেকেই বলে চলেছি দাদা কয়েকটা আইসক্রিম রেখে দেবেন ঃ-)))) অর্ডার দেওয়ারও আগে।
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৬ | 121.242.15.238
স্টিফেন হাউজে বড় আগুন লেগেছে।
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৩ | 121.242.15.238
আজকে হঠাৎ করে সেকেন হেল্পিংও মিলে গেলো;-)
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৩৩ | 204.138.240.254
মেয়ের দুমাসের ছুটি! আহা, মার সাথে কলকাতা ঘুরে সেদ্ধ হয়ে আসুক।
পুরো কনফিউজড। কর্ডে দূরত্ব কম কিন্তু সময় বেশি লাগে এই হল বক্তব্য। তাইতো? তার মানে কর্ডে বেশি জায়গায় থামে?
sumeru | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:৪১ | 117.194.97.237
১। হাওড়া রাজধানী সপ্তাহে দুদিন গ্র্যন্ড কর্ড দিয়ে যায়, বুধ ও রবি এবং সময় বেশি লাগে বলে তিন ঘন্টা আগে ছাড়ে।
২। বছর পাঁচেক আগে হাওড়া-বর্ধমনের লোকালে দুই লাইনের ভেতর টাকার তফাত ছিল ৬ টাকা। সময়ের তফাত আধ ঘন্টা।
san | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:৪০ | 203.91.201.56
নলেন গুড়ের আইসকিরিমটা সত্যি বেশ খাসা।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:৩৯ | 204.138.240.254
আজ সকালে তৎকাল টিকিট কাটলাম নেট থেকে। সাইটে ক্ষী চাপ! তার ওপরে সাতটা পঞ্চাশ থেকে আট্টাচার নেট ডাউন ছিল। আমার টিকিট বেরোবার পরে দেখলাম আর তিনটে টিকিট বাকি আছে। পুরো কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেছে।
Samik | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:৩২ | 219.64.11.35
রাজধানী এক্ষপ্রেসও সপ্তাহে একদিন গয়া গ্র্যান্ড কর্ড রুটে আসে, বাকি ছদিন পাটনা হয়ে আসে। যায়ও তাই।
Samik | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:৩১ | 219.64.11.35
কারুর যদি হাওড়া থেকে শুধু বর্ধমানেই যাবার থাকে, তা হলে সে অবশ্যই কর্ড লোকাল ধরবে। কিন্তু মেন লাইনের কোনও স্টেশনে যাবার থাকলেসে অবশ্যই মেন লাইনের লোকাল ধরবে। মেন লাইন যেহেতু মেন লাইন, মানে মুখ্য মুখ্য স্টেশনগুলো এই লাইনে পড়ে, তাই ভিড় বেশি হয় বিভিন্ন ডেস্টিনেশনের জন্য, তাই বর্ধমান মেন লাইনের লোকাল বেশি হয়। কর্ড লাইনের কম হয়।
ভাড়ার তফারেন্স বোধ হয় খুব বেশি নয়, দুটাকা হয়। হাওড়া টু বার্ডওয়ান।
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:২৮ | 59.163.30.3
রিসেন্টলি দুরন্তের খুব প্রশংসা শুনলাম -- মুম্বই-হাওড়া, কেউ চড়েছে?
Arjit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:২০ | 121.242.15.238
দূরত্ব ছাড়াও আরেকটা কারণ ছিলো - ওই ট্রেনটা মেন লাইনের হলে প্রচুর স্টেশনে দাঁড়াত (তখন পাসোয়ানসাহেব রেলমন্ত্রী), এবং নিজের রিজার্ভড সীটে কোনো রকমে পিছনটা ঠেকাতে পারলেই আরকি ভাগ্যবান মনে হত। গ্র্যান্ড কর্ডে এই বাওয়ালটা ছিলো না, কারণ গয়া আর ধানবাদ ছাড়া আর কোথাও দাঁড়াত না।
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:১৫ | 121.242.15.238
অপ্পনকে - প্রেফার করে তো। দিল্লী-হাওড়া পূর্বা এক্সপ্রেস যেটা গ্র্যান্ড কর্ড ধরে আসে আমরা সেটাকে প্রেফার করতাম। ঘন্টা তিনেক কম লাগতো। আর ভাড়া যেহেতু কিলোমিটারের হিসেবে তাই অল্প আলাদাও হত।
sumeru | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৪:০৩ | 117.194.97.237
কানু সান্যাল আত্মহত্যা করেছেন, গলায় দড়ি দিয়ে।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৩:০৯ | 204.138.240.254
কর্ড লাইনে যদি দূরত্ব কম হয়, তাহলে লোকে সবসময় তো কর্ডলাইনই প্রেফার করবে। ঠিক বললাম কি?
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৫৬ | 204.138.240.254
ও, হ্যাঁ। তাই তো। আসলে বহুদিন হল মিয়া লিখি। যেমন মামা মিয়া। সুগভীর আবাপ প্রভাব। ঃ)
Rajdeep | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৫৩ | 202.79.203.59
দুখু মিঞা পড়ো নি? ঃ-)
lcm | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৫৩ | 69.236.191.168
অন্য অক্ষরের সঙ্গে হলে মুশকিল। যেমন, হ, যেই য ফলা চাপল, ঝ হয়ে যায় উচ্চারণ। বাহ্য।
lcm | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৫১ | 69.236.191.168
আরে ঐ সিনেমাটা নিয়েই তো চোন্দিল রিভিউ লিখেছিল... যে, ঞ দিয়ে শেষ হয় এরকম কোনো বাংলা সিনেমা নাকি আগে হয় নি।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৪৯ | 204.138.240.254
ঞ্চ, ঞ্ছ এইগুলিকে ধরছি না।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১২:৪৭ | 204.138.240.254
সুনীতিবাবু আবার ধমকে দেবেন। কিন্তু আমি 'ঞ'-এর সঠিক উচ্চারণ জানি না। স্কুলেও কেউ শেখায়নি। "যাচ্ঞা'-কে উচ্চারণ করি জাচ্না। আর কোন ঞ দিয়ে শব্দ কখনো ব্যবহার করেছি বলে তো মনে পড়ে না।
ও, একটা সিনিমা এসেছিল ক'বছর আগে। মহুলবনির সেরেঞ। এইটার ক্ষী উচ্চারণ হবে সেই নিয়ে বন্ধুদের সাথে বিস্তর গোএষণা হয়েছিল। কিন্তু কোন ঐকমত্যে পৌঁছনো যায়নি। ঃ)
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন