১৯৮৩ সালে দার্জিলিঙ যাচ্ছি। টিকিট কাটা হয়েছিল জনতা এক্সপ্রেসে। ঠিক হয়েছিল ট্রেন ধরব ব্যাণ্ডেল স্টেশন থেকে। সব মিলিয়ে দলে ছিল ১৭ জন। ব্যাণ্ডেল গিয়ে শোনা গেল কার্শেডে অ্যাক্সিডেন্ট ট্রেন লেট এবং ধরবে কর্ড লাইন। আবার লটবহর নিয়ে ট্রেনে করে ব্যারাকপুর, সেখান থেকে ট্যাক্সি করে হাঁপাতে হাঁপাতে হাওড়া পৌঁছে জানা গেল ট্রেন আরও দু ঘন্টা লেটে ছাড়বে। স্টেশনে অনন্ত অপেক্ষা। প্রতি দু ঘন্টা অন্তর জানানো হল আরও দু ঘন্টা লেট। এই করে করে ট্রেন ছাড়ল রাত ১১ টায়। সেটিই হাওড়া থেকে সেদিনের প্রথম ট্রেন। অতএব বর্ধমান অবধি অল স্টপ। ডেইলি প্যাসেঞ্জাররা দয়া করে মেয়েদের এবং বাচ্ছাদের বসতে দিলে। বাকিরা দাঁড়িয়ে রইলে। বর্ধমানে গিয়ে জানানো হল ট্রেন মালদা অবধি অলস্টপ, মালদায় জানানো হল ডালখোলা অবধি অলস্টপ, আর ডালখোলায় জানানো হল ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি অবধি অলস্টপ। এই করে যখন ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছল তখন পরের দিন রাত ১২টা। সারারাত স্টেশনে কাটিয়ে ভোর পাঁচটায় বাস ধরা হল।
Samik | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৫৪ | 219.64.11.35
মনে পড়ে যায় ... ১৯৮৩ সাল। বৈশাখ মাস। ভোরবেলা খবর এল ঠাকুমা মারা গেছেন। মুর্শিদাবাদে থাকতাম। লালগোলা ধরে হুগলি যাবার কথা চিন্তা করা গেল। সকাল আটটায় লালগোলা। ট্রেনে একটিও জানলার শাটার নেই। কোনও স্টেশনে জল নেই। সন্ধ্যা সাতটায় যখন হুগলি পৌঁছলাম, ততক্ষণে ঠাকুমার দাহকার্য শেষ।
SB | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৫৪ | 114.31.249.105
এ আর এমনকি! একবার, ১৯৯৭ নাগাদ বম্বে থেকে বেড়িয়েই বম্বে মেল থেমে গেল, গেল তো গেল সেই যে গেল, আর তো গেল না!
দুর্গাপুর পৌঁছলাম যখন তখন প্ল্যাটফর্মের সব্বাই থ! এত্ত সকাল সকাল, মানে দু ঘন্টা আগে কি করে বম্বে মেল চলে এল, তারা তো আর জানে না যে এটা কালকের ট্রেন ঃ)
(স্টেশনে কোন অ্যানাউন্সমেন্টও করেনি, বোধয় লজ্জায় ;-) )
aka | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৪৬ | 168.26.215.13
একবার গরমকালে সাসারামের এট্টু আগে সকাল ৭ টা থেকে বিকেল অবধি আটকে ছিলাম। সাথে কয়েকটি বিস্কুট, আর অনেক খুঁজে কিনে আনা গ্লুকোন-ডি আর টিউবঅয়েলের জল। ট্রেন গরম ছিল কিন্তু বাইরেটা তার থেকেও গরম ছিল। আহা সেসব দিন আছিল গো। দাও ফিরে সে ট্রেন/নাও ফিরে এ ক্যাটল ক্লাস।
SB | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৪৬ | 114.31.249.105
হুম! শীতকালে রঞ্জনদার এলাকা ওই ছত্তিসগড় অঞ্চলে স্লিপার ক্লাসে রাত কাটালে (বোম্বে - কলকাতা রুট) বোঝা যায় স্লিপার ক্লাসে গরমকালই ভাল ছিল :P
Samik | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৪৫ | 219.64.11.35
হ্যাঁ, গরমকাল না হলে, আর স্পেসিফিকালি বিহার না হলে স্লিপার ক্লাস দিব্য ভালো।
pi | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৪১ | 72.83.210.50
গরমকাল না হলে স্লিপার দিব্বি ভালো।
SB | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৩৮ | 114.31.249.105
আহা! ট্রেনে চাপার সুযোগ থাকলেও কেউ প্লেনে যায়? ;-)
ট্রেন হো তো আনরিসার্ভড ক্লাস, নাহলে স্লিপার। চারিপাশের আওয়াজ, বর্ণ, গন্ধ ইত্যাদি প্রভৃতি না হলে আর কিসের ট্রেন জার্নি?
aka | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:৩৩ | 168.26.215.13
অনেকদিন ট্রেনে চড়ে দুরে কোথাও যাই নি। প্লেনে চড়ার থেকে আরামপ্রদ হবে এই নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। ক্যাটল ক্লাসে চড়ে চড়ে গাঁটে গাঁটে বড্ড ব্যথা। এট্টু গরম চায়ে খেতে চাই, বা বেনারসের পেয়ারা, বা মোগলসরাইয়ের পুরী।
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:২৫ | 216.52.215.232
ইসে। আট ঘন্টার বেশি জার্নি টু টিয়ারে না করলে আমারো চাপ হয় ইদানিং। ঃ-(
pi | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৯:২৪ | 72.83.210.50
আমি একবার ই ওরকম গুচ্ছখানেক টিকিট কেটে রেখেছিলাম। থিসিস , ভিসা ইণ্টার্ভ্যু র নানারকম অনিশ্চয়তার জন্য। এবং , দুঃখ টা শুধু ক্যানসেলেশন ফি নিয়ে না। এক সেট টিকিট ক্যান্সেল করাতে পাতি ভুলে গেসলুম,মনে পড়েছিলো যখন, তখন তিনদিন কাবার। আর এক সেট মনে পড়েছিল, সেই ট্রেন ছাড়ার পর। আর দুটো ই টু টায়ার ছিল, কারণ মুম্বইয়ের পাট চুকিয়ে প্রচুর মালপত্র নিয়ে ফেরার ব্যাপার ছিল।
তবে ট্রেন আর প্লেনের ব্যাপারে আমি অজ্জিতদার বাবার দলে। ট্রেনে তো ট্রেনে চড়বো বলেই চড়ি। ইন ফ্যাক্ট, দূরপাল্লার জার্নিতে ট্রেন লেট করলে তো আমার খুব ভালো লাগতো। সত্যি বলছি। তবে শহরের কাছাকাছি এসে আটকে আটকে চলে লেট না, ঐ হাওড়ার আগের গাঁটে গাঁটে আটকানো লেট তো না ই । খুব ইচ্ছা ছিল ঐ ৫৫ ঘন্টার গৌহাটি-ত্রিবান্দম এক্সপ্রেসে একবার পুরোটা চাপার। আর তার চেয়েও বেশি ইচ্ছা ছিল ট্রান্স -সাইবেরিয়ান রেলের এ মাথা থেকে ও মাথা করার ( এটা এখনো আছে)। আর ইচ্ছে ছিল, TTE হবার।
বোঝাই যাচ্ছে এঁয়ারা ঐ উচ্চকোটির সফো গোত্রের জনতা। সফো মানে সফটোয়্যার বলছি না, সফিস্টিকেটেড বলছি এক্ষেত্রে। ঃ-) ঐভাবে টিকিট কেটে পরে অদরকারিগুলো ক্যানসেল করা, আমার তো প্রতিটা টিকিটের ক্যানসেলেশন ফিয়ের জন্য প্রাণ কাঁদত, মনে একটুও শান্তি পেতাম না। আর গত কয়েক বছরে আমি কেবলমাত্র রাজধানী ছাড়া আর কোনও এক্সপ্রেস ট্রেনে চাপি নি। রাজধানীর টয়লেট নিয়ে জাস্ট কোনও কমপ্লেন নেই। ঘ্যামা ব্যাপারস্যপার।
তারপরে আবার 2 টিয়ার। বাপ্পো!!
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৮:৪৪ | 121.242.15.238
জয় বাবা ফেলুনাথে বডিবিল্ডারের কথাগুলো মনে নাই? মন্দিরে আঁচড় পড়তে দিতে আছে? ;-)
dipu আপনি যদি আমার দলের হন তো আসুন হাত মেলাই, আর না হলে আপনাকে inspire করেছি ভেবে নিজেই নিজের পিঠ একটু চাপড়ে নিচ্ছি।
dipu | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:৩৯ | 61.12.12.83
মে মাসের মাঝামাঝি বাড়ি যাবার টিকিট কেটে ফেল্লুম ঃ-)
Jhiki | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:২৫ | 124.81.82.83
AC 2 tier এর toilet তো ঠিকই থাকে! আমি ২০০৮ এর গুয়াহাটী রাজধানীর experience থেকে বলছি। সেবার কোচ ও নতুন ছিল আর বেশ ভালো ও ছিল।
Blank | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:২১ | 170.153.65.102
এটা পিটার ক্যাটের দিকটা
Jhiki | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:২১ | 124.81.82.83
San, দেশে গেলে দিল্লী-কলকাতা-বর্ধমান-আলিপুরদুয়ার অনেক জায়গায় যেতে হয়, তার মাঝে ফাঁকফোকড় রেখে কোথাও বেড়াতেও যাই। এদিকে ছুটী তো চার সপ্তাহের! তাই প্ল্যান না করলে সব ভন্ডুল হয়ে যাবে।
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১৯ | 59.163.30.3
সত্যি ট্রেনের টয়লেট!! ক্ষী চাপ! ঐ ভয়েই আমি চড়ি না!
রেলের ওই দুইটি চাপ। একগাদা সময় আর ক্ষী অপরিচ্ছন্ন শৌচাগার। বাকি ঠিকই আছে। আর কোন ফ্যান্টাসি নাই। লোকাল ট্রেন চড়েছি হাতে গুনে বোধহয় চার আর পাঁচবার। দূরপাল্লা অবশ্য অনেকবার।
san | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১৫ | 203.91.201.56
মূ
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১৪ | 59.163.30.3
পুনর্মুষিক?? (বানাম্ভুল!)
ঐ কুমীর্ছান্নাই দেখাই ঃ))
san | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১৩ | 203.91.201.56
বালিশে পিঠ ঠেকিয়ে ল্যাপির কিবোর্ডে দুটি আঙুল নাড়িয়ে যেসব সাংসারিক কাজকম্মো সেরে ফেলা যায় সেসব আমি দায়িত্ব সহ খুশিমনে করে ফেলি। কোনো গাফিলতি পাবেন না।
তবে যেসব কাজে ক্যালরি খরচ হয় সেসব কাজে আমারে পাবেন না। কভি নেহি। সময়মত বা অসময়ে।
Jhiki | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১১ | 124.81.82.83
আমার সময়ের কাজ সময়ে সারতে ভালো ই লাগে, সকালে ঘুম থেকে ওঠা বাদ দিয়ে!
quark | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:১০ | 202.141.148.99
সাইন্টিস্ট'দে'র অমন হয়
san | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:০৭ | 203.91.201.56
নেটে কাটাকাটি সারতে আমারও খারাপ লাগেনা। কিন্তু কথা হল, ধরেন বিভিন্ন স্থান ও বিভিন্ন সময় হিসেবে বিভিন্ন আইটিনারি সাজিয়ে টিকিট পত্তর একগাদা কেটে রাখা ও দরকারমত (n-1) টি ডিলিট করা, এই আইডিয়াতেই আমি মুগ্ধ, স্তব্ধবাক।
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:০৩ | 59.163.30.3
আমার টিকিট কাটতে, যেকোন বিল দিতে -- মোদ্দা কথা যেকোন বৈষয়িক কাজকম্মো সময়মতো কত্তে জঘন্ন লাগে ঃ((
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:০২ | 204.138.240.254
শেষ মুহূর্তে কাটলে সেই চারহাজারটা ছয়হাজার হয়ে যায়।
ঝিকি, নেটে তো আমার যেকোন জিনিস কিনতেই ভালো লাগে। বাড়ি/অফিসে বসেই খুট খুট করে হয় যায় সব। ঃ-)
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৬:০১ | 59.163.30.3
ইস্স্স -- ফ্লুরিজ আর মিউজিক ওয়ার্ল্ড পুড়ছে -- এতো বেশী আগুন কেন লাগে কলকাতায়?
যাঃ বাবা, কারো ট্রেনের টিকিট কাটতে ভালো লাগতে পারে না? আমি তো বাড়ীতে ফোনে করলে, করো কোথাও যাওয়ার কথা শুনলে অতি উৎসাহে জিগ্গেস করি টিকিট কাটতে হবে কি না!!!
Arpan | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৫৭ | 204.138.240.254
লুরু-কলকাতা কী নেই? দুরন্ত তো দিব্যি আছে। এয়ারলাইনের টিকিট কোনভাবেই চারের কম আসে না, সে যত আগেই কাটো না কেন। তার ওপরে টিকিটের দাম আরো বেশি হয়ে গেছে তেলের দাম বাড়া মাত্রই।
আর আমিও প্রেফার করব ওই আড়াই ঘন্টায় বাড়ি যাওয়া। কিন্তু ইকনমিকালি সাস্টেনেবল নয় কথাটা ভুল।
Arijit | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৫৭ | 121.242.15.238
না না, ট্রেনটা ভালো এবং সার্ভিসও ভালো সে আমিও শুনেছি। তবে কাছাকাছি প্লেনের ভাড়া হলে দুরন্তের চেয়ে প্লেন প্রেফারেবল। তবে কিছু কিছু লোক থাকে - যেমন যাযাবর, বা আমার পিতৃদেব - তাঁদের কাছে প্লেন হল অরেঞ্জ জ্যুস আর ট্রেন হল কমলালেবু।
Rajdeep | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৫৭ | 202.79.203.59
ফ্লুরিসও পুড়ছে ... ঐ দিককার অনেক আপিসবাড়ী খালি করা হচ্ছে
de | ২৩ মার্চ ২০১০ ১৫:৫৫ | 59.163.30.3
না, অরিজিত -- মুম্বই-কলকাতা দুরন্তের আমি কিন্তু ভালোই ফিডব্যাক পেলাম! লোক খুব চড়ছেও --তবে মুম্বই টু কলকাতা এয়ারফেয়ার সবসময়েই পাল্লা দেয় -- যার জন্য আমাদের এলটিসিতেও আজকাল এয়ারফেয়ার দেয়।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন