এও বহুকাল চালিয়েছে আর একেও প্রভূত খেপানো হত। আর তাতে এ মক্কেল আবার খেপে গিয়ে বলে উঠত, ওঃ, তোমরা যাতে ত বল, আমি তো তাতে ত বলি ! ঃ) সেটা শোনার জন্য ই অবশ্য আরো বেশি বেশি করে খেপানো হত ঃ)
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:৪৫ | 216.52.215.232
আমার পাশের বাড়ির তিন্নি এইরকম বলত। ক্লাস ওয়ানে উঠে গেছে, তাও ক-বর্গের জায়গায় ত-বর্গ চালাত। খেপানোর জন্য বলা হত, "বলতো কলকাতা'!
pi | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:৪২ | 72.83.210.50
ও এতো দেখি আমার পিসতুতো বোনের কেস। ওর রিপ্লেস করতো অবিশ্যি ত-বর্গ দিয়ে। এখনো মনে পড়ে। লোডশেডিং হলেই মাথা চাপড়াতে চাপড়াতে পুঁচকীর ঘুরে বেড়ানো আর সাথে ডায়লগ ঃ তারেন্ট চলে দ্যালো ! তেলেংতারি হয়ে দ্যালো দো, তেলেংতারি !
কি আর করবে - এখানে গরমের ছুটি পড়ে মে-তে। যদি গরমের জন্যে ছুটি দিতে হয় তাইলে এপ্রিল থেকে জুনের শেষ অবধি ছুটি থাকবে। তবে এদের সময়টা ভালো। আপাততঃ সাড়ে আটটা থেকে সাড়ে নটা। গরমের ছুটির পর সাড়ে দশটা অবধি।
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:৩৬ | 61.95.144.122
ট-বর্গ শুধু ক-বর্গের রিপ্লেসমেন্ট। ক-খ-গ = ট-ঠ-ড ঃ-)
Arpan | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:৩৫ | 204.138.240.254
এই গরমে স্কুলের প্রথম দিন! এইখানে তো সব ছুটি পড়ে গেছে। হুলিয়ে সামারক্যাম্প হচ্ছে।
pi | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:৩৪ | 72.83.210.50
ট্যাগ, টোটোল আর টিটি, ছবি চাই ঃ)
Arijit | ১২ এপ্রিল ২০১০ ১১:১৮ | 61.95.144.122
মেয়ের আজকে ইস্কুলে প্রথম দিন ছিলো। ইস্কুল মানে প্লে-গ্রুপ গোছের ব্যাপার - বিলেতে যাকে নার্সারী বলতো। ঘন্টাখানেক থাকবে, আঁকিবুকি কাটবে, রঙ মেখে ভুত হয়ে বাড়ি আসবে। তো নিজের ব্যাগ (যেটা মেয়ের চেয়ে বড় - কারণ যে ড্রয়িং খাতাটা ইস্কুল থেকে দিয়েছে সেটাকে আস্ত ব্যাগে ভরতে গেলে ওটাই সাইজ) আর জলের বোতল নিয়ে গট্গট্ করে ঢুকে গেলো। আমরা বাইরে বসে রইলুম (প্রথম কদিন এভাবে চলবে)। ছুটির সময় গিয়ে দেখি বাকিগুলো চ্যাঁভ্যাঁ করছে, সবার ব্যাগ আর জলের বোতল স্কুলের টিচারেরা এনে ধরছে - বাবা-মা চিনে নিচ্ছে কোনটা কার। ইনি নিজের ব্যাগ আর বোতলটিকে আঁকড়ে ধরে বেরোলেন - সম্পত্তি আগলাতে আগলাতে। কে জানে আদৌ কাছছাড়া করেছিলো কিনা...
নাকের গভীর পর্যন্ত শুকিয়ে খটখট করছে। বেশিক্ষণ কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছি না, চোখে ধোঁয়া ধোঁয়া লাগছে। চোখের ওপর যে জলীয় আচ্ছাদন থাকে, সেটাও শুকিয়ে শেষ হয়ে গেছে। আজ অনেকদিন বাদে তবলা বের করে বাজাতে গিয়ে দেখি, ডুগি তাসাপার্টির তাসা হয়ে গেছে; গম্ভীর গম্গমে আওয়াজের বদলে টুগ্ টুগ্ করে আওয়াজ বেরোচ্ছে। শুক্নো, গলার ভেতর অবধি, চারদিক ঝাঁঝাঁ করছে। ঠোঁট ফেটে চৌচির, এক টিউব বোরোলীন শেষ হয়ে এল প্রায়।
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।
Arpan | ১১ এপ্রিল ২০১০ ২২:২৩ | 112.133.206.20
যায় তো! প্রতিদিনের সাইটে লিংক পেয়ে যাবে।
Samik | ১১ এপ্রিল ২০১০ ২২:০৫ | 122.162.75.212
রোববার মানে কি প্রতিদিনের রোববার? অনলাইন পাওয়া যায়?
tkn | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৪ | 122.173.188.60
@ 4.04-এর পোস্ট
আগে বা পরে****
tkn | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৩০ | 122.173.188.60
ঃ-)))
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:২১ | 122.172.63.107
এখন কোলকাতা গেলে গ্যালিফ স্ট্রীটের বাজারে যাই ছেলেকে নিয়ে। তিনি দশ দিনের জন্য দুটি পুষ্যি কেনেন। একটিকে রেখে দেন ঠাকুমার বাড়ি আর অন্যটিকে দিদিমার বাড়ি। আর নিজে রোজ এবেলা, ওবেলা দুই বাড়ি আনাগোনা করেন পুষ্যিদের দেখভাল করতে। গতবার শীতের সময় গিয়ে কিনলো টিয়াপাখি আর মাছ। তার আগেরবার কিনেছিলো সাদা ইঁদুর আর সাদা পায়রা। দশদিন বাদে তিনি যেই ব্যাঙ্গালোরের পথে পা বাড়ান, ঠাকুমা-দিদিমারাও পুষ্যিদের বন্দীদশা থেকে মুক্তি দিয়ে বাইরে/পুকুরে ছেড়ে দেন।
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:১২ | 122.172.63.107
তেকোনা, গ্যালিফ স্ট্রীটে বাজারটা আসার পর বাজারের পরিধি এবং ভ্যারাইটি দুটো ই কমে গেছে, শুধু পাখি, মাছ, খরগোশ, গিনিপিগ, সাদা ইঁদুর আর কুকুর। কুকুরের ছানাগুলো ঠিক ছোটোবেলার কুকুরছানাগুলোর মতই আছে, মায়াবী কাজলকালো টানা টানা চোখ, চক্চকে ভেজা ভেজা নাক আর মিষ্টি টুকটুকে গোলাপি জিভ। ছোট্টো ছোট্টো লেজ নেড়ে খালি ভুকভুক করে বলে 'আমাকে নিয়ে যাও, আমাকে নিয়ে যাও তোমার সাথে"। আমি রোজ বিকেলে খেলে বাড়ি ফেরার পথে নেড়ির নাদুসনুদুস ছানা কোলে করে নিয়ে আসতাম। আবার চোখের জলে ভাসতে ভাসতে কিছুক্ষন বাদে তাদেরকে যথাস্থানে রেখে আসতাম। মা ভয়ানক সব বর্ণনা দিতো সন্তানহীন কুকুরমায়ের দুঃখের, কুকুরমাকে ছেড়ে আমাদের বাড়ি থাকতে ছানার খুব কষ্ট হবে, এইসব বুঝিয়েসুঝিয়ে ফেরত পাঠাতো। একবার বাবার সাথে হাতিবাগান বাজারে গিয়ে একটা কুকুরছানা পছন্দ করেও কিনে উঠতে পারলাম না, মানুষের সংসারে এসে কুকুর ছানার যদি কষ্ট হয় সেই ভেবে।
sinfaut | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:১২ | 117.194.195.240
মামুর গল্প বেরিয়েছে রোববার এ। পড়ছি।
tkn | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:০৪ | 122.173.188.60
J, আপনি কি পার্ক স্ট্রীটে যাতায়াত করেন? পার্কস্ট্রীট দিয়ে ঢুকে প্রথম রাইট টার্ন নিয়ে রাসেল স্ট্রীটে ইন করে একটু এগিয়ে বাঁ ফুটে "আনন্দ" নামে একটা শাড়ির দোকান পাবেন। এর উল্টোদিকেই গাঙ্গুরাম, সানফ্লাওয়ার ইত্যাদি। আনন্দর আগেই একটা বড় আর খুব পুরোনো ভালো নার্সারী আছে। নামটা মনে নেই। ওর আগে বা পড়ে একটা ব্যাঙ্কও আছে, এসবিআই বা ইউবিআই কিছু হবে (কেন যে চোখকান খুলে হাঁটি না রাস্তায় ঃ()। আপনি ওখানে কাউকে জিজ্ঞেস করলেও বলে দেবে। একেবারেই রাস্তার ওপর। ওখানে প্রায় সব ধরনের গাছের চারা/বীজ/ কলমের তৈরী গাছ সবই পাওয়া যেত দেখেছি। ও রাস্তায় যাতায়াত থাকলে একবার দেখে নিতে পারেন।
tkn | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৫৮ | 122.173.188.60
কেসি, বাইপাসের ওপর ও'রম নার্সারী তো প্রতিটি মোড়েই আছে দেখি। তবে সেখানে পাওয়া যায় কিনা জানতাম না। ভেবেছিলাম ফ্ল্যাটবাড়ির বারান্দায় ঝোলানোর মত টবের গাছই বেশি বেচে ওরা। মাসির বাড়ির ঐ নারকেল গাছের নারকেল খেয়েছি ঃ-) তখন শুনেছিলাম ওরা কিনেছিল ওদিকের নার্সারী থেকে। ঘোড়ার মুখের খবর দিলুম তাই ঃ) ব্যাঙ, ও বাজার ওখানে যাওয়ার পরে আর যাইনি কখোনো। হাতিবাগানে ছোটোবেলায় গিয়ে বদ্রীকা পাখী, খরগোশ আর গাছ কিনেছি বহুবার। একবার একটা কুকুরছানা আমাদের সঙ্গে হাঁটা দিয়েছিল। তাকে যত বলি ওরে তোকে কেনার পয়সা নেই আমাদের তো কে শোনে কার কথা! বোন বলল ভৌ ভৌ ভুক ভুক করে না বোঝালে বুঝবে না। শেষে দাদা ওকে কোলে তুলে হাঁটা দিতেই দোকানদার হাঁউমাউঁ করে কেড়ে কুড়ে নামিয়ে নিল। আমরা দূর থেকে বার বার ফিরে ফিরে দেখছিলাম কেমন করুন মুখ করে তাকিয়ে আছে ঃ-( আর কখোনো তার সঙ্গে দেখা হয় নাই ঃ-((((((
যে, খবর নিয়ে জানাবো ঃ-)
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৮ | 122.172.63.107
পাই, দুঃখু দিলো নাইটরা। কিন্তু পাইয়ের ঘুম পায় না কেন?
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৪:১০ | 122.172.63.107
ঃ)) একটা ডোডোতাতাইয়ের সুতো ছিলো তো এখানে, অনেকদিন আগে দেখেছিলাম। খুঁজতে হবে আবার।
rabaahuta | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০৮ | 117.194.232.45
পড়েছি ঃD
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৩:৪৪ | 122.172.63.107
হুতো, ঃ-)) আমি আবার সেই থেকে ডুমুর গাছ দেখলেই তার ফুলের শোভা খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে উঠি। কি অপূর্ব সব বাক্য রচনা ! তবে তুই কি ডোডোতাতাইয়ের ভূগোল পরীক্ষার গল্পটা পড়েছিলি? তাতাই ভূগোল পরীক্ষা দিয়ে এসে খুব ঠাকুরপ্রণাম করছে। ডোডোকে বললো, "আর বলবেন না, দু-একটা ভুল করে ফেলেছি ভূগোলখাতায় তাই প্রার্থনা করতে হচ্ছে'। কি ভুল? খুব বেশি কিছু নয়, ভগবানকে সামান্য অনুরোধ করছি, ভগবান অন্তত সাত দিনের জন্য রেঙ্গুনকে জাপানের রাজধানী করে দাও। আর অন্যটা বোধহয় ভগবানও পারবেন না। ভগবানের পক্ষে কি সম্ভব হবে এই ভূগোল খাতা দেখার কদিনের জন্য সাহারা মরুভূমিটাকে আসামে নিয়ে আসতে? কি যে হোলো, লিখবো আফ্রিকা, লিখে ফেললাম আসাম।
J | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৩:২৮ | 220.253.70.126
অর্পণ (ন না ণ?), kc, d, tkn, সক্কলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। যাক পাবো তাহলে। সল্ট লেকের কোকোনাট বোর্ড, অতি উত্তম ইনফো- আবার ধন্যবাদ। বারাসাত বিরাটির দিক দিয়েই তো আমার যাতায়াত, বাসে উঠে চোখ খোলা রাখবো, tkn পরে কখনও আপনার মাসীর সঙ্গে কথা হলে নার্সারীর পতা জেনে নিয়ে যদি জানান তো বাধিত হবো।
ব্যাঙ্গালোরে এক মালদার পার্টি আছেন, তাদের সম্পত্তির মধ্যে একটা প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ও একটা ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজ, শ দুয়েক দোকান ইত্যাদি। তাদের একটা নারকেলের বাগান আছে, অন্ততঃ হাজার খানেক গাছ হবে। অলমোস্ট একটা ফ্যাকটরি।
নারকেল গাছ আমাদেরও আছে, নদীর ধার ঘেঁসে ৩০ টার মত, কিন্তু, বেজায় লম্বা আর তেমন ফলন ও হয় না।
সবাইকে আবার এক প্রস্থ থ্যাঙ্কু।
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৩:২১ | 122.172.63.107
বড় লামা, এক মাস সময় চেয়েছিলি, শেষ হোলো বলে তোর সময়সীমা ! হাত চালিয়ে।
byaang | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১৩:২০ | 122.172.63.107
তেকোনা, গ্যালিফ স্ট্রীটের পশুপাখির বাজারে তো কোলকাতা গেলেই যাই, গাছের চারা তো তেমন একটা বিক্রি হতে দেখি না! আর ওখানে নারকোল গাছ পাওয়ার চান্স আরো কম। মানে এই ডিসেম্বরেও যা হাল দেখলাম আর কি।
Arpan | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১২:৪০ | 122.252.231.12
সল্লেকেও আছে। আমাদের ব্লকে কোকোনাট ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের অফিসও আছে। তারা কী করে তা অবশ্য জানি না।
kc | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১২:৩৫ | 194.126.37.5
তেকেনা, ''দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া.........'' আপনার আস্তানা থেকে বেড়িয়ে অজয়নগরের মোড় আসার আগেই বাইপাসের উপরে একটা নার্সারি আছে। একবছর আগে আমিই কিনেছি ওরম গাছ। ঃ))
tkn | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১২:০৮ | 122.173.176.168
হাতিবাগানে এখন আর পশুপাখীগাছবাজারটা বসে না। শ্যামবাজার, বাগবাজার বাটা ছাড়িয়ে গ্যালিব স্ট্রীটে ব্রীজের বাঁ দিকে যেখানে হকার পুনর্বাসনের জন্য সারি সারি ঘর তৈরী করানো হয়েছিল সেই রাস্তায় বসে ঐ বাজারটা। এয়ারপোর্ট ছাড়িয়ে বিরাটি বারাসতের দিকে বেশ কিছু নার্সারী আছে। ওখানেও পাবেন হয়ত। নিউব্যারাকাপুরে আমার মাসীর বাড়িতে ঐ গাছ আছে। ওরাও ঐ দিকের কোনো নার্সারী থেকে কিনেছে বলল।
Lama | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১১:২৮ | 117.194.229.69
আরে, ব্যাং যে!!!
rabaahuta | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১১:১৮ | 117.194.231.99
সেই ডোডো তাতাই পড়ার পর থেকে সুখের পায়রা কেনার জন্যে আমার হাতিবাগান যাওয়ার ইচ্ছে। জীবনের কত সাধ যে না মিটিল।
d | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১১:০৮ | 115.117.199.233
*হাট
d | ১১ এপ্রিল ২০১০ ১১:০৭ | 115.117.199.233
যে,
ঐ গাছ আমার মামাবাড়ীতে ছিল। কোন্নগরের 'বেঙ্গল নার্সারি' থেকে কেনা। সেখানে এখনও পাওয়া যায় কিনা জানিনা ঠিক। কলকাআয় জুলাইতে যখন বনসৃজন সপ্তাহ চলে, আপনি তখন একবার কার্জন পার্কে বনদপ্তরের যেখানে চারা বিলি করার আউটলেট সেখানে খোঁজ করে দেখতে পারেন।
এছাড়া একদম শিওর শট হলঃ হাতিবাগানে রবিবার করে গাছপালা, পশুপাখীর হট এখনও বসে বলে জানি। সেখানে এক রবিবার গিয়ে খুঁজে আসুন। না পেলেও, কেউ না কেউ ঠিক আনিয়ে দেবেন। পরে ১ কিম্বা দুই রবিবারের মধ্যেই গিয়ে সংগ্রহ করে আনতে পারবেন।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন