এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩৭ | 220.253.70.126
  • তাই শমীক? বাহ, শুনেও ভাল লাগলো। চুঁচড়ো যুগ যুগ জীও।
    আসলে রিসোর্সের অভাব যতটা নয় তার চেয়েও দায়ী attitude; তুলনা মেট্রো স্টেশন।
    দিল্লে চন্ডীগড় শতাব্দী ও হাওড়া দিলী রাজধানীর মধ্যে যেমন আকাশ পাতাল তফাত ( হাওড়া থেকে কোন শতাব্দীতে চাপিনি)।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৯ | 61.12.12.83
  • ঃ-O!!!
  • santanu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৬ | 82.112.6.2
  • প্রায় ঘন্টা দু-তিনেক ধরে তান্ডব চলেছে পিয়ারলেস এ।

    তার মধ্যে আশপাশের চার ছটা থানা থেকে শতখানেক পুলিশ এসে, প্রথমে জমিয়ে লাঠিপেটা, তারপর কাঁদানে গ্যাস আর ফাইনালি খান দশেক লোক কে পায়ে গুলি - এই ব্যাপারটা যদি পরবর্তী দু-চারটে তান্ডবে টুনটুনির পুলিশ করে উঠতে পারে, তাহলে মনে হয় এটা বন্ধ হবে,

    তখন শান্তিতে ভাবা যাবে, ক্যনো এরা এমন করে।
  • Rajdeep | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১১ | 202.79.203.59
  • উত্তর দিনাজপুরে
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১০ | 219.64.11.35
  • মেদিনীপুরে নাকি আজ সকালে সাইক্লোন বয়ে গেছে?
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০৫ | 219.64.11.35
  • তুলনায় কলকাতার নীলরতন সরকারে একবার গেছিলাম, এক বন্ধুর মা-কে দেখতে। অসম্ভব লেগেছিল। কোনও হাসপাতাল পরিসর যে এত নোংরা, এত কদাকার, এত হানাবাড়ি টাইপ হতে পারে, না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।

    অবিশ্যি সে ২০০০ সালের কথা। তারপরে আমি আর বিশেষ কলকাতায় বা কলকাতার হাসপাতালে যাই নি।

    হুগলির সদর হাসপাতাল, যার নাম চুঁচুড়া ইমামবাড়া সদর হাসপাতাল, স্কুলজীবনে গিয়ে দেখে এসেছিলাম খুব খুব নোংরা, কিন্তু রিসেন্টলি আত্মীয়ের মুখে শুনলাম, সেই চুঁচড়ো হাসপাতাল নাকি আর তেমন নেই। এখন ঝাঁ চকচক করে, কুকুর বেড়াল নেই, নোংরা নেই, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, সাফসুতরো। এটাও সরকারি হাসপাতাল। কে জানে, কীভাবে হল!
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০২ | 219.64.11.35
  • দিল্লি ভিআইপি সিটি হবার জন্য এখানে সরকারি হাসপাতালগুলোও বেশ ভালোরকমই হয়। রাম মনোহর লোহিয়া, এইম্‌স, সফদরজঙ্গ ইত্যাদি। কারণ এরা নিরন্তর মিডিয়ার স্পটলাইটে থাকে। কিন্তু প্রাইভেট হাসপাতালের সাথে তুলনীয় নয় অবশ্যই। সেখানকার চাকচিকন ঠাটবাট আলাদা। আবার প্রাইভেট হাসপাতালেরও বিভিন্ন ক্যাটেগরি আছে। সেই যে গ্যাঁড়া লিখেছিল না, হাসপাতাল আর স্কুল এখানে খুব সাকসেসফুল বিজনেস? খুব শস্তার প্রাইভেট হাসপাতালও আছে, লোকালি নামকরা, আবার অ্যাপোলো ইত্যাদিও আছে। যেখানে ... কী আর বলব, বলতে গেলে খিস্তি বেরিয়ে আসবে। পয়সা ছাড়া জাস্ট কিস্যু বোঝে না। পয়সা নিয়ে যেতে পারলে নিংড়ে ছিবড়ে করে দেবে, নো ডাউট চিকিৎসাটাও ভালো হয়, পয়সা না থাকলে মীনাক্ষী হাসপাতাল কি সর্বোদয় হাসপাতাল কি প্রকাশ হাসপাতাল তো আছেই, চিকিৎসার মানের খুব বিশাল হেরফের হয় না, কিন্তু খরচার বিশাল হেরফের হয়ে যায়।
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০১ | 220.253.70.126
  • ব্যাঙ্গালোরের মিশনারী হাসপাতাল গুলোর তো তুলনা নেই। সেন্ট জনস তো রীতিমত A-ক্লাশ; অন্যগুলোর নাম মনে পড়ছে না।
    আর নিজে একবার মুমূর্ষু অবস্থায় মাদ্রাজ জেনারাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম- অনেকটা আমাদের মেডিকেল কলেজের সগোত্র হবে বোধহয় (জানতেও যেন না হয়!)। একেবারে নামগোত্রহীন রোগী হিসেবে ভর্তি হতে হয়েছিল।
    নাহ, আমার একবিন্দু অভিযোগ নেই।
    বিদেশেও তো হেলথ কেয়ার নিয়ে কত কথা বলে, একদম বিনা পয়সায়, no questions asked এই অবস্থায় এই রকম চিকিৎসা কেবল বোধহয় দক্ষিণ ভারতেই সম্ভব!
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৭:০০ | 125.18.104.1
  • আজ্জো পুরো অন্য কনটেক্সটে কথা বললি। এখানে কথা হচ্ছে ব্যয়বহুল বেসরকারী চিকিৎসায় গরীব মানুষের সুযোগ না পাওয়ার কথা। সেটা দিল্লি বা বেঙ্গালুরুতেও যেরকম, কলকাতাতেও সেইরকম। অ্যাপোলো দিল্লি বা বেঙ্গালুরুতে গরীবদের আলাদা করে দয়া দেখায় না।
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৪৮ | 220.253.70.126
  • হুতো (rabaahuta) কে ডিটো।
    অন্যের পাতে কি আছে তাতে আমি ইন্টারেস্টেড নই, আমার পাতটা ও ভরাবার সুযোগ পাই, এ মেরী হ্যায় আরজু!
  • aka | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৪৬ | 24.42.203.194
  • ফুটকির দিল্লি ও ব্যাঙ্গালুরুর হাসপাতাল সম্বন্ধে অবজার্ভেশনের সাথে একমত হতে পারলাম না। দিল্লি সম্বন্ধে খুব কিছু বলার নেই, যেটুকু অভিজ্ঞতা সেটা মোটামুটি। কিন্তু বোম্বে, ব্যাঙ্গালুরুর সাথে কলকাতার হসপিটালের তুলনা হয় না। আমি খুব কাছ থেকে দেখি নি কিন্তু এখান থেকে চিকিৎসা করিয়েছি। আর কলকাতায় থেকেও কলকাতায় চিকিৎসা করাতে পারি নি। হেল্‌থকেয়ার ব্যপারটা কলকাতা/পঃবঃ প্রায় নেই এর পর্যায়ে। যেটুকু আছে তার অ্যাক্সেস পেতে গেলে প্রচূর টাকা লাগে। যাইহোক তবে এর সাথে লুম্পেনদের অ্যানার্কির কোন সম্পর্ক নেই।
  • rabaahuta | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৪৬ | 203.99.212.54
  • হুম।
    বৃষ্টি হচ্ছে নাকি?
    ভালো থেকো দেখিনি যে... পতিত মানবজমিন নিয়ে গুরুর পাতায় এতো ভ্যান্তারা করেছি, যে ভাবছি এখন থেকে ব্যাপারটাকে ইউ নো হোয়াট বলবো।
    কিন্তু মুস্কিল হচ্ছে এতো লোকে এতো কিছু জানে যে কোনটা মনবজমিন সেটা বুঝতে পারবে কিনা। মানে আমি বললাম ইউ নো হোয়াট, কেউ বুঝলো রবীন্দ্রনাথের ভূমা, কেউ বুঝলো সুরৎসেনের মাঝখাম্বাজ, কেউ বুঝলো আলতামিরার গুহাচিত্রে সামাজিক অভিযোজনের হারানো সুর।

    এমন যদি বলিঃ
    ইউ নো হোয়াট (দাগ নং এতো, খতিয়ান নং এতো, বর্গা অমুক, তহশীল অমুক)
    সেটারও সমস্যা আছে, প্রথমে ধরো, দাগ, খতিয়ান, বর্গা, তহশীল সব খুঁজে বের করতে হবে। তারপর কর রেকর্ড সার্চ। মানে, কাল হয়তো কেউ এসে বললো, না মশাই, এই মানবজমিন আমার ঊর্ধতন অষ্টাদশ পুরুষকে রাজা গোবিন্দমাণিক্য দেবোত্তর করে দিয়ে গেছেন- এ আপনার কি করে হলো? তারপর দেখতে হবে সেখানে কেউ অলরেডি শিল্প করে ফেলেছে কিনা।

    জীবন বড় জটিল। ভাবছি আপিসের জালানার কাঁচ গুলো ভেঙে ফেলি। কিন্তু আমার আবার ইন্টার্পার্সোনাল স্কিল ভালো না, লোক জোটাতে পারবো না মনে হয়।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:২৮ | 61.12.12.83
  • J-এর জ্বালাময়ী পোস্ট ভালো থেকো সিনেমাটার কথা মনে পড়াবেই পড়াবে। বিশেষ করে বাইরে যখন বৃষ্টি হচ্ছে।
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:২৩ | 194.126.37.5
  • হুতো সেই কনসার্ন থেকেই তো রাজনৈতিক দলগুলোর কাজ করার কথা। সেই কাজে কিন্তু তোমার রাজ্যের দলগুলো অনেক এগিয়ে গেছে, দুঃখটা সেখানেই।
  • rabaahuta | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:১৮ | 203.99.212.54
  • কিন্তু এক্সিস্টিং আইন কানুন না ভেঙে অগুন্তি টাকা হলে আপত্তি তো নেই কিছু।
    অগুন্তি টাকা যাদের নেই, তাঁরা যেন সেই টাকা রোজগার করার জায়গায় পৌঁছতে চাইলে সেই চেষ্টা করার সুযোগটা পান, এবং ডিসেন্টলি বেঁচে থাকার শর্তগুলো থেকে বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে পারাটা কনসার্ন।
  • J | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৬:০১ | 220.253.70.126
  • kc
    হক কথা কয়েছেন। আজকাল কিছু বেশ লোকের হাতে অগুনতি টাকা।
    হিসেব খুবই সোজা।
    কোনরকমে উচ্চমাধ্যমিক পাশ। ওহ তার আগে ইংরেজী মিডিয়াম। ধরেই নিচ্ছি বাপের টাকা অগাধ (সাদা অথবা কালো)।
    তারপর কোনক্রমে পেরাইভেট ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজ- অবশ্যই হেভি ফী দিয়ে। ফেল কেউ করে বলে শুনিনি সেখানে।
    এমন ভাবে চাকরীর শর্ত, গ্রাজুয়েট ন্যুনতম কোয়াল ( কাজ অনুপাতে খুব কম জায়গাতেই গ্রাজুয়েট বিদ্যে লাগে)। কমকরে ২০ হাজারে শুরু, বিবি ও ৩০ বা নিদেনপক্ষে ২০। ৫০ হাজার এই বাজারেও অনেক টাকা। দিনে ৫০০ টাকায় রাজার মত থাকা যায় ( বাড়ী ভাড়া ধরছি না)।
    স্বাধীনতার সুফল মধ্যবিত্ত, শিক্ষিত শহুরে নাগরিকরাই আত্মস্যাৎ করে নিয়েছে।
    সাধারন ক্ষেতমজুর, দোকান কর্মচারীরা সাউন্ড ব্যারিয়ার পেরোতেই পারবে না।
    অন্যদেশে বিশেষ করে পশ্চিমদেশে কিন্তু এমনটা নয়, পার্থক্য আছে তবে এমন গলাকাটা নয়।
  • Samik | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৫৪ | 219.64.11.35
  • .
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৫১ | 114.31.249.105
  • এক্সামপল হিসেবে, http://banglastreet.org/
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৪৪ | 114.31.249.105
  • এই আঁতেল অ্যাডগুলোতে উল্লেখযোগ্য ভাবে উল্লেখ হচ্ছে মিডিয়া বায়াসের কথা, সেটা খেয়াল করেছ অরিজিত?
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৪২ | 114.31.249.105
  • তাই এই মুহুর্তে আলুচনার বিষয় এই শদেনফ্রেয়ার উৎপত্তি নিয়ে চলছে। কার্যকারণ ইত্যাদি।
  • Arijit | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৪১ | 61.95.144.122
  • কিছুদিন আগে আরো একটা অ্যাড দেখলুম - "পরিবর্তনে ক্লান্ত, চলো বদলাই' না এরকম কিছু একটা। আসলে এখন এত বেশি ইন্টেলেকচুয়ালদের ভিড় জমেছে, আর তাদের এত রকমের ভাষাহীন ভাষা যে আমাদের মতন ম্যাঙ্গো পাবলিকের জন্যে সবই হিব্রু-ল্যাটিন।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৪০ | 114.31.249.105
  • কমরেড ব্ল্যাঙ্কি, এরকম মতামত আমি তো কালকেই দিয়েছিলাম। কিন্তু র বাবু উদা দিয়ে দেখালেন যে এই প্রবলেমটা শুধুই লোকাল নয়, এটা গ্লোবাল, মানে দিল্লী লুরুতেও আছে। তাই এটাই সম্পূর্ণ এক্সপ্ল্যানেশন নয়! এই হতাশার সাথে শদেনফ্রেয়া কিঞ্চিত মিশ্রন আছে বলেই অনুমান।
  • Blank | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৭ | 170.153.65.102
  • শৈবাল দা
    হুতোমের যুগের বড়লোকেরা মাছের বাজারেই যেতো মাছ কিনতে। তারপরে হয়তো ঝুড়ি ভরা মাছ মুটে মাথায় নিয়ে আসতো। কিন্তু এখনকার উচ্চবিত্তরা স্পেনার্সে যায় মাছ কিনতে। তফাৎ তৈরী হয়ে গেছে এখানেই। এখন গরীব বড়লোকদের বিলাসের জোন গুলো আলাদা হয়ে গেছে।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৫ | 114.31.249.105
  • বোধয় টাকা মাটি, মাটি টাকার অ্যাড ঃ)
  • Rajdeep | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৩ | 202.79.203.59
  • শুনতে কষ্ট হলেও এটা সত্যি যে লুম্পেন-প্রলেতারিয়েতদের যারা দিশা দেখাত পারত (অন্ততঃ এ রাজ্যে) তাদের ফোকাস এখন বেশিটাই মধ্যবিত্তকেন্দ্রিক

    এই যেমন দেখেন আজকে মেট্রো ক্যাশ এন্ড ক্যারির পেছনে আরেকটি কর্পোরেট হসপিটালের উদ্বোধনে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রায় গোটা মন্ত্রীসভা উপস্থিত- খুব ভালো কথা , কিন্তু ওখান থেকেই ২ কিমিরও কম দুরত্বে কালিকাপুরে ৩ বিঘা জমির ওপর ৩০ বছর আগে শিলন্যাস করা সরকারি হাসপাতালের একটি ইঁটও গাঁথা হয় নি

    এইবার লুম্পেন-প্রলেতারিয়েত বা প্রলেতারিয়েত তারা যেমনই হোন না কেন চোখের সামনে তো দেখতে পাচ্ছেন প্রায়োরিটিটা কোথায় বা কোনদিকে....
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩২ | 198.96.180.245
  • আচ্ছা, এই যে অ্যাড দেখছি- ১৯৭০, সল্ট লেক, শেয়ালের ঠেক, ১৯৯০, রাজারহাট, খাঁ খাঁ মাঠ, ২০১০, বারুইপুর, সুযোগ ফস্কে না যায়- এটা কিসের অ্যাড?
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩০ | 194.126.37.5
  • না এই লুম্পেনপ্রোলেটারিয়েট কে রাজনৈতিক আশ্রয় বরাবর সব দলই তো দিয়ে এসেছে। এই বাওয়ালবাজ জনতাই তো অযোধ্যা কান্ড ঘটিয়েছে। আজকে এর বাড়বাড়ন্ত এতবেশী কেন?
    দীপু, ;-)
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:২৮ | 114.31.249.105
  • এরেই কি পরিবর্তন কয়?
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:২৪ | 198.96.180.245
  • ঠিক। আগে একজন গোপাল পাঁঠা, একজন ভানু বোস ছিল, এখন গোপাল পাঁঠা ও ভানু বোসদের বিকেন্দ্রীকরণ ঘটেছে। ঃ-P
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:২০ | 114.31.249.105
  • ইন শর্ট, বাওয়ালবাজ জনতা (lumpenproletariat?) রাজনৈতিক আশ্রয় পাচ্ছে!
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:১৭ | 198.96.180.245
  • কিছুটা তাই, অনেকটাই এই ধারণা যে দল বেঁধে বাওয়াল করলে আমি নিরাপদ। দল বেঁধে ভাঙচুর, গণপিটুনি, অবরোধ যাই করি কেন পুলিশ ধরবে না। ভুল করে ধরে ফেললেও সেরকম বড় দল বানাতে পারলে পুলিশের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য বাবুরা আছেন। আর সেরকম দল বেঁধে খুন করতে পারলে তো কথাই নেই। দিল্লিতে আলোচনার জন্য ডাক আসবে। এ সব কাজই একা একা করতে গেলে জেলহাজত হয়ে যেতে পারে।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:১৭ | 61.12.12.83
  • আপনারই বা অত লোকের জাঙ্গিয়ার দিকে তাকানোর দরকার কী?
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৮ | 194.126.37.5
  • *টাকা, তারা, পরে, উফঃঃঃ
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৫:০৬ | 194.126.37.5
  • শৈবাল, হুতোমের বড়লোকগুলোকে শুধু টকা ওড়াতেই দেখা যেত, তার প্যান্টের তলায় যে ৪০০ টাকা দামের প্রিন্টেড জাঙ্গিয়া পড়ে, এই ডিটেলগুলো লোকে জানতনা। এখন লোকে জেনে গেছে। তাই জ্বলছেও সেইখানেই।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৯ | 114.31.249.105
  • হুতোম পড়নি কৌশিক, কেং কোয়ে টাকা ওড়াতো বড়নোকেরা? তাহলে এটা নতুন কেন হবে?
  • kc | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৭ | 194.126.37.5
  • Schadenfreude এর এইভাবে বাড়াবাড়ির কারণ কী? সমাজের বেশ কিছু লোকের হাতে পয়সা খুব বেড়ে গেছে, তারই বহিঃপ্রকাশে তৈরী হচ্ছে এই হাসপাতাল, হাইটেক স্কুল, হাউজিং সোসাইটি, বড় গাড়ী আর মল। আগেকার দিনেও কি বড়লোক ছিলনা? ছিল, কিন্তু তাদের জীবনযাত্রা এই ভাবে উন্মুক্ত ছিলনা। এখন টিভি আর ইন্টারনেট আর আইনক্সের ধাক্কায় সব খুলে গেছে। ভোগবাদের এই নির্লঙ্কÄ ছবিটা আমাদের ছেলেবেলাতেও এরকম করে ফুটে ওঠেনি। দেশ ভাগ হয়ে গেছে, আধিকারিক ঘোষনাটা বাকি আছে।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫৩ | 114.31.249.105
  • উশ্চারন বোধয় শদেনফ্রয়া ;-)
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৫১ | 114.31.249.105
  • অবশ্যই একমত। এই কিছুদিনের মধ্যে আরো দুটো এরকম ঘটনা কাছ থেকে দেখেছি। হিন্দুস্থান হেল্‌থ পয়েন্ট ভাঙ্গচুর হোল এই কদিন আগেই, একই সাথে রাস্তা অবরোধ। যে ক্রাউডটা ছিল তাদের মধ্যে অনেকেই দেখলাম নেশাগ্রস্ত, আর এই অংশটার মধ্যে chadenfreude টাই হয়তো মূখ্য। একই মালিকের পাশের মলটাও ভাঙ্গচুর করলে এরাই।

    কিছুদিন আগেয় আমার খুবই পরিচিত একজন ডাক্তার অন ডিউটি ছিলেন সোনারপুর রুরাল হাসপাতালে। একজন রোগী ক্রিটিকাল অবস্থায় অ্যাডমিশনের জন্যে আসাতে রেফার করেন বাঙুর হাসপাতালে, কিন্তু রাস্তায় রোগীটি মারা যায়। ফিরে এসেই ভাঙ্গচুর সুরু করে দেয় এরা। এই ক্রাউডটা এবং পেশেন্টটি অন্য এলাকার মানুষ, এখানে বিয়ে খেতে এসেছিল। বোধয় ভেবেছিল অন্য এলাকা থেকে এসেছে যখন, বাওয়াল দিয়ে কেটে পরবে। পাড়ার লোকাল জনতা বরং এদের কে ধরে ফেলে, পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

    তাই chadenfreude অস্বীকার করছিনা, কিন্তু সেটাই ট্রিগার নয়, একটা সময় পরে ক্রাউডটার মধ্যে যে এলিমেন্টগুলো মিশে ঝামেলাটা পাকায় বেশীকরে, তাদের মধ্যে chadenfreude কাজ করে নিশ্চই। অ্যানার্কিক পরিস্থিতি তো তৈরী করাই হয়েছে পরিকল্পিত ভাবে, যাতে এই এলিমেন্টগুলো যে কোন গন্ডগোলের দখল নিয়ে নিতে পারে, আর যথেষ্ট বাওয়াল সৃষ্টি করতে পারে।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৫ | 61.12.12.83
  • কী শক্ত উশ্চারণ!
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪০ | 198.96.180.245
  • আর হতাশা থেকে তৈরি হওয়া এইজাতীয় হিংসা Schadenfreude-এর আর এক রূপ। অর্থাৎ, আমি যখন অ্যাক্সেস করতে পারছি না, তখন এমন কিছু করি যাতে অন্যান্যরাও নাকাল হয়। অন্যান্যদের নাকাল করা থেকে একধরনের পরিতৃপ্তি আসে।
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৫ | 198.96.180.245
  • সরকারী হাসপাতালে ভাঙচুরও তো কম হয় না। এমন কি হেলথ সেন্টারেও। যেখান চিকিৎসা হচ্ছিল সেখানেই বা ভাঙচুর হল কেন? ক্যাশবাক্স ও দামী ওষুধ লুট তো শুধু হতাশার ফল নয়। যেভাবে ঠান্ডা মাথায় ভাঙচুর চলছিল, এবং হাসপাতালের বাইরে রুগীদের আত্মীয়স্বজনদের অকথ্য গালিগালাজ করা হচ্ছিল, এগুলো সবই হতাশা? ডেপ্রিভেশন এবং ডেপ্রিভেশনজনিত হতাশার ভূমিকা আছে, কিন্তু তার এই প্রতিফলন হলে মেনে নিতে হয় এইজাতীয় ডেপ্রিভেশন পশ্চিমবঙ্গে সবথেকে বেশি। বেঙ্গালুরু ও দিল্লির বেসরকারী চিকিৎসা খুব কাছ থেকে দেখেছি বলে মনে হয় না কলকাতা খুব আলাদা কিছু।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:২৬ | 114.31.249.105
  • Schadenfreude নয় তো, টেলিগ্রাফের রিপোর্ট বলছে, the hospital?s policy of ?turning away the underprivileged? and ?treating only the affluent? had caused a deep-rooted resentment that was waiting for a spark to explode. এটা তো এক ধরনের হতাশা, helplessness.
  • Arijit | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:১৮ | 61.95.144.122
  • অধিকার আর দায়িত্ববোধের ইন-অ্যাপ্রোপ্রিয়েট মিক্সচারের ফসল। হোমিওপ্যাথি ওষুধ যেমন ভুলভাল মেশালে কেলেঙ্কারি হয় - সেরকম।
  • dipu | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:১২ | 61.12.12.83
  • একটা নতুন শব্দ শিখলুম। আগে কোথাও পড়িনি।
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০৯ | 125.18.104.1
  • Schadenfreude অংশতঃ দায়ী। কিন্তু পুরোটাই তা নয়। এই একই ফেনোমেনা, অর্থাৎ বেসরকারী হাসপাতালের নানাবিধ বদমাইশি অন্যান্য শহরে কম নয়। কিন্তু এইভাবে তা বহিঃপ্রকাশ হয় না। যখন বাচ্চা থেকে বুড়ো, পুরুষ এবং মহিলা হাসতে হাসতে ইয়ার্কি মারার মত বাসের কাঁচ ভেঙ্গে আগুন ধরিয়ে দেয়, অ্যাম্বুলেন্সের রোগীকে অবরোধ পেরিয়ে যেতে দেয় না, সেটা স্রেফ Schadenfreude নয়।
  • Arijit | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০৪ | 61.95.144.122
  • এবং যারা করেছে তারা কেউ দুর্ঘটনায় যারা পড়েছিলো তাদের আত্মীয়/বন্ধু কিছুই নয়। লোকাল লোক, এবং অধিকাংশই টিনেজার - খবরের কাগজের রিপোর্ট অনুযায়ী।

    এ জিনিস ইদানিং খুব বেশি হচ্ছে - বন্‌ধে তাড়া করে গাড়ি ভাঙছে (টিভিতে দেখা) - বেশ অল্পবয়সী ছেলেপুলে। ডিএলএফ বিল্ডিং-এ যেদিন ভাঙচুর হলে সেদিনও তাই।
  • SB | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০২ | 114.31.249.105
  • কারণটা অনেকটাই এরকম Netai Dey was one of the angry faces in the mob of hundreds that ransacked Peerless Hospital for close to three hours on Tuesday morning.

    The 21-year-old, who was on his way to work at a small eatery in Jadavpur, had to forgo his daily wage of Rs 100. But for Netai, it was a good day?s work, away from work.

    ?The hospital has done nothing for the local people?.All they want is money. We wanted to teach them a lesson,? said Dey, tending to his right hand, injured in the desperate bid to smash the glass pane at the registration counter of the hospital with a brick.

    The eldest of seven children of a rickshaw-puller claimed that he had hardly picked a fight with anyone ever since he dropped out of a local school 10 years ago.

    Tuesday morning was different. ?My blood boiled when I saw the body of the boy outside the hospital. An innocent life lost because his family could not shell out Rs 40,000?.Tomorrow this could happen to me. I had to teach the hospital a lesson,? said Dey, shaking with anger.


    কালকেও বলেছিলাম, ঠিক এই কথাটাই, http://telegraphindia.com/1100414/jsp/calcutta/story_12337698.jsp
  • Rajdeep | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০২ | 202.79.203.59
  • বিধানসভা ভাঙচুরটা গুরুত্বপুর্ন এই কারণে যে তথাকথিত মব ভাবছে বিধানসভা ভেঙে সব দেশের ক্যাবিনেট মিনিস্টার হয়ে গেল আর এ তো সামান্য হসপিটাল ! তায় আবার বেসরকারি এবং বড়নোকেদের জন্য
  • . | ১৪ এপ্রিল ২০১০ ১৪:০০ | 125.18.104.1
  • পিয়ারলেস যে কাজ করেছে সেটা অপরাধ তো বটেই, সুপ্রিম কোর্টের রায় এবং স্বাস্থ্য দফতরের সার্কুলার লঙ্ঘিত হয়েছে। পুলিশ পিয়ারলেসের বিরুদ্ধে একটা মামলাও দায়ের করেছে শুনেছি। রুবিও এই একই কাজ আগে করার পর হৈচৈ হওয়ায় এবং আইনী পদক্ষেপের ভয়ে এখন শুধরেছে শুনলাম। কিন্তু তার প্রতিবাদে কাল যা হয়েছে তা অস্বাভাবিক। শুধু পিয়ারলেসে ভাঙচুর হয় নি। উলটোদিকে অ্যাপেক্সে যেখানে আহতদের চিকিৎসা হচ্ছিল, সেখানে যাঁরা চিকিৎসা করছিলেন তাঁদের গিয়ে পিটিয়েছে।
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত